
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান বিন হাদিকে গুলির ঘটনায় রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাতে রাজধানীর পল্টন থানায় একটি হত্যাচেষ্টা মামলা হয়েছে। এতে আসামি হিসেবে কেবল সন্দেহভাজন ফয়সাল করিম মাসুদের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
হাদির পরিবারের সম্মতি নিয়ে মামলাটি করেছেন ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের। তিনি আসামি হিসেবে ফয়সালের নাম উল্লেখের পাশাপাশি অজ্ঞাত আসামিদের কথা বলেছেন বলে সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সকালে জানিয়েছেন পুলিশের মতিঝিল বিভাগের উপকমিশনার হারুন অর রশীদ।
এরই মধ্যে ফয়সাল করিম মাসুদের স্ত্রী সামিয়া ও শ্যালক শিপু এবং বান্ধবী মারিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। এ ছাড়া ফয়সাল ও তার তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ‘অ্যাপল সফট আইটি লিমিটেড’র সব ব্যাংক হিসাব জব্দ করেছে এনবিআরের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেল (সিআইসি)।
সামিয়া ও শিপুকে নারায়ণগঞ্জ থেকে এবং মারিয়াকে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেন র্যাবের মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক ইন্তেখাব চৌধুরী। তিনি জানান, শুক্রবার হাদিকে গুলির আগে ও পরে তাদের সঙ্গে ফয়সালের ঘনঘন ফোনে কথা বলার তথ্য পেয়েছেন তারা।
রোববার রাতে পাঠানো এক বার্তায় র্যাব বলেছে, “এই ঘটনার মূল অভিযুক্ত ফয়সালের স্বাক্ষর করা বিপুল পরিমাণ চেকবই এবং ইলেকট্রনিক ডিভাইসহ তিনজন সন্দিগ্ধ ব্যক্তিকে পুলিশের নিকট হস্তান্তর করেছে র্যাব।”
এদিকে হাদিকে গুলি সময় ব্যবহার করা মোটরসাইকেলের মালিক আব্দুল হান্নানকে রোববার ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তিন দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ।
এ ছাড়া আততায়ীর পালানো ঠেকাতে সীমান্তে কঠোর নজরদারির মধ্যে শেরপুরের নালিতাবাড়ী এলাকা থেকেও দুইজনকে গ্রেপ্তার করার কথা জানিয়েছে গোয়েন্দা পুলিশ।
প্রসঙ্গত, ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুর আড়াইটার দিকে রাজধানীর বিজয়নগরে বক্স কালভার্ট রোড দিয়ে রিকশায় যাওয়ার সময়ে মোটরসাইকেল থেকে হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা।
তাৎক্ষণিক হাদিকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচার শেষে তাকে পোস্ট-অপারেটিভ তথা অস্ত্রোপচার-পরবর্তী পরিচর্যার জন্য এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে একটি মেডিকেল বোর্ডের অধীনে তার চিকিৎসা চলছে।
এরপর গতকাল রোববার (১৪ ডিসেম্বর) হাদির উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয় অন্তর্বর্তী সরকার।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) হাদিকে সিঙ্গাপুরে নেওয়ার জন্য একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ঢাকায় এসেছে। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এটি হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
হাদিকে এয়ারকেয়ার হাসপাতালে থেকে সড়কপথে আইসিইউ অ্যাম্বুলেন্সে বিমানবন্দরে নেওয়া হবে এবং পরে সিঙ্গাপুর থেকে আসা এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তোলা হবে।
সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালের অ্যাকসিডেন্ট ইমার্জেন্সি বিভাগে ওসমান হাদির চিকিৎসার সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানান প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়বিষয়ক বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান বিন হাদিকে গুলির ঘটনায় রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাতে রাজধানীর পল্টন থানায় একটি হত্যাচেষ্টা মামলা হয়েছে। এতে আসামি হিসেবে কেবল সন্দেহভাজন ফয়সাল করিম মাসুদের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
হাদির পরিবারের সম্মতি নিয়ে মামলাটি করেছেন ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের। তিনি আসামি হিসেবে ফয়সালের নাম উল্লেখের পাশাপাশি অজ্ঞাত আসামিদের কথা বলেছেন বলে সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সকালে জানিয়েছেন পুলিশের মতিঝিল বিভাগের উপকমিশনার হারুন অর রশীদ।
এরই মধ্যে ফয়সাল করিম মাসুদের স্ত্রী সামিয়া ও শ্যালক শিপু এবং বান্ধবী মারিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। এ ছাড়া ফয়সাল ও তার তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ‘অ্যাপল সফট আইটি লিমিটেড’র সব ব্যাংক হিসাব জব্দ করেছে এনবিআরের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেল (সিআইসি)।
সামিয়া ও শিপুকে নারায়ণগঞ্জ থেকে এবং মারিয়াকে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেন র্যাবের মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক ইন্তেখাব চৌধুরী। তিনি জানান, শুক্রবার হাদিকে গুলির আগে ও পরে তাদের সঙ্গে ফয়সালের ঘনঘন ফোনে কথা বলার তথ্য পেয়েছেন তারা।
রোববার রাতে পাঠানো এক বার্তায় র্যাব বলেছে, “এই ঘটনার মূল অভিযুক্ত ফয়সালের স্বাক্ষর করা বিপুল পরিমাণ চেকবই এবং ইলেকট্রনিক ডিভাইসহ তিনজন সন্দিগ্ধ ব্যক্তিকে পুলিশের নিকট হস্তান্তর করেছে র্যাব।”
এদিকে হাদিকে গুলি সময় ব্যবহার করা মোটরসাইকেলের মালিক আব্দুল হান্নানকে রোববার ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তিন দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ।
এ ছাড়া আততায়ীর পালানো ঠেকাতে সীমান্তে কঠোর নজরদারির মধ্যে শেরপুরের নালিতাবাড়ী এলাকা থেকেও দুইজনকে গ্রেপ্তার করার কথা জানিয়েছে গোয়েন্দা পুলিশ।
প্রসঙ্গত, ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুর আড়াইটার দিকে রাজধানীর বিজয়নগরে বক্স কালভার্ট রোড দিয়ে রিকশায় যাওয়ার সময়ে মোটরসাইকেল থেকে হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা।
তাৎক্ষণিক হাদিকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচার শেষে তাকে পোস্ট-অপারেটিভ তথা অস্ত্রোপচার-পরবর্তী পরিচর্যার জন্য এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে একটি মেডিকেল বোর্ডের অধীনে তার চিকিৎসা চলছে।
এরপর গতকাল রোববার (১৪ ডিসেম্বর) হাদির উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয় অন্তর্বর্তী সরকার।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) হাদিকে সিঙ্গাপুরে নেওয়ার জন্য একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ঢাকায় এসেছে। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এটি হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
হাদিকে এয়ারকেয়ার হাসপাতালে থেকে সড়কপথে আইসিইউ অ্যাম্বুলেন্সে বিমানবন্দরে নেওয়া হবে এবং পরে সিঙ্গাপুর থেকে আসা এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তোলা হবে।
সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালের অ্যাকসিডেন্ট ইমার্জেন্সি বিভাগে ওসমান হাদির চিকিৎসার সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানান প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়বিষয়ক বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান।

বিবৃতিতে বলা হয়, সম্পাদক পরিষদ এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে। একই সঙ্গে পরিষদ স্পষ্টভাবে বলতে চায়— কোনো সাংবাদিকের বিরুদ্ধে যদি সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকে, তবে তা অবশ্যই প্রচলিত আইন ও ন্যায়বিচারসম্মত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিষ্পত্তি করতে হবে। অভিযোগ ছাড়াই ডিবি কার্যালয়ে ডেকে নেওয়া, সেখানে আটকে রাখা, কিংবা
১৩ ঘণ্টা আগে
দেশের ভেতরের রাজনৈতিক লড়াই দেশের ভেতরেই মোকাবিলা করার কথা উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, আমরা মনে করেছিলাম, আমরা এই দেশের ভেতরের রাজনৈতিক লড়াইকে, রাজনৈতিক দ্বন্দ্বকে এই দেশের ভেতরে মোকাবিলা করব। আমরা হুঁশিয়ার করে দিতে চাই যে, যদি এই দেশের লড়াই দেশের বাইরে যায়, তাহলে এই দেশের মুক্তির লড়াইও এই দেশের বাইরে
১৩ ঘণ্টা আগে
এতে আরও বলা হয়েছে, জুলাই আন্দোলনে অবর্ণনীয় আত্মত্যাগের বিনিময়ে সামগ্রিক পুলিশ ব্যবস্থা সংস্কারের যে অভূতপূর্ব সুযোগ সৃষ্টি হয়েছিল, এই অধ্যাদেশ তার সঙ্গে রীতিমতো বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। এ অধ্যাদেশ অনুসারে পুলিশ কমিশন গঠিত হলে তা স্বাধীন ও উদ্দেশ্য পূরণে সক্ষম হওয়া দূরে থাক, বাস্তবে তা হবে সরকারের আজ্ঞাব
১৪ ঘণ্টা আগে
নীতিমালায় বলা হয়েছে, জননিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বজায় রাখা এবং নির্বাচনকালীন সহিংসতা প্রতিরোধে রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীদের অনুকূলে আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স ও রিটেইনার নিয়োগের লক্ষ্যে সরকার এই নীতিমালা প্রণয়ন ও জারি করেছে।
১৫ ঘণ্টা আগে