ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
সিলেট টেস্টে ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের কাছে হেরেছে টাইগাররা। চতুর্থ দিনের শেষ সেশনে টাইগারদের ৩ উইকেটে হারায় আফ্রিকার দেশটি। প্রথম ইনিংসের বাজে ব্যাংটিয়ের পরও ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি বাংলাদেশ।
দ্বিতীয় ইনিংসে রানের হিসেবে কিছুটা উন্নতি হলেও আদতে তা খুব একটা কাজে আসেনি। মুমিনুল, শান্ত ছিলেন কিছুটা ধারাবাহিক, সেই সাথে হেসেছিল জাকের আলির ব্যাট। মাহমুদুল হাসানও জয়ও চেষ্টা করেছেন। তবে বাকিরা সুবিধা করতে পারেননি। উল্টো দলকে ফেলেছে বিপদে।
জিম্বাবুয়ের হয়ে বলে ঝড় তোলেন ব্লেসিং মুজারাবানি। তার নেয়া ছয় উইকেট বাংলাদেশকে কাবু করে। এর আগে ৪ উইকেটে ১৯৪ রান নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ করেছিলো টাইগাররা। তবে চতুর্থ দিনে কোনো প্রতিরোধ গড়তে পারেননি।
জয়ের জন্য জিম্বাবুয়ের দরকার ছিলো ১৭৪ রান। ব্রেইন বেনেট আর বেন কুরানের ব্যাটে দারুণ শুরু করে জিম্বাবুয়ে। এপর ভাঙনের মুখে পড়লেও জিম্বাবুয়েকে ঠেকাতে পারেনি বাংলাদেশ। প্রথম ইনিংসে ১৯১ করা বাংলাদেশ নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে করেছিল ২৫৫ রান। জবাবে জিম্বাবুয়ে নিজেদের প্রথম ইনিংসে তোলে ২৭৩ রান। আর দ্বিতীয় ইনিংসে তারা তোলে ১৭৪ রান। হারায় ৭ উইকেট।
সিলেট টেস্টে ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের কাছে হেরেছে টাইগাররা। চতুর্থ দিনের শেষ সেশনে টাইগারদের ৩ উইকেটে হারায় আফ্রিকার দেশটি। প্রথম ইনিংসের বাজে ব্যাংটিয়ের পরও ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি বাংলাদেশ।
দ্বিতীয় ইনিংসে রানের হিসেবে কিছুটা উন্নতি হলেও আদতে তা খুব একটা কাজে আসেনি। মুমিনুল, শান্ত ছিলেন কিছুটা ধারাবাহিক, সেই সাথে হেসেছিল জাকের আলির ব্যাট। মাহমুদুল হাসানও জয়ও চেষ্টা করেছেন। তবে বাকিরা সুবিধা করতে পারেননি। উল্টো দলকে ফেলেছে বিপদে।
জিম্বাবুয়ের হয়ে বলে ঝড় তোলেন ব্লেসিং মুজারাবানি। তার নেয়া ছয় উইকেট বাংলাদেশকে কাবু করে। এর আগে ৪ উইকেটে ১৯৪ রান নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ করেছিলো টাইগাররা। তবে চতুর্থ দিনে কোনো প্রতিরোধ গড়তে পারেননি।
জয়ের জন্য জিম্বাবুয়ের দরকার ছিলো ১৭৪ রান। ব্রেইন বেনেট আর বেন কুরানের ব্যাটে দারুণ শুরু করে জিম্বাবুয়ে। এপর ভাঙনের মুখে পড়লেও জিম্বাবুয়েকে ঠেকাতে পারেনি বাংলাদেশ। প্রথম ইনিংসে ১৯১ করা বাংলাদেশ নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে করেছিল ২৫৫ রান। জবাবে জিম্বাবুয়ে নিজেদের প্রথম ইনিংসে তোলে ২৭৩ রান। আর দ্বিতীয় ইনিংসে তারা তোলে ১৭৪ রান। হারায় ৭ উইকেট।
তিনি বলেছেন, প্যাকিং করার সময় অস্ত্রসহ একটা ম্যাগাজিন রেখে আসলেও ভুলবশত আরেকটি ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়। যেটা স্ক্যানে আসার পর আমার প্রোটোকল অফিসারের কাছে হস্তান্তর করে আসি। বিষয়টি সম্পূর্ণ আনইন্টেনশনাল। কিন্তু কোনো কারণে গুলি ভর্তি এই ম্যাগাজিন ‘ফাইনাল চেকিংয়েও’ ধরা না পড়লে- এ নিয়ে বড় সংকট তৈরি হত
১০ ঘণ্টা আগেএয়ারপোর্টে দুই দফা স্ক্যানিং করার পরও এটা ধরা পড়েনি। তৃতীয় দফায় গিয়ে এটি ধরা পড়েছে। এক্ষেত্রে এয়ারপোর্টের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। এ বিষয়ে কি বলবেন এমন প্রশ্নের উত্তরে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, এজন্য আমি অলরেডি বলেছি ধরেন আমার ভাই একজন নেতা। উনি যখন ঢোকে তখন অন্যদের থেকে একটু প্রিভিলেজ পায
১০ ঘণ্টা আগে