
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা ছাত্র বিক্ষোভ ও সহিংস ঘটনার প্রেক্ষাপটে একে একে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদেরও আবাসিক হল ছাড়তে বলা হয়েছে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর থেকে একে একে এসব সিদ্ধান্ত আসতে থাকে।
মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক কলেজ, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজের পর সব শেষ পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেলসহ সব ধরনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে সংশ্লিষ্ট সব কর্তৃপক্ষ।
এ বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়ার জন্য সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্যদের চিঠি দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)।
মঙ্গলবার রাতে ইউজিসি সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের কাছে দেওয়া এক চিঠিতে বলেছে, সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনা করে দেশের সব পাবলিক ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত মেডিকেল, টেক্সটাইল, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, অন্যান্য কলেজসহ সব কলেজের শিক্ষা কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। একই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার স্বার্থে আবাসিক হল ত্যাগের নির্দেশনা দিতে বলা হয়েছে।
সরকারের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে শিক্ষার্থীরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছেন।
এর আগে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি প্রতিষ্ঠান) এবং পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটগুলোর শ্রেণি কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধের ঘোষণা দেয় মন্ত্রণালয়।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজগুলোও বন্ধ ঘোষণা করা হয়। অন্যদিকে আগামীকাল বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠেয় সব শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষাও স্থগিত করা হয়েছে।
এমনিতেই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কর্মবিরতি এবং ছাত্র আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেগুলোতে ক্লাস বা পরীক্ষা গত কয়েক সপ্তাহ ধরে বন্ধ রয়েছে।
কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালে মঙ্গলবার ঢাকাসহ তিনি জেলায় কমপক্ষে ছয়জন নিহত ও কয়েকশ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।
কোথাও পুলিশ ও ছাত্রলীগ আন্দোলনকারীদের ওপর আক্রমন করেছে, কোথাও আবার দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে।
সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের চলমান আন্দোলন সংঘাতপূর্ণ হয়ে ওঠার তিন দিনের মাথায় বিক্ষোভ ও সংঘাতে উত্তাল হয়ে ওঠে দেশ।

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা ছাত্র বিক্ষোভ ও সহিংস ঘটনার প্রেক্ষাপটে একে একে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদেরও আবাসিক হল ছাড়তে বলা হয়েছে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর থেকে একে একে এসব সিদ্ধান্ত আসতে থাকে।
মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক কলেজ, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজের পর সব শেষ পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেলসহ সব ধরনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে সংশ্লিষ্ট সব কর্তৃপক্ষ।
এ বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়ার জন্য সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্যদের চিঠি দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)।
মঙ্গলবার রাতে ইউজিসি সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের কাছে দেওয়া এক চিঠিতে বলেছে, সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনা করে দেশের সব পাবলিক ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত মেডিকেল, টেক্সটাইল, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, অন্যান্য কলেজসহ সব কলেজের শিক্ষা কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। একই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার স্বার্থে আবাসিক হল ত্যাগের নির্দেশনা দিতে বলা হয়েছে।
সরকারের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে শিক্ষার্থীরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছেন।
এর আগে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি প্রতিষ্ঠান) এবং পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটগুলোর শ্রেণি কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধের ঘোষণা দেয় মন্ত্রণালয়।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজগুলোও বন্ধ ঘোষণা করা হয়। অন্যদিকে আগামীকাল বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠেয় সব শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষাও স্থগিত করা হয়েছে।
এমনিতেই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কর্মবিরতি এবং ছাত্র আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেগুলোতে ক্লাস বা পরীক্ষা গত কয়েক সপ্তাহ ধরে বন্ধ রয়েছে।
কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালে মঙ্গলবার ঢাকাসহ তিনি জেলায় কমপক্ষে ছয়জন নিহত ও কয়েকশ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।
কোথাও পুলিশ ও ছাত্রলীগ আন্দোলনকারীদের ওপর আক্রমন করেছে, কোথাও আবার দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে।
সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের চলমান আন্দোলন সংঘাতপূর্ণ হয়ে ওঠার তিন দিনের মাথায় বিক্ষোভ ও সংঘাতে উত্তাল হয়ে ওঠে দেশ।

অন্তর্বর্তী সরকার বিজ্ঞপ্তিতে বলছে, দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত হওয়ার ঘটনায় সৃষ্ট জনমনের উদ্বেগ ও আতঙ্ক সম্পর্কে সরকার অবগত। পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে এবং সংশ্লিষ্ট সব দপ্তরকে অবিলম্বে মাঠপর্যায়ে নেমে সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
রিখটার স্কেলে ৫ দশমিক ৭ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপেছে সারা দেশ। ছুটির দিনের সকালে এ ভূমিকম্প আতঙ্ক ছড়িয়েছে মোনুষের মধ্যে। এরই মধ্যে ভূমিকম্পে ঢাকায় একটি ভবনের রেলিং ভেঙে রাস্তায় পড়লে তিন পথচারী ও নারায়ণগঞ্জে দেয়াল ধসে এক শিশুর মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে। রাজধানী ভবন হেলে পড়াসহ একাধিক ভবনে ফাটলের তথ্
৬ ঘণ্টা আগে
মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএসের হিসাব বলছে, ভূমিকম্পের অনুমিত মাত্রা রিখটার স্কেলে ৫.২। বাংলাদেশের নরসিংদীর ঘোড়াশাল থেকে ৭ কিলোমিটার দূরে এর উৎপত্তি। বাংলাদেশ ও ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে এটি প্রভাব ফেলেছে।
৮ ঘণ্টা আগে
সেখানে রাষ্ট্রপতি শিখা অনির্বাণের বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণের পর শহিদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে দাঁড়িয়ে ১ মিনিট নিরবতা পালন করেন। তিন বাহিনীর একটি চৌকস দল এ সময় সামরিক কায়দায় অভিবাদন জানায়। বিউগলে বাজানো হয় করুণ সুর। পরে রাষ্ট্রপতি শিখা অনির্বাণ চত্বরে রাখা পরিদর্শন বইয়ে সই করেন।
৮ ঘণ্টা আগে