
বিশেষ প্রতিনিধি, রাজনীতি ডটকম

অধ্যক্ষ নিয়োগ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থায় ঢাকার বেসরকারি মিরপুর কলেজে প্রেষণে একজন অধ্যক্ষ নিয়োগ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ ঘটনায় শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। মিরপুর কলেজ গভর্নিং বডি ওই অধ্যক্ষকে গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।
কলেজ সূত্র জানিয়েছে, নিয়মিত অধ্যক্ষ নিয়োগের জন্য মিরপুর কলেজের পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছে। সে বিজ্ঞপ্তিতে সাড়া দিয়ে ১৫ জন প্রার্থী আবেদন করেছেন। তাদের প্রত্যেকর কাছ থেকে এক হাজার টাকার ব্যাংক ড্রাফট নেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রেষণে অধ্যক্ষ নিয়োগ দেয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ রোববার রাজনীতি ডটকমকে বলেন, “মিরপুর কলেজে অধ্যক্ষ নিয়োগ নিয়ে জটিলতা দেখা দেওয়ায় বিষয়টি নিয়ে আমি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলব।”
রোববার প্রেষণে নিযুক্ত অধ্যক্ষ আবুল উবায়েদ মুহাম্মদ বাসেত ঠাকুর মিরপুর কলেজে গেলে জামায়াত সমর্থক হিসেবে পরিচিত কয়েকজন শিক্ষক তাকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান। তবে কলেজের অধিকাংশ শিক্ষক ও শিক্ষার্থী এ নিয়ে ক্ষোভ জানান। কলেজ পরিচালনা পরিষদের সভাপতির পক্ষ থেকে তাকে জানানো হয়, নিয়োগটি আইনবহির্ভূত হওয়ায় তারা তাকে সহযোগিতা করতে পারছেন না। এর কিছুক্ষণ পর অধ্যক্ষ কলেজ ত্যাগ করেন।
এ সময় সাধারণ শিক্ষার্থী ও জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের পক্ষ থেকে প্রতিক্রিয়া জানানো হয়।
জানতে চাইলে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল মিরপুর কলেজ শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক আলমগীর হোসেন হৃদয় রাজনীতি ডটকমকে বলেন, “আমরা চাই না অধ্যক্ষ পদে নিয়ম বহির্ভূতভাবে কাউকে নিয়োগ দেওয়া হোক। নিয়ম মেনে যিনি আসবেন, আমরা তাকেই অভিনন্দন জানাব।”
আলমগীর আরও বলেন, “ব্যক্তিগতভাবে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে আমাদের কোনো ক্ষোভ নেই। তবে প্রতিষ্ঠানপ্রধান হিসেবে কেউ দায়িত্ব নিলে তা অবশ্যই নিয়ম মেনে হতে হবে। হাজারও শিক্ষক-শিক্ষার্থীকে উপেক্ষা করে কোনো ব্যক্তি বিশেষ রাজনৈতিক প্রভাব কাজে লাগিয়ে দায়িত্ব নিতে পারেন না। তদুপরি, তার কলেজে প্রবেশের সময় দুটি সিসি ক্যামেরা বন্ধ রাখা হয়, যা অত্যন্ত রহস্যজনক। আমরা এর তদন্ত ও বিচার দাবি করছি।”
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, বেসরকারি কলেজে অধ্যক্ষ নিয়োগের ক্ষেত্রে পরিচালনা পরিষদ সাধারণত তিনজনের নাম প্রস্তাব করে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সাধারণত প্রথমজনকে অথবা প্রথম তিনজনের মধ্যে একজনকে নিয়োগ দিয়ে থাকে এবং এই অনুমোদন প্রক্রিয়ায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি উপস্থিত থাকেন।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে সরাসরি বেসরকারি কলেজে অধ্যক্ষ নিয়োগ নজিরবিহীন উল্লেখ করে বাংলাদেশ অধ্যক্ষ পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক মাজহারুল হান্নান রাজনীতি ডটকমকে বলেন, “যদি কলেজ পরিচালনা পরিষদ না চায়, তাহলে শিক্ষা মন্ত্রণালয় সরাসরি কোনো অধ্যক্ষ প্রেষণে নিয়োগ দিতে পারে না। নিয়োগদাতা হচ্ছে পরিচালনা পরিষদ এবং এই পরিষদের সভায় প্রস্তাব চূড়ান্ত করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠানো হয় অনুমোদনের জন্য।”
এর আগে গত ১৩ আগস্ট শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে রাজবাড়ি সরকারি কলেজের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক আবুল উবায়েদ মুহাম্মদ বাসেত ঠাকুরকে মিরপুর কলেজে অধ্যক্ষ হিসেবে প্রেষণে নিয়োগ দেওয়া হয়। তবে কলেজ পরিচালনা পরিষদ তার যোগদান মেনে নেয়নি এবং বিষয়টি নিয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে আলোচনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ফলে গত বৃহস্পতিবার পরিচালনা পরিষদের বৈঠকে তার যোগদানের অনুমোদন দেওয়া হয়নি।
মিরপুর কলেজ পরিচালনা পরিষদের সভাপতি সাইদুর রহমানকে ফোনে পাওয়া যায়নি। পরিষদের অভিভাবক সদস্য মোহাম্মদ ফরহাদ হোসেন রাজনীতি ডটকমকে বলেন, “পরিচালনা পরিষদের সিদ্ধান্ত ছিল, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কাছে বিষয়টি উপস্থাপন করা হবে এবং তার নির্দেশনা অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। অথচ আজ রোববার অধ্যক্ষ কলেজে উপস্থিত হন। এ বিষয়ে জরুরি সভার মাধ্যমে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।”
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যক্ষ আবুল উবায়েদ মুহাম্মদ বাসেত ঠাকুর রাজনীতি ডটকমকে বলেন, “আমি একজন সরকারি কর্মকর্তা। সরকার আমাকে নিয়োগ দিয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় চাইলে কাউকে নিয়োগ দিতে পারে। আমি কলেজে গিয়েছিলাম, কিন্তু পরিচালনা পরিষদের পক্ষ থেকে আমাকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি।”
এদিকে নতুন অধ্যক্ষ আবুল উবায়েদ মুহাম্মদ বাসেত ঠাকুরের বিরুদ্ধে প্রভাব খাটিয়ে দায়িত্ব নেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন বর্তমান ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ড. আহমাদ আলী। রোববার কলেজ পরিচালনা কমিটির সভাপতি সাইদুর রহমানকে দেওয়া এক চিঠিতে তিনি এ কথা জানান।
চিঠিতে আহমাদ আলী অভিযোগ করেছেন, তাকে ভয়ভীতি দেখিয়ে দায়িত্ব হস্তান্তরের চিঠি লিখতে বাধ্য করা হয়েছে। আজ রোববার কলেজের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ চেক করতে চাইলে ওই ক্যামেরা বন্ধ রাখা হয়েছে বলে দেখতে পান— এমন অভিযোগও করেছেন তিনি।

অধ্যক্ষ নিয়োগ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থায় ঢাকার বেসরকারি মিরপুর কলেজে প্রেষণে একজন অধ্যক্ষ নিয়োগ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ ঘটনায় শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। মিরপুর কলেজ গভর্নিং বডি ওই অধ্যক্ষকে গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।
কলেজ সূত্র জানিয়েছে, নিয়মিত অধ্যক্ষ নিয়োগের জন্য মিরপুর কলেজের পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছে। সে বিজ্ঞপ্তিতে সাড়া দিয়ে ১৫ জন প্রার্থী আবেদন করেছেন। তাদের প্রত্যেকর কাছ থেকে এক হাজার টাকার ব্যাংক ড্রাফট নেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রেষণে অধ্যক্ষ নিয়োগ দেয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ রোববার রাজনীতি ডটকমকে বলেন, “মিরপুর কলেজে অধ্যক্ষ নিয়োগ নিয়ে জটিলতা দেখা দেওয়ায় বিষয়টি নিয়ে আমি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলব।”
রোববার প্রেষণে নিযুক্ত অধ্যক্ষ আবুল উবায়েদ মুহাম্মদ বাসেত ঠাকুর মিরপুর কলেজে গেলে জামায়াত সমর্থক হিসেবে পরিচিত কয়েকজন শিক্ষক তাকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান। তবে কলেজের অধিকাংশ শিক্ষক ও শিক্ষার্থী এ নিয়ে ক্ষোভ জানান। কলেজ পরিচালনা পরিষদের সভাপতির পক্ষ থেকে তাকে জানানো হয়, নিয়োগটি আইনবহির্ভূত হওয়ায় তারা তাকে সহযোগিতা করতে পারছেন না। এর কিছুক্ষণ পর অধ্যক্ষ কলেজ ত্যাগ করেন।
এ সময় সাধারণ শিক্ষার্থী ও জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের পক্ষ থেকে প্রতিক্রিয়া জানানো হয়।
জানতে চাইলে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল মিরপুর কলেজ শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক আলমগীর হোসেন হৃদয় রাজনীতি ডটকমকে বলেন, “আমরা চাই না অধ্যক্ষ পদে নিয়ম বহির্ভূতভাবে কাউকে নিয়োগ দেওয়া হোক। নিয়ম মেনে যিনি আসবেন, আমরা তাকেই অভিনন্দন জানাব।”
আলমগীর আরও বলেন, “ব্যক্তিগতভাবে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে আমাদের কোনো ক্ষোভ নেই। তবে প্রতিষ্ঠানপ্রধান হিসেবে কেউ দায়িত্ব নিলে তা অবশ্যই নিয়ম মেনে হতে হবে। হাজারও শিক্ষক-শিক্ষার্থীকে উপেক্ষা করে কোনো ব্যক্তি বিশেষ রাজনৈতিক প্রভাব কাজে লাগিয়ে দায়িত্ব নিতে পারেন না। তদুপরি, তার কলেজে প্রবেশের সময় দুটি সিসি ক্যামেরা বন্ধ রাখা হয়, যা অত্যন্ত রহস্যজনক। আমরা এর তদন্ত ও বিচার দাবি করছি।”
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, বেসরকারি কলেজে অধ্যক্ষ নিয়োগের ক্ষেত্রে পরিচালনা পরিষদ সাধারণত তিনজনের নাম প্রস্তাব করে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সাধারণত প্রথমজনকে অথবা প্রথম তিনজনের মধ্যে একজনকে নিয়োগ দিয়ে থাকে এবং এই অনুমোদন প্রক্রিয়ায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি উপস্থিত থাকেন।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে সরাসরি বেসরকারি কলেজে অধ্যক্ষ নিয়োগ নজিরবিহীন উল্লেখ করে বাংলাদেশ অধ্যক্ষ পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক মাজহারুল হান্নান রাজনীতি ডটকমকে বলেন, “যদি কলেজ পরিচালনা পরিষদ না চায়, তাহলে শিক্ষা মন্ত্রণালয় সরাসরি কোনো অধ্যক্ষ প্রেষণে নিয়োগ দিতে পারে না। নিয়োগদাতা হচ্ছে পরিচালনা পরিষদ এবং এই পরিষদের সভায় প্রস্তাব চূড়ান্ত করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠানো হয় অনুমোদনের জন্য।”
এর আগে গত ১৩ আগস্ট শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে রাজবাড়ি সরকারি কলেজের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক আবুল উবায়েদ মুহাম্মদ বাসেত ঠাকুরকে মিরপুর কলেজে অধ্যক্ষ হিসেবে প্রেষণে নিয়োগ দেওয়া হয়। তবে কলেজ পরিচালনা পরিষদ তার যোগদান মেনে নেয়নি এবং বিষয়টি নিয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে আলোচনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ফলে গত বৃহস্পতিবার পরিচালনা পরিষদের বৈঠকে তার যোগদানের অনুমোদন দেওয়া হয়নি।
মিরপুর কলেজ পরিচালনা পরিষদের সভাপতি সাইদুর রহমানকে ফোনে পাওয়া যায়নি। পরিষদের অভিভাবক সদস্য মোহাম্মদ ফরহাদ হোসেন রাজনীতি ডটকমকে বলেন, “পরিচালনা পরিষদের সিদ্ধান্ত ছিল, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কাছে বিষয়টি উপস্থাপন করা হবে এবং তার নির্দেশনা অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। অথচ আজ রোববার অধ্যক্ষ কলেজে উপস্থিত হন। এ বিষয়ে জরুরি সভার মাধ্যমে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।”
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যক্ষ আবুল উবায়েদ মুহাম্মদ বাসেত ঠাকুর রাজনীতি ডটকমকে বলেন, “আমি একজন সরকারি কর্মকর্তা। সরকার আমাকে নিয়োগ দিয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় চাইলে কাউকে নিয়োগ দিতে পারে। আমি কলেজে গিয়েছিলাম, কিন্তু পরিচালনা পরিষদের পক্ষ থেকে আমাকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি।”
এদিকে নতুন অধ্যক্ষ আবুল উবায়েদ মুহাম্মদ বাসেত ঠাকুরের বিরুদ্ধে প্রভাব খাটিয়ে দায়িত্ব নেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন বর্তমান ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ড. আহমাদ আলী। রোববার কলেজ পরিচালনা কমিটির সভাপতি সাইদুর রহমানকে দেওয়া এক চিঠিতে তিনি এ কথা জানান।
চিঠিতে আহমাদ আলী অভিযোগ করেছেন, তাকে ভয়ভীতি দেখিয়ে দায়িত্ব হস্তান্তরের চিঠি লিখতে বাধ্য করা হয়েছে। আজ রোববার কলেজের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ চেক করতে চাইলে ওই ক্যামেরা বন্ধ রাখা হয়েছে বলে দেখতে পান— এমন অভিযোগও করেছেন তিনি।

ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে এটাই আমাদের চূড়ান্ত বৈঠক। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে দিকনির্দেশনা দেবে। ইসি মনিটরিং করবে এখান থেকে।
২ ঘণ্টা আগে
রায়ের পর্যবেক্ষণে বিচারক বলেছেন, কোনো ধরনের আবেদন ছাড়াই ওই সব প্লট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যদের। এসব প্লট নিয়ে শেখ হাসিনা রাষ্ট্রের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বৈঠকে চার নির্বাচন কমিশনার, স্বরাষ্ট্র সচিব, ইসি সচিবসহ সামরিক, আধাসামরিক ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং বিভিন্ন সংস্থার শীর্ষ কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেছেন। নির্বাচনে নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই এই আলোচনার মূল লক্ষ্য।
৫ ঘণ্টা আগে
প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির আলাদা তিন মামলার প্রতিটিতে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সাত বছর করে মোট ২১ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
৫ ঘণ্টা আগে