
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেছেন, কোটা আন্দোলন আদালতের বিষয়। আদালত যে আদেশ দেবে সেটি সবাইকে মানতে হবে। যদি কেউ আইনশৃঙ্খলা ভঙ্গের চেষ্টা করে তাহলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সোমবার (১৫ জুলাই) সকালে রাজধানীর পুরান ঢাকায় ১০ মহররমের তাজিয়া মিছিল ও ইমামবাড়ায় ডিএমপির নেওয়া নিরাপত্তা-ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
কোটা আন্দোলনে চলমান অবস্থায় নিরাপত্তা পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চাইলে কমিশনার বলেন, চলমান কোটা আন্দোলনের বিষয়টি আদালতের বিষয়। উচ্চ আদালত যে আদেশ দিবে সেটিকে শ্রদ্ধা ও মানা নাগরিকের দায়িত্ব। আমরা আদালতের নিয়ম মানতে বাধ্য। যদি কেউ আইনশৃঙ্খলা ভঙ্গে কোনো ধরনের অপতৎপরতা চালায়, সেটি যেই হোন তাদের শক্ত হাতে মোকাবিলা করা হবে।
পবিত্র আশুরা উপলক্ষে তাজিয়া মিছিল ও ইমামবাড়া ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা-ব্যবস্থা নিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। ডগ স্কোয়াড দিয়ে চেকিং, সুইপিং করা হয়েছে। অনুষ্ঠান শুরুর আগে আগতদের আর্থওয়ে মেশিন দিয়ে চেকিং করা হবে। ইমামবাড়ার আশেপাশের ভবন থেকে নজরদারি করা হবে। তাজিয়া মিছিলের আগে ও পেছনে পুলিশ থাকবে। পাশাপাশি সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে নজরদারি করা হবে।
মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশে ডিএমপি কমিশনার বলেন, আমাদের অনুরোধ কেউ কোনো ছুরি, চাকু, দাহ্য পদার্থ নিয়ে মিছিলে প্রবেশ করবেন না। পতাকা বহনের সময়ে সতর্ক থাকতে হবে যেন বিদ্যুতের তারের সঙ্গে লেগে না যায়। সমন্বয় মিটিং করে সকল নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
এক প্রশ্নের জবাবে কমিশনার বলেন, নিরাপত্তার স্বার্থে আশেপাশে তল্লাশি চালানো হয়েছে। আমাদের গোয়েন্দা সদস্যরা মাঠে কাজ করছে।
তাজিয়া মিছিল কেন্দ্র করে জঙ্গি হামলার ঘটনার পূর্বের ঘটনা ছিল উল্লেখ করে ডিএমপি কমিশনার বলেন, এই বিষয়টি মাথায় রেখে নিরাপত্তা পরিকল্পনা সাজানো হয়েছে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেছেন, কোটা আন্দোলন আদালতের বিষয়। আদালত যে আদেশ দেবে সেটি সবাইকে মানতে হবে। যদি কেউ আইনশৃঙ্খলা ভঙ্গের চেষ্টা করে তাহলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সোমবার (১৫ জুলাই) সকালে রাজধানীর পুরান ঢাকায় ১০ মহররমের তাজিয়া মিছিল ও ইমামবাড়ায় ডিএমপির নেওয়া নিরাপত্তা-ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
কোটা আন্দোলনে চলমান অবস্থায় নিরাপত্তা পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চাইলে কমিশনার বলেন, চলমান কোটা আন্দোলনের বিষয়টি আদালতের বিষয়। উচ্চ আদালত যে আদেশ দিবে সেটিকে শ্রদ্ধা ও মানা নাগরিকের দায়িত্ব। আমরা আদালতের নিয়ম মানতে বাধ্য। যদি কেউ আইনশৃঙ্খলা ভঙ্গে কোনো ধরনের অপতৎপরতা চালায়, সেটি যেই হোন তাদের শক্ত হাতে মোকাবিলা করা হবে।
পবিত্র আশুরা উপলক্ষে তাজিয়া মিছিল ও ইমামবাড়া ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা-ব্যবস্থা নিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। ডগ স্কোয়াড দিয়ে চেকিং, সুইপিং করা হয়েছে। অনুষ্ঠান শুরুর আগে আগতদের আর্থওয়ে মেশিন দিয়ে চেকিং করা হবে। ইমামবাড়ার আশেপাশের ভবন থেকে নজরদারি করা হবে। তাজিয়া মিছিলের আগে ও পেছনে পুলিশ থাকবে। পাশাপাশি সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে নজরদারি করা হবে।
মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশে ডিএমপি কমিশনার বলেন, আমাদের অনুরোধ কেউ কোনো ছুরি, চাকু, দাহ্য পদার্থ নিয়ে মিছিলে প্রবেশ করবেন না। পতাকা বহনের সময়ে সতর্ক থাকতে হবে যেন বিদ্যুতের তারের সঙ্গে লেগে না যায়। সমন্বয় মিটিং করে সকল নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
এক প্রশ্নের জবাবে কমিশনার বলেন, নিরাপত্তার স্বার্থে আশেপাশে তল্লাশি চালানো হয়েছে। আমাদের গোয়েন্দা সদস্যরা মাঠে কাজ করছে।
তাজিয়া মিছিল কেন্দ্র করে জঙ্গি হামলার ঘটনার পূর্বের ঘটনা ছিল উল্লেখ করে ডিএমপি কমিশনার বলেন, এই বিষয়টি মাথায় রেখে নিরাপত্তা পরিকল্পনা সাজানো হয়েছে।

অন্তর্বর্তী সরকার বিজ্ঞপ্তিতে বলছে, দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত হওয়ার ঘটনায় সৃষ্ট জনমনের উদ্বেগ ও আতঙ্ক সম্পর্কে সরকার অবগত। পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে এবং সংশ্লিষ্ট সব দপ্তরকে অবিলম্বে মাঠপর্যায়ে নেমে সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
রিখটার স্কেলে ৫ দশমিক ৭ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপেছে সারা দেশ। ছুটির দিনের সকালে এ ভূমিকম্প আতঙ্ক ছড়িয়েছে মোনুষের মধ্যে। এরই মধ্যে ভূমিকম্পে ঢাকায় একটি ভবনের রেলিং ভেঙে রাস্তায় পড়লে তিন পথচারী ও নারায়ণগঞ্জে দেয়াল ধসে এক শিশুর মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে। রাজধানী ভবন হেলে পড়াসহ একাধিক ভবনে ফাটলের তথ্
৬ ঘণ্টা আগে
মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএসের হিসাব বলছে, ভূমিকম্পের অনুমিত মাত্রা রিখটার স্কেলে ৫.২। বাংলাদেশের নরসিংদীর ঘোড়াশাল থেকে ৭ কিলোমিটার দূরে এর উৎপত্তি। বাংলাদেশ ও ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে এটি প্রভাব ফেলেছে।
৮ ঘণ্টা আগে
সেখানে রাষ্ট্রপতি শিখা অনির্বাণের বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণের পর শহিদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে দাঁড়িয়ে ১ মিনিট নিরবতা পালন করেন। তিন বাহিনীর একটি চৌকস দল এ সময় সামরিক কায়দায় অভিবাদন জানায়। বিউগলে বাজানো হয় করুণ সুর। পরে রাষ্ট্রপতি শিখা অনির্বাণ চত্বরে রাখা পরিদর্শন বইয়ে সই করেন।
৮ ঘণ্টা আগে