প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচন আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মহড়া (রিহার্সেল) হিসেবে বিবেচিত হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মুহাম্মদ ইয়াহইয়া আখতার।
তিনি বলেন, এটা শিক্ষার্থীদের নির্বাচন। চমৎকারভাবে প্রচার হয়েছে। কাউকে বাধা দেওয়া হয়নি। নির্বাচনের জন্য প্রয়োজন অনুকূল পরিবেশ। কোড অব কনডাক্ট মেনে তারা চমৎকার নির্বাচনের অনুকূল পরিবেশ বজায় রেখেছে। এই কৃতিত্ব তাদের। এটা জাতীয় নির্বাচনের জন্য একটা অনুকূল পরিবেশ তৈরির এবং রিহার্সাল হিসেবে বিবেচিত হবে।
বুধবার (১৫ অক্টোবর) সকালে চাকসু নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শুরু হলে কেন্দ্র পরিদর্শনের সময় সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
এ দিন সকাল সাড়ে ৯টায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) ১৫টি কেন্দ্রে একযোগে শুরু হয়েছে চাকসু নির্বাচনের ভোট গ্রহণ। চলবে একটানা বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এর মধ্য দিয়ে চাকসু নির্বাচনের জন্য শিক্ষার্থীদের ৩৬ বছরের অপেক্ষার অবসান ঘটল।
চবি উপাচার্য বলেন, বহুল প্রতীক্ষিত এই চাকসু নির্বাচন। প্রায় তিন যুগ নির্বাচন হয়নি। এখন সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। নিরাপত্তা, যাতায়াতসহ প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। সব অংশীজনের সঙ্গে আলোচনা করে সুশৃঙ্খলভাবে এই নির্বাচনের আয়োজন করেছি।
চাকসুর ব্যালট পেপারে বৃত্ত ভরাট করে ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে উপাচার্য ইয়াহইয়া আখতার বলেন, বৃত্ত ভরাট করার ব্যবস্থা রেখেছি কারণ ক্রস দেওয়া থাকলে অনেক সময় অনেক রকম অসুবিধা হতে পারে। শুধু একটা জিনিস আমাদের মাথায় বেশি ছিল, ছাত্রদের সুবিধা কীভাবে ভোট দিতে, তাদের সুবিধা কীভাবে হবে, কী প্রয়োজন লাগবে। সেই জিনিসগুলো আমরা পূরণ করেছি।
নির্বাচন সুষ্ঠু হচ্ছে কি না, সেটি সাংবাদিকদেরই দেখতে বলেন চবি উপাচার্য। বলেন, সেখানে পোলিং এজেন্টরা যেন থাকতে পারে, প্রার্থী যারা আছে তাদের যেন এজেন্ট থাকতে পারে, এগুলো নির্বিঘ্নভাবে হয়েছে কি না সেটা আপনারাই দেখুন। আমরা বলব কেন, আমরা (ভোট) নির্বিঘ্নভাবে সম্পন্ন করছি?
চাকসু নির্বাচনে ডাকসু (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ) নির্বাচনকে অনুসরণ করা হচ্ছে কি না— এমন প্রশ্নের জবাবে চবির উপউপাচার্য কামাল উদ্দিন বলেন, প্রতিটা বিশ্ববিদ্যালয়ই স্বায়ত্তশাসিত। ওইটা তাদের নির্বাচন, এইটা আমাদের নির্বাচন। আপনারা যদি বলেন যে ডাকসুকে শতভাগ অনুসরণ করছি কি না— না, সেটা আমরা করি নাই। বাট তাদের থেকে আমরা এক্সপেরিয়েন্স নিয়েছি। যে সমস্যাগুলো তৈরি হয়েছে, সেগুলো সমাধান করার জন্য বিকল্প ব্যবস্থাগুলো তৈরি করেছি।
ছবিযুক্ত ভোটার তালিকা তৈরি ও সুবিধাজনক ওএমআর মেশিন তৈরির কথা জানিয়ে চবির এই উপউপাচার্য বলেন, আমাদের যে ছবিযুক্ত ভোটার তালিকা, সেটা তো অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয় করেনি। এটা অনেক কষ্টসাধ্য কাজ হলেও আমরা করেছি। আবার যে ওএমআর মেশিন, আমরা পর্যাপ্ত পরিমাণে রেখেছি, যেন খুব সুন্দরভাবে অল্প সময়ে ভোট গণনা করা যায়।
সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ভোট গ্রহণ থেকে গণনা পর্যন্ত প্রতিটা প্রক্রিয়াতেই তো আপনি একজন পার্ট। আপনি আমাদের সঙ্গে থাকবেন, আপনারা দেখবেন আমরা অযথা টাইম কিল করছি কি না।
কামাল উদ্দিন বলেন, আমাদের নির্বাচনটাকে আমরা ইনক্লুসিভ নির্বাচন বলছি। কেন ইনক্লুসিভ, সেখানে শুধু কে কাকে ভোট দিচ্ছে- সেটা ছাড়া পুরো প্রসেসের সাথে আপনিও আমাদের সহযাত্রী।
শতভাগ স্বচ্ছভাবে ভোট গণনা শেষে ফল ঘোষণার জন্য ‘যৌক্তিক’ সময় যেটুকু লাগে সেটুকু সময় দিতে হবে মন্তব্য করে উপউপাচার্য কামাল উদ্দিন বলেন, আমরা ত্রুটিযুক্ত কাজ করতে চাই না। আন্তরিকভাবে চেষ্টা করে নিখুঁতভাবে কাজ শেষ করতে যতটুকু সময় প্রয়োজন ততটুকু দিতে হবে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচন আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মহড়া (রিহার্সেল) হিসেবে বিবেচিত হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মুহাম্মদ ইয়াহইয়া আখতার।
তিনি বলেন, এটা শিক্ষার্থীদের নির্বাচন। চমৎকারভাবে প্রচার হয়েছে। কাউকে বাধা দেওয়া হয়নি। নির্বাচনের জন্য প্রয়োজন অনুকূল পরিবেশ। কোড অব কনডাক্ট মেনে তারা চমৎকার নির্বাচনের অনুকূল পরিবেশ বজায় রেখেছে। এই কৃতিত্ব তাদের। এটা জাতীয় নির্বাচনের জন্য একটা অনুকূল পরিবেশ তৈরির এবং রিহার্সাল হিসেবে বিবেচিত হবে।
বুধবার (১৫ অক্টোবর) সকালে চাকসু নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শুরু হলে কেন্দ্র পরিদর্শনের সময় সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
এ দিন সকাল সাড়ে ৯টায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) ১৫টি কেন্দ্রে একযোগে শুরু হয়েছে চাকসু নির্বাচনের ভোট গ্রহণ। চলবে একটানা বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এর মধ্য দিয়ে চাকসু নির্বাচনের জন্য শিক্ষার্থীদের ৩৬ বছরের অপেক্ষার অবসান ঘটল।
চবি উপাচার্য বলেন, বহুল প্রতীক্ষিত এই চাকসু নির্বাচন। প্রায় তিন যুগ নির্বাচন হয়নি। এখন সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। নিরাপত্তা, যাতায়াতসহ প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। সব অংশীজনের সঙ্গে আলোচনা করে সুশৃঙ্খলভাবে এই নির্বাচনের আয়োজন করেছি।
চাকসুর ব্যালট পেপারে বৃত্ত ভরাট করে ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে উপাচার্য ইয়াহইয়া আখতার বলেন, বৃত্ত ভরাট করার ব্যবস্থা রেখেছি কারণ ক্রস দেওয়া থাকলে অনেক সময় অনেক রকম অসুবিধা হতে পারে। শুধু একটা জিনিস আমাদের মাথায় বেশি ছিল, ছাত্রদের সুবিধা কীভাবে ভোট দিতে, তাদের সুবিধা কীভাবে হবে, কী প্রয়োজন লাগবে। সেই জিনিসগুলো আমরা পূরণ করেছি।
নির্বাচন সুষ্ঠু হচ্ছে কি না, সেটি সাংবাদিকদেরই দেখতে বলেন চবি উপাচার্য। বলেন, সেখানে পোলিং এজেন্টরা যেন থাকতে পারে, প্রার্থী যারা আছে তাদের যেন এজেন্ট থাকতে পারে, এগুলো নির্বিঘ্নভাবে হয়েছে কি না সেটা আপনারাই দেখুন। আমরা বলব কেন, আমরা (ভোট) নির্বিঘ্নভাবে সম্পন্ন করছি?
চাকসু নির্বাচনে ডাকসু (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ) নির্বাচনকে অনুসরণ করা হচ্ছে কি না— এমন প্রশ্নের জবাবে চবির উপউপাচার্য কামাল উদ্দিন বলেন, প্রতিটা বিশ্ববিদ্যালয়ই স্বায়ত্তশাসিত। ওইটা তাদের নির্বাচন, এইটা আমাদের নির্বাচন। আপনারা যদি বলেন যে ডাকসুকে শতভাগ অনুসরণ করছি কি না— না, সেটা আমরা করি নাই। বাট তাদের থেকে আমরা এক্সপেরিয়েন্স নিয়েছি। যে সমস্যাগুলো তৈরি হয়েছে, সেগুলো সমাধান করার জন্য বিকল্প ব্যবস্থাগুলো তৈরি করেছি।
ছবিযুক্ত ভোটার তালিকা তৈরি ও সুবিধাজনক ওএমআর মেশিন তৈরির কথা জানিয়ে চবির এই উপউপাচার্য বলেন, আমাদের যে ছবিযুক্ত ভোটার তালিকা, সেটা তো অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয় করেনি। এটা অনেক কষ্টসাধ্য কাজ হলেও আমরা করেছি। আবার যে ওএমআর মেশিন, আমরা পর্যাপ্ত পরিমাণে রেখেছি, যেন খুব সুন্দরভাবে অল্প সময়ে ভোট গণনা করা যায়।
সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ভোট গ্রহণ থেকে গণনা পর্যন্ত প্রতিটা প্রক্রিয়াতেই তো আপনি একজন পার্ট। আপনি আমাদের সঙ্গে থাকবেন, আপনারা দেখবেন আমরা অযথা টাইম কিল করছি কি না।
কামাল উদ্দিন বলেন, আমাদের নির্বাচনটাকে আমরা ইনক্লুসিভ নির্বাচন বলছি। কেন ইনক্লুসিভ, সেখানে শুধু কে কাকে ভোট দিচ্ছে- সেটা ছাড়া পুরো প্রসেসের সাথে আপনিও আমাদের সহযাত্রী।
শতভাগ স্বচ্ছভাবে ভোট গণনা শেষে ফল ঘোষণার জন্য ‘যৌক্তিক’ সময় যেটুকু লাগে সেটুকু সময় দিতে হবে মন্তব্য করে উপউপাচার্য কামাল উদ্দিন বলেন, আমরা ত্রুটিযুক্ত কাজ করতে চাই না। আন্তরিকভাবে চেষ্টা করে নিখুঁতভাবে কাজ শেষ করতে যতটুকু সময় প্রয়োজন ততটুকু দিতে হবে।
মেট্রোরেলের চলাচল সময় এক ঘণ্টা বাড়ছে। সে ক্ষেত্রে সকালে বর্তমান সময়ের চেয়ে ৩০ মিনিট আগে চলাচল শুরু হবে। আর রাতে এখনকার সময়ের চেয়ে ৩০ মিনিট বেশি চলবে। অন্যদিকে আগামী মাসের মাঝামাঝিতে মেট্রোরেলের ট্রিপের সংখ্যা বাড়ানো হবে। ট্রিপ বাড়লে দুই ট্রেনের মধ্যে বিরতি অন্তত দুই মিনিট কমে যাবে।
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই-আগস্ট আন্দোলন ঘিরে হত্যা-গণহত্যার দায়ে মানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক সাত মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করে ৮ জানুয়ারির মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
৩ ঘণ্টা আগেদাবি পূরণ করে প্রজ্ঞাপন জারি না হওয়ায় মঙ্গলবার ‘মার্চ টু সচিবালয়’ কর্মসূচি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেন শিক্ষক-কর্মচারীরা। তবে হাইকোর্ট মোড়ে পুলিশের ব্যারিকেডে আটকা পড়েন তারা। এরপর সেখান থেকেই শিক্ষক নেতারা নতুন আল্টিমেটাম দিয়ে বলেন, বুধবার বেলা ১১টার মধ্যে দাবি না মানলে তারা শাহবাগে অবস্থান নেবেন।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রাণঘাতী দুর্ঘটনারোধে অবৈধ রাসায়নিক গুদাম নির্মাণের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ জাহেদ কামাল।
৪ ঘণ্টা আগে