
রাজশাহী ব্যুরো

কর্তৃপক্ষের গাফেলতিতে ভয়াবহ সেশনজটের কবলে পড়েছে রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (রামেবি) নার্সিং অনুষদ। এতে শিক্ষাজীবন নিয়ে চরম হুমকির মুখে থাকা ১৮টি নার্সিং কলেজের প্রায় তিন হাজার শিক্ষার্থী আন্দোলেনে নেমেছেন। সেশনজন নিরসনের দাবিতে আজমঙ্গলবার দুপুর ১২টায় বৃষ্টি উপেক্ষা করেই রামেবির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ দপ্তরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন তারা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, রামেবি অধিভুক্ত ১৮টি নার্সিং কলেজে ৪ বছর মেয়াদী বিএসসি-ইন-নার্সিং কোর্সে বর্তমানে প্রায় তিন হাজার শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত। এরমধ্যে ২০১৯-২০ সেশনের শিক্ষার্থী সংখ্যা ৮৬৬। গত বছরের ডিসেম্বর মাসেই এ সেশনের কোর্স সম্পন্ন হওয়ার কথা ছিল। তবে এ বছরের ৭ মাসেও এখনো শেষ বর্ষের চূড়ান্ত পরীক্ষার নোটিশই দিতে পারেনি রামেবি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এ সেশনের চূড়ান্ত পরীক্ষা গত মার্চ মাসে সম্পন্ন হয়। ফলাফল প্রকাশ করা হবে চলতি জুলাই মাসে। আর গত মে মাসে চতুর্থ বর্ষের চূড়ান্ত পরীক্ষা গ্রহণ করে সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়। এছাড়া গত ৮ জুন থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএসসি-ইন-নার্সিং চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। সারা বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে পিছিয়ে রয়েছে রামেবির নার্সিং অনুষদ।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, প্রথম থেকেই তারা অবহেলিত ও বৈষম্যের স্বীকার হয়ে আসছেন। ২০১৯-২০ সেশনের শিক্ষার্থীরা একাডেমিক সেশন ও অন্যান্য কার্যক্রমে প্রায় এক থেকে দেড় বছর পিছিয়ে রয়েছেন। তারা বারবার বিষয়টি নিয়ে কথা বললেও কর্মকর্তারা সেভাবে কর্ণপাত করছেন না। ফলে রামেবির নার্সিং অনুষদের শিক্ষার্থীরা চরম হতাশ।
তারা বলেন, আমাদের এখন একটাই দাবি, সেশনজট নিরসন। আমরা চাই, রামেবি কর্তৃপক্ষ এ মাসের মধ্যেই পরীক্ষার প্রোগ্রাম ওয়েবসাইটে প্রকাশ করুক। শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘আগামী সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে আমাদের চতুর্থ বর্ষের সকল পরীক্ষা গ্রহণ করে ফলাফল প্রকাশ করতে হবে। আমরা এটার বাস্তবায়ন দেখেই তারপর ঘরে ফিরতে চাই। অন্যথায় আমরা আরও কঠোর আন্দোলনে যাব। মরতে হলে রাজপথেই মরব।’ এ দিনের কর্মসূচিতে রাজশাহী, রংপুর, দিনাজপুর ও লালমনিরহাট সরকারি নার্সিং কলেজসহ রামেবি অধিভুক্ত অন্যান্য বেসরকারি নার্সিং কলেজের শতাধিক শিক্ষার্থী অংশ নেন।
এ ব্যাপারে জানতে রামেবির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর ডা. আনোয়ার হাবিবের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন ধরেননি। ফলে তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

কর্তৃপক্ষের গাফেলতিতে ভয়াবহ সেশনজটের কবলে পড়েছে রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (রামেবি) নার্সিং অনুষদ। এতে শিক্ষাজীবন নিয়ে চরম হুমকির মুখে থাকা ১৮টি নার্সিং কলেজের প্রায় তিন হাজার শিক্ষার্থী আন্দোলেনে নেমেছেন। সেশনজন নিরসনের দাবিতে আজমঙ্গলবার দুপুর ১২টায় বৃষ্টি উপেক্ষা করেই রামেবির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ দপ্তরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন তারা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, রামেবি অধিভুক্ত ১৮টি নার্সিং কলেজে ৪ বছর মেয়াদী বিএসসি-ইন-নার্সিং কোর্সে বর্তমানে প্রায় তিন হাজার শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত। এরমধ্যে ২০১৯-২০ সেশনের শিক্ষার্থী সংখ্যা ৮৬৬। গত বছরের ডিসেম্বর মাসেই এ সেশনের কোর্স সম্পন্ন হওয়ার কথা ছিল। তবে এ বছরের ৭ মাসেও এখনো শেষ বর্ষের চূড়ান্ত পরীক্ষার নোটিশই দিতে পারেনি রামেবি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এ সেশনের চূড়ান্ত পরীক্ষা গত মার্চ মাসে সম্পন্ন হয়। ফলাফল প্রকাশ করা হবে চলতি জুলাই মাসে। আর গত মে মাসে চতুর্থ বর্ষের চূড়ান্ত পরীক্ষা গ্রহণ করে সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়। এছাড়া গত ৮ জুন থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএসসি-ইন-নার্সিং চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। সারা বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে পিছিয়ে রয়েছে রামেবির নার্সিং অনুষদ।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, প্রথম থেকেই তারা অবহেলিত ও বৈষম্যের স্বীকার হয়ে আসছেন। ২০১৯-২০ সেশনের শিক্ষার্থীরা একাডেমিক সেশন ও অন্যান্য কার্যক্রমে প্রায় এক থেকে দেড় বছর পিছিয়ে রয়েছেন। তারা বারবার বিষয়টি নিয়ে কথা বললেও কর্মকর্তারা সেভাবে কর্ণপাত করছেন না। ফলে রামেবির নার্সিং অনুষদের শিক্ষার্থীরা চরম হতাশ।
তারা বলেন, আমাদের এখন একটাই দাবি, সেশনজট নিরসন। আমরা চাই, রামেবি কর্তৃপক্ষ এ মাসের মধ্যেই পরীক্ষার প্রোগ্রাম ওয়েবসাইটে প্রকাশ করুক। শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘আগামী সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে আমাদের চতুর্থ বর্ষের সকল পরীক্ষা গ্রহণ করে ফলাফল প্রকাশ করতে হবে। আমরা এটার বাস্তবায়ন দেখেই তারপর ঘরে ফিরতে চাই। অন্যথায় আমরা আরও কঠোর আন্দোলনে যাব। মরতে হলে রাজপথেই মরব।’ এ দিনের কর্মসূচিতে রাজশাহী, রংপুর, দিনাজপুর ও লালমনিরহাট সরকারি নার্সিং কলেজসহ রামেবি অধিভুক্ত অন্যান্য বেসরকারি নার্সিং কলেজের শতাধিক শিক্ষার্থী অংশ নেন।
এ ব্যাপারে জানতে রামেবির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর ডা. আনোয়ার হাবিবের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন ধরেননি। ফলে তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলের দুই শিক্ষার্থী এবং মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলের দুই শিক্ষার্থী ভবন থেকে লাফ দিতে গিয়ে আহত হয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
ভূমিকম্পে নরসিংদীর পলাশে মাটির দেয়াল ধসে এক বৃদ্ধ প্রাণ হারিয়েছেন। এ ছাড়া গাবতলীতে দেয়াল ধসে আরও এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে দেশে স্মরণকালের ভয়াবহতম ভূমিকম্পে মৃত্যু বেড়ে দাঁড়াল ছয়জনে। এ ছাড়া ভূমিকম্পে আহত হয়েছেন আরও দুই শতাধিক মানুষ।
৫ ঘণ্টা আগে
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন জেলায় ঘরবাড়ি ধসে এবং অন্যান্য দুর্ঘটনায় হতাহতের খবরে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
৫ ঘণ্টা আগে
এর মধ্যে ফায়ার সার্ভিসও বেশকিছু কল পেয়েছে ভূমিকম্পের পরে। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ক্ষয়ক্ষতির তুলনায় আতঙ্কই বেশি কাজ করেছে বলে উঠে এসেছে।
৬ ঘণ্টা আগে