
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

পরীক্ষার সময় সাধারণত শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং শিক্ষকরা নানা চাপের মধ্যে থাকেন। তাদেরকে এ ধরনের চাপ থেকে মুক্ত রাখতে সকলের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন অন্তবর্তীকালীন সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার।
বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরুর দিন বেলা ১১টায় মতিঝিল সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে তিনি বলেন, ‘পরীক্ষার সময় শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং শিক্ষকরা নানা রকম চাপের মধ্যে থাকে। কোনো বাড়তি অন্যায় চাপ যেন সৃষ্টি না করা হয় সেজন্য সকলের কাছে আমি অনুরোধ জানাচ্ছি।’
এসময় তিনি বলেন, সারাদেশে এসএসসি এবং সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়েছে। ২৯ লাখ ২৮ হাজার ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করছে। ৩০ হাজারের বেশি প্রতিষ্ঠান থেকে তিন হাজার ৮১৫ কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এটি বিশাল কর্মযজ্ঞ।
উপদেষ্টা আরও বলেন, `আমরা চেষ্টা করেছি এটি সুচারুভাবে সম্পন্ন করতে। আমরা মনে করি পরীক্ষার শেষ দিন পর্যন্ত এই পরিবেশ বজায় থাকবে। আশা করি পরীক্ষার সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হবে।`
প্রশ্নফাঁস প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘এটা অবশ্যই বিবেচনার মধ্যে ছিল। সে হিসেবে যে সূত্র থেকে, প্রশ্ন তো ফাঁস অতীতে হয়েছে বলে জানা গেছে। আমরা চেষ্টা করেছি সেই সূত্রগুলো প্লাক করা। যে সেখান থেকে যেন না হতে পারে আমরা আশা করি আমরা সফল হবো। আজকে এখন পর্যন্ত এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি। এটা অবশ্যই টপ প্রায়োরিটি এরিয়া হিসেবে আমরা দেখেছি এবং কার্যকরের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি।’
এদিকে পরীক্ষা শেষ হওয়ার দুই মাসের মধ্যে ফলাফল প্রকাশের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করা হবে জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, `যদি রেওয়াজ থেকে থাকে, নিশ্চয়ই আছে, আমরা আপ্রাণ চেষ্টা করব।`

পরীক্ষার সময় সাধারণত শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং শিক্ষকরা নানা চাপের মধ্যে থাকেন। তাদেরকে এ ধরনের চাপ থেকে মুক্ত রাখতে সকলের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন অন্তবর্তীকালীন সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার।
বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরুর দিন বেলা ১১টায় মতিঝিল সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে তিনি বলেন, ‘পরীক্ষার সময় শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং শিক্ষকরা নানা রকম চাপের মধ্যে থাকে। কোনো বাড়তি অন্যায় চাপ যেন সৃষ্টি না করা হয় সেজন্য সকলের কাছে আমি অনুরোধ জানাচ্ছি।’
এসময় তিনি বলেন, সারাদেশে এসএসসি এবং সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়েছে। ২৯ লাখ ২৮ হাজার ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করছে। ৩০ হাজারের বেশি প্রতিষ্ঠান থেকে তিন হাজার ৮১৫ কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এটি বিশাল কর্মযজ্ঞ।
উপদেষ্টা আরও বলেন, `আমরা চেষ্টা করেছি এটি সুচারুভাবে সম্পন্ন করতে। আমরা মনে করি পরীক্ষার শেষ দিন পর্যন্ত এই পরিবেশ বজায় থাকবে। আশা করি পরীক্ষার সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হবে।`
প্রশ্নফাঁস প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘এটা অবশ্যই বিবেচনার মধ্যে ছিল। সে হিসেবে যে সূত্র থেকে, প্রশ্ন তো ফাঁস অতীতে হয়েছে বলে জানা গেছে। আমরা চেষ্টা করেছি সেই সূত্রগুলো প্লাক করা। যে সেখান থেকে যেন না হতে পারে আমরা আশা করি আমরা সফল হবো। আজকে এখন পর্যন্ত এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি। এটা অবশ্যই টপ প্রায়োরিটি এরিয়া হিসেবে আমরা দেখেছি এবং কার্যকরের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি।’
এদিকে পরীক্ষা শেষ হওয়ার দুই মাসের মধ্যে ফলাফল প্রকাশের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করা হবে জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, `যদি রেওয়াজ থেকে থাকে, নিশ্চয়ই আছে, আমরা আপ্রাণ চেষ্টা করব।`

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ওসমান হাদির মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে প্রথমে শাহবাগ জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করে ছাত্র-জনতা। সেখান থেকে মিছিল নিয়ে রাত ১২টার দিকে বিক্ষুব্ধ একটি দল কারওয়ান বাজারে পৌঁছায়। তারা প্রথমে প্রথম আলো কার্যালয়ের সামনে গিয়ে বিক্ষোভ করেন। একপর্যায়ে প্রথম আলো কার্যালয়ে ভাঙচুর চালায়। পরে গেট ভেঙে ভে
৪ ঘণ্টা আগে
এর কিছুক্ষণ পরই শাহবাগ মোড়ের দিকে জড়ো হতে থাকে ছাত্র-জনতা। সেখানে ‘তুমি কে আমি কে, হাদি হাদি’, ‘আমরা সবাই হাদি হব, গুলির মুখে কথা কব’, ‘জাহাঙ্গীরের গদিতে, আগুন জ্বালাও একসাথে’, ‘লীগ ধর, জেলে ভর’সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন তারা।
৫ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সকল অপরাধীকে দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে এবং তাদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা হবে। এ বিষয়ে কোনো ধরনের শৈথিল্য দেখানো হবে না।
৬ ঘণ্টা আগে
ওসমান হাদির রুহের মাগফিরাত কামনা করে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, তার শোকসন্তপ্ত স্ত্রী, পরিবারের সদস্য, স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি। শহিদ ওসমান হাদির স্ত্রী ও একমাত্র সন্তানের দায়িত্ব সরকার গ্রহণ করবে।
৭ ঘণ্টা আগে