
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

দীর্ঘদিন গলায় কফ জমে থাকা অস্বস্তিকর ও বিরক্তিকর সমস্যা। কেউ কেউ ভাবেন, এটা সর্দি-কাশির মতো সাধারণ বিষয়, সময় গেলে নিজে থেকেই সেরে যাবে। কিন্তু বাস্তবে, গলায় লেগে থাকা কফ যদি কয়েক সপ্তাহ বা মাস ধরে না কমে, তাহলে তা শরীরে চলমান অন্য কোনো সমস্যার ইঙ্গিত দিতে পারে। স্বাভাবিকভাবে আমাদের শ্বাসনালী ও গলার ভেতরে মিউকাস বা কফ তৈরি হয় ধুলোবালি, জীবাণু ও বাতাসের ক্ষতিকর কণাগুলো আটকানোর জন্য। কিন্তু যখন এর পরিমাণ বেড়ে যায় বা দীর্ঘদিন থেকে যায়, তখন তা গলার ভেতরে ভারীভাব, কথা বলায় অসুবিধা, বারবার কাশি কিংবা গিলতে কষ্টের মতো সমস্যা তৈরি করে।
চিকিৎসকদের মতে, দীর্ঘদিন ধরে কফ জমে থাকার পেছনে নানা কারণ থাকতে পারে। সবচেয়ে সাধারণ কারণ হলো পোস্ট নেজাল ড্রিপ—যেখানে নাকের ভেতরে তৈরি হওয়া অতিরিক্ত মিউকাস গলার পেছন দিয়ে নেমে আসে। সর্দি-কাশি, সাইনাসের প্রদাহ, ধুলো বা পরাগে অ্যালার্জি, ধোঁয়ার সংস্পর্শ কিংবা ঋতু পরিবর্তনের সময় এই সমস্যা বেশি দেখা যায়। এছাড়া অ্যাসিড রিফ্লাক্স বা জিইআরডি (গ্যাস্ট্রো-ইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ) নামের সমস্যায় পাকস্থলীর অ্যাসিড গলায় উঠে এসে শ্লেষ্মা বাড়িয়ে দেয়। ধূমপান ও বায়ুদূষণও দীর্ঘমেয়াদি কফ জমার বড় কারণ হিসেবে পরিচিত।
আমেরিকার মায়ো ক্লিনিকের কান, নাক ও গলার বিশেষজ্ঞ ড. লরেন হেইটজ বলেন, “অনেকেই ভাবেন কফ মানেই ঠান্ডা-সর্দি। কিন্তু আসলে কফ হচ্ছে শরীরের প্রতিরক্ষার অংশ। যখন শ্বাসনালী কোনো রকম জ্বালাপোড়া বা সংক্রমণের সম্মুখীন হয়, তখনই শরীর বেশি মিউকাস তৈরি করে। যদি এই জ্বালাপোড়ার কারণ দীর্ঘস্থায়ী হয়, তবে কফও দীর্ঘদিন থাকবে।” তাঁর মতে, অ্যালার্জি নিয়ন্ত্রণ, সাইনাস ইনফেকশন চিকিৎসা, ধূমপান এড়িয়ে চলা—এসব করলে সমস্যা অনেকটাই কমে যায়।
ব্রিটেনের ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসের (এনএইচএস) বিশেষজ্ঞ ড. রবার্ট স্টিভেনসন বলেন, “যদি কফের রঙ হলুদ, সবুজ বা বাদামি হয়, তবে তা সাধারণত সংক্রমণের লক্ষণ। আবার কফ যদি পরিষ্কার বা স্বচ্ছ হয় কিন্তু অনেকদিন থাকে, তাহলে সম্ভবত এর পেছনে অ্যালার্জি বা রিফ্লাক্সের মতো সমস্যা আছে।” তিনি আরও বলেন, কফের সঙ্গে যদি রক্ত মেশানো থাকে বা শ্বাস নিতে কষ্ট হয়, তবে দ্রুত ডাক্তার দেখানো জরুরি।
দীর্ঘদিন ধরে গলায় কফ জমে থাকা শুধু অসুবিধা তৈরি করে না, বরং দৈনন্দিন জীবনে প্রভাব ফেলে। বারবার গলা পরিষ্কার করতে হয়, যা সামাজিক পরিস্থিতিতে বিব্রতকর হতে পারে। কথা বলার সময় কণ্ঠ ভেঙে যাওয়া, ঘুমের সময় শ্বাসকষ্ট, সকালে ঘুম থেকে উঠে গলার শুষ্কতা—এসবই দীর্ঘমেয়াদি কফের কারণে হয়। যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের শ্বাসযন্ত্র বিশেষজ্ঞ ড. ক্রিস্টিনা মার্টিন বলেন, “যখন কফ দীর্ঘদিন থাকে, তখন এর সঙ্গে যুক্ত সমস্যাগুলোও বাড়তে থাকে। তাই যত দ্রুত সম্ভব কারণ নির্ণয় করে চিকিৎসা শুরু করা জরুরি।”
গলায় কফ জমে থাকার চিকিৎসা নির্ভর করে এর মূল কারণের ওপর। যদি কারণ হয় অ্যালার্জি, তবে ধুলোবালি, পরাগ বা পশুর লোমের সংস্পর্শ কমানো জরুরি। যদি কারণ হয় সাইনাস ইনফেকশন, তবে চিকিৎসকের পরামর্শে অ্যান্টিবায়োটিক লাগতে পারে। রিফ্লাক্সের কারণে হলে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে হয়—তেল-ঝাল কমানো, খাবারের পর সাথে সাথে না শোয়া, ছোট ছোট পরিমাণে খাবার খাওয়া ইত্যাদি। ধূমপায়ীদের জন্য সবচেয়ে জরুরি পদক্ষেপ হলো ধূমপান ছেড়ে দেওয়া, কারণ ধোঁয়া সরাসরি শ্লেষ্মা তৈরির পরিমাণ বাড়ায় এবং শ্বাসনালির ক্ষতি করে।
গৃহে বসেই কিছু সহজ উপায়ে উপশম পাওয়া সম্ভব। গরম পানির বাষ্প শ্বাসনালী আর্দ্র রাখে ও জমে থাকা কফ নরম করে বের হতে সাহায্য করে। লবণ পানির গার্গল গলা পরিষ্কার রাখে এবং ব্যাকটেরিয়া কমায়। উষ্ণ পানি, হারবাল চা বা লেবু-গরম পানি কফ পাতলা করতে সহায়তা করে। ঘরের বাতাস খুব শুষ্ক হলে হিউমিডিফায়ার ব্যবহার বা ভেজা তোয়ালে ঝুলিয়ে রাখা ভালো।
তবে সতর্কতা জরুরি। যদি কফের সঙ্গে রক্ত আসে, কণ্ঠস্বর স্থায়ীভাবে পরিবর্তন হয়, শ্বাস নিতে কষ্ট হয়, বুকে ব্যথা থাকে বা কফ তিন সপ্তাহের বেশি একই রকম থাকে, তাহলে দেরি না করে ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। কারণ এসব ক্ষেত্রে এর পেছনে নিউমোনিয়া, ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিস বা এমনকি ফুসফুসের ক্যানসারের মতো জটিল রোগ থাকতে পারে।
অস্ট্রেলিয়ার সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্বাসযন্ত্র রোগ বিশেষজ্ঞ ড. নিকোলাস টেইলর বলেন, “অনেক সময় মানুষ কফের সমস্যাকে অবহেলা করেন। কিন্তু আমাদের মনে রাখতে হবে, শরীর যখন কোনো অস্বাভাবিক সংকেত দেয়, তা উপেক্ষা করা উচিত নয়। প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসা নিলে অনেক জটিলতা এড়ানো সম্ভব।”
সবশেষে বলা যায়, দীর্ঘদিন ধরে গলায় কফ জমে থাকা একদিকে যেমন বিরক্তিকর, অন্যদিকে এটি শরীরের ভেতরে লুকিয়ে থাকা বড় কোনো সমস্যার ইঙ্গিতও হতে পারে। তাই এটি নিয়ে অবহেলা না করে কারণ খুঁজে বের করা ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নেওয়া উচিত। জীবনযাত্রায় কিছু পরিবর্তন, পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা এবং চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চললে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
আপনি চাইলে আমি এই লেখার সঙ্গে একটি উপযুক্ত ওয়াটারকালার ইলাস্ট্রেশনও তৈরি করে দিতে পারি, যা আপনার ফিচারকে ভিজ্যুয়ালি আরও আকর্ষণীয় করবে। এতে কোনো লেখা থাকবে না, শুধু বিষয়-ভিত্তিক চিত্র। আপনি কি চান আমি সেটি করে দিই?

দীর্ঘদিন গলায় কফ জমে থাকা অস্বস্তিকর ও বিরক্তিকর সমস্যা। কেউ কেউ ভাবেন, এটা সর্দি-কাশির মতো সাধারণ বিষয়, সময় গেলে নিজে থেকেই সেরে যাবে। কিন্তু বাস্তবে, গলায় লেগে থাকা কফ যদি কয়েক সপ্তাহ বা মাস ধরে না কমে, তাহলে তা শরীরে চলমান অন্য কোনো সমস্যার ইঙ্গিত দিতে পারে। স্বাভাবিকভাবে আমাদের শ্বাসনালী ও গলার ভেতরে মিউকাস বা কফ তৈরি হয় ধুলোবালি, জীবাণু ও বাতাসের ক্ষতিকর কণাগুলো আটকানোর জন্য। কিন্তু যখন এর পরিমাণ বেড়ে যায় বা দীর্ঘদিন থেকে যায়, তখন তা গলার ভেতরে ভারীভাব, কথা বলায় অসুবিধা, বারবার কাশি কিংবা গিলতে কষ্টের মতো সমস্যা তৈরি করে।
চিকিৎসকদের মতে, দীর্ঘদিন ধরে কফ জমে থাকার পেছনে নানা কারণ থাকতে পারে। সবচেয়ে সাধারণ কারণ হলো পোস্ট নেজাল ড্রিপ—যেখানে নাকের ভেতরে তৈরি হওয়া অতিরিক্ত মিউকাস গলার পেছন দিয়ে নেমে আসে। সর্দি-কাশি, সাইনাসের প্রদাহ, ধুলো বা পরাগে অ্যালার্জি, ধোঁয়ার সংস্পর্শ কিংবা ঋতু পরিবর্তনের সময় এই সমস্যা বেশি দেখা যায়। এছাড়া অ্যাসিড রিফ্লাক্স বা জিইআরডি (গ্যাস্ট্রো-ইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ) নামের সমস্যায় পাকস্থলীর অ্যাসিড গলায় উঠে এসে শ্লেষ্মা বাড়িয়ে দেয়। ধূমপান ও বায়ুদূষণও দীর্ঘমেয়াদি কফ জমার বড় কারণ হিসেবে পরিচিত।
আমেরিকার মায়ো ক্লিনিকের কান, নাক ও গলার বিশেষজ্ঞ ড. লরেন হেইটজ বলেন, “অনেকেই ভাবেন কফ মানেই ঠান্ডা-সর্দি। কিন্তু আসলে কফ হচ্ছে শরীরের প্রতিরক্ষার অংশ। যখন শ্বাসনালী কোনো রকম জ্বালাপোড়া বা সংক্রমণের সম্মুখীন হয়, তখনই শরীর বেশি মিউকাস তৈরি করে। যদি এই জ্বালাপোড়ার কারণ দীর্ঘস্থায়ী হয়, তবে কফও দীর্ঘদিন থাকবে।” তাঁর মতে, অ্যালার্জি নিয়ন্ত্রণ, সাইনাস ইনফেকশন চিকিৎসা, ধূমপান এড়িয়ে চলা—এসব করলে সমস্যা অনেকটাই কমে যায়।
ব্রিটেনের ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসের (এনএইচএস) বিশেষজ্ঞ ড. রবার্ট স্টিভেনসন বলেন, “যদি কফের রঙ হলুদ, সবুজ বা বাদামি হয়, তবে তা সাধারণত সংক্রমণের লক্ষণ। আবার কফ যদি পরিষ্কার বা স্বচ্ছ হয় কিন্তু অনেকদিন থাকে, তাহলে সম্ভবত এর পেছনে অ্যালার্জি বা রিফ্লাক্সের মতো সমস্যা আছে।” তিনি আরও বলেন, কফের সঙ্গে যদি রক্ত মেশানো থাকে বা শ্বাস নিতে কষ্ট হয়, তবে দ্রুত ডাক্তার দেখানো জরুরি।
দীর্ঘদিন ধরে গলায় কফ জমে থাকা শুধু অসুবিধা তৈরি করে না, বরং দৈনন্দিন জীবনে প্রভাব ফেলে। বারবার গলা পরিষ্কার করতে হয়, যা সামাজিক পরিস্থিতিতে বিব্রতকর হতে পারে। কথা বলার সময় কণ্ঠ ভেঙে যাওয়া, ঘুমের সময় শ্বাসকষ্ট, সকালে ঘুম থেকে উঠে গলার শুষ্কতা—এসবই দীর্ঘমেয়াদি কফের কারণে হয়। যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের শ্বাসযন্ত্র বিশেষজ্ঞ ড. ক্রিস্টিনা মার্টিন বলেন, “যখন কফ দীর্ঘদিন থাকে, তখন এর সঙ্গে যুক্ত সমস্যাগুলোও বাড়তে থাকে। তাই যত দ্রুত সম্ভব কারণ নির্ণয় করে চিকিৎসা শুরু করা জরুরি।”
গলায় কফ জমে থাকার চিকিৎসা নির্ভর করে এর মূল কারণের ওপর। যদি কারণ হয় অ্যালার্জি, তবে ধুলোবালি, পরাগ বা পশুর লোমের সংস্পর্শ কমানো জরুরি। যদি কারণ হয় সাইনাস ইনফেকশন, তবে চিকিৎসকের পরামর্শে অ্যান্টিবায়োটিক লাগতে পারে। রিফ্লাক্সের কারণে হলে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে হয়—তেল-ঝাল কমানো, খাবারের পর সাথে সাথে না শোয়া, ছোট ছোট পরিমাণে খাবার খাওয়া ইত্যাদি। ধূমপায়ীদের জন্য সবচেয়ে জরুরি পদক্ষেপ হলো ধূমপান ছেড়ে দেওয়া, কারণ ধোঁয়া সরাসরি শ্লেষ্মা তৈরির পরিমাণ বাড়ায় এবং শ্বাসনালির ক্ষতি করে।
গৃহে বসেই কিছু সহজ উপায়ে উপশম পাওয়া সম্ভব। গরম পানির বাষ্প শ্বাসনালী আর্দ্র রাখে ও জমে থাকা কফ নরম করে বের হতে সাহায্য করে। লবণ পানির গার্গল গলা পরিষ্কার রাখে এবং ব্যাকটেরিয়া কমায়। উষ্ণ পানি, হারবাল চা বা লেবু-গরম পানি কফ পাতলা করতে সহায়তা করে। ঘরের বাতাস খুব শুষ্ক হলে হিউমিডিফায়ার ব্যবহার বা ভেজা তোয়ালে ঝুলিয়ে রাখা ভালো।
তবে সতর্কতা জরুরি। যদি কফের সঙ্গে রক্ত আসে, কণ্ঠস্বর স্থায়ীভাবে পরিবর্তন হয়, শ্বাস নিতে কষ্ট হয়, বুকে ব্যথা থাকে বা কফ তিন সপ্তাহের বেশি একই রকম থাকে, তাহলে দেরি না করে ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। কারণ এসব ক্ষেত্রে এর পেছনে নিউমোনিয়া, ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিস বা এমনকি ফুসফুসের ক্যানসারের মতো জটিল রোগ থাকতে পারে।
অস্ট্রেলিয়ার সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্বাসযন্ত্র রোগ বিশেষজ্ঞ ড. নিকোলাস টেইলর বলেন, “অনেক সময় মানুষ কফের সমস্যাকে অবহেলা করেন। কিন্তু আমাদের মনে রাখতে হবে, শরীর যখন কোনো অস্বাভাবিক সংকেত দেয়, তা উপেক্ষা করা উচিত নয়। প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসা নিলে অনেক জটিলতা এড়ানো সম্ভব।”
সবশেষে বলা যায়, দীর্ঘদিন ধরে গলায় কফ জমে থাকা একদিকে যেমন বিরক্তিকর, অন্যদিকে এটি শরীরের ভেতরে লুকিয়ে থাকা বড় কোনো সমস্যার ইঙ্গিতও হতে পারে। তাই এটি নিয়ে অবহেলা না করে কারণ খুঁজে বের করা ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নেওয়া উচিত। জীবনযাত্রায় কিছু পরিবর্তন, পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা এবং চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চললে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
আপনি চাইলে আমি এই লেখার সঙ্গে একটি উপযুক্ত ওয়াটারকালার ইলাস্ট্রেশনও তৈরি করে দিতে পারি, যা আপনার ফিচারকে ভিজ্যুয়ালি আরও আকর্ষণীয় করবে। এতে কোনো লেখা থাকবে না, শুধু বিষয়-ভিত্তিক চিত্র। আপনি কি চান আমি সেটি করে দিই?

রিচার্জের পর টাকা না ব্যবহৃত থাকলে তা তিন মাস পর্যন্ত বৈধ থাকবে। যদি যাত্রী স্পর্শ না করেন, তাহলে ১০% সার্ভিস চার্জ কেটে রিচার্জ করা টাকা ফেরত নেওয়া যাবে।
৩ ঘণ্টা আগে
শারমীন এস মুরশিদ বলেন, ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে যে বয়সের ছেলে-মেয়েদের দেখেছিলাম, ২৪ এর যুদ্ধে আবার সেই তরুণ ছেলে-মেয়েদেরকে রাস্তায় খুব কাছে থেকে তোমাদের পাশে থেকে দেখলাম।
৩ ঘণ্টা আগে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ের পর দেশে কোনো অস্থিরতা দেখা দিয়েছে কি না এবং আসন্ন বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে কোনো শঙ্কা আছে কি না—জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘রায় হওয়ার পরে কোনো রকম অস্থিরতা সৃষ্টি হয়নি। বিজয় দিবসেও কোনো অস্থিরতার শঙ্কা নেই।’
৪ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চেয়েও ভোটে বড় ভূমিকা রাজনৈতিক দলগুলোর। দলগুলো আন্তরিকভাবে কাজ করলে নির্বাচন কমিশনকে বাড়তি চাপ নিতে হয় না।
৫ ঘণ্টা আগে