ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
রাস্তাঘাটে হাঁটতে হাঁটতে হঠাৎ মাথা ঘুরে গেল, চোখে অন্ধকার দেখা দিল, বা শরীর একদম ঝিম ধরে গেল—এমন অভিজ্ঞতা অনেকেই হয়তো কখনও না কখনও পেয়েছেন। অনেক সময়ই এগুলো হয় রক্তচাপ কমে গেলে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় যাকে বলে "লো ব্লাড প্রেসার" বা "হাইপোটেনশন"। এই সমস্যা খুব সাধারণ হলেও অবহেলা করলে বড় জটিলতা তৈরি হতে পারে। তবে শুধু ওষুধ নয়, খাবার দিয়েও অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় এই অবস্থা। আজ জানব প্রেসার লো হলে কী ধরনের খাবার খাওয়া উচিত এবং এ বিষয়ে বিদেশি গবেষকেরা কী বলছেন।
প্রেসার লো হলে শরীরে কী ঘটে?
স্বাভাবিক রক্তচাপ সাধারণত ধরা হয় ১২০/৮০ mmHg। যখন সিস্টোলিক চাপ ৯০-এর নিচে নেমে যায় এবং ডায়াস্টোলিক চাপ ৬০-এর নিচে হয়, তখন তাকে লো প্রেসার বলা হয়। এতে শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোতে ঠিকভাবে রক্ত পৌঁছায় না। ফলাফল—মাথা ঘোরা, দুর্বল লাগা, ঝিমুনি, চোখে ঝাপসা দেখা বা অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।
লবণ: সাবধানে হলেও দরকার
লো প্রেসার হলে সবচেয়ে সহজ ও দ্রুত উপায় হতে পারে লবণযুক্ত পানি। কারণ লবণ বা সোডিয়াম রক্তে তরল ধারণে সাহায্য করে, যা প্রেসার বাড়াতে সাহায্য করে।
অ্যামেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের গবেষক ড. মিচেল ওয়ালডার বলেন, “যদি হঠাৎ প্রেসার খুব কমে যায়, তখন এক গ্লাস লবণপানি অস্থায়ীভাবে তা সামলাতে সাহায্য করতে পারে। তবে দীর্ঘমেয়াদে এর ব্যবহার ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ঠিক নয়।”
পানি ও তরল খাবার
প্রেসার লো হওয়ার অন্যতম কারণ শরীরের পানিশূন্যতা। তাই প্রচুর পানি পান করা জরুরি। শরবত, ডাবের পানি, ফলের রস বা ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিঙ্ক শরীরে তরল ও খনিজ সরবরাহ করে, যা প্রেসার স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।
জার্মান নিউট্রিশন ফাউন্ডেশনের পুষ্টিবিদ মারিয়া হফম্যান বলেন, “লো প্রেসারের রোগীদের দিনে অন্তত ২.৫ লিটার পানি পান করা উচিত। শরীর হাইড্রেটেড থাকলে রক্তচাপ স্থিতিশীল থাকে।”
কফি ও ক্যাফেইনযুক্ত পানীয়
ক্যাফেইন রক্তনালীগুলোকে সংকুচিত করে, যার ফলে অস্থায়ীভাবে রক্তচাপ বাড়ে। তাই সকালে এক কাপ কফি বা চা লো প্রেসারের জন্য উপকারী হতে পারে।
ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটির নিউরোসায়েন্টিস্ট ড. জন উইনস্টোন বলেন, “ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় লো প্রেসারের ক্ষেত্রে কাজ করতে পারে, তবে এটি দীর্ঘমেয়াদি সমাধান নয়। বেশি ক্যাফেইন ঘুমের সমস্যা বা হৃদস্পন্দনের গতি বাড়াতে পারে।”
উচ্চ পটাশিয়াম ও প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার
এইসব খাবার শরীরে শক্তি জোগায় এবং রক্তে লবণ-পানি ও খনিজের ভারসাম্য বজায় রাখে।
ফ্রান্সের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর হেলথ অ্যান্ড মেডিকেল রিসার্চে (INSERM) গবেষক ড. এলেনা রুশেল বলেন—“ব্যালান্সড নিউট্রিশন না থাকলে লো প্রেসার ঘন ঘন দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে থাকলে এই সমস্যা আরও বেড়ে যায়।”
খাবার খাওয়ার সময়
লো প্রেসার কমানোর আরেকটি উপায় হলো নিয়মিত অল্প অল্প করে খাবার খাওয়া। বড় মাপের খাবার একবারে খেলেই অনেকের প্রেসার কমে যেতে পারে, যাকে বলে “পোস্টপ্রান্ডিয়াল হাইপোটেনশন”।
এই বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মায়ো ক্লিনিকের গবেষক ড. এলেন রজার্স বলেন, “বয়স্ক ব্যক্তিরা যদি একবারে বেশি খেয়ে ফেলেন, তখন তাঁদের শরীরে রক্ত খাবার হজমে ব্যস্ত হয়ে পড়ে, ফলে মস্তিষ্কে রক্ত কম পৌঁছায়। এতে প্রেসার লো হয়। তাই কম করে বারবার খাওয়া ভালো।”
লবণ-কিশমিশের পানি
গ্রামে-গঞ্জে বহু মানুষ এক গ্লাস জলেতে এক চিমটে লবণ আর ৪-৫টি কিশমিশ ভিজিয়ে খান প্রেসার বাড়াতে। এই ঘরোয়া উপায়টির পেছনেও রয়েছে বিজ্ঞান। কিশমিশে রয়েছে প্রাকৃতিক চিনির উৎস ও পটাশিয়াম, আর লবণ শরীরের সোডিয়াম বাড়ায়।
কোন খাবারগুলো এড়িয়ে চলবেন
লো প্রেসার থাকলে অতিরিক্ত অ্যালকোহল, খুব বেশি চিনিযুক্ত পানীয়, বা অতিরিক্ত গরমে থাকা উচিত নয়। আবার অনাহারে থাকাও একেবারেই উচিত নয়। এতে শরীর আরও দুর্বল হয়ে যায়।
প্রেসার লো হলে সঙ্গে কী রাখবেন
যাঁদের রক্তচাপ হঠাৎ কমে যেতে পারে, তাঁরা সঙ্গে রাখতে পারেন—
এই ছোটখাটো প্রস্তুতি যেকোনো সময় বিপদ ঠেকাতে সাহায্য করতে পারে।
চিকিৎসকের পরামর্শ
যদিও খাবারদাবারের মাধ্যমে সাময়িকভাবে প্রেসার বাড়ানো যায়, তবুও এটি বারবার হতে থাকলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। এর পেছনে হতে পারে হৃদরোগ, হরমোনের সমস্যা বা অন্য জটিলতা।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) স্বাস্থ্যপরামর্শক ড. ডিয়েগো মেন্ডোজা বলেন, “লো প্রেসার যদি বারবার হতে থাকে, তবে সেটি রোগের লক্ষণ হতে পারে। এটি শুধু খাবার দিয়েই সামলানো উচিত নয়, বরং রক্তপরীক্ষা ও পূর্ণ চেকআপ করানো প্রয়োজন।”
লো প্রেসার নিয়ে আতঙ্কিত না হয়ে বরং নিয়মিত ও সঠিক খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখলেই এর প্রভাব অনেকাংশে কমানো যায়। শরীরকে চেনা, তার প্রয়োজন বোঝা এবং তাতেই সমাধান খোঁজাই সবচেয়ে ভালো পথ। মনে রাখবেন, খাবার শুধু পেট ভরানোর জন্য নয়, সেটি হতে পারে আপনার সবচাইতে বড় ওষুধ।
সূত্র: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
রাস্তাঘাটে হাঁটতে হাঁটতে হঠাৎ মাথা ঘুরে গেল, চোখে অন্ধকার দেখা দিল, বা শরীর একদম ঝিম ধরে গেল—এমন অভিজ্ঞতা অনেকেই হয়তো কখনও না কখনও পেয়েছেন। অনেক সময়ই এগুলো হয় রক্তচাপ কমে গেলে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় যাকে বলে "লো ব্লাড প্রেসার" বা "হাইপোটেনশন"। এই সমস্যা খুব সাধারণ হলেও অবহেলা করলে বড় জটিলতা তৈরি হতে পারে। তবে শুধু ওষুধ নয়, খাবার দিয়েও অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় এই অবস্থা। আজ জানব প্রেসার লো হলে কী ধরনের খাবার খাওয়া উচিত এবং এ বিষয়ে বিদেশি গবেষকেরা কী বলছেন।
প্রেসার লো হলে শরীরে কী ঘটে?
স্বাভাবিক রক্তচাপ সাধারণত ধরা হয় ১২০/৮০ mmHg। যখন সিস্টোলিক চাপ ৯০-এর নিচে নেমে যায় এবং ডায়াস্টোলিক চাপ ৬০-এর নিচে হয়, তখন তাকে লো প্রেসার বলা হয়। এতে শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোতে ঠিকভাবে রক্ত পৌঁছায় না। ফলাফল—মাথা ঘোরা, দুর্বল লাগা, ঝিমুনি, চোখে ঝাপসা দেখা বা অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।
লবণ: সাবধানে হলেও দরকার
লো প্রেসার হলে সবচেয়ে সহজ ও দ্রুত উপায় হতে পারে লবণযুক্ত পানি। কারণ লবণ বা সোডিয়াম রক্তে তরল ধারণে সাহায্য করে, যা প্রেসার বাড়াতে সাহায্য করে।
অ্যামেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের গবেষক ড. মিচেল ওয়ালডার বলেন, “যদি হঠাৎ প্রেসার খুব কমে যায়, তখন এক গ্লাস লবণপানি অস্থায়ীভাবে তা সামলাতে সাহায্য করতে পারে। তবে দীর্ঘমেয়াদে এর ব্যবহার ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ঠিক নয়।”
পানি ও তরল খাবার
প্রেসার লো হওয়ার অন্যতম কারণ শরীরের পানিশূন্যতা। তাই প্রচুর পানি পান করা জরুরি। শরবত, ডাবের পানি, ফলের রস বা ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিঙ্ক শরীরে তরল ও খনিজ সরবরাহ করে, যা প্রেসার স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।
জার্মান নিউট্রিশন ফাউন্ডেশনের পুষ্টিবিদ মারিয়া হফম্যান বলেন, “লো প্রেসারের রোগীদের দিনে অন্তত ২.৫ লিটার পানি পান করা উচিত। শরীর হাইড্রেটেড থাকলে রক্তচাপ স্থিতিশীল থাকে।”
কফি ও ক্যাফেইনযুক্ত পানীয়
ক্যাফেইন রক্তনালীগুলোকে সংকুচিত করে, যার ফলে অস্থায়ীভাবে রক্তচাপ বাড়ে। তাই সকালে এক কাপ কফি বা চা লো প্রেসারের জন্য উপকারী হতে পারে।
ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটির নিউরোসায়েন্টিস্ট ড. জন উইনস্টোন বলেন, “ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় লো প্রেসারের ক্ষেত্রে কাজ করতে পারে, তবে এটি দীর্ঘমেয়াদি সমাধান নয়। বেশি ক্যাফেইন ঘুমের সমস্যা বা হৃদস্পন্দনের গতি বাড়াতে পারে।”
উচ্চ পটাশিয়াম ও প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার
এইসব খাবার শরীরে শক্তি জোগায় এবং রক্তে লবণ-পানি ও খনিজের ভারসাম্য বজায় রাখে।
ফ্রান্সের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর হেলথ অ্যান্ড মেডিকেল রিসার্চে (INSERM) গবেষক ড. এলেনা রুশেল বলেন—“ব্যালান্সড নিউট্রিশন না থাকলে লো প্রেসার ঘন ঘন দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে থাকলে এই সমস্যা আরও বেড়ে যায়।”
খাবার খাওয়ার সময়
লো প্রেসার কমানোর আরেকটি উপায় হলো নিয়মিত অল্প অল্প করে খাবার খাওয়া। বড় মাপের খাবার একবারে খেলেই অনেকের প্রেসার কমে যেতে পারে, যাকে বলে “পোস্টপ্রান্ডিয়াল হাইপোটেনশন”।
এই বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মায়ো ক্লিনিকের গবেষক ড. এলেন রজার্স বলেন, “বয়স্ক ব্যক্তিরা যদি একবারে বেশি খেয়ে ফেলেন, তখন তাঁদের শরীরে রক্ত খাবার হজমে ব্যস্ত হয়ে পড়ে, ফলে মস্তিষ্কে রক্ত কম পৌঁছায়। এতে প্রেসার লো হয়। তাই কম করে বারবার খাওয়া ভালো।”
লবণ-কিশমিশের পানি
গ্রামে-গঞ্জে বহু মানুষ এক গ্লাস জলেতে এক চিমটে লবণ আর ৪-৫টি কিশমিশ ভিজিয়ে খান প্রেসার বাড়াতে। এই ঘরোয়া উপায়টির পেছনেও রয়েছে বিজ্ঞান। কিশমিশে রয়েছে প্রাকৃতিক চিনির উৎস ও পটাশিয়াম, আর লবণ শরীরের সোডিয়াম বাড়ায়।
কোন খাবারগুলো এড়িয়ে চলবেন
লো প্রেসার থাকলে অতিরিক্ত অ্যালকোহল, খুব বেশি চিনিযুক্ত পানীয়, বা অতিরিক্ত গরমে থাকা উচিত নয়। আবার অনাহারে থাকাও একেবারেই উচিত নয়। এতে শরীর আরও দুর্বল হয়ে যায়।
প্রেসার লো হলে সঙ্গে কী রাখবেন
যাঁদের রক্তচাপ হঠাৎ কমে যেতে পারে, তাঁরা সঙ্গে রাখতে পারেন—
এই ছোটখাটো প্রস্তুতি যেকোনো সময় বিপদ ঠেকাতে সাহায্য করতে পারে।
চিকিৎসকের পরামর্শ
যদিও খাবারদাবারের মাধ্যমে সাময়িকভাবে প্রেসার বাড়ানো যায়, তবুও এটি বারবার হতে থাকলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। এর পেছনে হতে পারে হৃদরোগ, হরমোনের সমস্যা বা অন্য জটিলতা।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) স্বাস্থ্যপরামর্শক ড. ডিয়েগো মেন্ডোজা বলেন, “লো প্রেসার যদি বারবার হতে থাকে, তবে সেটি রোগের লক্ষণ হতে পারে। এটি শুধু খাবার দিয়েই সামলানো উচিত নয়, বরং রক্তপরীক্ষা ও পূর্ণ চেকআপ করানো প্রয়োজন।”
লো প্রেসার নিয়ে আতঙ্কিত না হয়ে বরং নিয়মিত ও সঠিক খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখলেই এর প্রভাব অনেকাংশে কমানো যায়। শরীরকে চেনা, তার প্রয়োজন বোঝা এবং তাতেই সমাধান খোঁজাই সবচেয়ে ভালো পথ। মনে রাখবেন, খাবার শুধু পেট ভরানোর জন্য নয়, সেটি হতে পারে আপনার সবচাইতে বড় ওষুধ।
সূত্র: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি অব্যাহত নির্যাতনের প্রতিবাদে বৈশ্বিক উদ্যোগ গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় অংশ নেওয়া খ্যাতিমান আলোকচিত্রী ও অধিকার কর্মী শহিদুল আলমের পক্ষে সংহতি জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। একই সঙ্গে ইসরায়েলি ধ্বংসযজ্ঞের শিকার গাজার প্রতিও সমর্থন জানিয়েছেন তিনি।
১৩ ঘণ্টা আগেচীনা প্রেসিডেন্ট বলেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চীন এবং বাংলাদেশ পারস্পরিক আস্থা সুসংহত করে চলেছে। বেল্ট অ্যান্ড রোড সহযোগিতার পাশাপাশি বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহারিক সহযোগিতা প্রসারিত করেছে এবং তাদের ব্যাপক কৌশলগত সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্ব আরও গভীর করেছে।
১৭ ঘণ্টা আগেঅভিনন্দন বার্তায় ড. ইউনূস তার বক্তব্যে বলেন, ৫০ বছর আগে দ্বিপাক্ষিক কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার পর থেকে দুই দেশের জনগণের মধ্যে বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ক্রমশ বিকশিত হয়েছে এবং সহযোগিতা ফলপ্রসূ ফলাফল এনেছে, যা উদযাপনের যোগ্য।
১৮ ঘণ্টা আগেপ্রতিবেদনে বলা হয়, শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে আজ শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকা মহানগরের হাসপাতালগুলোতে ৯৪ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১০২ জন, ঢাকা বিভাগে ৬৭ জন, বরিশাল বিভাগে ৬৩ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৩৭ জন ও রাজশাহী বিভাগে ১১ জন ভর্তি হয়েছেন।
১৮ ঘণ্টা আগে