
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

শরৎ বা শীতকালে হাটবাজারে হরহামেশা চোখে পড়ে গোলগাল এক ফল— জাম্বুরা। আমাদের দেশে একে অনেকেই বলে বাতাবি লেবু।ইংরেজিতে একে বলা হয় Pomelo, কিন্তু এটা যেন লেবুর চেয়ে অনেক বেশি কিছু— আকারে বড়, রসে টইটম্বুর, খেতে হালকা তেতো-টক-মিষ্টির মিশেল, আর পুষ্টিগুণে রীতিমতো বিস্ময়কর! সাধারণ মানুষের কাছে জাম্বুরা হয়তো শুধু এক মৌসুমি ফল, কিন্তু বিজ্ঞানীদের চোখে এটি এক শক্তিশালী ‘সুপারফ্রুট’।
জাম্বুরার জন্মভূমি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া। ইতিহাসবিদ ও উদ্ভিদতত্ত্ববিদরা মনে করেন, প্রাচীন মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়া অঞ্চলে প্রথম এ ফলের চাষ শুরু হয়। পরবর্তীকালে তা চীন, ভারত, বাংলাদেশ হয়ে ছড়িয়ে পড়ে বিশ্বের নানা দেশে। জাম্বুরা দেখতে অনেকটা বড়সড় ডাবের মতো, বাইরের খোসা মোটা ও সবুজ, কিছু প্রজাতির খোসা আবার হালকা হলুদাভ। খোসা ছাড়ালে ভেতরে থাকে খচিত রঙের রসালো কোয়া— কখনো লালচে, কখনো হালকা গোলাপি, কখনো বা সাদাটে।
জাম্বুরার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো এর পুষ্টিগুণ। যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির পুষ্টিবিদ ড. এমিলি বার্নস বলেন, “পমেলো বা জাম্বুরা হলো প্রাকৃতিক ভিটামিন সি-এর এক বিস্ময়কর উৎস। মাত্র ১০০ গ্রাম জাম্বুরা আপনাকে দিনের চাহিদার ৭৫ থেকে ৯০ শতাংশ ভিটামিন সি সরবরাহ করতে পারে।” ড. বার্নসের মতে, জাম্বুরায় থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ফ্ল্যাভোনয়েড ও বিটা-ক্যারোটিন শরীরের কোষগুলোকে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস থেকে রক্ষা করে এবং বার্ধক্যজনিত নানা জটিলতা কমাতে সাহায্য করে।
জাম্বুরায় প্রচুর পানি থাকে, যা শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে। এতে ক্যালরি কম, চিনি কম, ফ্যাট নেই বললেই চলে— ফলে যারা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান, তাঁদের জন্য এটা একটা চমৎকার ফল। ১০০ গ্রাম জাম্বুরায় মাত্র ৩৮ থেকে ৪০ কিলোক্যালোরি থাকে। এছাড়া এতে থাকে পটাশিয়াম, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির গবেষক ড. রজার টিলম্যান বলেন, “আমাদের গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিয়মিত জাম্বুরা খান, তাঁদের মধ্যে উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে কম।” তিনি বলেন, “জাম্বুরায় থাকা পলিফেনল ও ফাইবার হৃদযন্ত্রকে সুরক্ষা দেয়, বিশেষত যারা চর্বিজনিত সমস্যা বা উচ্চ কোলেস্টেরলের ঝুঁকিতে আছেন।”
জাম্বুরা শুধু হৃদযন্ত্র নয়, হজমতন্ত্রের জন্যও খুব উপকারী। এতে থাকা ডায়েটারি ফাইবার বা খাদ্যআঁশ হজমপ্রক্রিয়াকে গতিশীল করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। চীনের গ্বুয়াংঝৌ মেডিকেল ইউনিভার্সিটির পুষ্টিবিদ ড. লি হাও বলেন, “চীনে বহু প্রাচীনকাল থেকেই জাম্বুরা একপ্রকার ওষুধ হিসেবেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে। বিশেষ করে বদহজম, অম্বল বা পাকস্থলীর গ্যাস কমাতে এর ব্যবহার প্রচলিত।” তিনি আরও বলেন, “জাম্বুরার তেতো রস একধরনের এনজাইম তৈরি করে, যা পাকস্থলীতে থাকা অতিরিক্ত অ্যাসিড নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।”
জাম্বুরার খোসাও ফেলনা নয়। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, জাম্বুরার মোটা খোসায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি যৌগ, যা প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। ফিলিপাইনের ইউনিভার্সিটি অব দ্য ফিলিপিনসের অধ্যাপক ড. মারিয়া ক্রিস্টিনা ডেল কাস্ত্রো বলেন, “জাম্বুরার খোসা আমরা প্রক্রিয়াজাত করে চা, ক্যান্ডি বা হালকা পানীয় তৈরিতে ব্যবহার করছি, যা ডায়াবেটিস ও প্রদাহজনিত ব্যথা কমাতে কার্যকর হতে পারে।”
জাম্বুরার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো এটি রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এতে থাকা ভিটামিন সি, বি১, বি২, বি৬, ফসফরাস ও ম্যাগনেসিয়াম শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করে। বিশেষত শিশু, বয়স্ক ও রোগাপ্রবণ মানুষের জন্য জাম্বুরা এক অমূল্য ফল। নিউইয়র্কের কর্নেল ইউনিভার্সিটির ইমিউনোলজি বিশেষজ্ঞ ড. স্যামুয়েল ক্লেইন বলেন, “প্রতি বছর ইনফ্লুয়েঞ্জা ও ঠান্ডাজনিত সমস্যায় যারা ভোগেন, তাঁদের জন্য জাম্বুরা হতে পারে প্রতিরোধমূলক এক প্রাকৃতিক উপহার।”
তবে একটি বিষয় অবশ্যই মনে রাখতে হবে— যারা ওষুধ খাচ্ছেন, বিশেষত স্ট্যাটিন বা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের ওষুধ, তাঁদের জাম্বুরা খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। কারণ জাম্বুরায় থাকা নির্দিষ্ট কিছু যৌগ কিছু ওষুধের কার্যকারিতা হ্রাস বা বৃদ্ধি করতে পারে। একে বলা হয় "গ্রেপফ্রুট ইন্টারঅ্যাকশন"— কারণ জাম্বুরা ও গ্রেপফ্রুট প্রায় একই শ্রেণির ফল।
সব মিলিয়ে জাম্বুরা হলো প্রকৃতির দেওয়া এক অপার পুষ্টিগুণের ফল, যা খেতে যেমন সুস্বাদু, শরীরের জন্যও তেমনি উপকারী। দাম সস্তা, সহজলভ্য, চাষে খরচ কম— ফলে এটি বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের জন্য এক সম্ভাবনাময় ফল। এখন শুধু দরকার সচেতনতা। জাম্বুরা নিয়ে আরও গবেষণা, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বাজারজাতকরণের উদ্যোগ নিলে হয়তো একদিন জাম্বুরাও হয়ে উঠবে দেশের অর্থনৈতিক সম্ভাবনার অন্যতম বাহক। তার আগে দরকার— নিজের প্লেটে প্রতিদিন অন্তত এক কোয়া জাম্বুরা রাখা। কারণ স্বাস্থ্যই যে সব সুখের মূল।

শরৎ বা শীতকালে হাটবাজারে হরহামেশা চোখে পড়ে গোলগাল এক ফল— জাম্বুরা। আমাদের দেশে একে অনেকেই বলে বাতাবি লেবু।ইংরেজিতে একে বলা হয় Pomelo, কিন্তু এটা যেন লেবুর চেয়ে অনেক বেশি কিছু— আকারে বড়, রসে টইটম্বুর, খেতে হালকা তেতো-টক-মিষ্টির মিশেল, আর পুষ্টিগুণে রীতিমতো বিস্ময়কর! সাধারণ মানুষের কাছে জাম্বুরা হয়তো শুধু এক মৌসুমি ফল, কিন্তু বিজ্ঞানীদের চোখে এটি এক শক্তিশালী ‘সুপারফ্রুট’।
জাম্বুরার জন্মভূমি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া। ইতিহাসবিদ ও উদ্ভিদতত্ত্ববিদরা মনে করেন, প্রাচীন মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়া অঞ্চলে প্রথম এ ফলের চাষ শুরু হয়। পরবর্তীকালে তা চীন, ভারত, বাংলাদেশ হয়ে ছড়িয়ে পড়ে বিশ্বের নানা দেশে। জাম্বুরা দেখতে অনেকটা বড়সড় ডাবের মতো, বাইরের খোসা মোটা ও সবুজ, কিছু প্রজাতির খোসা আবার হালকা হলুদাভ। খোসা ছাড়ালে ভেতরে থাকে খচিত রঙের রসালো কোয়া— কখনো লালচে, কখনো হালকা গোলাপি, কখনো বা সাদাটে।
জাম্বুরার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো এর পুষ্টিগুণ। যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির পুষ্টিবিদ ড. এমিলি বার্নস বলেন, “পমেলো বা জাম্বুরা হলো প্রাকৃতিক ভিটামিন সি-এর এক বিস্ময়কর উৎস। মাত্র ১০০ গ্রাম জাম্বুরা আপনাকে দিনের চাহিদার ৭৫ থেকে ৯০ শতাংশ ভিটামিন সি সরবরাহ করতে পারে।” ড. বার্নসের মতে, জাম্বুরায় থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ফ্ল্যাভোনয়েড ও বিটা-ক্যারোটিন শরীরের কোষগুলোকে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস থেকে রক্ষা করে এবং বার্ধক্যজনিত নানা জটিলতা কমাতে সাহায্য করে।
জাম্বুরায় প্রচুর পানি থাকে, যা শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে। এতে ক্যালরি কম, চিনি কম, ফ্যাট নেই বললেই চলে— ফলে যারা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান, তাঁদের জন্য এটা একটা চমৎকার ফল। ১০০ গ্রাম জাম্বুরায় মাত্র ৩৮ থেকে ৪০ কিলোক্যালোরি থাকে। এছাড়া এতে থাকে পটাশিয়াম, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির গবেষক ড. রজার টিলম্যান বলেন, “আমাদের গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিয়মিত জাম্বুরা খান, তাঁদের মধ্যে উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে কম।” তিনি বলেন, “জাম্বুরায় থাকা পলিফেনল ও ফাইবার হৃদযন্ত্রকে সুরক্ষা দেয়, বিশেষত যারা চর্বিজনিত সমস্যা বা উচ্চ কোলেস্টেরলের ঝুঁকিতে আছেন।”
জাম্বুরা শুধু হৃদযন্ত্র নয়, হজমতন্ত্রের জন্যও খুব উপকারী। এতে থাকা ডায়েটারি ফাইবার বা খাদ্যআঁশ হজমপ্রক্রিয়াকে গতিশীল করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। চীনের গ্বুয়াংঝৌ মেডিকেল ইউনিভার্সিটির পুষ্টিবিদ ড. লি হাও বলেন, “চীনে বহু প্রাচীনকাল থেকেই জাম্বুরা একপ্রকার ওষুধ হিসেবেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে। বিশেষ করে বদহজম, অম্বল বা পাকস্থলীর গ্যাস কমাতে এর ব্যবহার প্রচলিত।” তিনি আরও বলেন, “জাম্বুরার তেতো রস একধরনের এনজাইম তৈরি করে, যা পাকস্থলীতে থাকা অতিরিক্ত অ্যাসিড নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।”
জাম্বুরার খোসাও ফেলনা নয়। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, জাম্বুরার মোটা খোসায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি যৌগ, যা প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। ফিলিপাইনের ইউনিভার্সিটি অব দ্য ফিলিপিনসের অধ্যাপক ড. মারিয়া ক্রিস্টিনা ডেল কাস্ত্রো বলেন, “জাম্বুরার খোসা আমরা প্রক্রিয়াজাত করে চা, ক্যান্ডি বা হালকা পানীয় তৈরিতে ব্যবহার করছি, যা ডায়াবেটিস ও প্রদাহজনিত ব্যথা কমাতে কার্যকর হতে পারে।”
জাম্বুরার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো এটি রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এতে থাকা ভিটামিন সি, বি১, বি২, বি৬, ফসফরাস ও ম্যাগনেসিয়াম শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করে। বিশেষত শিশু, বয়স্ক ও রোগাপ্রবণ মানুষের জন্য জাম্বুরা এক অমূল্য ফল। নিউইয়র্কের কর্নেল ইউনিভার্সিটির ইমিউনোলজি বিশেষজ্ঞ ড. স্যামুয়েল ক্লেইন বলেন, “প্রতি বছর ইনফ্লুয়েঞ্জা ও ঠান্ডাজনিত সমস্যায় যারা ভোগেন, তাঁদের জন্য জাম্বুরা হতে পারে প্রতিরোধমূলক এক প্রাকৃতিক উপহার।”
তবে একটি বিষয় অবশ্যই মনে রাখতে হবে— যারা ওষুধ খাচ্ছেন, বিশেষত স্ট্যাটিন বা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের ওষুধ, তাঁদের জাম্বুরা খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। কারণ জাম্বুরায় থাকা নির্দিষ্ট কিছু যৌগ কিছু ওষুধের কার্যকারিতা হ্রাস বা বৃদ্ধি করতে পারে। একে বলা হয় "গ্রেপফ্রুট ইন্টারঅ্যাকশন"— কারণ জাম্বুরা ও গ্রেপফ্রুট প্রায় একই শ্রেণির ফল।
সব মিলিয়ে জাম্বুরা হলো প্রকৃতির দেওয়া এক অপার পুষ্টিগুণের ফল, যা খেতে যেমন সুস্বাদু, শরীরের জন্যও তেমনি উপকারী। দাম সস্তা, সহজলভ্য, চাষে খরচ কম— ফলে এটি বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের জন্য এক সম্ভাবনাময় ফল। এখন শুধু দরকার সচেতনতা। জাম্বুরা নিয়ে আরও গবেষণা, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বাজারজাতকরণের উদ্যোগ নিলে হয়তো একদিন জাম্বুরাও হয়ে উঠবে দেশের অর্থনৈতিক সম্ভাবনার অন্যতম বাহক। তার আগে দরকার— নিজের প্লেটে প্রতিদিন অন্তত এক কোয়া জাম্বুরা রাখা। কারণ স্বাস্থ্যই যে সব সুখের মূল।

গণবিজ্ঞপ্তিতে পর্যবেক্ষক সংস্থাগুলোর নিবন্ধনের বিষয়ে দাবী-আপত্তি থাকলে ১৫ দিনের মধ্যে জানাতে বলা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
এই কঠোর কর্মসূচির প্রভাবে সারা দেশের প্রায় ৬৫ হাজারেরও বেশি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠদান কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে গেছে। শিক্ষকরা ঘোষণা দিয়েছেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে তাদের অবস্থান কর্মসূচিও অব্যাহত থাকবে।
৭ ঘণ্টা আগে
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, প্রশাসনিক ধারাবাহিকতা ও মাঠপর্যায়ে কার্যক্রম ত্বরান্বিত করতে এই বদলি ও নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
শনিবার সন্ধ্যায় (৮ নভেম্বর) এসব পরিবারের সদস্যরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপার্সনের কার্যালয়ে এসে দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে ভার্চুয়ালি সাক্ষাৎ করে এমন আশ্বাস দেন।
১৮ ঘণ্টা আগে