
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

আবারও ইতিহাস গড়েছে অ্যাপল। বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানটি এখন চার ট্রিলিয়ন ডলারের বাজারমূল্যে পৌঁছেছে। এমন কীর্তি এর আগে কেবল এনভিডিয়া ও মাইক্রোসফটের ছিল। অ্যাপলের এ সাফল্যের পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা আইফোন ১৭-এর।
ব্লুমবার্গ ও সিএনএনের খবরে বলা হয়েছে, বছরের শুরুতে অ্যাপল নানা চাপে পড়ে শেয়ারবাজার বড় ধস দেখেছিল। আমদানি শুল্ক, দেশীয় উৎপাদনের বাধ্যবাধকতা আর এআই প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়া— সব মিলিয়ে কোম্পানির বাজারমূল্য এক দিনে কমে গিয়েছিল ৩১০ বিলিয়ন ডলার।
এরপর সেপ্টেম্বরের শেষে বাজারে আসে আইফোন ১৭। সেখানেই শুরু হয় অ্যাপলের ঘুরে দাঁড়ানো। নতুন প্রজন্মের নিউরাল ইঞ্জিন, উন্নত এআই ক্যামেরা, দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারি আর স্যাটেলাইট ভয়েস কল ফিচারের কারণে ফোনটি বিশ্বব্যাপী বিক্রির নতুন রেকর্ড গড়ে। বিশেষ করে চীনে— যেখানে অ্যাপল গত কয়েক বছর ধরে প্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছে বাজার হারাচ্ছিল— সেখানে বিক্রিতে আসে নাটকীয় উত্থান।
ফলে মঙ্গলবার মাত্র ০.১ শতাংশ শেয়ারমূল্য বাড়তেই অ্যাপল ৪ ট্রিলিয়ন ডলারের মাইলফলক স্পর্শ করে। এটি শুধু একটি সংখ্যা নয়— বরং ইঙ্গিত দেয় যে এআই যুগের প্রতিযোগিতার মাঝেও হার্ডওয়্যারের ওপর অ্যাপলের প্রভাব এখনো অটুট।
ওয়েডবুশ সিকিউরিটিজের বিশ্লেষক ড্যান আইভস বলেন, ‘টিম কুক ও তার দল অবশেষে এমন একটি প্রোডাক্ট উপহার দিয়েছেন, যা এআই ঝড়ের মধ্যেও অ্যাপলকে আবার নেতৃত্বে ফিরিয়েছে।’
২০১৮ সালে এক ট্রিলিয়ন, ২০২০ সালে দুই ট্রিলিয়ন ও ২০২২ সালে তিন ট্রিলিয়ন— ধারাবাহিকভাবে নতুন উচ্চতা ছুঁয়েছে অ্যাপল। ২০২৫ সালে এসে চার ট্রিলিয়নে পৌঁছানো সেই যাত্রারই আরেক অধ্যায়। বর্তমানে কোম্পানির বাজারমূল্য যুক্তরাষ্ট্রের মোট জিডিপির প্রায় ১২ শতাংশের সমান।
বিশ্লেষকদের ধারণা, আগামী অ্যাপল ইভেন্টে কোম্পানিটি ঘোষণা করতে পারে নতুন আইওএস ১৯ নিউরালওএস (iOS 19 NeuralOS), যা সিরি, হেলথ ও প্রোডাক্টিভিটি টুলে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার গভীর সংযোজন আনবে।
তবে আপাতত অ্যাপলের সাফল্যের কেন্দ্রে একটাই পণ্য— আইফোন। আর সেটিই আবার প্রমাণ করছে, প্রযুক্তির দুনিয়ায় উদ্ভাবনের পাশাপাশি ব্র্যান্ডের প্রতি আস্থা এখনো সবচেয়ে বড় শক্তি।

আবারও ইতিহাস গড়েছে অ্যাপল। বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানটি এখন চার ট্রিলিয়ন ডলারের বাজারমূল্যে পৌঁছেছে। এমন কীর্তি এর আগে কেবল এনভিডিয়া ও মাইক্রোসফটের ছিল। অ্যাপলের এ সাফল্যের পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা আইফোন ১৭-এর।
ব্লুমবার্গ ও সিএনএনের খবরে বলা হয়েছে, বছরের শুরুতে অ্যাপল নানা চাপে পড়ে শেয়ারবাজার বড় ধস দেখেছিল। আমদানি শুল্ক, দেশীয় উৎপাদনের বাধ্যবাধকতা আর এআই প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়া— সব মিলিয়ে কোম্পানির বাজারমূল্য এক দিনে কমে গিয়েছিল ৩১০ বিলিয়ন ডলার।
এরপর সেপ্টেম্বরের শেষে বাজারে আসে আইফোন ১৭। সেখানেই শুরু হয় অ্যাপলের ঘুরে দাঁড়ানো। নতুন প্রজন্মের নিউরাল ইঞ্জিন, উন্নত এআই ক্যামেরা, দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারি আর স্যাটেলাইট ভয়েস কল ফিচারের কারণে ফোনটি বিশ্বব্যাপী বিক্রির নতুন রেকর্ড গড়ে। বিশেষ করে চীনে— যেখানে অ্যাপল গত কয়েক বছর ধরে প্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছে বাজার হারাচ্ছিল— সেখানে বিক্রিতে আসে নাটকীয় উত্থান।
ফলে মঙ্গলবার মাত্র ০.১ শতাংশ শেয়ারমূল্য বাড়তেই অ্যাপল ৪ ট্রিলিয়ন ডলারের মাইলফলক স্পর্শ করে। এটি শুধু একটি সংখ্যা নয়— বরং ইঙ্গিত দেয় যে এআই যুগের প্রতিযোগিতার মাঝেও হার্ডওয়্যারের ওপর অ্যাপলের প্রভাব এখনো অটুট।
ওয়েডবুশ সিকিউরিটিজের বিশ্লেষক ড্যান আইভস বলেন, ‘টিম কুক ও তার দল অবশেষে এমন একটি প্রোডাক্ট উপহার দিয়েছেন, যা এআই ঝড়ের মধ্যেও অ্যাপলকে আবার নেতৃত্বে ফিরিয়েছে।’
২০১৮ সালে এক ট্রিলিয়ন, ২০২০ সালে দুই ট্রিলিয়ন ও ২০২২ সালে তিন ট্রিলিয়ন— ধারাবাহিকভাবে নতুন উচ্চতা ছুঁয়েছে অ্যাপল। ২০২৫ সালে এসে চার ট্রিলিয়নে পৌঁছানো সেই যাত্রারই আরেক অধ্যায়। বর্তমানে কোম্পানির বাজারমূল্য যুক্তরাষ্ট্রের মোট জিডিপির প্রায় ১২ শতাংশের সমান।
বিশ্লেষকদের ধারণা, আগামী অ্যাপল ইভেন্টে কোম্পানিটি ঘোষণা করতে পারে নতুন আইওএস ১৯ নিউরালওএস (iOS 19 NeuralOS), যা সিরি, হেলথ ও প্রোডাক্টিভিটি টুলে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার গভীর সংযোজন আনবে।
তবে আপাতত অ্যাপলের সাফল্যের কেন্দ্রে একটাই পণ্য— আইফোন। আর সেটিই আবার প্রমাণ করছে, প্রযুক্তির দুনিয়ায় উদ্ভাবনের পাশাপাশি ব্র্যান্ডের প্রতি আস্থা এখনো সবচেয়ে বড় শক্তি।

এর আগে সোমবার দিনগত রাতে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী, উত্তরা ও বসুন্ধরা এলাকায় রাইদা পরিবহনের দুটি ও রাজধানী পরিবহনের একটি বাসে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। এর আগে সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে শান্তা মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি চলন্ত বাসে আগুন দেওয়া হয়। আগুন নিয়ন্ত্র
৩ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৯১২ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তাদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১৩৮ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১৫১ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি কর্পোরেশনের বাইরে) ১৩০ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ১৯৪ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১৩১ জন, খুলনা বিভাগে ৭২ জন (সিটি কর্পোরেশনের বাইরে), রাজশাহী বিভাগে
৪ ঘণ্টা আগে
আইন উপদেষ্টা বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনা করে আমাদের একটা ঐক্যবদ্ধ নির্দেশনা দেবেন, এ ধরনের প্রত্যাশা আমরা করেছিলাম। কিন্তু প্রত্যাশা করেই আমরা বসে থাকিনি। আমরা নিজেদের মতো কাজ করেছি। সনদ বাস্তবায়নের ব্যাপারে কী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি, তা আগামী তিন-চার দিনের মধ্যে পরিষ্কারভাবে জানতে
৫ ঘণ্টা আগে
প্রসঙ্গত, ভারতের দিল্লিতে লাল কেল্লার সামনে গাড়িতে বোমা হামলার ঘটনায় ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন অনেকে। কিছু ভারতীয় গণমাধ্যম এ হামলার সঙ্গে বাংলাদেশকে জড়িয়ে সংবাদ প্রচার করেছে।
৫ ঘণ্টা আগে