
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

টেলিকম, আইআইজি, আইজিডব্লিউর মতো টেলিযোগাযোগ খাতের অংশীজনদের বিরোধিতার মধ্যেই ‘টেলিকমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক অ্যান্ড লাইসেন্সিং পলিসি’র গেজেট প্রকাশ করেছে সরকার।
এই নীতিমালা নিয়ে সরকার বলছে, টেলিযোগাযোগ খাতে গ্রাহকের কাছে সেবা পৌঁছাতে অতি মাত্রায় মধ্যস্বত্বভোগীর উপস্থিতি থাকায় এ খাতে বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছে। এই নীতিমালার মাধ্যমে সেই স্তর কমবে, গ্রাহককে সরাসরি সেবা দেওয়ার সুযোগ তৈরি হবে।
সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) এ নীতিমালার গেজেট প্রকাশ করেছে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রণালয়। গত ৪ সেপ্টেম্বর এ নীতিমালায় অনুমোদন দিয়েছিল উপদেষ্টা পরিষদ।
শুরু থেকেই নীতিমালার বিরোধিতা করে আসছে এ খাতের মধ্যস্তরে থাকা আইআইজি, আইজিডব্লিউ, আইসিএক্সের মতো দেশীয় ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানগুলো। তারা এ নীতিমালা নিয়ে আদালতে যাওয়ার ঘোষণাও দিয়েছে। নীতিমালার গেজেট প্রকাশের পর নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে মোবাইল অপারেটর রবি ও বাংলালিংকও।
এর আগে টেলিকম লাইসেন্সিং নীতিমালা নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, এ নীতিমালার মাধ্যমে লাইসেন্সিংয়ের ক্ষেত্রে স্তরায়ন কমিয়ে আমরা মধ্যস্বত্বভোগী কমিয়ে দেবো এবং প্রতিযোগিতামূলক সেবা নিশ্চিত করব। এতে সরকারের রাজস্ব না কমিয়েও গ্রাহকদেরকে সুলভ মূল্যে সেবা দেওয়া সম্ভব হবে।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, বিটিআরসি ২৬ ধরনের লাইসেন্স দিয়ে থাকে। দুই হাজার ৯৯৯টি প্রতিষ্ঠান এসব লাইসেন্স নিয়ে বিভিন্ন ধরনের সেবা দিয়ে থাকে। এতে সেবা জনগণের কাছে পৌঁছাতে অনেক স্তর তৈরি হয়, যা এই খাতকে বিশৃঙ্খল করে দিয়েছে। এখন মধ্যসত্ত্বভোগীদের স্তরগুলো বাদ দিয়ে মাত্র তিনটি স্তরে নিয়ে আসা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, এর ফলে মধ্যস্বত্বভোগীদের বাদ দিয়ে আধুনিক ও যুগোপযোগী ব্যবস্থা করা হয়েছে। এতে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানগুলোকে সেবার মান নিশ্চিত করতে হবে, গ্রাহকও সুলভে সেবা পাবে।
এ নীতিমালা নিয়ে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানিয়ে এক বিবৃতিতে টেলিকম অপারেটর রবি বলেছে, টেলিকম নেটওয়ার্ক ও লাইসেন্সিং নীতি আমাদের প্রত্যাশা পূরণ করতে ব্যর্থ হয়েছে। কারণ সরকারের সঙ্গে আলোচনার সময় দেওয়া কোনো প্রস্তাবকেই প্রতিফলিত করে না। এ ত্রুটি গভীর হতাশাজনক, বিশেষ করে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য যাদের এই বাজারে দীর্ঘমেয়াদে থাকার প্রতিশ্রুতি রয়েছে।
পৃথক বিবৃতিতে আরেক অপারেটর বাংলালিংক নীতিমালাকে স্বাগত জানালেও বিদেশি বিনিয়োগ নিয়ে উদ্বেগ জানিয়ে বলেছে, আমরা সংশোধিত টেলিকম নীতিতে প্রতিফলিত ইতিবাচক পদক্ষেপগুলিকে স্বীকৃতি দিই, যেমন— সক্রিয় নেটওয়ার্ক স্পেকট্রাম ভাগাভাগি। তবে বাধ্যতামূলক মালিকানার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কিত আমাদের কিছু উদ্বেগ রয়েছে, যা বিদেশি বিনিয়োগকে নিরুৎসাহিত করে। তবুও আমরা ডিজিটাল বিভাজন দূর করতে কর্তৃপক্ষের সাথে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

টেলিকম, আইআইজি, আইজিডব্লিউর মতো টেলিযোগাযোগ খাতের অংশীজনদের বিরোধিতার মধ্যেই ‘টেলিকমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক অ্যান্ড লাইসেন্সিং পলিসি’র গেজেট প্রকাশ করেছে সরকার।
এই নীতিমালা নিয়ে সরকার বলছে, টেলিযোগাযোগ খাতে গ্রাহকের কাছে সেবা পৌঁছাতে অতি মাত্রায় মধ্যস্বত্বভোগীর উপস্থিতি থাকায় এ খাতে বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছে। এই নীতিমালার মাধ্যমে সেই স্তর কমবে, গ্রাহককে সরাসরি সেবা দেওয়ার সুযোগ তৈরি হবে।
সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) এ নীতিমালার গেজেট প্রকাশ করেছে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রণালয়। গত ৪ সেপ্টেম্বর এ নীতিমালায় অনুমোদন দিয়েছিল উপদেষ্টা পরিষদ।
শুরু থেকেই নীতিমালার বিরোধিতা করে আসছে এ খাতের মধ্যস্তরে থাকা আইআইজি, আইজিডব্লিউ, আইসিএক্সের মতো দেশীয় ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানগুলো। তারা এ নীতিমালা নিয়ে আদালতে যাওয়ার ঘোষণাও দিয়েছে। নীতিমালার গেজেট প্রকাশের পর নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে মোবাইল অপারেটর রবি ও বাংলালিংকও।
এর আগে টেলিকম লাইসেন্সিং নীতিমালা নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, এ নীতিমালার মাধ্যমে লাইসেন্সিংয়ের ক্ষেত্রে স্তরায়ন কমিয়ে আমরা মধ্যস্বত্বভোগী কমিয়ে দেবো এবং প্রতিযোগিতামূলক সেবা নিশ্চিত করব। এতে সরকারের রাজস্ব না কমিয়েও গ্রাহকদেরকে সুলভ মূল্যে সেবা দেওয়া সম্ভব হবে।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, বিটিআরসি ২৬ ধরনের লাইসেন্স দিয়ে থাকে। দুই হাজার ৯৯৯টি প্রতিষ্ঠান এসব লাইসেন্স নিয়ে বিভিন্ন ধরনের সেবা দিয়ে থাকে। এতে সেবা জনগণের কাছে পৌঁছাতে অনেক স্তর তৈরি হয়, যা এই খাতকে বিশৃঙ্খল করে দিয়েছে। এখন মধ্যসত্ত্বভোগীদের স্তরগুলো বাদ দিয়ে মাত্র তিনটি স্তরে নিয়ে আসা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, এর ফলে মধ্যস্বত্বভোগীদের বাদ দিয়ে আধুনিক ও যুগোপযোগী ব্যবস্থা করা হয়েছে। এতে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানগুলোকে সেবার মান নিশ্চিত করতে হবে, গ্রাহকও সুলভে সেবা পাবে।
এ নীতিমালা নিয়ে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানিয়ে এক বিবৃতিতে টেলিকম অপারেটর রবি বলেছে, টেলিকম নেটওয়ার্ক ও লাইসেন্সিং নীতি আমাদের প্রত্যাশা পূরণ করতে ব্যর্থ হয়েছে। কারণ সরকারের সঙ্গে আলোচনার সময় দেওয়া কোনো প্রস্তাবকেই প্রতিফলিত করে না। এ ত্রুটি গভীর হতাশাজনক, বিশেষ করে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য যাদের এই বাজারে দীর্ঘমেয়াদে থাকার প্রতিশ্রুতি রয়েছে।
পৃথক বিবৃতিতে আরেক অপারেটর বাংলালিংক নীতিমালাকে স্বাগত জানালেও বিদেশি বিনিয়োগ নিয়ে উদ্বেগ জানিয়ে বলেছে, আমরা সংশোধিত টেলিকম নীতিতে প্রতিফলিত ইতিবাচক পদক্ষেপগুলিকে স্বীকৃতি দিই, যেমন— সক্রিয় নেটওয়ার্ক স্পেকট্রাম ভাগাভাগি। তবে বাধ্যতামূলক মালিকানার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কিত আমাদের কিছু উদ্বেগ রয়েছে, যা বিদেশি বিনিয়োগকে নিরুৎসাহিত করে। তবুও আমরা ডিজিটাল বিভাজন দূর করতে কর্তৃপক্ষের সাথে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সাথে আজ সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তার দপ্তরে বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মানির রাষ্ট্রদূত ড. রুডিগার লটজ সাক্ষাৎ করতে এলে তিনি এ কথা বলেন।
১৬ ঘণ্টা আগে
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালকে ফেরত চেয়ে ভারতকে চিঠি এখনো পাঠানো হয়নি। তবে চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে। আজকেই পাঠানো হতে পারে। রায়ের কপি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পাঠাবে না। শুধু নোট ভারবালের মাধ্যমে রায়ের বিষয়টি জানিয়ে শেখ হাসিনাকে হস্তান্তরের অনুরোধ করা হবে।’
১৬ ঘণ্টা আগে
মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার পর দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছেন তিনি। তাকে স্বাগত জানান ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদ সচিবালয়ের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা।
১৬ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট দিতে পারবেন ১২ কোটি ৭৬ লাখ ৯৫ হাজার ১৮৩ জন। খসড়া তালিকা অনুযায়ী ভোটার ছিল ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন।
২১ ঘণ্টা আগে