
অরুণ কুমার
তারাদের ভেতর কণাদের ভাঙাগড়া চলে। সেখানে সব সময় চলে নিউক্লিয়ারা ফিউশন বিক্রিয়া। এই বিক্রিয়া হালকা পরমাণুগুলো যুক্ত হয়ে তুলনা হয়ে তুলনামূলক ভারী কণা তৈরি করে। সূর্যও একটি তারা। তাই সূর্যের ভেতরেও ঘটছে এমন নিউক্লিয়ার ফিউশন বিক্রিয়া।
তারাদের ভেতর কণাদের ভাঙাগুড়া চলে। সেখানে সব সময় চলে নিউক্লিয়ারা ফিউশন বিক্রিয়া। এই বিক্রিয়া হালকা পরমাণুগুলো যুক্ত হয়ে তুলনা হয়ে তুলনামূলক ভারী কণা তৈরি করে। সূর্যও একটি তারা। তাই সূর্যের ভেতরেও ঘটছে এমন নিউক্লিয়ার ফিউশন বিক্রিয়া।তারাদের ভেতর কণাদের ভাঙাগুড়া চলে। সেখানে সব সময় চলে নিউক্লিয়ারা ফিউশন বিক্রিয়া। এই বিক্রিয়া হালকা পরমাণুগুলো যুক্ত হয়ে তুলনা হয়ে তুলনামূলক ভারী কণা তৈরি করে। সূর্যও একটি তারা। তাই সূর্যের ভেতরেও ঘটছে এমন নিউক্লিয়ার ফিউশন বিক্রিয়া।
তারা বলি আর নক্ষত্র বলি, চিরিদিন তো সেগুলো এভাবে জ্বলছে না। নিশ্চয়ই কোনো এক সময় এরা জন্ম নিয়েছিল।
কীভাবে জন্ম হয়েছিল এদের?
মহাবিস্ফোরণের কয়েক লাখ বছর পর প্রথম তারার জন্ম হয়। মহাবিস্ফোরণের মাধ্যমে যখন মহাবিশ্বের জন্ম হলো, এর পরপরি জন্ম হয় মূল কণাদের। ইলেকট্রন, কোয়ার্ক, নিউট্রিনো, টাউ ইত্যদি কণা হলো মূল কণা। মূল কণাদের পর জন্ম হয় কম্পোজিট কণাদের, যেগুলো মৌলিক কণা নয়। প্রোটন, নিউট্রন, মেসন ইত্যাদি।
প্রোটন ধনাত্মক চার্জযুক্ত।
সব উৎতপ্ত বস্তু জ্বলে। উৎপপ্ত কাঠ বা কয়লা জ্বলে, কামারের হাপরে লোহা জ্বলে। কামার কয়লার ভেতর লোহা রাখেন, তারপর হাপরের সাহায্যে বাতাস দেন। ফলে ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে লোহার তাপমাত্রা। এক সময় লোহা যখন খুব উত্তপ্ত হয়, তখন সেটা আলো বিকিরণ করে। লাল কিংবা সাদা।
সূর্য হাপরের লোহার চেয়ে অনেক অনেক বেশি উত্তপ্ত। তাই সূর্যও জ্বলে। হাপরের লোহার তাপমাত্রা কয়েক শ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সূর্যের কেন্দ্রের তাপমাত্রার কথা শুনলে আপনার চোখ কপালে উঠবে। সেখানকার তাপমাত্র প্রায় দেড় কোটি ডিগ্রি সেলসিয়াস। লোহা যেমন উৎতপ্ত হয়ে আলো বিকিরণ করে, সূর্যও উত্তপ্ত, তাই সেখান থেকে আলো বিকিরিত হয়।
সূর্য উৎতপ্ত হয়, কারণ এর ভেতর নিউক্লিয়ার বিক্রিয়া সংঘটিত হচ্ছে। সূর্যের ভেতর অসংখ্য হাইড্রোজেন আর হিলিয়াম পরমাণু আছে। তীব্র মহাকর্ষীয় টানে এদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের কারণে উৎপন্ন হয় তাপ। সেই তাপশক্তির কারণে নিউক্লিয়ার বিক্রিয়া সংঘটিত হয়। এ ধরনের নিউক্লিয়ার বিক্রিয়াকে বলে ফিউশন বিক্রিয়া। এ ধরনের বিক্রিয়ায় একাধিক পরামাণুর নিউক্লিয়াস যুক্ত হয়ে বড় একটা নিউক্লিয়াস তৈরি করে। যেমন দুটি হাইড্রোজেন নিউক্লিয়াস যুক্ত হয়ে হিলিয়া তৈরি করে। তেমনি একাধিক হিলিয়াম নিউক্লিয়াস যুক্ত হয়ে লিথিয়াম অথবা কার্বনের জন্ম দেয়।
নিউক্লিয়ার ফিউশনে প্রচুর তাপ উৎপন্ন হয় উপজাত হিসেবে। এ বিক্রিয়া সংঘটিত হতে যে পরিমাণ তাপের দরকার, বিক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পর তারচেয়ে অনেক অনেক বেশি তাপ উৎপন্ন করে। উৎপন্ন তাপের কিছু অংশ নতুন নিউক্লিয়ার বিক্রিয়া ঘটায়। বাকি তাপ আলোকশক্তি হিসেবে সূর্য থেকে বেরিয়ে আসে। অর্থাৎ সূর্য জ্বলে।
তারাদের ভেতর কণাদের ভাঙাগড়া চলে। সেখানে সব সময় চলে নিউক্লিয়ারা ফিউশন বিক্রিয়া। এই বিক্রিয়া হালকা পরমাণুগুলো যুক্ত হয়ে তুলনা হয়ে তুলনামূলক ভারী কণা তৈরি করে। সূর্যও একটি তারা। তাই সূর্যের ভেতরেও ঘটছে এমন নিউক্লিয়ার ফিউশন বিক্রিয়া।
তারাদের ভেতর কণাদের ভাঙাগুড়া চলে। সেখানে সব সময় চলে নিউক্লিয়ারা ফিউশন বিক্রিয়া। এই বিক্রিয়া হালকা পরমাণুগুলো যুক্ত হয়ে তুলনা হয়ে তুলনামূলক ভারী কণা তৈরি করে। সূর্যও একটি তারা। তাই সূর্যের ভেতরেও ঘটছে এমন নিউক্লিয়ার ফিউশন বিক্রিয়া।তারাদের ভেতর কণাদের ভাঙাগুড়া চলে। সেখানে সব সময় চলে নিউক্লিয়ারা ফিউশন বিক্রিয়া। এই বিক্রিয়া হালকা পরমাণুগুলো যুক্ত হয়ে তুলনা হয়ে তুলনামূলক ভারী কণা তৈরি করে। সূর্যও একটি তারা। তাই সূর্যের ভেতরেও ঘটছে এমন নিউক্লিয়ার ফিউশন বিক্রিয়া।
তারা বলি আর নক্ষত্র বলি, চিরিদিন তো সেগুলো এভাবে জ্বলছে না। নিশ্চয়ই কোনো এক সময় এরা জন্ম নিয়েছিল।
কীভাবে জন্ম হয়েছিল এদের?
মহাবিস্ফোরণের কয়েক লাখ বছর পর প্রথম তারার জন্ম হয়। মহাবিস্ফোরণের মাধ্যমে যখন মহাবিশ্বের জন্ম হলো, এর পরপরি জন্ম হয় মূল কণাদের। ইলেকট্রন, কোয়ার্ক, নিউট্রিনো, টাউ ইত্যদি কণা হলো মূল কণা। মূল কণাদের পর জন্ম হয় কম্পোজিট কণাদের, যেগুলো মৌলিক কণা নয়। প্রোটন, নিউট্রন, মেসন ইত্যাদি।
প্রোটন ধনাত্মক চার্জযুক্ত।
সব উৎতপ্ত বস্তু জ্বলে। উৎপপ্ত কাঠ বা কয়লা জ্বলে, কামারের হাপরে লোহা জ্বলে। কামার কয়লার ভেতর লোহা রাখেন, তারপর হাপরের সাহায্যে বাতাস দেন। ফলে ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে লোহার তাপমাত্রা। এক সময় লোহা যখন খুব উত্তপ্ত হয়, তখন সেটা আলো বিকিরণ করে। লাল কিংবা সাদা।
সূর্য হাপরের লোহার চেয়ে অনেক অনেক বেশি উত্তপ্ত। তাই সূর্যও জ্বলে। হাপরের লোহার তাপমাত্রা কয়েক শ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সূর্যের কেন্দ্রের তাপমাত্রার কথা শুনলে আপনার চোখ কপালে উঠবে। সেখানকার তাপমাত্র প্রায় দেড় কোটি ডিগ্রি সেলসিয়াস। লোহা যেমন উৎতপ্ত হয়ে আলো বিকিরণ করে, সূর্যও উত্তপ্ত, তাই সেখান থেকে আলো বিকিরিত হয়।
সূর্য উৎতপ্ত হয়, কারণ এর ভেতর নিউক্লিয়ার বিক্রিয়া সংঘটিত হচ্ছে। সূর্যের ভেতর অসংখ্য হাইড্রোজেন আর হিলিয়াম পরমাণু আছে। তীব্র মহাকর্ষীয় টানে এদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের কারণে উৎপন্ন হয় তাপ। সেই তাপশক্তির কারণে নিউক্লিয়ার বিক্রিয়া সংঘটিত হয়। এ ধরনের নিউক্লিয়ার বিক্রিয়াকে বলে ফিউশন বিক্রিয়া। এ ধরনের বিক্রিয়ায় একাধিক পরামাণুর নিউক্লিয়াস যুক্ত হয়ে বড় একটা নিউক্লিয়াস তৈরি করে। যেমন দুটি হাইড্রোজেন নিউক্লিয়াস যুক্ত হয়ে হিলিয়া তৈরি করে। তেমনি একাধিক হিলিয়াম নিউক্লিয়াস যুক্ত হয়ে লিথিয়াম অথবা কার্বনের জন্ম দেয়।
নিউক্লিয়ার ফিউশনে প্রচুর তাপ উৎপন্ন হয় উপজাত হিসেবে। এ বিক্রিয়া সংঘটিত হতে যে পরিমাণ তাপের দরকার, বিক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পর তারচেয়ে অনেক অনেক বেশি তাপ উৎপন্ন করে। উৎপন্ন তাপের কিছু অংশ নতুন নিউক্লিয়ার বিক্রিয়া ঘটায়। বাকি তাপ আলোকশক্তি হিসেবে সূর্য থেকে বেরিয়ে আসে। অর্থাৎ সূর্য জ্বলে।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মানবতাবিরোধী অপরাধে শেখ হাসিনা, আসাদুজ্জামান খান কামাল ও চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনের বিচার প্রক্রিয়াকে ‘পক্ষপাতদুষ্ট’ ও ‘অস্বচ্ছ’ অভিহিত করে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন ১০২ জন সাংবাদিক। এ বিচার প্রক্রিয়ায় দেশে আইনের শাসন ব্যাহত হবে বলেও উল্লেখ করেন তারা।
১৪ ঘণ্টা আগে
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, আজ সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিটে পল্লবী সেকশন-১২-এ অবস্থিত বিক্রমপুর হার্ডওয়্যার অ্যান্ড স্যানিটারিতে বসে থাকা অবস্থায় পল্লবী থানা যুবদল সদস্যসচিব গোলাম কিবরিয়াকে মোটরসাইকেলযোগে এসে তিনজন দুর্বৃত্ত ভেতরে ঢুকে তার মাথা, বুকে ও পিঠে পিস্তল ঠেকিয়ে ৭ রাউন্ড গুলি করে পালিয়ে যায়। পরে ঘটনাস্
১৫ ঘণ্টা আগে
যে দুই প্রক্রিয়ায় ভারতকে চিঠি পাঠানো হতে পারে তা উল্লেখ করে তৌহিদ হোসেন বলেন, চিঠি পাঠানোর দুটি প্রক্রিয়া রয়েছে। একটি (চিঠি) অফিশিয়াল নোটের মাধ্যমে যাবে। সেটি স্থানীয়ভাবেও তাদের মিশনকে হস্তান্তর করা যায়। অথবা আমাদের মিশন তাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে (চিঠি) হস্তান্তর করতে পারে। আমরা দুই পদ্ধতির যেক
১৬ ঘণ্টা আগে
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেছেন, ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী হিসেবে বাংলাদেশের জনগণের স্বার্থে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ভারত। বিশেষ করে শান্তি, গণতন্ত্র, অন্তর্ভুক্তি ও স্থিতিশীলতার ক্ষেত্রে।
১৭ ঘণ্টা আগে