
বিবিসি বাংলা

যে স্কুলে জমা তার শৈশবের সব স্মৃতি, যে ক্লাসে কাঁধে কাঁধ রেখে মেতেছিল বন্ধুত্বের সব আড্ডা, সেই স্কুল আঙ্গিনা এখন যেন এক বিভীষিকার নাম নাভি নাওয়াজ দীপ্ত’র কাছে।
আগুনে পোড়া শরীরটা নিয়ে ৯৭ দিন জীবনের সাথে যুদ্ধ করে সোমবার হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরেছে মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজের সপ্তম শ্রেণীর ছাত্র দীপ্ত।
ছেলের সাথে তিন মাসেরও বেশি হাসপাতালে থাকার পর বাসায় ফিরেছেন মিজানুর রহমান। গত তিন মাসের হাসপাতালের প্রতিটি মুহুর্তের কথা মনে করে অনেকটা আপ্লুত হয়ে পড়ছিলেন মি. রহমান।
ছেলেকে নিয়ে বাসায় ফিরে সোমবার বিকেলে মি. রহমান বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন, “প্রতিটা রাত ছিল নির্ঘুম। ড্রেসিংয়ের সময়ে ছেলের চিৎকার আর তীব্র ব্যথার এই জার্নিটা আমাদের আপাতত শেষ করেছে সবার দোয়ায়”।
“আমরা যদি বাবা মা না হতাম, হয়তো এই জার্নিটা কখনো শেষ করতে পারতাম না। ছেলে মেয়েকে ছেড়ে বাবা মা কখনো পালাতে পারে না। আমাদের এই জার্নিটার কথা আমরা কাউকে কোনদিন বোঝাতে পারবো না”, বলছিলেন মি. রহমান।
দীপ্তর বাবা জানান, সুস্থ হওয়ার পর তার সাথে স্কুল ও পড়াশোনা নিয়ে কথা হয়েছে পরিবারের। কিন্তু বিমান বিধ্বস্ত হওয়া সেই মাইলস্টোন স্কুলের স্মৃতি মনে করতে চায় না দীপ্ত। যে কারণে ওই স্কুলে আর পড়বে না সে।
মি. রহমান বলছিলেন, “আমরা অনেক কাউন্সিলিং করেছি। তার মাথা থেকে ওই ভয়াবহ দুর্ঘটনার স্মৃতি সরছে না। যে কারণে সে বলেছে সে আর মাইলস্টোন স্কুলে পড়বে না”।
দীপ্তর বাবা পরিপূর্ণ সুস্থতার জন্য দেশের সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, আশপাশে পাশের ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুলে ভর্তির জন্য চেষ্টা করবেন তারা।
গত ২১শে জুলাই উত্তরার মাইলস্টোনে যুদ্ধ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে ৩৬ জন মারা গেছে। এখনো অনেকে চিকিৎসাধীন রয়েছে হাসপাতালে। ওই বিমান দুর্ঘটনায় শরীরের ৫২ শতাংশ পুড়ে গেছে দীপ্তর।

যে স্কুলে জমা তার শৈশবের সব স্মৃতি, যে ক্লাসে কাঁধে কাঁধ রেখে মেতেছিল বন্ধুত্বের সব আড্ডা, সেই স্কুল আঙ্গিনা এখন যেন এক বিভীষিকার নাম নাভি নাওয়াজ দীপ্ত’র কাছে।
আগুনে পোড়া শরীরটা নিয়ে ৯৭ দিন জীবনের সাথে যুদ্ধ করে সোমবার হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরেছে মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজের সপ্তম শ্রেণীর ছাত্র দীপ্ত।
ছেলের সাথে তিন মাসেরও বেশি হাসপাতালে থাকার পর বাসায় ফিরেছেন মিজানুর রহমান। গত তিন মাসের হাসপাতালের প্রতিটি মুহুর্তের কথা মনে করে অনেকটা আপ্লুত হয়ে পড়ছিলেন মি. রহমান।
ছেলেকে নিয়ে বাসায় ফিরে সোমবার বিকেলে মি. রহমান বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন, “প্রতিটা রাত ছিল নির্ঘুম। ড্রেসিংয়ের সময়ে ছেলের চিৎকার আর তীব্র ব্যথার এই জার্নিটা আমাদের আপাতত শেষ করেছে সবার দোয়ায়”।
“আমরা যদি বাবা মা না হতাম, হয়তো এই জার্নিটা কখনো শেষ করতে পারতাম না। ছেলে মেয়েকে ছেড়ে বাবা মা কখনো পালাতে পারে না। আমাদের এই জার্নিটার কথা আমরা কাউকে কোনদিন বোঝাতে পারবো না”, বলছিলেন মি. রহমান।
দীপ্তর বাবা জানান, সুস্থ হওয়ার পর তার সাথে স্কুল ও পড়াশোনা নিয়ে কথা হয়েছে পরিবারের। কিন্তু বিমান বিধ্বস্ত হওয়া সেই মাইলস্টোন স্কুলের স্মৃতি মনে করতে চায় না দীপ্ত। যে কারণে ওই স্কুলে আর পড়বে না সে।
মি. রহমান বলছিলেন, “আমরা অনেক কাউন্সিলিং করেছি। তার মাথা থেকে ওই ভয়াবহ দুর্ঘটনার স্মৃতি সরছে না। যে কারণে সে বলেছে সে আর মাইলস্টোন স্কুলে পড়বে না”।
দীপ্তর বাবা পরিপূর্ণ সুস্থতার জন্য দেশের সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, আশপাশে পাশের ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুলে ভর্তির জন্য চেষ্টা করবেন তারা।
গত ২১শে জুলাই উত্তরার মাইলস্টোনে যুদ্ধ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে ৩৬ জন মারা গেছে। এখনো অনেকে চিকিৎসাধীন রয়েছে হাসপাতালে। ওই বিমান দুর্ঘটনায় শরীরের ৫২ শতাংশ পুড়ে গেছে দীপ্তর।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় যারা ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন তাদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১৪১ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১১১ জন, ঢাকা বিভাগে ১৭১ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ২২৭ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ১৩৩ জন, খুলনা বিভাগে ৬২ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৪১ জন, রাজশাহী বিভাগে ৭৮ জন,
৬ ঘণ্টা আগে
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ফ্যাসিস্টদের তালিকা পুলিশের কাছে রয়েছে। তারা সমাজ ও রাষ্ট্রে অস্থিরতা তৈরিতে সরাসরি জড়িত। তাছাড়া অনেক অপরাধী জামিনে ছাড়া পেয়ে অপরাধ করছে। ফ্যাসিস্টদের অপকর্ম, অপপ্রচার, অপরাজনীতি, অপরাধ ও ঝটিকা মিছিল ঠেকাতে গ্রেপ্তার বাড়াতে হবে। তবে নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা যাবে না।
৯ ঘণ্টা আগে
রোববার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সুইমিং পুলে সাঁতার কাটতে গিয়ে ডুবে যান সায়মা। তাকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনাটি বিশ্ববিদ্যালয় জুড়ে শোক ও ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে
প্রতিনিধি দলের সদস্যরা জানান, সই হওয়া সমঝোতা স্মারকের আওতায় প্রথম ধাপে আগামী বছর দুই হাজার দক্ষ কর্মী নিয়োগের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। পরে ২০২৭ সালে ছয় হাজার ও ২০২৮ সালে ১৮ হাজার কর্মী নিয়োগ করা হবে।
১০ ঘণ্টা আগে