প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ওষুধ কোম্পানিগুলো দফায় দফায় দাম বাড়ালেও খুচরা ওষুধ বিক্রেতাদের কমিশন বাড়ানো হয়নি বলে বাংলাদেশ কেমিস্টস অ্যান্ড ড্রাগিস্টস সমিতি অভিযোগ করেছে।
সমিতির নেতারা বলছেন, এর ফলে তারা টিকে থাকা নিয়েই সংকটে পড়েছেন। এ অবস্থায় খুচরা ওষুধ বিক্রেতাদের কমিশন বাড়িয়ে ২৫ শতাংশ করার দাবি জানিয়েছেন তারা। ১৫ দিনের মধ্যে এ দাবি না মানলে সারা দেশে ওষুধের দোকান বন্ধ করে দেওয়ার হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করে বাংলাদেশ কেমিস্টস অ্যান্ড ড্রাগিস্টস সমিতি এসব অভিযোগ ও দাবি তুলে ধরেছে।
সমিতির সভাপতি মাসুম হোসেন চৌধুরী বলেন, ওষুধের দোকানদারদের জন্য এখনকার যে কমিশন আছে, তা পুনর্নির্ধারণ করে ন্যূনতম ২৫ শতাংশে উন্নীত করতে হবে। আমাদের এ যৌক্তিক দাবি আগামী ১৫ দিনের মধ্যে মেনে না নিলে সারা দেশে সব কেমিস্ট দোকান বন্ধ রেখে কঠোর কর্মসূচি দিতে আমরা বাধ্য হব।
সমিতির নেতারা বলেন, প্রেসক্রিপশন ওষুধ, লাইফ সেভিং ড্রাগ ও ইনজেকশনসহ গুরুত্বপূর্ণ ওষুধে ব্যবসায়ীরা খুবই কম কমিশন পান। অন্যদিকে বিদ্যুৎ, গ্যাস, ভাড়া, কর ও শ্রমিক মজুরিসহ অন্যান্য খরচ দিন দিন বাড়ছে। ফলে খুচরা ওষুধ ব্যবসায়ীরা অস্তিত্ব সংকটে পড়েছেন।
তারা আরও বলেন, কোম্পানিগুলো উৎপাদন খরচের অজুহাতে একাধিকবার ওষুধের দাম বাড়িয়েছে। কিন্তু সেই বাড়তি দামের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে খুচরা বিক্রেতাদের কমিশন বাড়ানো হয়নি। উলটো এই কমিশন ১৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১২ শতাংশ করা হয়েছে। অথচ প্রতিবেশী দেশ ভারত ও পাকিস্তানে খুচরা বিক্রেতাদের ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমিশন দেওয়া হয়।
ওষুধ ব্যবসায়ীরা দাবি করেন, কমিশন পুনর্নির্ধারণ করে অন্তত ২৫ শতাংশ পর্যন্ত না বাড়ালে সারা দেশে ওষুধ দোকান বন্ধ রেখে আন্দোলনে নামবেন তারা।
ওষুধ কোম্পানিগুলো দফায় দফায় দাম বাড়ালেও খুচরা ওষুধ বিক্রেতাদের কমিশন বাড়ানো হয়নি বলে বাংলাদেশ কেমিস্টস অ্যান্ড ড্রাগিস্টস সমিতি অভিযোগ করেছে।
সমিতির নেতারা বলছেন, এর ফলে তারা টিকে থাকা নিয়েই সংকটে পড়েছেন। এ অবস্থায় খুচরা ওষুধ বিক্রেতাদের কমিশন বাড়িয়ে ২৫ শতাংশ করার দাবি জানিয়েছেন তারা। ১৫ দিনের মধ্যে এ দাবি না মানলে সারা দেশে ওষুধের দোকান বন্ধ করে দেওয়ার হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করে বাংলাদেশ কেমিস্টস অ্যান্ড ড্রাগিস্টস সমিতি এসব অভিযোগ ও দাবি তুলে ধরেছে।
সমিতির সভাপতি মাসুম হোসেন চৌধুরী বলেন, ওষুধের দোকানদারদের জন্য এখনকার যে কমিশন আছে, তা পুনর্নির্ধারণ করে ন্যূনতম ২৫ শতাংশে উন্নীত করতে হবে। আমাদের এ যৌক্তিক দাবি আগামী ১৫ দিনের মধ্যে মেনে না নিলে সারা দেশে সব কেমিস্ট দোকান বন্ধ রেখে কঠোর কর্মসূচি দিতে আমরা বাধ্য হব।
সমিতির নেতারা বলেন, প্রেসক্রিপশন ওষুধ, লাইফ সেভিং ড্রাগ ও ইনজেকশনসহ গুরুত্বপূর্ণ ওষুধে ব্যবসায়ীরা খুবই কম কমিশন পান। অন্যদিকে বিদ্যুৎ, গ্যাস, ভাড়া, কর ও শ্রমিক মজুরিসহ অন্যান্য খরচ দিন দিন বাড়ছে। ফলে খুচরা ওষুধ ব্যবসায়ীরা অস্তিত্ব সংকটে পড়েছেন।
তারা আরও বলেন, কোম্পানিগুলো উৎপাদন খরচের অজুহাতে একাধিকবার ওষুধের দাম বাড়িয়েছে। কিন্তু সেই বাড়তি দামের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে খুচরা বিক্রেতাদের কমিশন বাড়ানো হয়নি। উলটো এই কমিশন ১৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১২ শতাংশ করা হয়েছে। অথচ প্রতিবেশী দেশ ভারত ও পাকিস্তানে খুচরা বিক্রেতাদের ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমিশন দেওয়া হয়।
ওষুধ ব্যবসায়ীরা দাবি করেন, কমিশন পুনর্নির্ধারণ করে অন্তত ২৫ শতাংশ পর্যন্ত না বাড়ালে সারা দেশে ওষুধ দোকান বন্ধ রেখে আন্দোলনে নামবেন তারা।
আলী রীয়াজ জানান, যে প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে কমিশন জুলাই সনদ প্রণয়নের এ পর্যায়ে এসেছে, তার একটি বিশেষ ও পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদনও প্রকাশ করা হবে এবং খুব দ্রুতই কমিশন সংশ্লিষ্ট দল ও জোটগুলোকে এ বিষয়ে অবহিত করবে। সেই সঙ্গে আগামী ১৫ অক্টোবর কমিশনের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই জুলাই সনদ সইয়ের আয়োজন করা হবে।
৩ ঘণ্টা আগেগুমের দুই মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৩০ জনের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আইজিপির কাছে পাঠিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। একইসঙ্গে দায়িত্বপ্রাপ্ত বাহিনীর ১২ দপ্তরে পাঠানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগে