ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
বাংলাদেশে নির্বাচন পরিচালনার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংবিধানিক সংস্থা বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করেছে। নির্বাচনকালীন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের আন্দোলন, ধর্মঘট ও দেশব্যাপী অবরোধ এবং আন্দোলন দমনে সরকারের কঠোর অবস্থানের প্রাক্কালে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
এরই পরিপ্রেক্ষিতে সাংবাদিকদের পক্ষে স্বাধীনভাবে কাজ করা, বিশেষ করে সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন কভার করা আরও কঠিন এবং ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। নির্বাচনী প্রচারণা এবং বিক্ষোভ কভার করা সাংবাদিকদের নিম্নলিখিত বিষয়গুলো বিবেচনা করা উচিত বলে মনে করে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা আর্টিকেল নাইনটিন-
১। মিডিয়া হাউস এবং সাংবাদিকদের জানা দরকার যে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার মানদণ্ড অনুযায়ী প্রতিবাদ কভার করার সময় তাদের সুরক্ষা দেওয়া আইন প্রয়োগকারী সংস্থার দায়িত্ব।
২। কোথাও পাঠানোর আগে মিডিয়া হাউসকে অবশ্যই সাংবাদিকদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তার বিষয়টি অগ্রাধিকার দিতে হবে এবং ঝুঁকি সম্ভাবনার মূল্যায়ন করতে হবে। কোনো প্রতিবেদক কোন জায়গায় যাবে এবং কে কোন বিষয়ে প্রতিবেদন প্রস্তুত করবে ইত্যাদি বিষয়গুলো ঝুঁকি মূল্যায়নের আলোকে নির্ধারণ করা প্রয়োজন। এক্ষেত্রে সাংবাদিক এবং সম্পাদকীয় দলের মধ্যে সমন্বয় থাকতে হবে। সাংবাদিকদের হেলমেট, বুলেটপ্রুপ জ্যাকেটসহ যথাযথ নিরাপত্তা সরঞ্জাম দিতে হবে।
৩। নির্বাচন কভার করা সাংবাদিকদের অবশ্যই ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সম্পর্কে জ্ঞান থাকতে হবে। সব মিডিয়া হাউসকে তাদের হাউসের সাংবাদিকের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদানের ব্যবস্থা করতে হবে। যদি তা না করা সম্ভব হয় তবে অবশ্যই সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণ দেয় এমন সংস্থাগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দিতে হবে।
৪। ঝুঁকি, সম্ভাব্য বিক্ষোভকারীদের দ্বারা সহিংসতার সম্ভাবনা, পূর্বের আক্রমণাত্মক বিবৃতি, হুমকি, নিরাপত্তা-ব্যবস্থা, এবং নিরাপত্তা রক্ষায় উপস্থিত পুলিশের সংখ্যা ইত্যাদি সম্পর্কে পূর্ব জ্ঞান থাকতে হবে।
৫। হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত সাংবাদিকদের টিয়ার গ্যাস ব্যবহারের সম্ভাবনা আছে এমন এলাকা এড়িয়ে চলা উচিত। যেকোনো বিক্ষোভ কভার করার সময় কন্টাক্ট লেন্সের ব্যবহার পরিহার করা প্রয়োজন। মনে রাখতে হবে, বায়ু চলাচলের সুযোগ কম এমন জায়গায় যদি প্রচুর পরিমাণে টিয়ার গ্যাস ব্যবহার করা হয়, তবে সেখানে গ্যাসের উচ্চ ঘনত্বের সম্ভাবনা রয়েছে যা স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।
৬। নারী সাংবাদিক যদি গর্ভবতী হন তবে গর্ভাবস্থার পর্যায় অনুসারে এক্সপোজারের শারীরিক ঝুঁকি পরিমাপ করতে হবে। উদাহরণস্বরূপ, দাঙ্গা হওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে এমন বিক্ষোভ কভার করার জন্য গর্ভাবস্থার শেষ পর্যায়ে আছে এমন সাংবাদিককে পাঠানো অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ।
৭। দ্রুত চলাফেরা করা যায় এমন পোশাক এবং জুতা পরিধান করতে হবে। ঢিলেঢালা পোশাক, সহজেই ধরা যায় এবং যে কোনো দাহ্য পদার্থ (যেমন নাইলন) জাতীয় পোশাক, রাজনৈতিকভাবে সম্পৃক্ত রং বা নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর সঙ্গে যুক্ত কোনো রঙের পোশাক পরা এড়িয়ে চলতে হবে।
৮। ভিড়ের মধ্যে কাজ করলে, একটি যথাযথ নিরাপত্তা কৌশল পরিকল্পনা করুন। ভিড়ের মাঝখানে যাওয়া এড়িয়ে চলতে হবে এবং ভিড়ের বাইরে থেকে যথা সম্ভব কাজ করার চেষ্টা করতে হবে। একটি জরুরি এস্কেপ রুট ঠিক করে রাখা জরুরি, এবং একটি দলের সাথে কাজ করলে জরুরি মিটিং পয়েন্ট আগেই নির্ধারণ করে রাখতে হবে।
৯। সাংবাদিকদের নিজ চলাচল, অস্বাভাবিক নড়াচড়া এবং আশপাশের পরিস্থিতি সম্পর্কে সজাগ থাকতে হবে।
১০। ফটোসাংবাদিক এবং ক্যামেরাপারসন সাধারণত বেশি ঝুঁকিতে থাকেন। তাদের নিরাপত্তার বিষয়টি খেয়াল রাখার জন্য কাউকে রাখা উচিত। প্রতি কয়েক সেকেন্ডে তাদের ভিউফাইন্ডার দিয়ে চারপাশে নজর রাখা উচিত। শ্বাসরোধের ঝুঁকি এড়াতে, গলায় ক্যামেরার স্ট্র্যাপ পরা যাবে না।
১১। সাংবাদিকের সঙ্গে যদি কোন বাহন থাকে তবে তা দ্রুত প্রস্থানের সুবিধাসহ দূরবর্তী এলাকায় পার্কিং করতে হবে।
১২। বিক্ষোভকারীরা এবং নিরাপত্তা বাহিনী যদি সাংবাদিকদের কোনো ডিভাইস বা ইকুইপমেন্ট দখল করতে চায় তবে কীভাবে তা রক্ষা করতে হবে তা সম্পর্কে ফিল্ডে যাওয়ার আগেই জেনে রাখতে হবে।
১৩। সাংবাদিকদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে, কাছাকাছি থাকতে হবে এবং নিজেদের মধ্যে ফোন বা অন্যান্য উপায়ে সর্বক্ষণ যোগাযোগ রাখতে হবে।
১৪। সাংবাদিকতার পরিচয়পত্র সর্বদা সঙ্গে ও দৃশ্যমান অবস্থায় রাখতে হবে। সাংবাদিক হিসেবে যাতে সহজেই শনাক্ত করা যায় এমন পোশাক পরিধান করতে হবে।
১৫। ব্যক্তিগত নথি, ঠিকানা বা ফোন নম্বর বুক, মূল্যবান জিনিস ও অধিক টাকা সঙ্গে রাখা উচিত নয়।
১৬। অপরাধ এবং অপরাধীদের ছবি প্রকাশ বা সম্প্রচার করার সময়, সব প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
১৭। কোনো সাক্ষাৎকার নিতে যাওয়ার সময় সাংবাদিকদের কাছে সর্বদা প্রয়োজনীয় তথ্য থাকা প্রয়োজন। সাক্ষাৎকার প্রদানকারীর উদ্দেশ্য এবং যে বিষয়ের ওপর সাক্ষাৎকার নেওয়া হবে অথবা প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে সে সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে রাখতে হবে। তথ্যের অভাব সর্বদা ম্যানিপুলেশনের ঝুঁকি বাড়ায় এবং
১৮। ডিভাইসে শক্তিশালী পাসওয়ার্ড, এনক্রিপশন এবং ফায়ারওয়াল ব্যবহার করতে হবে।
বাংলাদেশে নির্বাচন পরিচালনার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংবিধানিক সংস্থা বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করেছে। নির্বাচনকালীন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের আন্দোলন, ধর্মঘট ও দেশব্যাপী অবরোধ এবং আন্দোলন দমনে সরকারের কঠোর অবস্থানের প্রাক্কালে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
এরই পরিপ্রেক্ষিতে সাংবাদিকদের পক্ষে স্বাধীনভাবে কাজ করা, বিশেষ করে সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন কভার করা আরও কঠিন এবং ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। নির্বাচনী প্রচারণা এবং বিক্ষোভ কভার করা সাংবাদিকদের নিম্নলিখিত বিষয়গুলো বিবেচনা করা উচিত বলে মনে করে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা আর্টিকেল নাইনটিন-
১। মিডিয়া হাউস এবং সাংবাদিকদের জানা দরকার যে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার মানদণ্ড অনুযায়ী প্রতিবাদ কভার করার সময় তাদের সুরক্ষা দেওয়া আইন প্রয়োগকারী সংস্থার দায়িত্ব।
২। কোথাও পাঠানোর আগে মিডিয়া হাউসকে অবশ্যই সাংবাদিকদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তার বিষয়টি অগ্রাধিকার দিতে হবে এবং ঝুঁকি সম্ভাবনার মূল্যায়ন করতে হবে। কোনো প্রতিবেদক কোন জায়গায় যাবে এবং কে কোন বিষয়ে প্রতিবেদন প্রস্তুত করবে ইত্যাদি বিষয়গুলো ঝুঁকি মূল্যায়নের আলোকে নির্ধারণ করা প্রয়োজন। এক্ষেত্রে সাংবাদিক এবং সম্পাদকীয় দলের মধ্যে সমন্বয় থাকতে হবে। সাংবাদিকদের হেলমেট, বুলেটপ্রুপ জ্যাকেটসহ যথাযথ নিরাপত্তা সরঞ্জাম দিতে হবে।
৩। নির্বাচন কভার করা সাংবাদিকদের অবশ্যই ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সম্পর্কে জ্ঞান থাকতে হবে। সব মিডিয়া হাউসকে তাদের হাউসের সাংবাদিকের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদানের ব্যবস্থা করতে হবে। যদি তা না করা সম্ভব হয় তবে অবশ্যই সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণ দেয় এমন সংস্থাগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দিতে হবে।
৪। ঝুঁকি, সম্ভাব্য বিক্ষোভকারীদের দ্বারা সহিংসতার সম্ভাবনা, পূর্বের আক্রমণাত্মক বিবৃতি, হুমকি, নিরাপত্তা-ব্যবস্থা, এবং নিরাপত্তা রক্ষায় উপস্থিত পুলিশের সংখ্যা ইত্যাদি সম্পর্কে পূর্ব জ্ঞান থাকতে হবে।
৫। হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত সাংবাদিকদের টিয়ার গ্যাস ব্যবহারের সম্ভাবনা আছে এমন এলাকা এড়িয়ে চলা উচিত। যেকোনো বিক্ষোভ কভার করার সময় কন্টাক্ট লেন্সের ব্যবহার পরিহার করা প্রয়োজন। মনে রাখতে হবে, বায়ু চলাচলের সুযোগ কম এমন জায়গায় যদি প্রচুর পরিমাণে টিয়ার গ্যাস ব্যবহার করা হয়, তবে সেখানে গ্যাসের উচ্চ ঘনত্বের সম্ভাবনা রয়েছে যা স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।
৬। নারী সাংবাদিক যদি গর্ভবতী হন তবে গর্ভাবস্থার পর্যায় অনুসারে এক্সপোজারের শারীরিক ঝুঁকি পরিমাপ করতে হবে। উদাহরণস্বরূপ, দাঙ্গা হওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে এমন বিক্ষোভ কভার করার জন্য গর্ভাবস্থার শেষ পর্যায়ে আছে এমন সাংবাদিককে পাঠানো অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ।
৭। দ্রুত চলাফেরা করা যায় এমন পোশাক এবং জুতা পরিধান করতে হবে। ঢিলেঢালা পোশাক, সহজেই ধরা যায় এবং যে কোনো দাহ্য পদার্থ (যেমন নাইলন) জাতীয় পোশাক, রাজনৈতিকভাবে সম্পৃক্ত রং বা নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর সঙ্গে যুক্ত কোনো রঙের পোশাক পরা এড়িয়ে চলতে হবে।
৮। ভিড়ের মধ্যে কাজ করলে, একটি যথাযথ নিরাপত্তা কৌশল পরিকল্পনা করুন। ভিড়ের মাঝখানে যাওয়া এড়িয়ে চলতে হবে এবং ভিড়ের বাইরে থেকে যথা সম্ভব কাজ করার চেষ্টা করতে হবে। একটি জরুরি এস্কেপ রুট ঠিক করে রাখা জরুরি, এবং একটি দলের সাথে কাজ করলে জরুরি মিটিং পয়েন্ট আগেই নির্ধারণ করে রাখতে হবে।
৯। সাংবাদিকদের নিজ চলাচল, অস্বাভাবিক নড়াচড়া এবং আশপাশের পরিস্থিতি সম্পর্কে সজাগ থাকতে হবে।
১০। ফটোসাংবাদিক এবং ক্যামেরাপারসন সাধারণত বেশি ঝুঁকিতে থাকেন। তাদের নিরাপত্তার বিষয়টি খেয়াল রাখার জন্য কাউকে রাখা উচিত। প্রতি কয়েক সেকেন্ডে তাদের ভিউফাইন্ডার দিয়ে চারপাশে নজর রাখা উচিত। শ্বাসরোধের ঝুঁকি এড়াতে, গলায় ক্যামেরার স্ট্র্যাপ পরা যাবে না।
১১। সাংবাদিকের সঙ্গে যদি কোন বাহন থাকে তবে তা দ্রুত প্রস্থানের সুবিধাসহ দূরবর্তী এলাকায় পার্কিং করতে হবে।
১২। বিক্ষোভকারীরা এবং নিরাপত্তা বাহিনী যদি সাংবাদিকদের কোনো ডিভাইস বা ইকুইপমেন্ট দখল করতে চায় তবে কীভাবে তা রক্ষা করতে হবে তা সম্পর্কে ফিল্ডে যাওয়ার আগেই জেনে রাখতে হবে।
১৩। সাংবাদিকদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে, কাছাকাছি থাকতে হবে এবং নিজেদের মধ্যে ফোন বা অন্যান্য উপায়ে সর্বক্ষণ যোগাযোগ রাখতে হবে।
১৪। সাংবাদিকতার পরিচয়পত্র সর্বদা সঙ্গে ও দৃশ্যমান অবস্থায় রাখতে হবে। সাংবাদিক হিসেবে যাতে সহজেই শনাক্ত করা যায় এমন পোশাক পরিধান করতে হবে।
১৫। ব্যক্তিগত নথি, ঠিকানা বা ফোন নম্বর বুক, মূল্যবান জিনিস ও অধিক টাকা সঙ্গে রাখা উচিত নয়।
১৬। অপরাধ এবং অপরাধীদের ছবি প্রকাশ বা সম্প্রচার করার সময়, সব প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
১৭। কোনো সাক্ষাৎকার নিতে যাওয়ার সময় সাংবাদিকদের কাছে সর্বদা প্রয়োজনীয় তথ্য থাকা প্রয়োজন। সাক্ষাৎকার প্রদানকারীর উদ্দেশ্য এবং যে বিষয়ের ওপর সাক্ষাৎকার নেওয়া হবে অথবা প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে সে সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে রাখতে হবে। তথ্যের অভাব সর্বদা ম্যানিপুলেশনের ঝুঁকি বাড়ায় এবং
১৮। ডিভাইসে শক্তিশালী পাসওয়ার্ড, এনক্রিপশন এবং ফায়ারওয়াল ব্যবহার করতে হবে।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করছেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আবদুল্লাহ আল মাহমুদ মাসুদ। তারেক রহমান-বাবরের পক্ষে শুনানি করবেন অ্যাডভোকেট এস এম শাহজাহান, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির।
৫ ঘণ্টা আগেআগামী নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনকে চার মিলিয়ন ইউরো সহায়তা দেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। আসছে নির্বাচন আন্তর্জাতিক মানের অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে বলে প্রত্যাশা করি। সেপ্টেম্বরে আমাদের বিশেষজ্ঞ পর্যবেক্ষক দল বাংলাদেশে আসবে।
৫ ঘণ্টা আগেনির্বাচন অনুষ্ঠানের দায়িত্ব হচ্ছে সরকারের, দলের না। নির্বাচন অনুষ্ঠানে সরকার দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।
৫ ঘণ্টা আগেসকালে ইউরোপীয় ইউনিয়নের এই প্রতিনিধিদল আসে ইসিতে। এ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে নির্বাচনি প্রস্তুতি, কমিশনের পরিকল্পনা, নতুন প্রকল্প নিয়ে আলোচনা হতে পারে। এ ছাড়া বৈঠকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থায়নে একটি প্রকল্পের বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথাও রয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে