প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ঢাকা আইনজীবী সমিতির ২০২৪-২০২৫ কার্যকরী কমিটি নির্বাচনে ২৩টি পদের মধ্যে আওয়ামী লীগ-সমর্থিত সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের সাদা প্যানেল ২১টি পদে জয় পেয়েছে।
শনিবার (২ মার্চ) ঢাকা আইনজীবী সমিতির কার্যালয়ে নির্বাচনী ফল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করা অ্যাডভোকেট মোখলেছুর রহমান বাদল।
নির্বাচনে সভাপতি পদে আওয়ামী লীগ-সমর্থিত সাদা প্যানেলের আবদুর রহমান হাওলাদার ৫ হাজার ৮০৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি-সমর্থিত নীল প্যানেলের খোরশেদ মিয়া আলম পেয়েছেন ২ হাজার ৬৯৩ ভোট।
অন্যদিকে, সাধারণ সম্পাদক পদে আনোয়ার সাহাদাত শাওন ৪ হাজার ৩৭৯ ভোট পেয়ে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী নীল প্যানেলের সৈয়দ নজরুল ইসলাম পেয়েছেন ৪ হাজার ১৭৭ ভোট।
এর আগে গত বুধ ও বৃহস্পতিবার দুই দিনে ২১ হাজার ২০৮ ভোটারের মধ্যে ৯ হাজার ৬৯০ আইনজীবী ভোট প্রদান করেন। দুটি প্যানেলের মোট ৪৬ জন প্রার্থী ২৩টি পদের বিপরীতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
সম্পাদকীয় ১১টি পদের সবগুলোতে সাদা প্যানেলের প্রার্থীরা জয়লাভ করেছেন। এদের মধ্যে সিনিয়র সহসভাপতি পদে আবুল কালাম মোহাম্মাদ আক্তার হোসেন, কোষাধ্যক্ষ পদে মো. ওমর ফারুক, সিনিয়র সহসাধারণ সম্পাদক পদে মাসরাত আলী, সহসাধারণ সম্পাদক পদে আসাদুজ্জামান, লাইব্রেরি সম্পাদক পদে হুমায়ুন কবির, সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে মনিরা বেগম, অফিস সম্পাদক পদে সরোয়ার জাহান, সমাজকল্যাণ সম্পাদক পদে প্রদীপ চন্দ্র সরকার, ক্রীড়া সম্পাদক পদে মো. ওয়াকিলুর রহমান এবং তথ্য ও যোগাযোগ সম্পাদক পদে সৈয়দা ফরিদা ইয়াছমিন জয়লাভ করেছেন।
এছাড়া ১০টি সদস্য পদে জয়লাভ করেছেন- হাফিজ আল মামুন, শাহীন আহমেদ রুপম, ইমরান হাসান, কাজী হুমায়ুন কবির, এমদাদুল হক, আনোয়ার হোসেন চাঁদ, গাজী তানজিল আহমেদ, মাহমুদুল হাসান, সুমন আহমেদ ও আব্দুর রহমান মিয়া। এদের মধ্যে আনোয়ার হোসেন চাঁদ ও গাজী তানজিল আহমেদ নীল প্যানেল থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জয় পেয়েছেন।
ঢাকা আইনজীবী সমিতির ২০২৪-২০২৫ কার্যকরী কমিটি নির্বাচনে ২৩টি পদের মধ্যে আওয়ামী লীগ-সমর্থিত সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের সাদা প্যানেল ২১টি পদে জয় পেয়েছে।
শনিবার (২ মার্চ) ঢাকা আইনজীবী সমিতির কার্যালয়ে নির্বাচনী ফল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করা অ্যাডভোকেট মোখলেছুর রহমান বাদল।
নির্বাচনে সভাপতি পদে আওয়ামী লীগ-সমর্থিত সাদা প্যানেলের আবদুর রহমান হাওলাদার ৫ হাজার ৮০৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি-সমর্থিত নীল প্যানেলের খোরশেদ মিয়া আলম পেয়েছেন ২ হাজার ৬৯৩ ভোট।
অন্যদিকে, সাধারণ সম্পাদক পদে আনোয়ার সাহাদাত শাওন ৪ হাজার ৩৭৯ ভোট পেয়ে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী নীল প্যানেলের সৈয়দ নজরুল ইসলাম পেয়েছেন ৪ হাজার ১৭৭ ভোট।
এর আগে গত বুধ ও বৃহস্পতিবার দুই দিনে ২১ হাজার ২০৮ ভোটারের মধ্যে ৯ হাজার ৬৯০ আইনজীবী ভোট প্রদান করেন। দুটি প্যানেলের মোট ৪৬ জন প্রার্থী ২৩টি পদের বিপরীতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
সম্পাদকীয় ১১টি পদের সবগুলোতে সাদা প্যানেলের প্রার্থীরা জয়লাভ করেছেন। এদের মধ্যে সিনিয়র সহসভাপতি পদে আবুল কালাম মোহাম্মাদ আক্তার হোসেন, কোষাধ্যক্ষ পদে মো. ওমর ফারুক, সিনিয়র সহসাধারণ সম্পাদক পদে মাসরাত আলী, সহসাধারণ সম্পাদক পদে আসাদুজ্জামান, লাইব্রেরি সম্পাদক পদে হুমায়ুন কবির, সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে মনিরা বেগম, অফিস সম্পাদক পদে সরোয়ার জাহান, সমাজকল্যাণ সম্পাদক পদে প্রদীপ চন্দ্র সরকার, ক্রীড়া সম্পাদক পদে মো. ওয়াকিলুর রহমান এবং তথ্য ও যোগাযোগ সম্পাদক পদে সৈয়দা ফরিদা ইয়াছমিন জয়লাভ করেছেন।
এছাড়া ১০টি সদস্য পদে জয়লাভ করেছেন- হাফিজ আল মামুন, শাহীন আহমেদ রুপম, ইমরান হাসান, কাজী হুমায়ুন কবির, এমদাদুল হক, আনোয়ার হোসেন চাঁদ, গাজী তানজিল আহমেদ, মাহমুদুল হাসান, সুমন আহমেদ ও আব্দুর রহমান মিয়া। এদের মধ্যে আনোয়ার হোসেন চাঁদ ও গাজী তানজিল আহমেদ নীল প্যানেল থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জয় পেয়েছেন।
নির্বাচন অনুষ্ঠানের দায়িত্ব হচ্ছে সরকারের, দলের না। নির্বাচন অনুষ্ঠানে সরকার দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।
৩ ঘণ্টা আগেসকালে ইউরোপীয় ইউনিয়নের এই প্রতিনিধিদল আসে ইসিতে। এ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে নির্বাচনি প্রস্তুতি, কমিশনের পরিকল্পনা, নতুন প্রকল্প নিয়ে আলোচনা হতে পারে। এ ছাড়া বৈঠকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থায়নে একটি প্রকল্পের বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথাও রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেএই অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় মনোনয়নের আইনি সুযোগ বন্ধ হয়ে গেল।
৪ ঘণ্টা আগেবিল্লালের বিরুদ্ধে মোহাম্মদপুর ও আদাবর থানায় সাতটি গ্রেপ্তারি পরোয়ানাসহ বিভিন্ন অপরাধের ছয়টি মামলা রয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে