প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
কোনো দণ্ডিত ব্যক্তিকে ক্ষমতা করার জন্য রাষ্ট্রপতির যে ক্ষমতা, কোনো ধরনের নীতিমালা ছাড়া সেই ক্ষমতা কেন অবৈধ ও অসাংবিধানিক নয়, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা করার ক্ষমতা সংক্রান্ত নীতিমালা করার নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, রুলে তা জানতে চেয়েছেন আদালত।
সোমবার (৩ মার্চ) এ সংক্রান্ত একটি রিটের শুনানি নিয়ে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।
রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মহসীন কবীর রকি। রিটের পক্ষে শুনানি করেন আবেদনকারী আইনজীবী ইশরাত হাসান নিজেই। তাকে সহযোগিতা করেন আইনজীবী রাশিদুল হাসান, তানজিলা রহমান ও ইফাত হাসান শাম্মি।
ইশরাত হাসান বলেন, রাষ্ট্রপতির ক্ষমা করার ক্ষমতার চূড়ান্ত অপব্যবহার হয়েছে বিগত সরকারের আমলে। সাজাপ্রাপ্ত খুনিদের ক্ষমা করা হয়েছে। এতে জনমনে ন্যায়বিচার পাওয়া নিয়ে আশঙ্কা দেখা তৈরি হয়। ক্ষমতার এই অপব্যবহার রোধে নীতিমালা প্রণয়ন করা আবশ্যক।
নীতিমালা ছাড়াই সাজাপ্রাপ্ত কোনো আসামিকে ক্ষমা করতে রাষ্ট্রপতির ক্ষমতার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে গত ২০ জানুয়ারি জনস্বার্থে এই রিট করেন ইশরাত হাসান।
রিট আবেদনে বলা হয়েছে, সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদ রাষ্ট্রপতির ক্ষমা করার ক্ষমতা রয়েছে। এই ক্ষমা করার ক্ষমতা অবাধ, যার কোনো নীতিমালা নেই। কে, কীসের ভিত্তিতে ক্ষমা পাচ্ছেন, তার কোনো নীতিমালা নেই। এটি সংবিধানের ৭, ২৭, ৩১ ও ৩২ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব, আইন সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, সংসদবিষয়ক সচিব ও রাষ্ট্রপতি কার্যালয়ের সচিবকে রিটে বিবাদী করা হয়েছে।
কোনো দণ্ডিত ব্যক্তিকে ক্ষমতা করার জন্য রাষ্ট্রপতির যে ক্ষমতা, কোনো ধরনের নীতিমালা ছাড়া সেই ক্ষমতা কেন অবৈধ ও অসাংবিধানিক নয়, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা করার ক্ষমতা সংক্রান্ত নীতিমালা করার নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, রুলে তা জানতে চেয়েছেন আদালত।
সোমবার (৩ মার্চ) এ সংক্রান্ত একটি রিটের শুনানি নিয়ে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।
রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মহসীন কবীর রকি। রিটের পক্ষে শুনানি করেন আবেদনকারী আইনজীবী ইশরাত হাসান নিজেই। তাকে সহযোগিতা করেন আইনজীবী রাশিদুল হাসান, তানজিলা রহমান ও ইফাত হাসান শাম্মি।
ইশরাত হাসান বলেন, রাষ্ট্রপতির ক্ষমা করার ক্ষমতার চূড়ান্ত অপব্যবহার হয়েছে বিগত সরকারের আমলে। সাজাপ্রাপ্ত খুনিদের ক্ষমা করা হয়েছে। এতে জনমনে ন্যায়বিচার পাওয়া নিয়ে আশঙ্কা দেখা তৈরি হয়। ক্ষমতার এই অপব্যবহার রোধে নীতিমালা প্রণয়ন করা আবশ্যক।
নীতিমালা ছাড়াই সাজাপ্রাপ্ত কোনো আসামিকে ক্ষমা করতে রাষ্ট্রপতির ক্ষমতার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে গত ২০ জানুয়ারি জনস্বার্থে এই রিট করেন ইশরাত হাসান।
রিট আবেদনে বলা হয়েছে, সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদ রাষ্ট্রপতির ক্ষমা করার ক্ষমতা রয়েছে। এই ক্ষমা করার ক্ষমতা অবাধ, যার কোনো নীতিমালা নেই। কে, কীসের ভিত্তিতে ক্ষমা পাচ্ছেন, তার কোনো নীতিমালা নেই। এটি সংবিধানের ৭, ২৭, ৩১ ও ৩২ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব, আইন সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, সংসদবিষয়ক সচিব ও রাষ্ট্রপতি কার্যালয়ের সচিবকে রিটে বিবাদী করা হয়েছে।
এর আগে ৩০ সেপ্টেম্বর ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান তাদের দুইদিনের রিমান্ডের আদেশ দেন। এদিন অপর আসামি মো. শাহিন হোসেনকে (৩৮) প্রয়োজনবোধে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেন আদালত। এর আগে ২৯ সেপ্টেম্বর আসামিদের কারাগারে পাঠান আদালত।
৫ ঘণ্টা আগেচিঠিতে আরো বলা হয়, এরইমধ্যে ‘হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইন ২০২৬’ ঘোষণা করা হয়েছে। কোটা পূরণ এবং হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইনের নির্দেশনার আলোকে এজেন্সিগুলোর জরুরি ভিত্তিতে সমন্বয় করে লিড গঠন করা প্রয়োজন। ‘হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইন ২০২৬’ এর অনুচ্ছেদ ১৩ (২) ও (৩) অনুযায়ী লিড এজেন্সির সঙ্গে সমন্বয়কারী সব এজেন্সি একই ধর
৬ ঘণ্টা আগে