
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

গুমের অপরাধে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে ‘গুম প্রতিরোধ, প্রতিকার ও সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের ৪৭তম বৈঠকে অধ্যাদেশটি অনুমোদিত হয়।
বৈঠক শেষে বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, “দীর্ঘ পর্যালোচনার পর গুম প্রতিরোধ ও প্রতিকার নিশ্চিত করতে এই অধ্যাদেশ চূড়ান্ত অনুমোদন পেয়েছে। এতে গুমকে ‘চলমান অপরাধ’ হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে এবং সর্বোচ্চ মৃত্যুদণ্ডসহ কঠোর শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে।”
প্রেস সচিব আরও জানান, ‘গোপন আটককেন্দ্র’ বা ‘আয়নাঘর’ নামে পরিচিত স্থাপনাগুলোকে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এ ধরনের কেন্দ্র স্থাপন বা ব্যবহার করলে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অধ্যাদেশ অনুযায়ী, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন (এনএইচআরসি) গুম সংক্রান্ত অভিযোগ গ্রহণ ও তদন্ত পরিচালনার ক্ষমতা পাবে। এছাড়া গঠিত বিশেষ ট্রাইব্যুনাল অভিযোগ আমলে নেওয়ার পর ১২০ দিনের মধ্যে বিচার সম্পন্নের বাধ্যবাধকতা থাকবে।
এতে ভুক্তভোগী ও সাক্ষীদের নিরাপত্তা, ক্ষতিপূরণ, আইনি সহায়তা ও পরিচয় সুরক্ষার বিশেষ বিধানও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
শফিকুল আলম বলেন, “এই আইনের মাধ্যমে দেশে আর কোনো সরকার গুমের রাজত্ব চালাতে পারবে না। মানবাধিকার সুরক্ষা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতেই অধ্যাদেশটি পাস করা হয়েছে।”
সংবাদ সম্মেলনে জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব ফয়েজ আহম্মদ ও সহকারী প্রেস সচিব সুচিস্মিতা তিথি উপস্থিত ছিলেন।

গুমের অপরাধে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে ‘গুম প্রতিরোধ, প্রতিকার ও সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের ৪৭তম বৈঠকে অধ্যাদেশটি অনুমোদিত হয়।
বৈঠক শেষে বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, “দীর্ঘ পর্যালোচনার পর গুম প্রতিরোধ ও প্রতিকার নিশ্চিত করতে এই অধ্যাদেশ চূড়ান্ত অনুমোদন পেয়েছে। এতে গুমকে ‘চলমান অপরাধ’ হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে এবং সর্বোচ্চ মৃত্যুদণ্ডসহ কঠোর শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে।”
প্রেস সচিব আরও জানান, ‘গোপন আটককেন্দ্র’ বা ‘আয়নাঘর’ নামে পরিচিত স্থাপনাগুলোকে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এ ধরনের কেন্দ্র স্থাপন বা ব্যবহার করলে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অধ্যাদেশ অনুযায়ী, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন (এনএইচআরসি) গুম সংক্রান্ত অভিযোগ গ্রহণ ও তদন্ত পরিচালনার ক্ষমতা পাবে। এছাড়া গঠিত বিশেষ ট্রাইব্যুনাল অভিযোগ আমলে নেওয়ার পর ১২০ দিনের মধ্যে বিচার সম্পন্নের বাধ্যবাধকতা থাকবে।
এতে ভুক্তভোগী ও সাক্ষীদের নিরাপত্তা, ক্ষতিপূরণ, আইনি সহায়তা ও পরিচয় সুরক্ষার বিশেষ বিধানও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
শফিকুল আলম বলেন, “এই আইনের মাধ্যমে দেশে আর কোনো সরকার গুমের রাজত্ব চালাতে পারবে না। মানবাধিকার সুরক্ষা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতেই অধ্যাদেশটি পাস করা হয়েছে।”
সংবাদ সম্মেলনে জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব ফয়েজ আহম্মদ ও সহকারী প্রেস সচিব সুচিস্মিতা তিথি উপস্থিত ছিলেন।

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকা অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। নির্বাহী আদেশ ও সাধারণ ছুটি মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে এর মধ্যে ৯ দিন শুক্র ও শনিবারের সঙ্গে মিলে যাওয়ায় সরকারি কর্মচারীরা প্রকৃতপক্ষে ১৯ দিন ছুটি পাবেন।
২ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, গত ২০ অক্টোবর ভোটকেন্দ্রের তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে। এখন সেই তালিকাভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে যেগুলোর সীমানা প্রাচীর নেই, দরজা-জানালা জরাজীর্ণ, অথবা ছোটখাটো মেরামতের প্রয়োজন রয়েছে, সেসব প্রতিষ্ঠানের বিস্তারিত তথ্য নির্ধারিত ছক অনুযায়ী পাঠাতে হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহালের আপিলের নবম দিনের শুনানি শেষে আগামী ১১ নভেম্বর পর্যন্ত মুলতবি করেছেন আপিল বিভাগ।
৩ ঘণ্টা আগে