প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
গত জুলাই মাসে মোট ২৯৬টি ভুয়া তথ্য শনাক্ত করেছে গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস)। এর তিন-চতুর্থাংশই ছিল রাজনীতিবিষয়ক। সবচেয়ে বেশি ভুয়া তথ্য ছড়ানো হয়েছে দেশি-বিদেশি রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলকে লক্ষ্য করে।
এদিকে শনাক্ত করা ভুয়া তথ্যের ৯৭ শতাংশেরও বেশি ছড়ানো হয়েছে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। এর বাইরে অনলাইন নিউজ পোর্টালে সাতটি ভুয়া তথ্য শনাক্ত করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) সিজিএস প্রকাশিত জুলাই মাসে ছড়ানো ভুয়া তথ্য সংক্রান্ত প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। প্রতিষ্ঠানটি বলছে, জুন মাসের তুলনায় জুলাই মাসে ২৮টি বা প্রায় ৮ শতাংশ কম ভুয়া তথ্য শনাক্ত করা গেছে।
প্রতিবেদন বলছে, জুলাই মাসে শনাক্ত হওয়া ২৯৬টি ভুয়া তথ্যের মধ্যে ২২০টিই ছিল রাজনীতিবিষয়ক। এ ছাড়া অনলাইন হোক্স ছিল ২৮টি, বিনোদন-সংক্রান্ত বিভ্রান্তিমূলক তথ্য ছিল ২১টি, ধর্মবিষয়ক ভুয়া তথ্য ছিল ১৩টি। এর বাইরে অর্থনীতিবিষয়ক ছয়টি, কূটনৈতিক বিষয়ে পাঁচটি ও পরিবেশ-সংক্রান্ত তিনটি ভুয়া তথ্য শনাক্ত করা হয় এ মাসে।
সিজিএস বলছে, জুলাই মাসে ভুয়া তথ্যের মূল ভুক্তভোগী বা টার্গেট ছিল দেশীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা। এসব ব্যক্তিত্বদের নিয়ে ৬৬টি ভুয়া তথ্য ছড়ানো হয়। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬৫টি ভুয়া তথ্য ছড়ানো হয় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলকে নিয়ে। আর আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিয়ে তৃতীয় সর্বোচ্চ ৪১টি ভুয়া তথ্য শনাক্ত হয়েছে জুলাই মাসে।
এ ছাড়া সেলিব্রিটিদের নিয়ে ২৩টি, সরকারি প্রতিষ্ঠান নিয়ে ১৩টি, ধর্ম নিয়ে ১২টি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিয়ে ১০টি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান নিয়ে তিনটি ও ধর্মীয় ব্যাক্তিত্বদের নিয়ে দুটি ভুয়া তথ্য জুলাই মাসে শনাক্ত করেছে সিজিএস। এর বাইরে ৬১টি ভুয়া তথ্য সুনির্দিষ্ট কাউকে লক্ষ্য করে ছড়ানো হয়নি। এসব ভুয়া তথ্য ছড়ানো হয়েছে সাধারণভাবে জনমনে বিভ্রান্তি তৈরির জন্য।
প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, ভুয়া তথ্য ছড়ানোর প্রধান মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম। এ মাসে ২৯৬টি ভুয়া তথ্যের মধ্যে ২৮৯টিই ছড়ানো হয়েছে ফেসবুক, ইউটিউব, টিকটক, থ্রেডস ও এক্সের (সাবেক টুইটার) মতো প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে। বাকি সাতটি ভুয়া তথ্য অনলাইন নিউজ পোর্টালে ছড়ানো হয়েছে।
জুন ও জুলাই মাসের ভুয়া তথ্যের তুলনামূলক একটি চিত্রও উঠে এসেছে সিজিএসের প্রতিবেদনে। এতে বলা হয়েছে, জুন মাসে মোট ৩২৪টি যাচাইকৃত মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর তথ্যের ঘটনা শনাক্ত করা হয়েছিল, যা জুলাই মাসের তুলনায় ২৮টি বেশি। তবে জুলাইয়ের মতো জুন মাসেও বেশির ভাগ ভুয়া তথ্যই ছিল রাজনীতিবিষয়ক। জুনে এ ধরনের ভুয়া তথ্য ছিল মোট ভুয়া তথ্যের ৭৮ শতাংশ, যা জুলাই মাসে ৭৪ শতাংশ।
সিজিএসের প্রেসিডেন্ট জিল্লুর রহমান বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানের পর থেকে বাংলাদেশে রাজনৈতিক বিষয়ে ভুয়া তথ্য ছড়ানোর প্রবণতা বহু গুণে বেড়েছে। এটি ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াবে।
সিজিএস জানিয়েছে, তারা ২০২৪ সালের নভেম্বর থেকে ভুয়া ও বিভ্রান্তিকর তথ্য পর্যবেক্ষণ করছে। প্রতিদিন দেশে কী পরিমাণ ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে তা তথ্য-উপাত্তসহ ট্র্যাকিংও করছে প্রতিষ্ঠানটি।
শনাক্ত করা তথ্য ও উপাত্তের ওপর সিজিএস মাসিক একটি প্রতিবেদনও প্রকাশ করে আসছে। সিজিএসের তৈরি ভুয়া তথ্যের পরিসংখ্যান ও মাসিক প্রতিবেদনগুলো পাওয়া যাবে ভুয়া তথ্য ট্র্যাকিং ওয়েবসাইট www.factcheckinghub.com থেকে।
গত জুলাই মাসে মোট ২৯৬টি ভুয়া তথ্য শনাক্ত করেছে গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস)। এর তিন-চতুর্থাংশই ছিল রাজনীতিবিষয়ক। সবচেয়ে বেশি ভুয়া তথ্য ছড়ানো হয়েছে দেশি-বিদেশি রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলকে লক্ষ্য করে।
এদিকে শনাক্ত করা ভুয়া তথ্যের ৯৭ শতাংশেরও বেশি ছড়ানো হয়েছে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। এর বাইরে অনলাইন নিউজ পোর্টালে সাতটি ভুয়া তথ্য শনাক্ত করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) সিজিএস প্রকাশিত জুলাই মাসে ছড়ানো ভুয়া তথ্য সংক্রান্ত প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। প্রতিষ্ঠানটি বলছে, জুন মাসের তুলনায় জুলাই মাসে ২৮টি বা প্রায় ৮ শতাংশ কম ভুয়া তথ্য শনাক্ত করা গেছে।
প্রতিবেদন বলছে, জুলাই মাসে শনাক্ত হওয়া ২৯৬টি ভুয়া তথ্যের মধ্যে ২২০টিই ছিল রাজনীতিবিষয়ক। এ ছাড়া অনলাইন হোক্স ছিল ২৮টি, বিনোদন-সংক্রান্ত বিভ্রান্তিমূলক তথ্য ছিল ২১টি, ধর্মবিষয়ক ভুয়া তথ্য ছিল ১৩টি। এর বাইরে অর্থনীতিবিষয়ক ছয়টি, কূটনৈতিক বিষয়ে পাঁচটি ও পরিবেশ-সংক্রান্ত তিনটি ভুয়া তথ্য শনাক্ত করা হয় এ মাসে।
সিজিএস বলছে, জুলাই মাসে ভুয়া তথ্যের মূল ভুক্তভোগী বা টার্গেট ছিল দেশীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা। এসব ব্যক্তিত্বদের নিয়ে ৬৬টি ভুয়া তথ্য ছড়ানো হয়। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬৫টি ভুয়া তথ্য ছড়ানো হয় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলকে নিয়ে। আর আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিয়ে তৃতীয় সর্বোচ্চ ৪১টি ভুয়া তথ্য শনাক্ত হয়েছে জুলাই মাসে।
এ ছাড়া সেলিব্রিটিদের নিয়ে ২৩টি, সরকারি প্রতিষ্ঠান নিয়ে ১৩টি, ধর্ম নিয়ে ১২টি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিয়ে ১০টি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান নিয়ে তিনটি ও ধর্মীয় ব্যাক্তিত্বদের নিয়ে দুটি ভুয়া তথ্য জুলাই মাসে শনাক্ত করেছে সিজিএস। এর বাইরে ৬১টি ভুয়া তথ্য সুনির্দিষ্ট কাউকে লক্ষ্য করে ছড়ানো হয়নি। এসব ভুয়া তথ্য ছড়ানো হয়েছে সাধারণভাবে জনমনে বিভ্রান্তি তৈরির জন্য।
প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, ভুয়া তথ্য ছড়ানোর প্রধান মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম। এ মাসে ২৯৬টি ভুয়া তথ্যের মধ্যে ২৮৯টিই ছড়ানো হয়েছে ফেসবুক, ইউটিউব, টিকটক, থ্রেডস ও এক্সের (সাবেক টুইটার) মতো প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে। বাকি সাতটি ভুয়া তথ্য অনলাইন নিউজ পোর্টালে ছড়ানো হয়েছে।
জুন ও জুলাই মাসের ভুয়া তথ্যের তুলনামূলক একটি চিত্রও উঠে এসেছে সিজিএসের প্রতিবেদনে। এতে বলা হয়েছে, জুন মাসে মোট ৩২৪টি যাচাইকৃত মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর তথ্যের ঘটনা শনাক্ত করা হয়েছিল, যা জুলাই মাসের তুলনায় ২৮টি বেশি। তবে জুলাইয়ের মতো জুন মাসেও বেশির ভাগ ভুয়া তথ্যই ছিল রাজনীতিবিষয়ক। জুনে এ ধরনের ভুয়া তথ্য ছিল মোট ভুয়া তথ্যের ৭৮ শতাংশ, যা জুলাই মাসে ৭৪ শতাংশ।
সিজিএসের প্রেসিডেন্ট জিল্লুর রহমান বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানের পর থেকে বাংলাদেশে রাজনৈতিক বিষয়ে ভুয়া তথ্য ছড়ানোর প্রবণতা বহু গুণে বেড়েছে। এটি ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াবে।
সিজিএস জানিয়েছে, তারা ২০২৪ সালের নভেম্বর থেকে ভুয়া ও বিভ্রান্তিকর তথ্য পর্যবেক্ষণ করছে। প্রতিদিন দেশে কী পরিমাণ ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে তা তথ্য-উপাত্তসহ ট্র্যাকিংও করছে প্রতিষ্ঠানটি।
শনাক্ত করা তথ্য ও উপাত্তের ওপর সিজিএস মাসিক একটি প্রতিবেদনও প্রকাশ করে আসছে। সিজিএসের তৈরি ভুয়া তথ্যের পরিসংখ্যান ও মাসিক প্রতিবেদনগুলো পাওয়া যাবে ভুয়া তথ্য ট্র্যাকিং ওয়েবসাইট www.factcheckinghub.com থেকে।
ইসি বলছে, প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে পাওয়া নির্দেশনা অনুযায়ী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই এই নির্বাচন হবে। তফসিল ঘোষণা করা হবে দুই মাস আগে। এর আগে রাজনৈতিক দলসহ অংশীজনদের নিয়ে আয়োজন করা হবে সংলাপ।
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ চলাকালে বিভিন্ন স্লোগান দেন এবং ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেন। এ সময় বেগম রোকেয়া সরণি দিয়ে যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়। শেরে বাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইমাউল হক বলেন, 'শেকৃবির শিক্ষার্থীরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছে। আমরা যানজট এড়াতে বিকল্প রুটে
২ ঘণ্টা আগেএকাডেমিক কাউন্সিলে আলোচনার মাধ্যমে পরবর্তীতে স্নাতক পর্যায়ের পরীক্ষা সংক্রান্ত বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।
২ ঘণ্টা আগে