
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, আগামী নির্বাচনের আগে তো নয়ই, অদূর ভবিষ্যতেও আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের কোনো সম্ভাবনা নেই। আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে বিচার নিয়ে প্রক্রিয়া গ্রহণ করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
বুধবার দুপুরে বরিশালের শংকর মঠ পূজামণ্ডপ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা জানান ড. আসিফ। এই সময় তিনি হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে কুশল বিনিময় করেন ও সনাতন ধর্মাবলম্বীদের শান্তিপূর্ণ দুর্গোৎসব কার্যক্রমে সরকারের সজাগ থাকার বিষয়ে গুরুত্ব আরোপ করেন।
আইন উপদেষ্টা বলেন, “যখন কোনো দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়, তখন তা স্থায়ী নাকি অস্থায়ী হবে — এ নিয়ে প্রশ্ন থাকে। কিন্তু বর্তমানে আওয়ামী লীগের কার্যক্রমের ওপর দেওয়া নিষেধাজ্ঞা উঠিয়ে নেওয়া হবে এমন কোনো সম্ভাবনা আমি দেখছি না।” তিনি বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে আইনি ও প্রশাসনিক পর্যায়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে যে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে তা অব্যাহত আছে।
নির্বাচন সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তরে ড. আসিফ বলেন, “আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। অন্তর্বর্তী সরকার এবং সরকারের উপদেষ্টারা ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন চায়। প্রধান উপদেষ্টা বারবার বলছেন আগামী ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন ছাড়া আমাদেরও দায়িত্বে থাকার ইচ্ছা নেই।” তিনি আরও জানান, অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর থেকে বিভিন্ন সরকারি সংস্কার বাস্তবায়ন করা হয়েছে এবং সাধারণ সংবিধান সংশোধন সংক্রান্ত বড় কোনো সিদ্ধান্ত হলে রাজনৈতিক দলগুলোর সহমত প্রয়োজন হবে।
পাহাড়ি অঞ্চলের সহিংসতা ও সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়ে তিনি বলেন, “পাহাড়িদের সহিংসতা নিয়ে আমার তেমন কিছু বলার এখতিয়ার নেই; তবু আমরা সবাইকে নিয়ে শান্তিতে বসবাস করতে চাই। মুসলিম, হিন্দু, খ্রিষ্টান, বৌদ্ধ—সব ধর্মের মানুষ মিলেই বাংলাদেশ। যারা শান্তি ভঙ্গ করবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
ড. আসিফ অভিযুক্ত করেছেন যে অপশক্তি ষড়যন্ত্র করলেও কর্তৃপক্ষ সতর্ক ছিল। তিনি বলেন, সনাতন ধর্মাবলম্বীরা শান্তিপূর্ণ পরিবেশে শারদীয় দুর্গোৎসব পালন করছেন এবং পূজা-উৎসবের নিরাপত্তার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। পাহাড়কে অশান্ত করতে যারা তৎপর তাদের বিরুদ্ধেও প্রশাসন ব্যবস্থা নেবে বলে তিনি আশ্বাস দেন।
স্থানীয় হিন্দু নেতারা আইন উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎকালে আনন্দ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং সরকারের নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে ইতিবাচক হিসেবে মূল্যায়ন করেন। সরকারের এই বক্তব্যকে আগামী নির্বাচনী প্রস্তুতি ও সম্প্রদায়িক শান্তি রক্ষার প্রেক্ষাপটে গুরুত্বপুর্ণ বিবেচনা করা হচ্ছে।

আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, আগামী নির্বাচনের আগে তো নয়ই, অদূর ভবিষ্যতেও আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের কোনো সম্ভাবনা নেই। আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে বিচার নিয়ে প্রক্রিয়া গ্রহণ করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
বুধবার দুপুরে বরিশালের শংকর মঠ পূজামণ্ডপ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা জানান ড. আসিফ। এই সময় তিনি হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে কুশল বিনিময় করেন ও সনাতন ধর্মাবলম্বীদের শান্তিপূর্ণ দুর্গোৎসব কার্যক্রমে সরকারের সজাগ থাকার বিষয়ে গুরুত্ব আরোপ করেন।
আইন উপদেষ্টা বলেন, “যখন কোনো দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়, তখন তা স্থায়ী নাকি অস্থায়ী হবে — এ নিয়ে প্রশ্ন থাকে। কিন্তু বর্তমানে আওয়ামী লীগের কার্যক্রমের ওপর দেওয়া নিষেধাজ্ঞা উঠিয়ে নেওয়া হবে এমন কোনো সম্ভাবনা আমি দেখছি না।” তিনি বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে আইনি ও প্রশাসনিক পর্যায়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে যে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে তা অব্যাহত আছে।
নির্বাচন সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তরে ড. আসিফ বলেন, “আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। অন্তর্বর্তী সরকার এবং সরকারের উপদেষ্টারা ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন চায়। প্রধান উপদেষ্টা বারবার বলছেন আগামী ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন ছাড়া আমাদেরও দায়িত্বে থাকার ইচ্ছা নেই।” তিনি আরও জানান, অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর থেকে বিভিন্ন সরকারি সংস্কার বাস্তবায়ন করা হয়েছে এবং সাধারণ সংবিধান সংশোধন সংক্রান্ত বড় কোনো সিদ্ধান্ত হলে রাজনৈতিক দলগুলোর সহমত প্রয়োজন হবে।
পাহাড়ি অঞ্চলের সহিংসতা ও সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়ে তিনি বলেন, “পাহাড়িদের সহিংসতা নিয়ে আমার তেমন কিছু বলার এখতিয়ার নেই; তবু আমরা সবাইকে নিয়ে শান্তিতে বসবাস করতে চাই। মুসলিম, হিন্দু, খ্রিষ্টান, বৌদ্ধ—সব ধর্মের মানুষ মিলেই বাংলাদেশ। যারা শান্তি ভঙ্গ করবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
ড. আসিফ অভিযুক্ত করেছেন যে অপশক্তি ষড়যন্ত্র করলেও কর্তৃপক্ষ সতর্ক ছিল। তিনি বলেন, সনাতন ধর্মাবলম্বীরা শান্তিপূর্ণ পরিবেশে শারদীয় দুর্গোৎসব পালন করছেন এবং পূজা-উৎসবের নিরাপত্তার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। পাহাড়কে অশান্ত করতে যারা তৎপর তাদের বিরুদ্ধেও প্রশাসন ব্যবস্থা নেবে বলে তিনি আশ্বাস দেন।
স্থানীয় হিন্দু নেতারা আইন উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎকালে আনন্দ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং সরকারের নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে ইতিবাচক হিসেবে মূল্যায়ন করেন। সরকারের এই বক্তব্যকে আগামী নির্বাচনী প্রস্তুতি ও সম্প্রদায়িক শান্তি রক্ষার প্রেক্ষাপটে গুরুত্বপুর্ণ বিবেচনা করা হচ্ছে।

এ সময় তিনি বলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন চরম অবহেলার সঙ্গে এই দায়সারা সমাবর্তন আয়োজন করতে যাচ্ছে। সমাবর্তনপ্রত্যাশীরা যে ৩ দফা দাবি জানিয়েছে তার প্রতি সংহতি জানাচ্ছি। আশা করি, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দাবিগুলো ইতিবাচকভাবে বিবেচনা করবে।
৩ ঘণ্টা আগে
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেলের অন্য দুই বিচারক ছিলেন বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ এবং অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।
৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নির্বাচনের কথা উল্লেখ করে নৌবাহিনী প্রধান বলেন, ‘অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনের জন্য পাঁচ হাজার নৌ সদস্যকে প্রস্তুত করা হয়েছে।’
৫ ঘণ্টা আগে
জাতীয় প্রেসক্লাব ও বিএফইউজের সাবেক সভাপতি বিশিষ্ট সাংবাদিক শওকত মাহমুদকে হেফাজতে নিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। শওকত মাহমুদ বিএনপির সাবেক ভাইস চেয়ারম্যানও।
৫ ঘণ্টা আগে