প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
রাজধানী উত্তরার মাইলস্টোন স্কুলে বিমান দুর্ঘটনার ঘটনায় আহত হয়ে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন ২ জন নতুন করে ছাড়পত্র পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) ডা. মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন।
রোববার (২৭ জুলাই) বিকেল ৩টায় হাসপাতাল চত্বরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান ইনস্টিটিউটের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. নাসির উদ্দীন।
তিনি বলেন, মোটামুটি সুস্থতা লাভ করায় আজ দুজনকে আমরা রিলিজ দিয়েছি। বর্তমানে ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৩৪ জন। যাদের মধ্যে ২৮ জন শিশু এবং ৬ জন প্রাপ্তবয়স্ক।
হাসপাতাল পরিচালক জানান, আজ ছাড়প্রাপ্তদের একজন উদ্ধারকারী কাজী আমজাদ সাইদ, যিনি দুর্ঘটনার সময় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে উদ্ধার কাজে অংশ নেন। অপরজন সবুজা আক্তার, যিনি ছিলেন মাইলস্টোন স্কুলের একজন নারী কর্মী (আয়া)।
তিনি আরো বলেন, বর্তমানে ভর্তি থাকা ৩৪ জন রোগীর মধ্যে চারজন রয়েছেন আইসিইউতে। তাদের মধ্যে দুজন রয়েছেন লাইফ সাপোর্টে (ভেন্টিলেটর)। এই দুই রোগী হলেন ১৪ বছর বয়সী আয়ান, যার শরীরের ৪০ শতাংশ পুড়ে গেছে এবং ইনহেলেশন ইনজুরিও রয়েছে; এবং নাবিদ নেওয়াজ, যিনি ৫৩ শতাংশ দগ্ধ ও ইনহেলেশন ইনজুরিতে আক্রান্ত। এছাড়াও মেডিকেল এইচডিইউতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৩ জন, ফিমেল এইচডিইউতে ৬ জন, পোস্ট-অপারেটিভ ওয়ার্ডে ৮ জন এবং কেবিনে আছেন ১২ জন।
সব মিলিয়ে এখন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীদের মধ্যে ৪ জন সংকটাপন্ন (ক্রিটিক্যাল) এবং ৯ জন গুরুতর (সিভিয়ার) অবস্থায় রয়েছেন। ইনহেলেশন ইনজুরিতে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৭ জন এবং শরীরের ৩০ শতাংশ বা তার বেশি পুড়ে যাওয়া রোগীর সংখ্যা ৬ জন।
আজ নতুন করে আইসিইউতে কাউকে ভর্তি করা হয়নি, তবে চারজন রোগীর অবস্থা গুরুতর থেকে সংকটাপন্ন পর্যায়ে গিয়েছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। এদের মধ্যে আছেন ১৫ বছর বয়সী তাসনিয়া, যিনি ৩৫ শতাংশ বার্ন ও ইনহেলেশন ইনজুরিতে আক্রান্ত; ১০ বছর বয়সী আবিদুর রহিম, যিনি ২২ শতাংশ বার্নে আক্রান্ত; আগে থেকেই আইসিইউতে থাকা নাবিদ নেওয়াজ এবং সেহেল ফারাবি আয়ান, ৪০ শতাংশ বার্নে আক্রান্ত।
এদিকে, রোববার পর্যন্ত নতুন কোনো মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি। এখন পর্যন্ত বার্ন ইনস্টিটিউটে মৃত্যুর সংখ্যা ১৭-তেই স্থির রয়েছে। চিকিৎসকরা জানান, ইনহেলেশন ইনজুরি ও উচ্চমাত্রার বার্নে আক্রান্ত রোগীদের অবস্থা এখনো ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় বিশেষ পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি অধিকাংশ রোগীই শিশু, যাদের শারীরিক চিকিৎসার পাশাপাশি মানসিক পুনর্বাসনের প্রয়োজন রয়েছে। চিকিৎসকদের মতে, এই রোগীদের দীর্ঘমেয়াদি পরিচর্যা, সেলাই, স্কিন গ্রাফটিং, ইনফেকশন প্রতিরোধ ও ফিজিওথেরাপিসহ নানা চিকিৎসা সহায়তা প্রয়োজন। ফলে আজকের ছাড়পত্র সাময়িক স্বস্তি দিলেও বাকি রোগীদের সামনে এখনো লম্বা ও কঠিন চিকিৎসা প্রক্রিয়া অপেক্ষা করছে।
রাজধানী উত্তরার মাইলস্টোন স্কুলে বিমান দুর্ঘটনার ঘটনায় আহত হয়ে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন ২ জন নতুন করে ছাড়পত্র পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) ডা. মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন।
রোববার (২৭ জুলাই) বিকেল ৩টায় হাসপাতাল চত্বরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান ইনস্টিটিউটের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. নাসির উদ্দীন।
তিনি বলেন, মোটামুটি সুস্থতা লাভ করায় আজ দুজনকে আমরা রিলিজ দিয়েছি। বর্তমানে ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৩৪ জন। যাদের মধ্যে ২৮ জন শিশু এবং ৬ জন প্রাপ্তবয়স্ক।
হাসপাতাল পরিচালক জানান, আজ ছাড়প্রাপ্তদের একজন উদ্ধারকারী কাজী আমজাদ সাইদ, যিনি দুর্ঘটনার সময় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে উদ্ধার কাজে অংশ নেন। অপরজন সবুজা আক্তার, যিনি ছিলেন মাইলস্টোন স্কুলের একজন নারী কর্মী (আয়া)।
তিনি আরো বলেন, বর্তমানে ভর্তি থাকা ৩৪ জন রোগীর মধ্যে চারজন রয়েছেন আইসিইউতে। তাদের মধ্যে দুজন রয়েছেন লাইফ সাপোর্টে (ভেন্টিলেটর)। এই দুই রোগী হলেন ১৪ বছর বয়সী আয়ান, যার শরীরের ৪০ শতাংশ পুড়ে গেছে এবং ইনহেলেশন ইনজুরিও রয়েছে; এবং নাবিদ নেওয়াজ, যিনি ৫৩ শতাংশ দগ্ধ ও ইনহেলেশন ইনজুরিতে আক্রান্ত। এছাড়াও মেডিকেল এইচডিইউতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৩ জন, ফিমেল এইচডিইউতে ৬ জন, পোস্ট-অপারেটিভ ওয়ার্ডে ৮ জন এবং কেবিনে আছেন ১২ জন।
সব মিলিয়ে এখন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীদের মধ্যে ৪ জন সংকটাপন্ন (ক্রিটিক্যাল) এবং ৯ জন গুরুতর (সিভিয়ার) অবস্থায় রয়েছেন। ইনহেলেশন ইনজুরিতে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৭ জন এবং শরীরের ৩০ শতাংশ বা তার বেশি পুড়ে যাওয়া রোগীর সংখ্যা ৬ জন।
আজ নতুন করে আইসিইউতে কাউকে ভর্তি করা হয়নি, তবে চারজন রোগীর অবস্থা গুরুতর থেকে সংকটাপন্ন পর্যায়ে গিয়েছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। এদের মধ্যে আছেন ১৫ বছর বয়সী তাসনিয়া, যিনি ৩৫ শতাংশ বার্ন ও ইনহেলেশন ইনজুরিতে আক্রান্ত; ১০ বছর বয়সী আবিদুর রহিম, যিনি ২২ শতাংশ বার্নে আক্রান্ত; আগে থেকেই আইসিইউতে থাকা নাবিদ নেওয়াজ এবং সেহেল ফারাবি আয়ান, ৪০ শতাংশ বার্নে আক্রান্ত।
এদিকে, রোববার পর্যন্ত নতুন কোনো মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি। এখন পর্যন্ত বার্ন ইনস্টিটিউটে মৃত্যুর সংখ্যা ১৭-তেই স্থির রয়েছে। চিকিৎসকরা জানান, ইনহেলেশন ইনজুরি ও উচ্চমাত্রার বার্নে আক্রান্ত রোগীদের অবস্থা এখনো ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় বিশেষ পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি অধিকাংশ রোগীই শিশু, যাদের শারীরিক চিকিৎসার পাশাপাশি মানসিক পুনর্বাসনের প্রয়োজন রয়েছে। চিকিৎসকদের মতে, এই রোগীদের দীর্ঘমেয়াদি পরিচর্যা, সেলাই, স্কিন গ্রাফটিং, ইনফেকশন প্রতিরোধ ও ফিজিওথেরাপিসহ নানা চিকিৎসা সহায়তা প্রয়োজন। ফলে আজকের ছাড়পত্র সাময়িক স্বস্তি দিলেও বাকি রোগীদের সামনে এখনো লম্বা ও কঠিন চিকিৎসা প্রক্রিয়া অপেক্ষা করছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম বলেছেন, ইসলামে বলা হয়েছে-যার যার ধর্ম, তার তার কাছে।
৬ ঘণ্টা আগেবঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তিতে’ পরিণত হয়েছে। উদ্বেগ বাড়াচ্ছে সম্ভাব্য শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’।
৬ ঘণ্টা আগেঢাকায় নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও দূতাবাস শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে উষ্ণ শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগেহিন্দুশাস্ত্র মতে, এদিন দেবী দুর্গা মর্ত্য ছেড়ে কৈলাসে ফিরে যাবেন দোলায় চড়ে। এদিন দেবী দুর্গা মর্ত্যে ছেড়ে কৈলাসে ফিরে যাবেন দোলায় চড়ে।
৮ ঘণ্টা আগে