
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

অধস্তন আদালতের বিচারকদের পদায়ন, বদলি, পদোন্নতি, ছুটি ও শৃঙ্খলাজনিত নিয়ন্ত্রণ নির্বাহী বিভাগের পরিবর্তে ফের সুপ্রিম কোর্টের হাতে ন্যস্ত করার নির্দেশ দিয়েছে হাই কোর্ট। একইসঙ্গে তিন মাসের মধ্যে বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় গঠনেরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার বিচারপতি আহমেদ সোহেল ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর হাই কোর্ট বেঞ্চ এ সংক্রান্ত রায় ঘোষণা করেন। সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদকে ১৯৭২ সালের মূল অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে এ রায় দেওয়া হয়।
রিটকারীর পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান এবং ইন্টারভেনর হিসেবে অংশ নেন আইনজীবী আহসানুল করিম।
রায়ের প্রতিক্রিয়ায় শিশির মনির বলেন, “বিচারকদের বদলি, ছুটি, শৃঙ্খলাবিধি—সবকিছু সুপ্রিম কোর্টের হাতে ন্যস্ত হলো। ২০১৭ সালে অধস্তন বিচার বিভাগের জন্য করা ডিসিপ্লিনারি রুলসও অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হয়েছে। পাশাপাশি তিন মাসের মধ্যে পৃথক জুডিশিয়াল সেক্রেটারিয়েট গঠনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।”
তিনি আরও বলেন, “এই রায় বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও মর্যাদার নতুন ইতিহাস রচনা করল। আদালত সার্টিফিকেট ইস্যু করেছেন, যাতে সরাসরি আপিল বিভাগে বিষয়টি যেতে পারে।”
অ্যামিকাস কিউরি শরীফ ভূঁইয়া বলেন, “১১৬ অনুচ্ছেদকে চতুর্থ, পঞ্চম ও পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে যেভাবে রাষ্ট্রপতির হাতে দেওয়া হয়েছিল, তা আজকে বাতিল ঘোষণা করা হলো। ফলে অনুচ্ছেদটি আবার ১৯৭২ সালের অবস্থায় ফিরে গেছে।”
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ২৫ আগস্ট ১০ জন আইনজীবীর পক্ষে সংবিধানের মূল ১১৬ অনুচ্ছেদ পুনর্বহালের আবেদন করেন শিশির মনির। প্রাথমিক শুনানি শেষে হাই কোর্ট রুল জারি করে।
বর্তমান সংবিধানের সংশোধিত ১১৬ অনুচ্ছেদে রাষ্ট্রপতির হাতে অধস্তন আদালতের নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু মূল সংবিধান অনুযায়ী এ নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টের অধীনে থাকার কথা।
মামলাটি প্রথমে বিচারপতি ফারাহ মাহবুবের বেঞ্চে শুনানির অপেক্ষায় থাকলেও তিনি আপিল বিভাগে উন্নীত হওয়ায় নতুন বেঞ্চ গঠন করা হয়। এরপর প্রধান বিচারপতির নির্দেশে শুনানি শেষে আজ এ ঐতিহাসিক রায় দেওয়া হলো।

অধস্তন আদালতের বিচারকদের পদায়ন, বদলি, পদোন্নতি, ছুটি ও শৃঙ্খলাজনিত নিয়ন্ত্রণ নির্বাহী বিভাগের পরিবর্তে ফের সুপ্রিম কোর্টের হাতে ন্যস্ত করার নির্দেশ দিয়েছে হাই কোর্ট। একইসঙ্গে তিন মাসের মধ্যে বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় গঠনেরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার বিচারপতি আহমেদ সোহেল ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর হাই কোর্ট বেঞ্চ এ সংক্রান্ত রায় ঘোষণা করেন। সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদকে ১৯৭২ সালের মূল অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে এ রায় দেওয়া হয়।
রিটকারীর পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান এবং ইন্টারভেনর হিসেবে অংশ নেন আইনজীবী আহসানুল করিম।
রায়ের প্রতিক্রিয়ায় শিশির মনির বলেন, “বিচারকদের বদলি, ছুটি, শৃঙ্খলাবিধি—সবকিছু সুপ্রিম কোর্টের হাতে ন্যস্ত হলো। ২০১৭ সালে অধস্তন বিচার বিভাগের জন্য করা ডিসিপ্লিনারি রুলসও অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হয়েছে। পাশাপাশি তিন মাসের মধ্যে পৃথক জুডিশিয়াল সেক্রেটারিয়েট গঠনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।”
তিনি আরও বলেন, “এই রায় বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও মর্যাদার নতুন ইতিহাস রচনা করল। আদালত সার্টিফিকেট ইস্যু করেছেন, যাতে সরাসরি আপিল বিভাগে বিষয়টি যেতে পারে।”
অ্যামিকাস কিউরি শরীফ ভূঁইয়া বলেন, “১১৬ অনুচ্ছেদকে চতুর্থ, পঞ্চম ও পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে যেভাবে রাষ্ট্রপতির হাতে দেওয়া হয়েছিল, তা আজকে বাতিল ঘোষণা করা হলো। ফলে অনুচ্ছেদটি আবার ১৯৭২ সালের অবস্থায় ফিরে গেছে।”
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ২৫ আগস্ট ১০ জন আইনজীবীর পক্ষে সংবিধানের মূল ১১৬ অনুচ্ছেদ পুনর্বহালের আবেদন করেন শিশির মনির। প্রাথমিক শুনানি শেষে হাই কোর্ট রুল জারি করে।
বর্তমান সংবিধানের সংশোধিত ১১৬ অনুচ্ছেদে রাষ্ট্রপতির হাতে অধস্তন আদালতের নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু মূল সংবিধান অনুযায়ী এ নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টের অধীনে থাকার কথা।
মামলাটি প্রথমে বিচারপতি ফারাহ মাহবুবের বেঞ্চে শুনানির অপেক্ষায় থাকলেও তিনি আপিল বিভাগে উন্নীত হওয়ায় নতুন বেঞ্চ গঠন করা হয়। এরপর প্রধান বিচারপতির নির্দেশে শুনানি শেষে আজ এ ঐতিহাসিক রায় দেওয়া হলো।

উপদেষ্টা মাহফুজ বলেন, ‘এক-এগারো আবার ফিরে আসার মতো পরিবেশ তৈরি হতে পারে। রাজনৈতিক সংঘাত হবে—এমন এক জায়গায় আমরা দেশকে নিয়ে যাচ্ছি। আমরা সংলাপ বা আলোচনার দিকে যাচ্ছি না।’
১৫ ঘণ্টা আগে
কমিশন বলছে, গণভোট জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পক্ষে এলে আগামী জাতীয় সংসদই হবে সংবিধান সংস্কার পরিষদ, যার গাঠনিক ক্ষমতা বা কনস্টিটিউয়েন্ট পাওয়ার থাকবে। সংবিধান সংস্কার পরিষদ যদি ২৭০ দিনের মধ্যে এগুলো বাস্তবায়ন না-ও করতে পারে, তবু স্বয়ংক্রিভাবে এসব প্রস্তাব সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
১৭ ঘণ্টা আগে
অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ডিসেম্বরের মধ্যেই এ ক্যামেরা কেনার প্রক্রিয়া ও প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শেষ করতে হবে, যেন নির্বাচনকালীন সহিংসতা বা অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি কার্যকরভাবে প্রতিরোধ করা যায়।
১৭ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনকালীন সময়ে বিদেশি পর্যবেক্ষকদের আমন্ত্রণের বিষয়টি দেখভাল করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি) জানিয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা ড. তৌহিদ হোসেন বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এমন কাউকে পর্যবেক্ষক হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হবে না, যিনি উদ্দেশ্যমূলকভাবে নির্বাচনকে বিতর্কিত করতে পারেন।
১৭ ঘণ্টা আগে