
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) রাজনৈতিক দল ও জোটগুলোর কাছে জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত অনুলিপি পাঠাবে। তবে সনদের মূল নথিতে সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়নের উপায় বা পদ্ধতি নিয়ে কোনো সুপারিশ থাকছে না। এ-সংক্রান্ত সুপারিশ পরে অন্তর্বর্তী সরকার ও দলগুলোর কাছে দেওয়া হবে এবং এটি সনদের অংশ হবে না।
আগামী শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় এই ঐতিহাসিক সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান আয়োজনের প্রস্তুতি শুরু করেছে কমিশন। প্রায় তিন হাজার অতিথিকে এই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানোর পরিকল্পনা রয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর সংবিধান, নির্বাচনব্যবস্থা, জনপ্রশাসন, দুর্নীতি দমন কমিশন, পুলিশ ও বিচার বিভাগ- এই ছয়টি ক্ষেত্রে সংস্কারের উদ্যোগ নেয়। প্রথম ধাপে গঠিত কমিশনগুলোর প্রস্তাব নিয়ে ঐকমত্য কমিশন মোট ৩৩টি ও দ্বিতীয় পর্বে ৩০টি দলের সঙ্গে আলোচনা করে।
সনদে সই করার জন্য ৩০টি রাজনৈতিক দল ও জোটকে আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে। কমিশন সূত্র জানিয়েছে, সনদের বিষয়ে আর রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নেওয়া হবে না। গত ১১ সেপ্টেম্বর পাঠানো খসড়াটিই কিছু ভাষাগত সংশোধন করে চূড়ান্ত আকারে পাঠানো হচ্ছে।
গত ৩১ জুলাই সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা শেষ হলেও, সংস্কার প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে সিদ্ধান্ত না হওয়ায় এতদিন সনদ স্বাক্ষর আটকে ছিল।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ জানিয়েছেন, কমিশন আশা করছে, শুক্রবার স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের মধ্যেই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে সরকারের কাছে সুপারিশ দেওয়া সম্ভব হবে।
তবে, আলোচনায় গণভোটের মাধ্যমে সনদ বাস্তবায়নে ঐকমত্য হলেও, গণভোটের ভিত্তি, সময় ও পথ-পদ্ধতি নিয়ে কয়েকটি দল—বিশেষ করে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মধ্যে এখনো মতভিন্নতা বিদ্যমান।
গত ফেব্রুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত সময়ে দুই পর্বের আলোচনায় মোট ৮৪টি সংস্কার প্রস্তাবে ঐকমত্য ও সিদ্ধান্ত হয়। এগুলো নিয়েই তৈরি করা হয়েছে জুলাই জাতীয় সনদ।
জুলাই জাতীয় সনদের তিনটি ভাগ রয়েছে- প্রথমেই রয়েছে সনদের পটভূমি। দ্বিতীয়ত ৮৪টি সংস্কার প্রস্তাব। তৃতীয়ত সনদ বাস্তবায়নের ৭ দফা অঙ্গীকারনামা।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) রাজনৈতিক দল ও জোটগুলোর কাছে জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত অনুলিপি পাঠাবে। তবে সনদের মূল নথিতে সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়নের উপায় বা পদ্ধতি নিয়ে কোনো সুপারিশ থাকছে না। এ-সংক্রান্ত সুপারিশ পরে অন্তর্বর্তী সরকার ও দলগুলোর কাছে দেওয়া হবে এবং এটি সনদের অংশ হবে না।
আগামী শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় এই ঐতিহাসিক সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান আয়োজনের প্রস্তুতি শুরু করেছে কমিশন। প্রায় তিন হাজার অতিথিকে এই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানোর পরিকল্পনা রয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর সংবিধান, নির্বাচনব্যবস্থা, জনপ্রশাসন, দুর্নীতি দমন কমিশন, পুলিশ ও বিচার বিভাগ- এই ছয়টি ক্ষেত্রে সংস্কারের উদ্যোগ নেয়। প্রথম ধাপে গঠিত কমিশনগুলোর প্রস্তাব নিয়ে ঐকমত্য কমিশন মোট ৩৩টি ও দ্বিতীয় পর্বে ৩০টি দলের সঙ্গে আলোচনা করে।
সনদে সই করার জন্য ৩০টি রাজনৈতিক দল ও জোটকে আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে। কমিশন সূত্র জানিয়েছে, সনদের বিষয়ে আর রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নেওয়া হবে না। গত ১১ সেপ্টেম্বর পাঠানো খসড়াটিই কিছু ভাষাগত সংশোধন করে চূড়ান্ত আকারে পাঠানো হচ্ছে।
গত ৩১ জুলাই সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা শেষ হলেও, সংস্কার প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে সিদ্ধান্ত না হওয়ায় এতদিন সনদ স্বাক্ষর আটকে ছিল।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ জানিয়েছেন, কমিশন আশা করছে, শুক্রবার স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের মধ্যেই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে সরকারের কাছে সুপারিশ দেওয়া সম্ভব হবে।
তবে, আলোচনায় গণভোটের মাধ্যমে সনদ বাস্তবায়নে ঐকমত্য হলেও, গণভোটের ভিত্তি, সময় ও পথ-পদ্ধতি নিয়ে কয়েকটি দল—বিশেষ করে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মধ্যে এখনো মতভিন্নতা বিদ্যমান।
গত ফেব্রুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত সময়ে দুই পর্বের আলোচনায় মোট ৮৪টি সংস্কার প্রস্তাবে ঐকমত্য ও সিদ্ধান্ত হয়। এগুলো নিয়েই তৈরি করা হয়েছে জুলাই জাতীয় সনদ।
জুলাই জাতীয় সনদের তিনটি ভাগ রয়েছে- প্রথমেই রয়েছে সনদের পটভূমি। দ্বিতীয়ত ৮৪টি সংস্কার প্রস্তাব। তৃতীয়ত সনদ বাস্তবায়নের ৭ দফা অঙ্গীকারনামা।

বহুল আলোচিত এই মামলায় পাঁচটি অভিযোগ এনে শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড চেয়েছেন প্রসিকিউশন। অন্যদিকে, আসামিদের নির্দোষ দাবি করে খালাস চেয়েছেন তাদের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী। এছাড়াও রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের খালাস চেয়েছেন তার আইনজীবী।
৩ ঘণ্টা আগে
উক্ত চুক্তি স্বাক্ষরের ফলে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যগণ কাতার সশস্ত্র বাহিনীতে প্রেষণে নিয়োজিত হওয়ার সুযোগ পাবে। এর ফলে প্রাথমিকভাবে আনুমানিক ৮০০ জনকে কাতারে প্রেরণ করা হবে এবং ভবিষ্যতে এ জনবলের সংখ্যা বাড়ানোর সম্ভাবনা রয়েছে। প্রেরণকৃত জনবল প্রাথমিকভাবে ০৩ বছরের জন্য নিয়োগ প্রাপ্ত হবে এবং তাদের
৩ ঘণ্টা আগে
পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সারওয়ার আলমকে গাইবান্ধার পুলিশ সুপার হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে। দিনাজপুরের পুলিশ সুপার মো. মারুফাত হুসাইনকে বদলি করে ফরিদপুরের পুলিশ সুপার করা হয়েছে। ডিএমপির উপপুলিশ কমিশনার মো. মিজানুর রহমানকে দিনাজপুরের পুলিশ সুপার হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে। হবিগঞ্জের পুলিশ সুপার এ,
৪ ঘণ্টা আগে
রোববার সকালে রাজধানীর মিরপুরের আলোক হাসপাতালের আইসিউতে তিনি মারা যান। আন্দোলনের একজন মুখপাত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। মারা যাওয়া শিক্ষিকা চাঁদপুরের মতলব উত্তরের ঠাকুরচরের বাসিন্দা। রাজধানীর ইডেন মহিলা কলেজ থেকে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে