
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি আইন–২০২৫’ দ্রুত চূড়ান্ত করে অধ্যাদেশ জারির দাবিতে করা আন্দোলন আপাতত স্থগিত থাকবে বলে জানিয়েছেন সরকারি সাত কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় রূপান্তর আন্দোলনের সদস্য মো. নাঈম হাওলাদার।
তিনি বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত সাত কলেজকে পৃথক বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের অধ্যাদেশ প্রণয়নের প্রায় ৮০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। দ্রুতই বাকি কাজ শেষ করে অধ্যাদেশ জারি করা হবে। সেজন্য আপাতত আন্দোলন স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সোমবার (১৩ অক্টোবর) সচিবালয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব তথ্য জানান।
নাঈম হাওলাদার বলেন, আমরা প্রতিনিধিদল হিসেবে সচিবালয়ে গিয়েছিলাম। সেখানে শিক্ষা উপদেষ্টার পিএসসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আমাদের দীর্ঘ আলোচনা হয়েছে। তারা আমাদের জানিয়েছেন, অধ্যাদেশের কাজ এখন দ্বিতীয় ধাপে রয়েছে, যা সবচেয়ে সময়সাপেক্ষ। তবে এই ধাপ শেষ হলেই প্রায় পুরো কাজ সম্পন্ন হবে।
তিনি বলেন, অধ্যাদেশ প্রণয়নের অংশ হিসেবে প্রায় ছয় হাজার ই-মেইল জমা পড়েছে। প্রতিটি ই-মেইল যাচাই-বাছাই ও নথিভুক্ত করা সময়সাপেক্ষ কাজ। জনবল সংকটের কারণে আগে দুজন কর্মকর্তা এ দায়িত্বে ছিলেন, এখন আমাদের চাপ ও উদ্বেগ অনুধাবন করে পাঁচজনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
নাঈম বলেন, আগামী তিন থেকে চারদিনের মধ্যে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর সঙ্গে পরামর্শ শেষ করার পর পরবর্তী ধাপ শুরু হবে। এরপর প্রতিটি ধাপ চারদিনের মধ্যে শেষ করা সম্ভব হবে বলেও কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, তাদের বক্তব্য অনুযায়ী, সবকিছু ঠিকভাবে চললে অধ্যাদেশ শিগগির ক্যাবিনেটে উঠবে। তবে প্রধান উপদেষ্টা ও সংশ্লিষ্ট উপদেষ্টারা দেশে থাকলে প্রক্রিয়াটি আরও দ্রুত সম্পন্ন হবে। যদি কেউ সফরে থাকেন, তাহলে হয়তো কয়েকদিন দেরি হতে পারে।
শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে নাঈম বলেন, আমরা নিশ্চিত হয়েছি—অধ্যাদেশের ৮০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন। এখন শান্তিপূর্ণভাবে অপেক্ষা করলেই ফল আসবে। শিক্ষা উপদেষ্টাও আমাদের বলেছেন, আমরা যেন আন্দোলনে এমন কিছু না করি যেন প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হয়।
বৈঠক শেষে তিনি আন্দোলনকারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, আমাদের দাবি পূরণের কাজ প্রক্রিয়াধীন। এখন সংযত থেকে ঐক্য বজায় রাখা জরুরি।
তবে আন্দোলনের সময় আহত কয়েক শিক্ষার্থীর বিষয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। তিনি বলেন, দুঃখের বিষয়, আমাদের এক শিক্ষক একজন শিক্ষার্থীকে আঘাত করেছেন, যার মাথায় সেলাই দিতে হয়েছে। আরও দুজন আহত হয়েছেন, একজনকে ঢাকা মেডিকেলে সিটি স্ক্যান করতে হয়েছে। আমরা চাই এই ঘটনারও তদন্ত হোক।
নাঈম বলেন, আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা এখন মানসিক ও শারীরিকভাবে কঠিন সময় পার করছেন, তবে অধ্যাদেশ প্রণয়নের অগ্রগতি দেখে তারা আশাবাদী হয়েছেন।
এর আগে, বিকেলে ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি আইন–২০২৫’ দ্রুত চূড়ান্ত ও অধ্যাদেশ জারির দাবিতে সচিবালয়ে আলোচনা করতে যায় সরকারি সাত কলেজের ২৩ সদস্যের প্রতিনিধিদল।

‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি আইন–২০২৫’ দ্রুত চূড়ান্ত করে অধ্যাদেশ জারির দাবিতে করা আন্দোলন আপাতত স্থগিত থাকবে বলে জানিয়েছেন সরকারি সাত কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় রূপান্তর আন্দোলনের সদস্য মো. নাঈম হাওলাদার।
তিনি বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত সাত কলেজকে পৃথক বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের অধ্যাদেশ প্রণয়নের প্রায় ৮০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। দ্রুতই বাকি কাজ শেষ করে অধ্যাদেশ জারি করা হবে। সেজন্য আপাতত আন্দোলন স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সোমবার (১৩ অক্টোবর) সচিবালয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব তথ্য জানান।
নাঈম হাওলাদার বলেন, আমরা প্রতিনিধিদল হিসেবে সচিবালয়ে গিয়েছিলাম। সেখানে শিক্ষা উপদেষ্টার পিএসসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আমাদের দীর্ঘ আলোচনা হয়েছে। তারা আমাদের জানিয়েছেন, অধ্যাদেশের কাজ এখন দ্বিতীয় ধাপে রয়েছে, যা সবচেয়ে সময়সাপেক্ষ। তবে এই ধাপ শেষ হলেই প্রায় পুরো কাজ সম্পন্ন হবে।
তিনি বলেন, অধ্যাদেশ প্রণয়নের অংশ হিসেবে প্রায় ছয় হাজার ই-মেইল জমা পড়েছে। প্রতিটি ই-মেইল যাচাই-বাছাই ও নথিভুক্ত করা সময়সাপেক্ষ কাজ। জনবল সংকটের কারণে আগে দুজন কর্মকর্তা এ দায়িত্বে ছিলেন, এখন আমাদের চাপ ও উদ্বেগ অনুধাবন করে পাঁচজনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
নাঈম বলেন, আগামী তিন থেকে চারদিনের মধ্যে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর সঙ্গে পরামর্শ শেষ করার পর পরবর্তী ধাপ শুরু হবে। এরপর প্রতিটি ধাপ চারদিনের মধ্যে শেষ করা সম্ভব হবে বলেও কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, তাদের বক্তব্য অনুযায়ী, সবকিছু ঠিকভাবে চললে অধ্যাদেশ শিগগির ক্যাবিনেটে উঠবে। তবে প্রধান উপদেষ্টা ও সংশ্লিষ্ট উপদেষ্টারা দেশে থাকলে প্রক্রিয়াটি আরও দ্রুত সম্পন্ন হবে। যদি কেউ সফরে থাকেন, তাহলে হয়তো কয়েকদিন দেরি হতে পারে।
শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে নাঈম বলেন, আমরা নিশ্চিত হয়েছি—অধ্যাদেশের ৮০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন। এখন শান্তিপূর্ণভাবে অপেক্ষা করলেই ফল আসবে। শিক্ষা উপদেষ্টাও আমাদের বলেছেন, আমরা যেন আন্দোলনে এমন কিছু না করি যেন প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হয়।
বৈঠক শেষে তিনি আন্দোলনকারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, আমাদের দাবি পূরণের কাজ প্রক্রিয়াধীন। এখন সংযত থেকে ঐক্য বজায় রাখা জরুরি।
তবে আন্দোলনের সময় আহত কয়েক শিক্ষার্থীর বিষয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। তিনি বলেন, দুঃখের বিষয়, আমাদের এক শিক্ষক একজন শিক্ষার্থীকে আঘাত করেছেন, যার মাথায় সেলাই দিতে হয়েছে। আরও দুজন আহত হয়েছেন, একজনকে ঢাকা মেডিকেলে সিটি স্ক্যান করতে হয়েছে। আমরা চাই এই ঘটনারও তদন্ত হোক।
নাঈম বলেন, আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা এখন মানসিক ও শারীরিকভাবে কঠিন সময় পার করছেন, তবে অধ্যাদেশ প্রণয়নের অগ্রগতি দেখে তারা আশাবাদী হয়েছেন।
এর আগে, বিকেলে ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি আইন–২০২৫’ দ্রুত চূড়ান্ত ও অধ্যাদেশ জারির দাবিতে সচিবালয়ে আলোচনা করতে যায় সরকারি সাত কলেজের ২৩ সদস্যের প্রতিনিধিদল।

কর্মশালায় “গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২ (সর্বশেষ সংশোধনীসহ), নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা, ২০০৮ (সর্বশেষ সংশোধনীসহ) এবং নির্বাচন কর্মকর্তা (বিশেষ বিধান) আইন, ১৯৯১ এর পরিচিতি” বিষয়ে তিনি সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণ প্রদান করেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
প্রণয় ভার্মা বলেন, ‘আমরা কেউ একাকী সমৃদ্ধি আনতে পারব না। তাই পারস্পরিক সম্মান ও বোঝাপড়ার মধ্য দিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।’
১৪ ঘণ্টা আগে
শনিবার (৬ ডিসেম্বর) ‘আউট অব কান্ট্রি ভোটিং সিস্টেম অ্যান্ড ইমপ্লিমেন্টেশন (ওসিভি-এসডিআই)’ প্রকল্পের টিম লিডার সালীম আহমাদ খান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। বিস্তারিত জানতে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে ভিজিট করার পরামর্শ দেন তিনি।
১৫ ঘণ্টা আগে
গাজীপুরে একটি ফ্ল্যাটের দরজা বদ্ধ ঘর থেকে শাহানা বেগম (৫৭) নামে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন প্রধান শিক্ষিকার অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার (৬ ডিসেম্বর) মহানগরীর পূবাইল থানাধীন মাঝুখান (পশ্চিম পাড়া) এলাকার ‘ফাগুনী’ ভবনের দ্বিতীয় তলার একটি ঘর থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
১৫ ঘণ্টা আগে