
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

অগ্নিদগ্ধ দৈনিক ডেইলি স্টার ভবনের সামনে বিক্ষোভকারীদের হামলার শিকার হয়েছেন সম্পাদক পরিষদের সভাপতি ও ইংরেজি দৈনিক নিউ এজের সম্পাদক নূরুল কবীর।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা গেছে, বিক্ষোভকারীরা ধাক্কা দিতে দিতে নূরুল কবীরকে সেখান থেকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন। কেউ কেউ তার চুল ধরে টানছিলেন। এ সময় তাকে ‘আওয়ামী লীগের দালাল’ বলে হেনস্তা করা হয়।
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ৩টার দিকে রাজধানীর ফার্মগেট এলাকায় ডেইলি স্টার ভবনের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির মৃত্যু হলে ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষোভ শুরু হয়। মধ্যরাতে দৈনিক প্রথম আলোর প্রধান কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুর করা হয়। সেখানে আগুন দেওয়া হয়। পরে ডেইলি স্টারেও হামলা-ভাঙচুরের পর আগুন দেওয়া হয়।
সংবাদপত্রের সম্পাদকদের সংগঠন সম্পাদক পরিষদের নির্বাহী কমিটির সভাপতি নূরুল কবীর কারওয়ান বাজার-ফার্মগেট এলাকায় বিক্ষোভকারীদের নিবৃত্ত করতে গেলে হামলা-হেনস্তার শিকার হন।
এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে সাবেক সংবিধান সংস্কার কমিশনের সদস্য ফিরোজ আহমেদ লিখেছেন, ‘নূরুল কবীর বাংলাদেশের ইতিহাসে অন্যতম বড় বীর যোদ্ধা। হাসিনার অজস্র হুমকির মুখেও কোনোদিন সত্যি কথা বলা বন্ধ করেননি। আজ গণমাধ্যমের ওপর দঙ্গলবাজির প্রতিবাদে একাই হাজির হয়েছিলেন। রক্তপিপাসু দঙ্গলের মুখোমুখি হয়েছেন। নুরুল কবীর ভাই তার আজকের এই কীর্তির মধ্য দিয়ে ইতিহাস ছাপিয়েছেন।’
অন্যান্য সাংবাদিকরাও নূরুল কবীরের ওপর হামলার ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন।

অগ্নিদগ্ধ দৈনিক ডেইলি স্টার ভবনের সামনে বিক্ষোভকারীদের হামলার শিকার হয়েছেন সম্পাদক পরিষদের সভাপতি ও ইংরেজি দৈনিক নিউ এজের সম্পাদক নূরুল কবীর।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা গেছে, বিক্ষোভকারীরা ধাক্কা দিতে দিতে নূরুল কবীরকে সেখান থেকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন। কেউ কেউ তার চুল ধরে টানছিলেন। এ সময় তাকে ‘আওয়ামী লীগের দালাল’ বলে হেনস্তা করা হয়।
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ৩টার দিকে রাজধানীর ফার্মগেট এলাকায় ডেইলি স্টার ভবনের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির মৃত্যু হলে ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষোভ শুরু হয়। মধ্যরাতে দৈনিক প্রথম আলোর প্রধান কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুর করা হয়। সেখানে আগুন দেওয়া হয়। পরে ডেইলি স্টারেও হামলা-ভাঙচুরের পর আগুন দেওয়া হয়।
সংবাদপত্রের সম্পাদকদের সংগঠন সম্পাদক পরিষদের নির্বাহী কমিটির সভাপতি নূরুল কবীর কারওয়ান বাজার-ফার্মগেট এলাকায় বিক্ষোভকারীদের নিবৃত্ত করতে গেলে হামলা-হেনস্তার শিকার হন।
এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে সাবেক সংবিধান সংস্কার কমিশনের সদস্য ফিরোজ আহমেদ লিখেছেন, ‘নূরুল কবীর বাংলাদেশের ইতিহাসে অন্যতম বড় বীর যোদ্ধা। হাসিনার অজস্র হুমকির মুখেও কোনোদিন সত্যি কথা বলা বন্ধ করেননি। আজ গণমাধ্যমের ওপর দঙ্গলবাজির প্রতিবাদে একাই হাজির হয়েছিলেন। রক্তপিপাসু দঙ্গলের মুখোমুখি হয়েছেন। নুরুল কবীর ভাই তার আজকের এই কীর্তির মধ্য দিয়ে ইতিহাস ছাপিয়েছেন।’
অন্যান্য সাংবাদিকরাও নূরুল কবীরের ওপর হামলার ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান হাদির প্রথম জানাজা সিঙ্গাপুরে হওয়ার কথা থাকলেও দেশটির কর্তৃপক্ষের অনুমতি পাওয়া যায়নি। সেজন্য সিঙ্গাপুরে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে না। শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এক বার্তায় এ তথ্য জানিয়েছে হাইকমিশন।
২ ঘণ্টা আগে
গণমাধ্যমগুলোকে ন্যায় বিচারের আশ্বাস দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার বলছে, ‘দ্য ডেইলি স্টার, প্রথম আলো ও নিউ এজের সাংবাদিকদের প্রতি আমরা বলতে চাই— আমরা আপনাদের পাশে আছি। আপনারা যে সন্ত্রাস ও সহিংসতার শিকার হয়েছেন, তার জন্য আমরা গভীরভাবে দুঃখিত। সন্ত্রাসের মুখেও আপনাদের সাহস ও সহনশীলতা জাতি প্রত্যক্ষ করেছে। সা
২ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা এবং ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ শরিফ ওসমান হাদির হত্যার প্রতিবাদে শাহবাগে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিক্ষোভকারীরা ভারতীয় পণ্য বয়কটের আহ্বান জানিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
প্রেস উইংয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার রাতে দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার কার্যালয়ে বর্বরোচিত হামলার ঘটনায় পত্রিকা দুটির সম্পাদকদের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। দুই সম্পাদকের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে