
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

অনেকেই সকালে ঘুম থেকে উঠে শরীরে একরকম অবসাদ অনুভব করেন। দিনভর কাজ করতে গিয়ে হঠাৎ ক্লান্তি এসে পড়ে, কোনো কাজে মন বসে না, একটানা কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকলেও মাথা ঘোরে। এটাই হলো শরীরিক দুর্বলতা বা ফ্যাটিগ। এটি সাময়িকও হতে পারে, আবার দীর্ঘমেয়াদেও রূপ নিতে পারে। বেশিরভাগ সময় আমরা এটিকে অবহেলা করি, কিন্তু এর পেছনে থাকতে পারে শরীরের ভেতরের বড় কোনো সংকেত। তাই শরীরিক দুর্বলতা কাটাতে দরকার সচেতনতা, সঠিক খাদ্যাভ্যাস, পর্যাপ্ত বিশ্রাম এবং প্রয়োজন হলে চিকিৎসা।
আসুন দেখে নিই শরীরিক দুর্বলতার মূল কারণ কী এবং বিজ্ঞানীরা এর থেকে মুক্তির কী পরামর্শ দিচ্ছেন।
প্রথমেই বলা দরকার, দুর্বলতা সব সময় কোনো রোগের উপসর্গ নয়। এটি হতে পারে আমাদের জীবনযাত্রার ভুলভ্রান্তির কারণে। যেমন পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়া, সঠিক খাবার না খাওয়া, অতিরিক্ত মানসিক চাপ, শরীরচর্চার ঘাটতি ইত্যাদি। আবার অ্যানিমিয়া (রক্তস্বল্পতা), থাইরয়েড সমস্যা, ডায়াবেটিস, ভিটামিন ডি ও বি১২ এর ঘাটতি, ডিপ্রেশন এমনকি দীর্ঘদিন ধরে চলা ইনফেকশন থেকেও শরীর একেবারে নিস্তেজ হয়ে যেতে পারে।
ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক ও ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশন বিশেষজ্ঞ ড. স্যান্ড্রা মিচেল বলেন, “অতিরিক্ত ক্লান্তি বা ফ্যাটিগকে হালকাভাবে নেওয়া উচিত নয়। যদি ঘুম বা বিশ্রাম নিয়েও শরীর না চাঙা হয়, তাহলে এর পেছনে নিশ্চয়ই কিছু শারীরিক বা মানসিক কারণ আছে। একে অগ্রাহ্য করলে ভবিষ্যতে গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হতে পারে।”
তাই প্রথম কাজ হলো, দুর্বলতার প্রকৃতি বোঝা। যদি এটি হঠাৎ ঘটে এবং এক-দু’দিনেই কেটে যায়, তাহলে হয়তো চিন্তার কিছু নেই। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকলে রক্তপরীক্ষা ও ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
তবে কিছু সহজ অভ্যাস ও খাবার দৈনন্দিন জীবনে রাখলেই শরীরিক দুর্বলতা অনেকটা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো ঘুম। একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে, পর্যাপ্ত ও গভীর ঘুম না হলে শরীরের কোষগুলো ঠিকমতো রিচার্জ হতে পারে না। ফলে সকালে ঘুম থেকে উঠেই শরীর অবসন্ন লাগে। প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য প্রতিদিন অন্তত ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম খুবই দরকার। ঘুমের আগে মোবাইল বা টিভির পর্দা না দেখলে, হালকা খাবার খেলে ও নিরিবিলি পরিবেশে ঘুমালে নিদ্রা গাঢ় হয়।
আবার খাবারের কথাও গুরুত্বপূর্ণ। অনেকেই সারা দিন শুধু ফাস্টফুড বা প্রসেসড খাবার খেয়ে থাকেন, যেগুলোতে পুষ্টিগুণ থাকে কম। অথচ শরীরকে সক্রিয় রাখতে দরকার প্রোটিন, আয়রন, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি ও ডি, জিঙ্ক এবং ম্যাগনেশিয়াম। এই উপাদানগুলো শরীরের কোষে শক্তি যোগায়, রক্ত প্রবাহ সচল রাখে এবং রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়।
বিশেষ করে সকালের নাশতা বাদ দেওয়া এক বড় ভুল। নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটির পুষ্টিবিদ ও গবেষক ড. লিসা রোজেন বলেন, “অনেকেই ভাবেন না খেয়ে ওজন কমানো যায়, কিন্তু সকালে না খাওয়া মানে শরীরকে দিনের শুরুতেই শক্তিহীন করে ফেলা। তাই প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেটযুক্ত একটি ভারসাম্যপূর্ণ সকালের নাশতা শরীরকে উজ্জীবিত রাখে সারাদিন।”
ডিম, ওটস, বাদাম, কলা, দুধ, টোস্ট, ফল—এই ধরনের খাবার সকালে খেলে শরীর দ্রুত এনার্জি পায়। দিনে অন্তত ২ লিটার পানি পান করাও জরুরি, কারণ পানিশূন্যতা থেকেও ক্লান্তি ও মাথা ঘোরা হতে পারে।
শরীরচর্চা নিয়মিত করাও দুর্বলতা কাটাতে সহায়ক। আপনি হয়তো ভাবছেন, ক্লান্ত শরীরে ব্যায়াম আবার কীভাবে? কিন্তু ঠিক এই সময়েই ২০-৩০ মিনিটের হালকা হাঁটা, স্ট্রেচিং বা যোগব্যায়াম শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা বাড়ায় ও মন সতেজ করে। ব্রিটিশ স্পোর্টস মেডিসিন জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়, যারা নিয়মিত ব্যায়াম করেন, তাঁদের দেহে এনার্জি লেভেল বেশি থাকে এবং মানসিক চাপও কমে যায়।
আর মানসিক চাপ—এটিও শরীরিক দুর্বলতার একটি বড় কারণ। চাপের কারণে কর্টিসল নামক হরমোন নিঃসরণ বেড়ে যায়, যা শরীরকে দীর্ঘসময় উত্তেজিত ও ক্লান্ত করে তোলে। মেডিটেশন, গভীর শ্বাস নেওয়ার অনুশীলন, প্রকৃতির মাঝে সময় কাটানো—এই সবকিছু চাপ কমিয়ে মন ও শরীরকে প্রশান্ত করে।
আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো নিয়মিত রক্তপরীক্ষা। অনেক সময় শরীরে ভিটামিন বি১২ বা ডি-এর ঘাটতি থাকে, যা সরাসরি ক্লান্তির জন্য দায়ী। এসব ঘাটতি সহজেই চিহ্নিত করে সাপ্লিমেন্ট বা খাবারের মাধ্যমে পূরণ করা যায়।
অস্ট্রেলিয়ার মনাশ ইউনিভার্সিটির ক্লিনিক্যাল ফার্মাকোলজিস্ট ড. আন্দ্রেয়া হোপ বলেন, “বর্তমান দুনিয়ায় সবচেয়ে বেশি উপেক্ষিত সমস্যা হচ্ছে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি। রোদে কম বের হওয়া, কাজের ব্যস্ততা ও বাসায় থাকার কারণে এই ঘাটতি দিনদিন বাড়ছে। অথচ এটি শুধু হাড় নয়, শরীরের সার্বিক শক্তি ও মেজাজের ওপরও প্রভাব ফেলে।”
তাই রোদে কিছু সময় হাঁটা, সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ এবং ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার যেমন ডিমের কুসুম, মাছ, দুধ ইত্যাদি খাওয়ার পরামর্শ দেন গবেষকরা।
সবশেষে বলা যায়, শরীরিক দুর্বলতা কোনো আলাদা রোগ নয়, কিন্তু এটি শরীরের ভেতরে চলা সমস্যার একটি ইঙ্গিত হতে পারে। তাই নিজেকে বোঝা, বিশ্রাম নেওয়া, সঠিক খাবার খাওয়া ও স্ট্রেস কমানো—এই চক্রটাই হল স্বাস্থ্যকর জীবনের মূল ভিত্তি।
আর মনে রাখতে হবে, শরীরের যত্ন নেওয়া মানেই ভবিষ্যতের বিনিয়োগ। শরীর ভালো থাকলে মনও ভালো থাকে, আর তখনই আমরা কাজ, পরিবার, জীবন—সব কিছুতেই আনন্দ পাই। এই সহজ কথাটা যেন আমরা সবাই বুঝতে পারি, সেটাই সবচেয়ে জরুরি।
সুত্র: ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার

অনেকেই সকালে ঘুম থেকে উঠে শরীরে একরকম অবসাদ অনুভব করেন। দিনভর কাজ করতে গিয়ে হঠাৎ ক্লান্তি এসে পড়ে, কোনো কাজে মন বসে না, একটানা কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকলেও মাথা ঘোরে। এটাই হলো শরীরিক দুর্বলতা বা ফ্যাটিগ। এটি সাময়িকও হতে পারে, আবার দীর্ঘমেয়াদেও রূপ নিতে পারে। বেশিরভাগ সময় আমরা এটিকে অবহেলা করি, কিন্তু এর পেছনে থাকতে পারে শরীরের ভেতরের বড় কোনো সংকেত। তাই শরীরিক দুর্বলতা কাটাতে দরকার সচেতনতা, সঠিক খাদ্যাভ্যাস, পর্যাপ্ত বিশ্রাম এবং প্রয়োজন হলে চিকিৎসা।
আসুন দেখে নিই শরীরিক দুর্বলতার মূল কারণ কী এবং বিজ্ঞানীরা এর থেকে মুক্তির কী পরামর্শ দিচ্ছেন।
প্রথমেই বলা দরকার, দুর্বলতা সব সময় কোনো রোগের উপসর্গ নয়। এটি হতে পারে আমাদের জীবনযাত্রার ভুলভ্রান্তির কারণে। যেমন পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়া, সঠিক খাবার না খাওয়া, অতিরিক্ত মানসিক চাপ, শরীরচর্চার ঘাটতি ইত্যাদি। আবার অ্যানিমিয়া (রক্তস্বল্পতা), থাইরয়েড সমস্যা, ডায়াবেটিস, ভিটামিন ডি ও বি১২ এর ঘাটতি, ডিপ্রেশন এমনকি দীর্ঘদিন ধরে চলা ইনফেকশন থেকেও শরীর একেবারে নিস্তেজ হয়ে যেতে পারে।
ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক ও ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশন বিশেষজ্ঞ ড. স্যান্ড্রা মিচেল বলেন, “অতিরিক্ত ক্লান্তি বা ফ্যাটিগকে হালকাভাবে নেওয়া উচিত নয়। যদি ঘুম বা বিশ্রাম নিয়েও শরীর না চাঙা হয়, তাহলে এর পেছনে নিশ্চয়ই কিছু শারীরিক বা মানসিক কারণ আছে। একে অগ্রাহ্য করলে ভবিষ্যতে গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হতে পারে।”
তাই প্রথম কাজ হলো, দুর্বলতার প্রকৃতি বোঝা। যদি এটি হঠাৎ ঘটে এবং এক-দু’দিনেই কেটে যায়, তাহলে হয়তো চিন্তার কিছু নেই। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকলে রক্তপরীক্ষা ও ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
তবে কিছু সহজ অভ্যাস ও খাবার দৈনন্দিন জীবনে রাখলেই শরীরিক দুর্বলতা অনেকটা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো ঘুম। একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে, পর্যাপ্ত ও গভীর ঘুম না হলে শরীরের কোষগুলো ঠিকমতো রিচার্জ হতে পারে না। ফলে সকালে ঘুম থেকে উঠেই শরীর অবসন্ন লাগে। প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য প্রতিদিন অন্তত ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম খুবই দরকার। ঘুমের আগে মোবাইল বা টিভির পর্দা না দেখলে, হালকা খাবার খেলে ও নিরিবিলি পরিবেশে ঘুমালে নিদ্রা গাঢ় হয়।
আবার খাবারের কথাও গুরুত্বপূর্ণ। অনেকেই সারা দিন শুধু ফাস্টফুড বা প্রসেসড খাবার খেয়ে থাকেন, যেগুলোতে পুষ্টিগুণ থাকে কম। অথচ শরীরকে সক্রিয় রাখতে দরকার প্রোটিন, আয়রন, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি ও ডি, জিঙ্ক এবং ম্যাগনেশিয়াম। এই উপাদানগুলো শরীরের কোষে শক্তি যোগায়, রক্ত প্রবাহ সচল রাখে এবং রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়।
বিশেষ করে সকালের নাশতা বাদ দেওয়া এক বড় ভুল। নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটির পুষ্টিবিদ ও গবেষক ড. লিসা রোজেন বলেন, “অনেকেই ভাবেন না খেয়ে ওজন কমানো যায়, কিন্তু সকালে না খাওয়া মানে শরীরকে দিনের শুরুতেই শক্তিহীন করে ফেলা। তাই প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেটযুক্ত একটি ভারসাম্যপূর্ণ সকালের নাশতা শরীরকে উজ্জীবিত রাখে সারাদিন।”
ডিম, ওটস, বাদাম, কলা, দুধ, টোস্ট, ফল—এই ধরনের খাবার সকালে খেলে শরীর দ্রুত এনার্জি পায়। দিনে অন্তত ২ লিটার পানি পান করাও জরুরি, কারণ পানিশূন্যতা থেকেও ক্লান্তি ও মাথা ঘোরা হতে পারে।
শরীরচর্চা নিয়মিত করাও দুর্বলতা কাটাতে সহায়ক। আপনি হয়তো ভাবছেন, ক্লান্ত শরীরে ব্যায়াম আবার কীভাবে? কিন্তু ঠিক এই সময়েই ২০-৩০ মিনিটের হালকা হাঁটা, স্ট্রেচিং বা যোগব্যায়াম শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা বাড়ায় ও মন সতেজ করে। ব্রিটিশ স্পোর্টস মেডিসিন জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়, যারা নিয়মিত ব্যায়াম করেন, তাঁদের দেহে এনার্জি লেভেল বেশি থাকে এবং মানসিক চাপও কমে যায়।
আর মানসিক চাপ—এটিও শরীরিক দুর্বলতার একটি বড় কারণ। চাপের কারণে কর্টিসল নামক হরমোন নিঃসরণ বেড়ে যায়, যা শরীরকে দীর্ঘসময় উত্তেজিত ও ক্লান্ত করে তোলে। মেডিটেশন, গভীর শ্বাস নেওয়ার অনুশীলন, প্রকৃতির মাঝে সময় কাটানো—এই সবকিছু চাপ কমিয়ে মন ও শরীরকে প্রশান্ত করে।
আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো নিয়মিত রক্তপরীক্ষা। অনেক সময় শরীরে ভিটামিন বি১২ বা ডি-এর ঘাটতি থাকে, যা সরাসরি ক্লান্তির জন্য দায়ী। এসব ঘাটতি সহজেই চিহ্নিত করে সাপ্লিমেন্ট বা খাবারের মাধ্যমে পূরণ করা যায়।
অস্ট্রেলিয়ার মনাশ ইউনিভার্সিটির ক্লিনিক্যাল ফার্মাকোলজিস্ট ড. আন্দ্রেয়া হোপ বলেন, “বর্তমান দুনিয়ায় সবচেয়ে বেশি উপেক্ষিত সমস্যা হচ্ছে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি। রোদে কম বের হওয়া, কাজের ব্যস্ততা ও বাসায় থাকার কারণে এই ঘাটতি দিনদিন বাড়ছে। অথচ এটি শুধু হাড় নয়, শরীরের সার্বিক শক্তি ও মেজাজের ওপরও প্রভাব ফেলে।”
তাই রোদে কিছু সময় হাঁটা, সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ এবং ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার যেমন ডিমের কুসুম, মাছ, দুধ ইত্যাদি খাওয়ার পরামর্শ দেন গবেষকরা।
সবশেষে বলা যায়, শরীরিক দুর্বলতা কোনো আলাদা রোগ নয়, কিন্তু এটি শরীরের ভেতরে চলা সমস্যার একটি ইঙ্গিত হতে পারে। তাই নিজেকে বোঝা, বিশ্রাম নেওয়া, সঠিক খাবার খাওয়া ও স্ট্রেস কমানো—এই চক্রটাই হল স্বাস্থ্যকর জীবনের মূল ভিত্তি।
আর মনে রাখতে হবে, শরীরের যত্ন নেওয়া মানেই ভবিষ্যতের বিনিয়োগ। শরীর ভালো থাকলে মনও ভালো থাকে, আর তখনই আমরা কাজ, পরিবার, জীবন—সব কিছুতেই আনন্দ পাই। এই সহজ কথাটা যেন আমরা সবাই বুঝতে পারি, সেটাই সবচেয়ে জরুরি।
সুত্র: ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, নতুন আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ৮৭ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১০৮ জন, ঢাকা বিভাগে ১৩০ জন (সিটি করপোরেশনের বাইরে), ঢাকা উত্তর সিটিতে ১৬৬ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৮৬ জন, ময়মনসিহং বিভাগে ৫৪ জন, খুলনা বিভাগে ৬৬ জন, রাজশাহী বিভাগে ৮৮ জন এবং সিলেট বিভাগে ৩ জন রোগী রয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগে
দেবপ্রিয় বলেন, বর্তমানে দেশ একটি ক্রান্তিকালের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। চলমান সময়ে দেশবাসী সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক এবং মর্যাদাপূর্ণ নির্বাচন চায়। নির্বাচন নিয়ে জনগণের মাঝে শঙ্কা আছে। সেই শঙ্কা দূর করতে সরকার ও নির্বাচন কমিশনকেই দায়িত্ব নিতে হবে।
৮ ঘণ্টা আগে
মঙ্গলবার গভীর রাতে মিরপুর-১ এলাকার বাসা থেকে পিয়াসকে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ ওঠে। এ সময় তার মোবাইল ফোনটিও জব্দ করা হয় বলে জানান স্ত্রী সুমাইয়া চৌধুরী।
১০ ঘণ্টা আগে
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ, তার ভাই ইউসিবি ব্যাংক পিএলসি’র সাবেক পরিচালক আনিসুজ্জামান চৌধুরী রনি এবং রনির স্ত্রী মেঘনা ব্যাংক পিএলসি’র সাবেক পরিচালক ইমরানা জামান চৌধুরী’র নামে থাকা মেঘনা ব্যাংকের প্রায় সাড়ে চার কোটি শেয়ার অবরুদ্ধ করেছে সিআইডি। অনুসন্ধানে অবৈধ অর্থ দিয়ে এসব শেয়ার ক্র
১২ ঘণ্টা আগে