
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

আমাদের শরীরে নানা জায়গায় চুল ও লোম থাকে—মাথায়, চোখের ওপর (ভ্রু), গাল ও ঠোঁটের ওপর (দাঁড়ি-গোঁফ), হাত-পা ও শরীরের নানা অংশে। কিন্তু খেয়াল করে দেখেছেন কি, মাথার চুল যত দিন যায় তত লম্বা হয়, অথচ ভ্রু বা হাত-পায়ের লোম ছোটই থাকে? কেন এমনটা হয়?
এর পেছনে রয়েছে এক ধরনের প্রাকৃতিক ও বৈজ্ঞানিক নিয়ম, যেটা বলে চুল ও লোম কীভাবে বেড়ে ওঠে।
মানুষের শরীরে চুল বা লোমের বৃদ্ধি হয় তিনটি ধাপে:
১. অ্যাজেন ফেজ (বৃদ্ধির ধাপ): এই ধাপে চুল বা লোম সক্রিয়ভাবে বাড়তে থাকে।
২. ক্যাটাজেন ফেজ (বৃদ্ধি থেমে যাওয়া): এই ধাপে বৃদ্ধি ধীরে ধীরে বন্ধ হয়ে যায়।
৩. টেলোজেন ফেজ (পড়া ও নতুন গজানো): এই ধাপে পুরনো চুল বা লোম পড়ে যায় এবং নতুন চুল গজাতে শুরু করে।
এই তিনটি ধাপের সময়সীমা একেক জায়গায় একেক রকম। যেমন—মাথার চুলের অ্যাজেন ফেজ দীর্ঘ সময় ধরে চলে, কিন্তু ভ্রু বা হাত-পায়ের লোমের ক্ষেত্রে এটি অনেক ছোট সময়ের জন্য থাকে।
ভ্রু বা শরীরের লোম লম্বা হয় না কেন?
ভ্রু বা শরীরের অন্যান্য লোম খুব অল্প সময়ের জন্য বাড়ে—মাত্র ১ থেকে ২ মাস। এরপরই তা ক্যাটাজেন ও টেলোজেন ধাপে ঢুকে পড়ে। ফলে এগুলো কখনোই খুব লম্বা হয় না।
অন্যদিকে মাথার চুলের অ্যাজেন ফেজ ২ থেকে ৬ বছর পর্যন্ত চলতে পারে। তাই নিয়মিত না কাটলে মাথার চুল অনেক লম্বা হয়ে যেতে পারে।
চুল বা লোম কতটা লম্বা হবে, সেটা নির্ভর করে আমাদের জিন বা বংশগতির ওপর। কারও মাথার চুল খুব দ্রুত লম্বা হয়, আবার কারও ধীরে। তেমনি কারও দাঁড়ি খুব ঘন হয়, আবার কারও পাতলা।
দাঁড়ি ও গোঁফের বৃদ্ধি আবার টেস্টোস্টেরন নামের হরমোনের সঙ্গে জড়িত। এই হরমোনের কারণে পুরুষদের দাঁড়ি-গোঁফ মাথার চুলের মতোই লম্বা হতে পারে।
মাথার চুল আমাদের মাথাকে ঠান্ডা-গরমের হাত থেকে রক্ষা করে, তাই এরা দীর্ঘ হয়। ভ্রু আমাদের চোখকে ঘাম বা ধুলাবালি থেকে বাঁচায়—তাই ছোট থাকলেই যথেষ্ট। আবার হাত-পায়ের লোম শরীরের তাপমাত্রা ঠিক রাখে, ছোট হলেও তাদের কাজ ঠিকঠাক চলে যায়। বড় হলে বরং অস্বস্তির কারণ হতো।
প্রতিটি চুল বা লোমের ধরন ও বৃদ্ধি প্রকৃতির প্রয়োজন অনুযায়ী তৈরি। এই বৈচিত্র্য আমাদের শরীরকে সুরক্ষিত ও কার্যকর রাখে।
চুল বা লোমের গড়ন শুধু রূপের বিষয় নয়, এর পেছনে আছে শরীরের বিজ্ঞান ও প্রকৃতির চমৎকার ছক। কোথায় কতটা লোম বা চুল থাকবে, কত বড় হবে—সবই নির্ভর করে জিন, হরমোন ও শরীরের প্রয়োজনের ওপর।
সূত্র: হাউ ইটস ওয়ার্কস

আমাদের শরীরে নানা জায়গায় চুল ও লোম থাকে—মাথায়, চোখের ওপর (ভ্রু), গাল ও ঠোঁটের ওপর (দাঁড়ি-গোঁফ), হাত-পা ও শরীরের নানা অংশে। কিন্তু খেয়াল করে দেখেছেন কি, মাথার চুল যত দিন যায় তত লম্বা হয়, অথচ ভ্রু বা হাত-পায়ের লোম ছোটই থাকে? কেন এমনটা হয়?
এর পেছনে রয়েছে এক ধরনের প্রাকৃতিক ও বৈজ্ঞানিক নিয়ম, যেটা বলে চুল ও লোম কীভাবে বেড়ে ওঠে।
মানুষের শরীরে চুল বা লোমের বৃদ্ধি হয় তিনটি ধাপে:
১. অ্যাজেন ফেজ (বৃদ্ধির ধাপ): এই ধাপে চুল বা লোম সক্রিয়ভাবে বাড়তে থাকে।
২. ক্যাটাজেন ফেজ (বৃদ্ধি থেমে যাওয়া): এই ধাপে বৃদ্ধি ধীরে ধীরে বন্ধ হয়ে যায়।
৩. টেলোজেন ফেজ (পড়া ও নতুন গজানো): এই ধাপে পুরনো চুল বা লোম পড়ে যায় এবং নতুন চুল গজাতে শুরু করে।
এই তিনটি ধাপের সময়সীমা একেক জায়গায় একেক রকম। যেমন—মাথার চুলের অ্যাজেন ফেজ দীর্ঘ সময় ধরে চলে, কিন্তু ভ্রু বা হাত-পায়ের লোমের ক্ষেত্রে এটি অনেক ছোট সময়ের জন্য থাকে।
ভ্রু বা শরীরের লোম লম্বা হয় না কেন?
ভ্রু বা শরীরের অন্যান্য লোম খুব অল্প সময়ের জন্য বাড়ে—মাত্র ১ থেকে ২ মাস। এরপরই তা ক্যাটাজেন ও টেলোজেন ধাপে ঢুকে পড়ে। ফলে এগুলো কখনোই খুব লম্বা হয় না।
অন্যদিকে মাথার চুলের অ্যাজেন ফেজ ২ থেকে ৬ বছর পর্যন্ত চলতে পারে। তাই নিয়মিত না কাটলে মাথার চুল অনেক লম্বা হয়ে যেতে পারে।
চুল বা লোম কতটা লম্বা হবে, সেটা নির্ভর করে আমাদের জিন বা বংশগতির ওপর। কারও মাথার চুল খুব দ্রুত লম্বা হয়, আবার কারও ধীরে। তেমনি কারও দাঁড়ি খুব ঘন হয়, আবার কারও পাতলা।
দাঁড়ি ও গোঁফের বৃদ্ধি আবার টেস্টোস্টেরন নামের হরমোনের সঙ্গে জড়িত। এই হরমোনের কারণে পুরুষদের দাঁড়ি-গোঁফ মাথার চুলের মতোই লম্বা হতে পারে।
মাথার চুল আমাদের মাথাকে ঠান্ডা-গরমের হাত থেকে রক্ষা করে, তাই এরা দীর্ঘ হয়। ভ্রু আমাদের চোখকে ঘাম বা ধুলাবালি থেকে বাঁচায়—তাই ছোট থাকলেই যথেষ্ট। আবার হাত-পায়ের লোম শরীরের তাপমাত্রা ঠিক রাখে, ছোট হলেও তাদের কাজ ঠিকঠাক চলে যায়। বড় হলে বরং অস্বস্তির কারণ হতো।
প্রতিটি চুল বা লোমের ধরন ও বৃদ্ধি প্রকৃতির প্রয়োজন অনুযায়ী তৈরি। এই বৈচিত্র্য আমাদের শরীরকে সুরক্ষিত ও কার্যকর রাখে।
চুল বা লোমের গড়ন শুধু রূপের বিষয় নয়, এর পেছনে আছে শরীরের বিজ্ঞান ও প্রকৃতির চমৎকার ছক। কোথায় কতটা লোম বা চুল থাকবে, কত বড় হবে—সবই নির্ভর করে জিন, হরমোন ও শরীরের প্রয়োজনের ওপর।
সূত্র: হাউ ইটস ওয়ার্কস

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, নতুন আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ৮৭ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১০৮ জন, ঢাকা বিভাগে ১৩০ জন (সিটি করপোরেশনের বাইরে), ঢাকা উত্তর সিটিতে ১৬৬ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৮৬ জন, ময়মনসিহং বিভাগে ৫৪ জন, খুলনা বিভাগে ৬৬ জন, রাজশাহী বিভাগে ৮৮ জন এবং সিলেট বিভাগে ৩ জন রোগী রয়েছেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
দেবপ্রিয় বলেন, বর্তমানে দেশ একটি ক্রান্তিকালের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। চলমান সময়ে দেশবাসী সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক এবং মর্যাদাপূর্ণ নির্বাচন চায়। নির্বাচন নিয়ে জনগণের মাঝে শঙ্কা আছে। সেই শঙ্কা দূর করতে সরকার ও নির্বাচন কমিশনকেই দায়িত্ব নিতে হবে।
১৪ ঘণ্টা আগে
মঙ্গলবার গভীর রাতে মিরপুর-১ এলাকার বাসা থেকে পিয়াসকে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ ওঠে। এ সময় তার মোবাইল ফোনটিও জব্দ করা হয় বলে জানান স্ত্রী সুমাইয়া চৌধুরী।
১৬ ঘণ্টা আগে
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ, তার ভাই ইউসিবি ব্যাংক পিএলসি’র সাবেক পরিচালক আনিসুজ্জামান চৌধুরী রনি এবং রনির স্ত্রী মেঘনা ব্যাংক পিএলসি’র সাবেক পরিচালক ইমরানা জামান চৌধুরী’র নামে থাকা মেঘনা ব্যাংকের প্রায় সাড়ে চার কোটি শেয়ার অবরুদ্ধ করেছে সিআইডি। অনুসন্ধানে অবৈধ অর্থ দিয়ে এসব শেয়ার ক্র
১৭ ঘণ্টা আগে