নাটোর প্রতিনিধি
ঢাকা থেকে রাজশাহীগামী বাসে ডাকাতি ও দুই নারী যাত্রীকে ‘যৌন নিপীড়নের’ অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে বাসের চালক, সুপারভাইজার ও সহকারীকে গ্রেপ্তার করেছে নাটোরের পুলিশ। মঙ্গলবার দুপুরে বড়াইগ্রামের থানার মোড় এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানান বড়াইগ্রাম থানার ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম।
গ্রেপ্তাররা হলেন, বাসের চালক রাজশাহীর বোয়ালিয়ার শাহমুকদুম কলেজ এলাকার আব্দুল গফুরের ছেলে বাবলু আলী (৩০), সুপারভাইজার সাধুর মোড় এলাকার আব্দুল আজিজের ছেলে সুমন ইসলাম (৩৩) এবং সহকারী পূর্ব কাঁঠালিয়া এলাকার আঙুর মণ্ডলের ছেলে মাহবুব আলম (২৮)।
যাত্রীদের অভিযোগের বরাতে ওসি সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘ঢাকা থেকে রাজশাহীগামী ইউনিক রোড রয়েলস পরিবহনের বাসটি সোমবার রাত ১০টায় গাবতলী থেকে ছেড়ে আসে। পথে গাজীপুরের চন্দ্রা এলাকায় বাসটিতে আরও কয়েকজন যাত্রী উঠে। বাসটি টাঙ্গাইল জেলায় আসলে নতুন যাত্রীসহ পূর্বের কয়েকজন মিলে আট থেকে দশ জনের একটি দল বাসটির নিয়ন্ত্রণ নেয়। তারা যাত্রীদের মালামাল লুটপাটসহ দুই নারী যাত্রীকে যৌন নিপীড়ন করে মীর্জাপুর এলাকায় নেমে যায়।’
ওসি আরও বলেন, মঙ্গলবার সকালে যাত্রীবাহী বাসটি বড়াইগ্রাম থানা মোড় এলাকায় পৌঁছালে যাত্রীরা বাসটি আটকে থানায় খবর দেয়। পরে পুলিশ গিয়ে বাসটির চালকসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করে ও বাসটি জব্দ করে।
বাসযাত্রী মজনু আকন্দ স্থানীয় সাংবাদিকদের বলেন, গাবতলী বাসস্ট্যান্ড থেকে বাসটি ছাড়ার কিছু সময় পরেই আটজন ডাকাত চাকু, ছুরি ও পিস্তল নিয়ে যাত্রীদের জিম্মি করে ফেলে। তারা ৪০-৫০ জন যাত্রীর কাছ থেকে নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার ও মূল্যবান সামগ্রী লুট করে নেয়। এ সময় দুই নারী যাত্রীকে ডাকাতেরা ‘ধর্ষণ’ করে বলেও অভিযোগ করেন এই যাত্রী।
পরে ডাকাতেরা বাসটিকে টাঙ্গাইলের মির্জাপুর এলাকায় নির্জন স্থানে থামিয়ে পালিয়ে যায়। বিষয়টি মির্জাপুর থানাকে জানানো হলেও তারা কোনো ব্যবস্থা নেয়নি বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
ওসি সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘ভুক্তভোগী যাত্রীদের মীর্জাপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দিতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। মীর্জাপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করলে গ্রেপ্তারদের সেখানে হস্তান্তর করা হবে।’
ঢাকা থেকে রাজশাহীগামী বাসে ডাকাতি ও দুই নারী যাত্রীকে ‘যৌন নিপীড়নের’ অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে বাসের চালক, সুপারভাইজার ও সহকারীকে গ্রেপ্তার করেছে নাটোরের পুলিশ। মঙ্গলবার দুপুরে বড়াইগ্রামের থানার মোড় এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানান বড়াইগ্রাম থানার ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম।
গ্রেপ্তাররা হলেন, বাসের চালক রাজশাহীর বোয়ালিয়ার শাহমুকদুম কলেজ এলাকার আব্দুল গফুরের ছেলে বাবলু আলী (৩০), সুপারভাইজার সাধুর মোড় এলাকার আব্দুল আজিজের ছেলে সুমন ইসলাম (৩৩) এবং সহকারী পূর্ব কাঁঠালিয়া এলাকার আঙুর মণ্ডলের ছেলে মাহবুব আলম (২৮)।
যাত্রীদের অভিযোগের বরাতে ওসি সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘ঢাকা থেকে রাজশাহীগামী ইউনিক রোড রয়েলস পরিবহনের বাসটি সোমবার রাত ১০টায় গাবতলী থেকে ছেড়ে আসে। পথে গাজীপুরের চন্দ্রা এলাকায় বাসটিতে আরও কয়েকজন যাত্রী উঠে। বাসটি টাঙ্গাইল জেলায় আসলে নতুন যাত্রীসহ পূর্বের কয়েকজন মিলে আট থেকে দশ জনের একটি দল বাসটির নিয়ন্ত্রণ নেয়। তারা যাত্রীদের মালামাল লুটপাটসহ দুই নারী যাত্রীকে যৌন নিপীড়ন করে মীর্জাপুর এলাকায় নেমে যায়।’
ওসি আরও বলেন, মঙ্গলবার সকালে যাত্রীবাহী বাসটি বড়াইগ্রাম থানা মোড় এলাকায় পৌঁছালে যাত্রীরা বাসটি আটকে থানায় খবর দেয়। পরে পুলিশ গিয়ে বাসটির চালকসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করে ও বাসটি জব্দ করে।
বাসযাত্রী মজনু আকন্দ স্থানীয় সাংবাদিকদের বলেন, গাবতলী বাসস্ট্যান্ড থেকে বাসটি ছাড়ার কিছু সময় পরেই আটজন ডাকাত চাকু, ছুরি ও পিস্তল নিয়ে যাত্রীদের জিম্মি করে ফেলে। তারা ৪০-৫০ জন যাত্রীর কাছ থেকে নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার ও মূল্যবান সামগ্রী লুট করে নেয়। এ সময় দুই নারী যাত্রীকে ডাকাতেরা ‘ধর্ষণ’ করে বলেও অভিযোগ করেন এই যাত্রী।
পরে ডাকাতেরা বাসটিকে টাঙ্গাইলের মির্জাপুর এলাকায় নির্জন স্থানে থামিয়ে পালিয়ে যায়। বিষয়টি মির্জাপুর থানাকে জানানো হলেও তারা কোনো ব্যবস্থা নেয়নি বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
ওসি সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘ভুক্তভোগী যাত্রীদের মীর্জাপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দিতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। মীর্জাপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করলে গ্রেপ্তারদের সেখানে হস্তান্তর করা হবে।’
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দাবি, শিক্ষার্থীদের দাবির ভিত্তিতেই ভাস্কর্যটি ভেঙে ফেলা হয়েছে। একই সঙ্গে অনুমোদিত মূল নকশায় ফিরে যেতে এই ভাস্কর্য ভাঙার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের ডিন ও শিক্ষকরা বলছেন, তারা এ বিষয়ে কিছু জানেন না। কেননা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট, ডিনস কমিটি ব
২০ ঘণ্টা আগেবাংলা একাডেমির মহাপরিচালক মোহাম্মদ আজম বলেন, জাতীয় ইতিহাসে প্রতিরোধের স্মৃতি সংরক্ষণ নিছক শ্রদ্ধাজ্ঞাপনের বিষয় নয়। এটি একটি জনগোষ্ঠীর আত্মপরিচয় ও চেতনা সঞ্চারের অন্যতম উপায়। গণমিনারে আমরা এমন একটি পরিসর তৈরি করার চেষ্টা করেছি যেটা গণমানুষের নাগালের মধ্যে থাকবে এবং যা ভবিষ্যতে নতুন প্র
২১ ঘণ্টা আগেএ বছর এই র্যাংকিংয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান ৫৮৪তম। গত বছর এই র্যাংকিংয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান ছিল ৫৫৪। গত বছরও দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে এই র্যাংকিংয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শীর্ষে ছিল।
১ দিন আগে