
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোর (সিআইবি) ঋণখেলাপির তালিকা থেকে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না নাম অবিলম্বে বাদ দিতে আদেশ দিয়েছেন চেম্বার আদালত। এ আদেশের ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মাহমুদুর রহমান মান্নার প্রার্থী হতে বাধা থাকছে না বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. রেজাউল হক এ আদেশ দেন। এর ফলে মাহমুদুর রহমান মান্নার নাম ঋণখেলাপির তালিকা থেকে বাদ না দিতে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত হয়েছে।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-২ আসন থেকে নির্বাচন করবেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। আসন সমঝোতার অংশ হিসেবে তার জন্য আসনটি ছেড়ে দিয়েছে বিএনপিও। কিন্তু সিআইবির ঋণখেলাপির তালিকায় নাম থাকায় তার নির্বাচনের প্রার্থী হওয়া নিয়ে শঙ্কা ছিল।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন পরিচালনা ম্যানুয়েল ১২-এর দফা (১) ও উপদফা (ঠ) অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিলের আগ পর্যন্ত কারও নাম যদি ঋণখেলাপির তালিকায় থাকে, তিনি নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না।
সিআইবি ঋণখেলাপির তালিকায় নাম থাকায় সেখান থেকে নাম কাটানোর জন্য মাহমুদুর রহমান মান্না হাইকোর্টে আবেদন করেছিলেন। হাইকোর্ট সে আবেদন খারিজ করে দিলে তার ভোট নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দেয়। পরে তিনি আপিল করেন চেম্বার জজ আদালতে। সেখান থেকেই মিলল নির্বাচনের ‘ছাড়পত্র’।
চেম্বার জজ আদালতে মাহমুদুর রহমান মান্নার পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আহসানুল করিম, জ্যোতির্ময় বড়ুয়া, মামুন মাহবুব। আহসানুল করিম পরে সাংবাদিকদের বলেন, ‘ব্যাংক লোন রিশিডিউল হয়েছে। নির্বাচনে বাধা নেই।’
ইসলামী ব্যাংকের আইনজীবী এম আব্দুল কাইয়ুম বলেন, উনার (মাহমুদুর রহমান মান্না) স্বার্থ সংশ্লিষ্ট কোম্পানি যেটা ছিল, তার একটি ঋণ ক্লাসিফায়েড (খেলাপি) হয়ে গিয়েছিল। উনার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পরে একে পুনরায় তফসিল করায় সেটি নিয়মিত ঋণে পরিণত হয়েছে। ফলে এই মুহূর্তে ইসলামী ব্যাংক উনাকে খেলাপি ঋণগ্রহীতা হিসেবে নির্দিষ্ট করছে না।
গত ১০ ডিসেম্বর মাহমুদুর রহমান মান্নার নেতৃত্বাধীন প্রতিষ্ঠান আফাকু কোল্ড স্টোরেজ লিমিটেডের কাছে খেলাপি ৩৮ কোটি ৪ লাখ ৭৬ হাজার টাকা আদায়ে ‘কল ব্যাক নোটিশ’ জারি করে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের বগুড়া বড়গোলা শাখা। মান্না ও তার দুই অংশীদারের ঠিকানায় পাঠানো এই নোটিশে ১৮ ডিসেম্বরের মধ্যে বকেয়া পরিশোধের নির্দেশ দেওয়া হয়।
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বকেয়া পরিশোধ না করলে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে উল্লেখ করা হয়। শাখা প্রধান তৌহিদ রেজার সই করা নোটিশটি প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মাহমুদুর রহমান মান্না ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ বি এম নাজমুল কাদির শাজাহান চৌধুরীর ঠিকানায় পাঠানো হয়।
জানা গেছে, আফাকু কোল্ড স্টোরেজের মালিকানার ৫০ শতাংশ রয়েছে মাহমুদুর রহমান মান্নার নামে। বাকি মালিকানা ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ বি এম নাজমুল কাদির শাজাহান চৌধুরী ও তার স্ত্রী পরিচালক ইসমত আরা লাইজুর নামে। গত ৩ ডিসেম্বর পাঠানো নোটিশে বগুড়ার শিবগঞ্জের কিচক বাজারে অবস্থিত প্রতিষ্ঠানটির কাছে খেলাপি বিনিয়োগ বাবদ মোট ৩৮ কোটি ৪ লাখ ৭৬ হাজার টাকা পরিশোধের নির্দেশ দেওয়া হয়।
ব্যাংকের নোটিশে বলা হয়, ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠানটিকে ২২ কোটি টাকা বিনিয়োগ অনুমোদন দেওয়া হয়। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটি নিয়মিত মুনাফা, চার্জ ও জরিমানা পরিশোধ করেনি। ফলে বকেয়া বেড়ে বর্তমান পরিমাণে দাঁড়িয়েছে। লাভজনক প্রতিষ্ঠান হওয়া সত্ত্বেও কোনোরকম অগ্রগতি না থাকায় চূড়ান্ত সতর্কতা হিসেবে এই নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
২০২৫ সালের ১৮ ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পূর্ণ বকেয়া পরিশোধ না করলে ব্যাংক আইনি ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে বলেও উল্লেখ করা হয়।

ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোর (সিআইবি) ঋণখেলাপির তালিকা থেকে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না নাম অবিলম্বে বাদ দিতে আদেশ দিয়েছেন চেম্বার আদালত। এ আদেশের ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মাহমুদুর রহমান মান্নার প্রার্থী হতে বাধা থাকছে না বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. রেজাউল হক এ আদেশ দেন। এর ফলে মাহমুদুর রহমান মান্নার নাম ঋণখেলাপির তালিকা থেকে বাদ না দিতে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত হয়েছে।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-২ আসন থেকে নির্বাচন করবেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। আসন সমঝোতার অংশ হিসেবে তার জন্য আসনটি ছেড়ে দিয়েছে বিএনপিও। কিন্তু সিআইবির ঋণখেলাপির তালিকায় নাম থাকায় তার নির্বাচনের প্রার্থী হওয়া নিয়ে শঙ্কা ছিল।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন পরিচালনা ম্যানুয়েল ১২-এর দফা (১) ও উপদফা (ঠ) অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিলের আগ পর্যন্ত কারও নাম যদি ঋণখেলাপির তালিকায় থাকে, তিনি নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না।
সিআইবি ঋণখেলাপির তালিকায় নাম থাকায় সেখান থেকে নাম কাটানোর জন্য মাহমুদুর রহমান মান্না হাইকোর্টে আবেদন করেছিলেন। হাইকোর্ট সে আবেদন খারিজ করে দিলে তার ভোট নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দেয়। পরে তিনি আপিল করেন চেম্বার জজ আদালতে। সেখান থেকেই মিলল নির্বাচনের ‘ছাড়পত্র’।
চেম্বার জজ আদালতে মাহমুদুর রহমান মান্নার পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আহসানুল করিম, জ্যোতির্ময় বড়ুয়া, মামুন মাহবুব। আহসানুল করিম পরে সাংবাদিকদের বলেন, ‘ব্যাংক লোন রিশিডিউল হয়েছে। নির্বাচনে বাধা নেই।’
ইসলামী ব্যাংকের আইনজীবী এম আব্দুল কাইয়ুম বলেন, উনার (মাহমুদুর রহমান মান্না) স্বার্থ সংশ্লিষ্ট কোম্পানি যেটা ছিল, তার একটি ঋণ ক্লাসিফায়েড (খেলাপি) হয়ে গিয়েছিল। উনার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পরে একে পুনরায় তফসিল করায় সেটি নিয়মিত ঋণে পরিণত হয়েছে। ফলে এই মুহূর্তে ইসলামী ব্যাংক উনাকে খেলাপি ঋণগ্রহীতা হিসেবে নির্দিষ্ট করছে না।
গত ১০ ডিসেম্বর মাহমুদুর রহমান মান্নার নেতৃত্বাধীন প্রতিষ্ঠান আফাকু কোল্ড স্টোরেজ লিমিটেডের কাছে খেলাপি ৩৮ কোটি ৪ লাখ ৭৬ হাজার টাকা আদায়ে ‘কল ব্যাক নোটিশ’ জারি করে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের বগুড়া বড়গোলা শাখা। মান্না ও তার দুই অংশীদারের ঠিকানায় পাঠানো এই নোটিশে ১৮ ডিসেম্বরের মধ্যে বকেয়া পরিশোধের নির্দেশ দেওয়া হয়।
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বকেয়া পরিশোধ না করলে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে উল্লেখ করা হয়। শাখা প্রধান তৌহিদ রেজার সই করা নোটিশটি প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মাহমুদুর রহমান মান্না ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ বি এম নাজমুল কাদির শাজাহান চৌধুরীর ঠিকানায় পাঠানো হয়।
জানা গেছে, আফাকু কোল্ড স্টোরেজের মালিকানার ৫০ শতাংশ রয়েছে মাহমুদুর রহমান মান্নার নামে। বাকি মালিকানা ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ বি এম নাজমুল কাদির শাজাহান চৌধুরী ও তার স্ত্রী পরিচালক ইসমত আরা লাইজুর নামে। গত ৩ ডিসেম্বর পাঠানো নোটিশে বগুড়ার শিবগঞ্জের কিচক বাজারে অবস্থিত প্রতিষ্ঠানটির কাছে খেলাপি বিনিয়োগ বাবদ মোট ৩৮ কোটি ৪ লাখ ৭৬ হাজার টাকা পরিশোধের নির্দেশ দেওয়া হয়।
ব্যাংকের নোটিশে বলা হয়, ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠানটিকে ২২ কোটি টাকা বিনিয়োগ অনুমোদন দেওয়া হয়। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটি নিয়মিত মুনাফা, চার্জ ও জরিমানা পরিশোধ করেনি। ফলে বকেয়া বেড়ে বর্তমান পরিমাণে দাঁড়িয়েছে। লাভজনক প্রতিষ্ঠান হওয়া সত্ত্বেও কোনোরকম অগ্রগতি না থাকায় চূড়ান্ত সতর্কতা হিসেবে এই নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
২০২৫ সালের ১৮ ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পূর্ণ বকেয়া পরিশোধ না করলে ব্যাংক আইনি ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে বলেও উল্লেখ করা হয়।

ওয়েবসাইটে দেখা গেছে, নিবন্ধনকারীদের মধ্যে পুরুষ ৮ লাখ ১ হাজার ৪৩৫ জন ও নারী ৯১ হাজার ৭১৮ জন। প্রবাসীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সৌদি আরব থেকে ১ লাখ ৭০ হাজার ৪৯০ জন নিবন্ধন করেছেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
দুঃখ প্রকাশ করে তিনি বলেন, বিচ্ছিন্ন কিছু অপরাধমূলক ঘটনাকে পদ্ধতিগতভাবে হিন্দু সম্প্রদায়ের নিপীড়ন হিসেবে উপস্থাপনের চেষ্টা লক্ষ্য করা যাচ্ছে এবং এগুলোকে ব্যবহার করে ভারতের বিভিন্ন অংশে বাংলাদেশবিরোধী মনোভাব উসকে দেওয়া হচ্ছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
২০২৬ সালের ছুটির তালিকা পর্যালোচনা করে দেখা যায়, এবার শবে মেরাজ, সরস্বতী পূজা, ২১ ফেব্রুয়ারি (শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস), বুদ্ধ পূর্ণিমা, পবিত্র আশুরা, জন্মাষ্টমী, মহালয়া উপলক্ষে কোনো ছুটি রাখা হয়নি।
২০ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে কটূক্তি করায় আটকের পর কারাগারে পাঠানো রাজধানীর গাবতলী কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের উপাধ্যক্ষ কে এম শহিদুল ইসলামকে জামিন দেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগে