ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
বৈশ্বিক পাসপোর্ট সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান নিয়ে গণমাধ্যমে বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার শনাক্ত করেছে প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের (পিআইবি) ফ্যাক্টচেক ও মিডিয়া রিসার্চ টিম ‘বাংলাফ্যাক্ট’।
'বাংলাফ্যাক্ট' জানিয়েছে, বৈশ্বিক পাসপোর্ট সূচক অনুযায়ী বাংলাদেশের সঠিক অবস্থান হলো ১০০তম। সূচকটি ১৯৯টি দেশ ও অঞ্চলের ভিত্তিতে তৈরি হলেও, কিছু গণমাধ্যম ভুলভাবে ১০৬টি দেশের কথা উল্লেখ করেছে। এছাড়াও, দুটি পত্রিকা খবরটিকে 'মিসফ্রেমিং' করে প্রকাশ করেছে বলে তারা উল্লেখ করেছে।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক পরামর্শক সংস্থা 'হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স'-এর প্রকাশিত সর্বশেষ বৈশ্বিক পাসপোর্ট সূচক (অক্টোবর ২০২৫) নিয়ে দেশের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে বিভ্রান্তিকর তথ্য ও নেতিবাচক ফ্রেমিং লক্ষ্য করা গেছে। অক্টোবরে প্রকাশিত এই সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১০০তম।
দেশের সংখ্যা নিয়ে বিভ্রান্তি বিষয়ে বাংলাফ্যাক্ট অনুসন্ধান টিম জানায়, ‘হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স’ বিশ্বের ১৯৯টি দেশ ও অঞ্চলকে বিবেচনায় নিয়ে বৈশ্বিক পাসপোর্ট সূচক তৈরি করে। তবে র্যাঙ্কিংয়ে কিছু দেশ যৌথভাবে একই স্থান পাওয়ায় মোট ক্রমসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১০৬টি।
কিন্তু কয়েকটি সংবাদমাধ্যম তাদের প্রতিবেদনে ‘১০৬টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১০০তম’ বলে উল্লেখ করেছে।
বাংলাফ্যাক্ট জানায়, পাসপোর্ট সূচকে বাংলাদেশের ১০০তম অবস্থান নিয়ে দুটি পত্রিকা একই শিরোনাম ‘গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট’ ব্যবহার করেছে। যদিও প্রতিবেদনের শুরুতেই পত্রিকা দুটি ‘গ্রহণযোগ্যতা হারাচ্ছে’ শব্দগুচ্ছ ব্যবহার করেছে।
শিরোনাম ও সংবাদের মধ্যে পাসপোর্ট সূচকে সাম্প্রতিক চূড়ান্ত অবনতির ইঙ্গিত স্পষ্টভাবে দেয়া হয়েছে। অথচ গত এক দশকে পাসপোর্ট সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান সাধারণত ৯৫ থেকে ১০০-এর মধ্যে ওঠানামা করেছে। ২০২৩, ২০২২ ও ২০২১ সালে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল যথাক্রমে ১০১, ১০৩ ও ১০৮।
‘হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স’-এর পাসপোর্ট র্যাঙ্কিং নিয়ে সংবাদ পরিবেশনায় বিভ্রান্তি নতুন নয়। ২০২২ সালেও বিভিন্ন গণমাধ্যম সূচকে বিবেচিত দেশের সংখ্যা নিয়ে বিভ্রান্তিকর সংবাদ প্রকাশ করেছিল। ফ্যাক্টচেক প্রতিষ্ঠান ফ্যাক্টওয়াচ সে সময় বিষয়টি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল।
বৈশ্বিক পাসপোর্ট সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান নিয়ে গণমাধ্যমে বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার শনাক্ত করেছে প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের (পিআইবি) ফ্যাক্টচেক ও মিডিয়া রিসার্চ টিম ‘বাংলাফ্যাক্ট’।
'বাংলাফ্যাক্ট' জানিয়েছে, বৈশ্বিক পাসপোর্ট সূচক অনুযায়ী বাংলাদেশের সঠিক অবস্থান হলো ১০০তম। সূচকটি ১৯৯টি দেশ ও অঞ্চলের ভিত্তিতে তৈরি হলেও, কিছু গণমাধ্যম ভুলভাবে ১০৬টি দেশের কথা উল্লেখ করেছে। এছাড়াও, দুটি পত্রিকা খবরটিকে 'মিসফ্রেমিং' করে প্রকাশ করেছে বলে তারা উল্লেখ করেছে।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক পরামর্শক সংস্থা 'হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স'-এর প্রকাশিত সর্বশেষ বৈশ্বিক পাসপোর্ট সূচক (অক্টোবর ২০২৫) নিয়ে দেশের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে বিভ্রান্তিকর তথ্য ও নেতিবাচক ফ্রেমিং লক্ষ্য করা গেছে। অক্টোবরে প্রকাশিত এই সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১০০তম।
দেশের সংখ্যা নিয়ে বিভ্রান্তি বিষয়ে বাংলাফ্যাক্ট অনুসন্ধান টিম জানায়, ‘হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স’ বিশ্বের ১৯৯টি দেশ ও অঞ্চলকে বিবেচনায় নিয়ে বৈশ্বিক পাসপোর্ট সূচক তৈরি করে। তবে র্যাঙ্কিংয়ে কিছু দেশ যৌথভাবে একই স্থান পাওয়ায় মোট ক্রমসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১০৬টি।
কিন্তু কয়েকটি সংবাদমাধ্যম তাদের প্রতিবেদনে ‘১০৬টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১০০তম’ বলে উল্লেখ করেছে।
বাংলাফ্যাক্ট জানায়, পাসপোর্ট সূচকে বাংলাদেশের ১০০তম অবস্থান নিয়ে দুটি পত্রিকা একই শিরোনাম ‘গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট’ ব্যবহার করেছে। যদিও প্রতিবেদনের শুরুতেই পত্রিকা দুটি ‘গ্রহণযোগ্যতা হারাচ্ছে’ শব্দগুচ্ছ ব্যবহার করেছে।
শিরোনাম ও সংবাদের মধ্যে পাসপোর্ট সূচকে সাম্প্রতিক চূড়ান্ত অবনতির ইঙ্গিত স্পষ্টভাবে দেয়া হয়েছে। অথচ গত এক দশকে পাসপোর্ট সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান সাধারণত ৯৫ থেকে ১০০-এর মধ্যে ওঠানামা করেছে। ২০২৩, ২০২২ ও ২০২১ সালে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল যথাক্রমে ১০১, ১০৩ ও ১০৮।
‘হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স’-এর পাসপোর্ট র্যাঙ্কিং নিয়ে সংবাদ পরিবেশনায় বিভ্রান্তি নতুন নয়। ২০২২ সালেও বিভিন্ন গণমাধ্যম সূচকে বিবেচিত দেশের সংখ্যা নিয়ে বিভ্রান্তিকর সংবাদ প্রকাশ করেছিল। ফ্যাক্টচেক প্রতিষ্ঠান ফ্যাক্টওয়াচ সে সময় বিষয়টি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল।
বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মোস্তফা মাহমুদ সিদ্দিক বলেছেন, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে আগুনের সূত্রপাত ইমপোর্ট কুরিয়ার সেকশন থেকে হয়েছে বলে মনে হচ্ছে। বিষয়টি আমরা নিশ্চিত নই। প্রাথমিকভাবে এমনটিই ধারণা করা হচ্ছে। অনেক সং
২ ঘণ্টা আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে নতুন তথ্য জানা গেছে। গত ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করেন বর্ষা ও মাহির। তাদের দুজনকে মুখোমুখি পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদে নতুন এ তথ্য জানা যায়।
৩ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, আন্দোলনরত এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষকেরা সরকারের এই সিদ্ধান্ত মেনে নিতে যাচ্ছেন। সংগঠনের মহাসচিব অধ্যক্ষ দেলোয়ার হোসেন আজিজী কিছুক্ষণের মধ্যে সংবাদ সম্মেলন করে তাঁদের চূড়ান্ত অবস্থান জানাবেন।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, এআই-এর অপব্যবহার বৈশ্বিক সমস্যা। বাংলাদেশেও নির্বাচনে এআই-এর অপব্যবহার রোধে অনেক দিন ধরেই কাজ করছে কমিশন।
৫ ঘণ্টা আগে