ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম দাবি করেছেন, জুলাই আন্দোলন এখনও শেষ হয়নি। তিনি বলেন, “বিরোধী শক্তি হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে, এবং এটি একটি চলমান সংগ্রাম।” সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্টে তিনি জানান, গত নয় মাসে তিনি বুঝতে পেরেছেন যে জুলাই আন্দোলন একটি সময়কাল নয়, বরং একটি ধারাবাহিক ফ্রন্টলাইন, যা প্রতিদিন রক্ষা করতে হয়।
শফিকুল আলম তার পোস্টে আরও বলেন, “যারা জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতা করেছিল, তারা হারিয়ে যায়নি। তারা এখনো অপেক্ষা করছে, হামলার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।” তিনি বলেন, এই পরিস্থিতি এক ধরনের যুদ্ধ, যেখানে দুটি ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির অনুসারী একে অপরের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে আছেন। একটি পক্ষ গণতান্ত্রিক ও প্রগতিশীল বাংলাদেশ চায়, অন্য পক্ষ চায় বংশগত ও দুর্নীতিপরায়ণ শাসনব্যবস্থা।
তিনি সতর্ক করে বলেন, “যখনই তুমি বিশ্রাম নাও, ভাবো লড়াই শেষ-তখনই তারা ফিরে আসে। হিংসা, প্রপাগান্ডা, বিষ ছড়িয়ে তারা আঘাত হানবে।”
শফিকুল আলম বলেন, “বিপ্লব-পরবর্তী সময়ে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো সত্য রক্ষা করা। যদি তুমি সজাগ না থাকো, তারা তাদের কল্পিত সত্য চাপিয়ে দেবে।”
তিনি আরও বলেন, “বিহারিদের ভাগ্যটা দেখো, মুক্তিযুদ্ধের সময় যারা দালালি করেছিল, তাদের সংখ্যা ছিল কম, কিন্তু অধিকাংশ মানুষ গোলাগুলির মধ্যে আটকে পড়েছিল। তারা হত্যা হয়েছিল, নিঃশেষ হয়ে গিয়েছিল।”
শেষে, প্রেস সচিব বলেন, “যে কোনো অবস্থাতেই আমি রাস্তা ছাড়বো না। আমি সত্য বলা থামাবো না, জুলাইয়ের হত্যাকাণ্ড নিয়ে কথা বলা থামাবো না।” তিনি আরও বলেন, নতুন বাংলাদেশের জন্য লড়াই শুধু রাজনৈতিক নয়, এটি একটি ব্যক্তিগত অস্তিত্বের প্রশ্ন, যা তার জীবনের বাকি অংশ নির্ধারণ করবে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম দাবি করেছেন, জুলাই আন্দোলন এখনও শেষ হয়নি। তিনি বলেন, “বিরোধী শক্তি হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে, এবং এটি একটি চলমান সংগ্রাম।” সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্টে তিনি জানান, গত নয় মাসে তিনি বুঝতে পেরেছেন যে জুলাই আন্দোলন একটি সময়কাল নয়, বরং একটি ধারাবাহিক ফ্রন্টলাইন, যা প্রতিদিন রক্ষা করতে হয়।
শফিকুল আলম তার পোস্টে আরও বলেন, “যারা জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতা করেছিল, তারা হারিয়ে যায়নি। তারা এখনো অপেক্ষা করছে, হামলার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।” তিনি বলেন, এই পরিস্থিতি এক ধরনের যুদ্ধ, যেখানে দুটি ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির অনুসারী একে অপরের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে আছেন। একটি পক্ষ গণতান্ত্রিক ও প্রগতিশীল বাংলাদেশ চায়, অন্য পক্ষ চায় বংশগত ও দুর্নীতিপরায়ণ শাসনব্যবস্থা।
তিনি সতর্ক করে বলেন, “যখনই তুমি বিশ্রাম নাও, ভাবো লড়াই শেষ-তখনই তারা ফিরে আসে। হিংসা, প্রপাগান্ডা, বিষ ছড়িয়ে তারা আঘাত হানবে।”
শফিকুল আলম বলেন, “বিপ্লব-পরবর্তী সময়ে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো সত্য রক্ষা করা। যদি তুমি সজাগ না থাকো, তারা তাদের কল্পিত সত্য চাপিয়ে দেবে।”
তিনি আরও বলেন, “বিহারিদের ভাগ্যটা দেখো, মুক্তিযুদ্ধের সময় যারা দালালি করেছিল, তাদের সংখ্যা ছিল কম, কিন্তু অধিকাংশ মানুষ গোলাগুলির মধ্যে আটকে পড়েছিল। তারা হত্যা হয়েছিল, নিঃশেষ হয়ে গিয়েছিল।”
শেষে, প্রেস সচিব বলেন, “যে কোনো অবস্থাতেই আমি রাস্তা ছাড়বো না। আমি সত্য বলা থামাবো না, জুলাইয়ের হত্যাকাণ্ড নিয়ে কথা বলা থামাবো না।” তিনি আরও বলেন, নতুন বাংলাদেশের জন্য লড়াই শুধু রাজনৈতিক নয়, এটি একটি ব্যক্তিগত অস্তিত্বের প্রশ্ন, যা তার জীবনের বাকি অংশ নির্ধারণ করবে।
বাংলা সাহিত্য, শিক্ষা ও চিন্তার জগতে সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের অবদান প্রজন্মের পর প্রজন্মকে আলোকিত করবে— এমনটাই বিশ্বাস করেন সহকর্মী, ছাত্রছাত্রী ও শুভানুধ্যায়ীরা। সবাই বলছেন, তিনি ছিলেন আমাদের সময়ের এক উজ্জ্বল আলোকবর্তিকা, যার অনুপস্থিতি দীর্ঘদিন অনুভূত হবে।
১৫ ঘণ্টা আগেশনিবার (১১ অক্টোবর) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইলে দেওয়া এক পোস্টে সামাজিক মাধ্যমে চাউর হওয়া সে খবরকে ‘সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন গুজব’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম।
১৬ ঘণ্টা আগেসংবাদ সম্মেলন শেষে বসুন্ধরা গ্রুপ ও বাংলাদেশ স্কোয়াশ ফেডারেশনের মধ্যে পাঁচ বছরের চূক্তি স্বাক্ষরিত হয়। বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষে বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির পরিচালক মেজর (অবঃ) মোহসিনুল করিম ও বাংলাদেশ স্কোয়াশ ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক বিগ্রেঃ জেঃ জি এম কামরুল ইসলাম এ চূক্তি স্বাক্ষর করেন।
১৬ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘কেউ বলতে পারবে না আমাদের কাছে কোনো সহযোগিতা চেয়েছে, কোনো ডকুমেন্ট চেয়েছে, কাউকে হাজির করতে বলেছে, হাজির করিনি। গুম কমিশনের সঙ্গে আমাদের অনেক বৈঠক হয়েছে, যেখানে আমি নিজেও উপস্থিত ছিলাম। প্রসিকিউশনের সঙ্গেও আমাদের বৈঠক হয়েছে।’
১৭ ঘণ্টা আগে