ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
২০১৩ সালে রাজধানীর মতিঝিলে শাপলা চত্বর এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে সমাবেশ করে হেফাজতে ইসলাম। সমাবেশ দমাতে এক পর্যায়ে নিরস্ত্র মানুষের ওপর লাইট নিভিয়ে রাতের অন্ধকারে গুলি চালায় স্বৈরাচার হাসিনা সরকারের আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। আলোচিত সেই শাপলা চত্বরে দুই দিনের সহিংসতায় নিরাপত্তা বাহিনীর ৭ সদস্যসহ অন্তত ৫৮ জন নিহত হন বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার
আজ শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে এ কথা জানান তিনি।
স্ট্যাটাসে প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব লিখেন, যখনই আমি হেফাজতে ইসলামকে কোনো বড় বিক্ষোভ করতে দেখি, তখনই আমার মনে পড়ে যায় শাপলা চত্বরের হত্যাকাণ্ডের ওপর হিউম্যান রাইটস ওয়াচের জন্য আমার অনুসন্ধানের। যখন গোটা বিশ্ব এই গণহত্যার সংখ্যা নিয়ে দ্বিধাগ্রস্ত ছিল, তখন আমি ঢাকায় বিবিসির প্রাক্তন সংবাদদাতা মার্ক ডামেটের সাথে চ্যালেঞ্জিং কাজটি গ্রহণ করি।
আবুল কালাম আজাদ মজুমদার লিখেন, আমরা এই সিদ্ধান্তে উপনীত হই যে, দুই দিনের সহিংসতায় নিরাপত্তা বাহিনীর সাত সদস্যসহ কমপক্ষে ৫৮ জন নিহত হয়েছেন। আপনারা যারা এখন সাংবাদিকতার জগতে ঘুরে বেড়াচ্ছেন, মানবাধিকার রক্ষা করছেন, তারা হয়তো কল্পনাও করতে পারবেন না যে কাজটি কতটা কঠিন ছিল।
তিনি লিখেন, দুই সপ্তাহ ধরে চলা তদন্তের সময়, রাস্তাঘাট, হাসপাতালের লগবুক খুঁড়ে, নিহতদের পরিবারের সাথে দেখা করে, প্রত্যক্ষদর্শীদের সাথে কথা বলে এবং কবরস্থানের প্রমাণ সংগ্রহ করে, মানুষকে খোলাখুলিভাবে বোঝানোর চেষ্টা করে, আমি সবসময় নিরাপত্তা বাহিনীর নজরে পড়ে যাওয়ার এবং নিখোঁজ হওয়ার ভয় বহন করতাম।
উপ-প্রেস সচিব লিখেন, নিরাপত্তার কারণে, আমি আগে কখনো আমার কাজের কৃতিত্ব দাবি করতে পারতাম না, কিন্তু যখনই আমি দেখি যে কোনো সহকর্মী সাংবাদিক আমার কাজকে রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহার করছেন, তখন তা আমাকে সত্যিই আনন্দ দেয়।
২০১৩ সালে রাজধানীর মতিঝিলে শাপলা চত্বর এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে সমাবেশ করে হেফাজতে ইসলাম। সমাবেশ দমাতে এক পর্যায়ে নিরস্ত্র মানুষের ওপর লাইট নিভিয়ে রাতের অন্ধকারে গুলি চালায় স্বৈরাচার হাসিনা সরকারের আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। আলোচিত সেই শাপলা চত্বরে দুই দিনের সহিংসতায় নিরাপত্তা বাহিনীর ৭ সদস্যসহ অন্তত ৫৮ জন নিহত হন বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার
আজ শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে এ কথা জানান তিনি।
স্ট্যাটাসে প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব লিখেন, যখনই আমি হেফাজতে ইসলামকে কোনো বড় বিক্ষোভ করতে দেখি, তখনই আমার মনে পড়ে যায় শাপলা চত্বরের হত্যাকাণ্ডের ওপর হিউম্যান রাইটস ওয়াচের জন্য আমার অনুসন্ধানের। যখন গোটা বিশ্ব এই গণহত্যার সংখ্যা নিয়ে দ্বিধাগ্রস্ত ছিল, তখন আমি ঢাকায় বিবিসির প্রাক্তন সংবাদদাতা মার্ক ডামেটের সাথে চ্যালেঞ্জিং কাজটি গ্রহণ করি।
আবুল কালাম আজাদ মজুমদার লিখেন, আমরা এই সিদ্ধান্তে উপনীত হই যে, দুই দিনের সহিংসতায় নিরাপত্তা বাহিনীর সাত সদস্যসহ কমপক্ষে ৫৮ জন নিহত হয়েছেন। আপনারা যারা এখন সাংবাদিকতার জগতে ঘুরে বেড়াচ্ছেন, মানবাধিকার রক্ষা করছেন, তারা হয়তো কল্পনাও করতে পারবেন না যে কাজটি কতটা কঠিন ছিল।
তিনি লিখেন, দুই সপ্তাহ ধরে চলা তদন্তের সময়, রাস্তাঘাট, হাসপাতালের লগবুক খুঁড়ে, নিহতদের পরিবারের সাথে দেখা করে, প্রত্যক্ষদর্শীদের সাথে কথা বলে এবং কবরস্থানের প্রমাণ সংগ্রহ করে, মানুষকে খোলাখুলিভাবে বোঝানোর চেষ্টা করে, আমি সবসময় নিরাপত্তা বাহিনীর নজরে পড়ে যাওয়ার এবং নিখোঁজ হওয়ার ভয় বহন করতাম।
উপ-প্রেস সচিব লিখেন, নিরাপত্তার কারণে, আমি আগে কখনো আমার কাজের কৃতিত্ব দাবি করতে পারতাম না, কিন্তু যখনই আমি দেখি যে কোনো সহকর্মী সাংবাদিক আমার কাজকে রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহার করছেন, তখন তা আমাকে সত্যিই আনন্দ দেয়।
উপদেষ্টা বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ নির্বাচনসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা যাতে কোনো আইনবহির্ভূত কাজ না করে সে বিষয়েও নির্দেশনা দেওয়ার আলোচনা হয়েছে। নির্বাচনে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ঝুঁকিপূর্ণ সব ভোটকেন্দ্রে ক্লোজড সার্কিট ক্যামেরা স্থাপন ও কার্যকর মনিটরিং ব্যবস্থা গ্রহণ করা। তাছাড়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষা
২ ঘণ্টা আগেএই কর্মসূচির আওতায় আগামী ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত ৯ মাস থেকে ১৫ বছরের কম বয়সী প্রায় পাঁচ কোটি শিশুকে বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে।
৪ ঘণ্টা আগে