প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বাংলাদেশের সংগীতাঙ্গনের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র, কিংবদন্তি শিল্পী ফরিদা পারভীনের মরদেহ আজ (রোববার) শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আনা হয়েছে।
তার ছেলে ইমাম নাহিল সুমন জানান, শহীদ মিনারে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদনের পর শিল্পীর মরদেহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ প্রাঙ্গণে নেওয়া হবে, যেখানে বাদ জোহর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর তার ইচ্ছা অনুযায়ী কুষ্টিয়ায় মা-বাবার কবরের পাশে তাকে দাফন করা হবে।
ফরিদা পারভীন বেশকিছু দিন ধরে অসুস্থ ছিলেন। কিডনি সমস্যা, ডায়াবেটিসসহ নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন তিনি। চলতি বছরে তিন দফায় হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিতে হয় তাকে।
গত ২ সেপ্টেম্বর মহাখালীর ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় ফরিদা পারভীনকে। অবস্থা গুরুতর হওয়ায় হাসপাতালে নেওয়ার পরই নিয়ে যাওয়া হয় আইসিইউতে। পরে তাকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়।
ইউনিভার্সেল হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. আশীষ কুমার চক্রবর্তী বলেন, বুধবার থেকেই ফরিদা পারভীনের অবস্থা খারাপের দিকে যাচ্ছিল। তার কিডনি ও ব্রেন কাজ করছিল না। রক্তের ইনফেকশন পুরো শরীর ছড়িয়ে পরে। শেষ মূহুর্তে সর্বোচ্চ মাত্রার ওষুধ দেওয়া হয়েছিল কিন্তু তাতেও কাজ হয়নি। এক পর্যায়ে তার শ্বাসপ্রসার বন্ধ হয়ে যায়। আমরা সর্বোচ্চ সেষ্টা করেছি। সব চেষ্টা ব্যর্থ করে তিনি না ফেরার দেশে চলে যান।
বাংলাদেশের সংগীতাঙ্গনের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র, কিংবদন্তি শিল্পী ফরিদা পারভীনের মরদেহ আজ (রোববার) শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আনা হয়েছে।
তার ছেলে ইমাম নাহিল সুমন জানান, শহীদ মিনারে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদনের পর শিল্পীর মরদেহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ প্রাঙ্গণে নেওয়া হবে, যেখানে বাদ জোহর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর তার ইচ্ছা অনুযায়ী কুষ্টিয়ায় মা-বাবার কবরের পাশে তাকে দাফন করা হবে।
ফরিদা পারভীন বেশকিছু দিন ধরে অসুস্থ ছিলেন। কিডনি সমস্যা, ডায়াবেটিসসহ নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন তিনি। চলতি বছরে তিন দফায় হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিতে হয় তাকে।
গত ২ সেপ্টেম্বর মহাখালীর ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় ফরিদা পারভীনকে। অবস্থা গুরুতর হওয়ায় হাসপাতালে নেওয়ার পরই নিয়ে যাওয়া হয় আইসিইউতে। পরে তাকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়।
ইউনিভার্সেল হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. আশীষ কুমার চক্রবর্তী বলেন, বুধবার থেকেই ফরিদা পারভীনের অবস্থা খারাপের দিকে যাচ্ছিল। তার কিডনি ও ব্রেন কাজ করছিল না। রক্তের ইনফেকশন পুরো শরীর ছড়িয়ে পরে। শেষ মূহুর্তে সর্বোচ্চ মাত্রার ওষুধ দেওয়া হয়েছিল কিন্তু তাতেও কাজ হয়নি। এক পর্যায়ে তার শ্বাসপ্রসার বন্ধ হয়ে যায়। আমরা সর্বোচ্চ সেষ্টা করেছি। সব চেষ্টা ব্যর্থ করে তিনি না ফেরার দেশে চলে যান।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এখন মানুষ বহু রকমের উদ্যোক্তা হয়েছে। আমরা কারও তালিকা করে রাখিনি। কাজেই আরও সুযোগ আসছে। এর বড় কারণ হলো প্রযুক্তি। প্রযুক্তি আমাদেরকে সমস্ত কাজে একেবারে বিশ্বের সঙ্গে যুক্ত করে দিয়েছে। এখন প্রযুক্তিকে ব্যবহার করার সময় এসেছে।
২ ঘণ্টা আগে