ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) জগন্নাথ হলের নবনির্মিত রবীন্দ্র ভবনের ছাদ থেকে পড়ে এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। ফেসবুকে অভিমানী পোস্ট দেওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর সঞ্জয় বাড়াইক (২৮) নামের ওই শিক্ষার্থী মারা যান।
আজ সোমবার (১৪ জুলাই) ভোরে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমেদ জানান, নিহত শিক্ষার্থীর নাম সঞ্জয় বাড়াইক (২৮)। ঢাবির নৃবিজ্ঞান বিভাগের ২০২০-২১ বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন তিনি। সঞ্জয়ের বাড়ি হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলায়।
চিকিৎসকের বরাত দিয়ে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের সহকারী ইনচার্জ মো. মাসুদ। তিনি বলেন, সোমবার ভোরে এ ঘটনা ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
মাসুদ জানান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টাফরা সঞ্জয়কে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। ভবন থেকে পড়ে তার মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে।
জগন্নাথ হলের এক কর্মচারী জানান, ভোরে এক দারোয়ান তাকে ফোন করে জানান, জগন্নাথ হলের ভেতরে রাস্তার পাশে একজন শিক্ষার্থী পড়ে আছে। পরে তিনি সেখানে গিয়ে আরও কয়েকজন মিলে রক্তাক্ত অবস্থায় সঞ্জয়কে ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে যান। তবে তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি।
ওই কর্মচারী আরও বলেন, হলের সিসি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা গেছে, সঞ্জয় ভবন থেকে নিচে পড়ে গেছেন। তবে তিনি কীভাবে পড়েছেন কিংবা লাফ দিয়েছেন কি না, সেটি স্পষ্ট নয়।
এদিকে, এ ঘটনার আনুমানিক পাঁচ ঘণ্টা আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট করেন সঞ্জয়।
তিনি লেখেন, 'আমি আমার ভুল বুঝতে পেরেছি। আমি দিনের পর দিন কাউকে ডিস্টার্ব করে গেছি। উল্টো মানুষকে দোষারোপ করা আমার একদম ঠিক হয়নি। আমি সকলের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। আমি দিনের পর দিন অন্যায় করেছি, নিজের দোষ ঢেকে অপরজনকে দোষ দেওয়া আমার ঠিক হয়নি। আমার কারণে কারো কোনো ক্ষতি হলে সে দায় একান্তই আমার। আমি ক্ষমা চাচ্ছি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) জগন্নাথ হলের নবনির্মিত রবীন্দ্র ভবনের ছাদ থেকে পড়ে এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। ফেসবুকে অভিমানী পোস্ট দেওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর সঞ্জয় বাড়াইক (২৮) নামের ওই শিক্ষার্থী মারা যান।
আজ সোমবার (১৪ জুলাই) ভোরে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমেদ জানান, নিহত শিক্ষার্থীর নাম সঞ্জয় বাড়াইক (২৮)। ঢাবির নৃবিজ্ঞান বিভাগের ২০২০-২১ বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন তিনি। সঞ্জয়ের বাড়ি হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলায়।
চিকিৎসকের বরাত দিয়ে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের সহকারী ইনচার্জ মো. মাসুদ। তিনি বলেন, সোমবার ভোরে এ ঘটনা ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
মাসুদ জানান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টাফরা সঞ্জয়কে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। ভবন থেকে পড়ে তার মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে।
জগন্নাথ হলের এক কর্মচারী জানান, ভোরে এক দারোয়ান তাকে ফোন করে জানান, জগন্নাথ হলের ভেতরে রাস্তার পাশে একজন শিক্ষার্থী পড়ে আছে। পরে তিনি সেখানে গিয়ে আরও কয়েকজন মিলে রক্তাক্ত অবস্থায় সঞ্জয়কে ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে যান। তবে তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি।
ওই কর্মচারী আরও বলেন, হলের সিসি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা গেছে, সঞ্জয় ভবন থেকে নিচে পড়ে গেছেন। তবে তিনি কীভাবে পড়েছেন কিংবা লাফ দিয়েছেন কি না, সেটি স্পষ্ট নয়।
এদিকে, এ ঘটনার আনুমানিক পাঁচ ঘণ্টা আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট করেন সঞ্জয়।
তিনি লেখেন, 'আমি আমার ভুল বুঝতে পেরেছি। আমি দিনের পর দিন কাউকে ডিস্টার্ব করে গেছি। উল্টো মানুষকে দোষারোপ করা আমার একদম ঠিক হয়নি। আমি সকলের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। আমি দিনের পর দিন অন্যায় করেছি, নিজের দোষ ঢেকে অপরজনকে দোষ দেওয়া আমার ঠিক হয়নি। আমার কারণে কারো কোনো ক্ষতি হলে সে দায় একান্তই আমার। আমি ক্ষমা চাচ্ছি।
এর আগে ৩০ সেপ্টেম্বর ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান তাদের দুইদিনের রিমান্ডের আদেশ দেন। এদিন অপর আসামি মো. শাহিন হোসেনকে (৩৮) প্রয়োজনবোধে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেন আদালত। এর আগে ২৯ সেপ্টেম্বর আসামিদের কারাগারে পাঠান আদালত।
৭ ঘণ্টা আগেচিঠিতে আরো বলা হয়, এরইমধ্যে ‘হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইন ২০২৬’ ঘোষণা করা হয়েছে। কোটা পূরণ এবং হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইনের নির্দেশনার আলোকে এজেন্সিগুলোর জরুরি ভিত্তিতে সমন্বয় করে লিড গঠন করা প্রয়োজন। ‘হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইন ২০২৬’ এর অনুচ্ছেদ ১৩ (২) ও (৩) অনুযায়ী লিড এজেন্সির সঙ্গে সমন্বয়কারী সব এজেন্সি একই ধর
৮ ঘণ্টা আগে