
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিতে মো. সুমন শিকদারকে হত্যার অভিযোগে রাজধানীর বাড্ডা থানার মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহীর ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) বিকেলে তাকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। এসময় মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তদন্ত কর্মকর্তা বাড্ডা থানার উপ-পরিদর্শক (এসএম) রেজাউল আলম তার ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আলী হায়দারের আদালত তার এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
রিমান্ড আবেদনে তদন্ত কর্মকর্তা উল্লেখ করেন, গ্রেপ্তার আসামি ড. তৌফিক- ই-ইলাহী চৌধুরী ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার তথ্য পাওয়ায় ডিবি পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। আসামিকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনায় জড়িত থাকার তথ্য প্রমাণও পাওয়া যাচ্ছে। এ অবস্থায় মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে আসামিকে আরো ব্যাপকভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও পলাতক আসামিদের পাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। তাই তাকে ১০ দিনের পুলিশি রিমান্ড একান্ত প্রয়োজন।
এর আগে মঙ্গলবার রাত পৌনে ১০টার দিকে রাজধানীর গুলশান থেকে ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী।
জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গত ১৭ জুলাই বাড্ডার প্রগতি স্মরণীতে গুলিতে নিহত হন সুমন সিকদার। এ ঘটনায় সুমনের মা মোসাম্মত মাছুমা ২০ আগস্ট বাড্ডা থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রধান করে ১৭৯ জনকে আসামি করেন। ওই মামলায় ড. তৌফিক- ই-ইলাহী চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিতে মো. সুমন শিকদারকে হত্যার অভিযোগে রাজধানীর বাড্ডা থানার মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহীর ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) বিকেলে তাকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। এসময় মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তদন্ত কর্মকর্তা বাড্ডা থানার উপ-পরিদর্শক (এসএম) রেজাউল আলম তার ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আলী হায়দারের আদালত তার এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
রিমান্ড আবেদনে তদন্ত কর্মকর্তা উল্লেখ করেন, গ্রেপ্তার আসামি ড. তৌফিক- ই-ইলাহী চৌধুরী ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার তথ্য পাওয়ায় ডিবি পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। আসামিকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনায় জড়িত থাকার তথ্য প্রমাণও পাওয়া যাচ্ছে। এ অবস্থায় মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে আসামিকে আরো ব্যাপকভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও পলাতক আসামিদের পাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। তাই তাকে ১০ দিনের পুলিশি রিমান্ড একান্ত প্রয়োজন।
এর আগে মঙ্গলবার রাত পৌনে ১০টার দিকে রাজধানীর গুলশান থেকে ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী।
জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গত ১৭ জুলাই বাড্ডার প্রগতি স্মরণীতে গুলিতে নিহত হন সুমন সিকদার। এ ঘটনায় সুমনের মা মোসাম্মত মাছুমা ২০ আগস্ট বাড্ডা থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রধান করে ১৭৯ জনকে আসামি করেন। ওই মামলায় ড. তৌফিক- ই-ইলাহী চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

দেশে চলমান বিভিন্ন সহিংসতা ও নাশকতার প্রেক্ষাপটে এ সতর্কতার নির্দেশ দিলো বেবিচক। সংস্থার চিঠিতে বলা হয়, সব বিমানবন্দরে সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে সার্বক্ষণিক নজরদারি নিশ্চিত করতে হবে। বিমানবন্দর এলাকায় সব ধরনের টহল বৃদ্ধি এবং মনিটরিং ব্যবস্থা আরও শক্তিশালী করা হয়েছে। সম্ভাব্য যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত
১০ ঘণ্টা আগে
এর আগে সোমবার দিনগত রাতে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী, উত্তরা ও বসুন্ধরা এলাকায় রাইদা পরিবহনের দুটি ও রাজধানী পরিবহনের একটি বাসে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। এর আগে সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে শান্তা মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি চলন্ত বাসে আগুন দেওয়া হয়। আগুন নিয়ন্ত্র
১০ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৯১২ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তাদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১৩৮ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১৫১ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি কর্পোরেশনের বাইরে) ১৩০ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ১৯৪ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১৩১ জন, খুলনা বিভাগে ৭২ জন (সিটি কর্পোরেশনের বাইরে), রাজশাহী বিভাগে
১১ ঘণ্টা আগে
আইন উপদেষ্টা বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনা করে আমাদের একটা ঐক্যবদ্ধ নির্দেশনা দেবেন, এ ধরনের প্রত্যাশা আমরা করেছিলাম। কিন্তু প্রত্যাশা করেই আমরা বসে থাকিনি। আমরা নিজেদের মতো কাজ করেছি। সনদ বাস্তবায়নের ব্যাপারে কী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি, তা আগামী তিন-চার দিনের মধ্যে পরিষ্কারভাবে জানতে
১২ ঘণ্টা আগে