
বাগেরহাট প্রতিনিধি

বাগেরহাটের মোংলায় গত ডিসেম্বরে অষ্টম শ্রেণিতে পড়ুয়া এক কিশোরীর (১৪) আত্মহত্যার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে এক তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ওই কিশোরী পরিবারের সঙ্গে অভিমান করে আত্মহত্যা করেছিল বলা হলেও পরে বেরিয়ে এসেছে, ধর্ষণের শিকার হয়ে সে আত্মহত্যা করেছিল।
গত ১৫ ডিসেম্বর দিবাগত রাতে ওই কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার হয়েছিল। ওই সময় মোংলা থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলাও হয়। পরে প্রকৃত ঘটনা জানতে পেরে মেয়েটির বাবা গত ৭ এপ্রিল ধর্ষণ ও আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগে এজাহার দায়ের করেন থানায়।
আদালতের আদেশে গত ২১ এপ্রিল সেটি মামলা হিসেবে রেকর্ড হয়েছে। এ মামলায় এক নারীসহ তিনজনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলা রেকর্ড হওয়ার পরদিন ২২ এপ্রিল পুলিশ অভিযান চালিয়ে বন্দর কর্তৃপক্ষের মাধবী কলোনি এলাকা থেকে মামলার প্রধান আসামি আসহাবুল ইয়ামিনকে (২৪) গ্রেপ্তার করে। ইয়ামিন মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের এ কটি নৌ যানের মাস্টার মো. সোহেল রানার ছেলে।
পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, আসহাবুল ইয়ামিন ও তার কয়েকজন বন্ধুর সঙ্গে ওই কিশোরীর পরিচয় ও ঘনিষ্ঠতা তৈরি হয়। একদিন আসহাবুল ও তার বন্ধুরা মেয়েটিকে ট্রলারে করে সুন্দরবনের করমজল পিকনিক স্পষ্টে বেড়াতে নিয়ে যান। সেখানে তাকে নেশাজাতীয় কিছু খাইয়ে অচেতন করে ধর্ষণ করেন আসহাবুল। ধর্ষণের সময়কার ছবি ও ভিডিও ধারণও করেন রাখেন আসাহাবুলের সহযোগীরা।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, পরে ওই ছবি ও ভিডিও দেখিয়ে মেয়েটিকে ব্ল্যাকমেইল করা হতো। তাকে আরও কয়েকবার ধর্ষণ করেন আসহাবুল। গত ১৪ ডিসেম্বর মেয়েটিকে আসহাবুল কাইনমারী এলাকায় একটি কফি শপে ডেকে নেন। সেখানে মেয়েটি বিয়ের প্রস্তাব দিলে আসহাবুল তাকে অপমান করেন। এতে মেয়েটিকে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে এবং পরদিন রাতে ঘরের আড়ার সঙ্গে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মোংলা থানার ওসি (তদন্ত) মানিক চন্দ্র গাইন জানান, মামলার তদন্ত চলছে। ঘটনার অন্যতম হোতা আসহাবুল ইয়ামীনকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আসহাবুল প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে এ ঘটনায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

বাগেরহাটের মোংলায় গত ডিসেম্বরে অষ্টম শ্রেণিতে পড়ুয়া এক কিশোরীর (১৪) আত্মহত্যার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে এক তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ওই কিশোরী পরিবারের সঙ্গে অভিমান করে আত্মহত্যা করেছিল বলা হলেও পরে বেরিয়ে এসেছে, ধর্ষণের শিকার হয়ে সে আত্মহত্যা করেছিল।
গত ১৫ ডিসেম্বর দিবাগত রাতে ওই কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার হয়েছিল। ওই সময় মোংলা থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলাও হয়। পরে প্রকৃত ঘটনা জানতে পেরে মেয়েটির বাবা গত ৭ এপ্রিল ধর্ষণ ও আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগে এজাহার দায়ের করেন থানায়।
আদালতের আদেশে গত ২১ এপ্রিল সেটি মামলা হিসেবে রেকর্ড হয়েছে। এ মামলায় এক নারীসহ তিনজনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলা রেকর্ড হওয়ার পরদিন ২২ এপ্রিল পুলিশ অভিযান চালিয়ে বন্দর কর্তৃপক্ষের মাধবী কলোনি এলাকা থেকে মামলার প্রধান আসামি আসহাবুল ইয়ামিনকে (২৪) গ্রেপ্তার করে। ইয়ামিন মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের এ কটি নৌ যানের মাস্টার মো. সোহেল রানার ছেলে।
পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, আসহাবুল ইয়ামিন ও তার কয়েকজন বন্ধুর সঙ্গে ওই কিশোরীর পরিচয় ও ঘনিষ্ঠতা তৈরি হয়। একদিন আসহাবুল ও তার বন্ধুরা মেয়েটিকে ট্রলারে করে সুন্দরবনের করমজল পিকনিক স্পষ্টে বেড়াতে নিয়ে যান। সেখানে তাকে নেশাজাতীয় কিছু খাইয়ে অচেতন করে ধর্ষণ করেন আসহাবুল। ধর্ষণের সময়কার ছবি ও ভিডিও ধারণও করেন রাখেন আসাহাবুলের সহযোগীরা।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, পরে ওই ছবি ও ভিডিও দেখিয়ে মেয়েটিকে ব্ল্যাকমেইল করা হতো। তাকে আরও কয়েকবার ধর্ষণ করেন আসহাবুল। গত ১৪ ডিসেম্বর মেয়েটিকে আসহাবুল কাইনমারী এলাকায় একটি কফি শপে ডেকে নেন। সেখানে মেয়েটি বিয়ের প্রস্তাব দিলে আসহাবুল তাকে অপমান করেন। এতে মেয়েটিকে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে এবং পরদিন রাতে ঘরের আড়ার সঙ্গে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মোংলা থানার ওসি (তদন্ত) মানিক চন্দ্র গাইন জানান, মামলার তদন্ত চলছে। ঘটনার অন্যতম হোতা আসহাবুল ইয়ামীনকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আসহাবুল প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে এ ঘটনায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

গ্রেপ্তাররা হলো-কবির (২২), রাজু (২৫), শাহাদাত হোসেন (৩০), রাসেল (৩২), বশির (৬৩), সজীব (২৩), সারফারাজ (২১), পৃথিবী (২২), সাজ্জাদ (২২), জাহিদ (২৮), শাওন (১৯), রাজু (৩২), সোহেব (২৩), সাগর (২০), জীবন (২৪), কাল্লু (৩০), মিন্টু (৩৫), শাকিব (১৯), আঙ্গুর মিয়া (২০), জসীম উদ্দিন (১৯), নয়ন (১৯), রাসেল (১৯), মু
২ ঘণ্টা আগে
পৌনে ছয়টার দিকে আন্দোলনকারীরা আবারও জড়ো হয়ে ধাওয়া দেওয়ার চেষ্টা করে। তারা পুলিশের দিকে ইট-পাটকেল ছুড়ে মারছে। টিএসসি থেকে এসে শিল্পাচার্য জয়নুল ভবনের সামনে তারা রাস্তায় আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখাচ্ছে। এ সময় মোবাশ্বেরের বিরুদ্ধে অশালীন স্লোগানও দেয়া হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে
ইসি সচিব বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট উভয় ক্ষেত্রেই পোস্টাল ব্যালট থাকবে। জাতীয় নির্বাচনের ব্যালট হবে সাদা কাগজের ওপর কালো প্রতীক। আর গণভোটের ব্যালট হবে রঙিন কাগজের ওপর দৃশ্যমান যে কোনো কালি।
৩ ঘণ্টা আগে
লিগ্যাল নোটিশে উল্লেখ করা হয়, ৯০% মুসলিম দেশ বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষ ইসলামকে ধারণ করে এবং মেনে চলে। মসজিদেও এক সাথে সমবেত হয়ে নামাজ আদায় করে এবং এক আল্লাহ ইবাদাত করে ও আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর উপর দুরুদ পাঠ করে। ঠিক এমন পর্যায় এসে ৯০% মুসলিম দেশে বাউল আবুল সরকার স্বয়ং আল্লাহকে নিয়ে ক
৩ ঘণ্টা আগে