প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরকে ‘বিতর্কিত’ আখ্যা দিয়ে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজার সামনে বিক্ষোভ করছেন ‘জুলাই যোদ্ধারা’। এই সনদে জুলাই আন্দোলনে আহতদের অবমূল্যায়ন করা হয়েছে বলে তারা অভিযোগ তুলেছেন।
জুলাই যোদ্ধারা জানিয়েছেন, জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান ঘিরে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ এবং পুলিশের লাঠিচার্জ ও টিয়ারশেল নিক্ষেপের ঘটনায় তাদের অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনার বিচারও দাবি করেন তারা।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের পর রাতে জুলাই যোদ্ধারা বিক্ষোভ করেন। এ সময় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আগে জুলাই যোদ্ধাদের ওপর হামলার প্রতিবাদ ও তিন দফা আদায়ে আগামী রোববার (১৯ অক্টোবর) সারা দেশের সব জেলায় তিন ঘণ্টা মহাসড়ক অবরোধের ঘোষণা দেন তারা।
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শেষ হলে সন্ধ্যায় শতাধিক জুলাই যোদ্ধা মিছিল নিয়ে সংসদ ভবনের ভেতরে প্রবেশের চেষ্টা করেন। এ সময় পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তাদের বাধা দেয়। পরে নিরাপত্তা বেষ্টনীতে দাঁড়িয়ে বক্তব্য রাখেন নেতারা।
‘আমরা জুলাই যোদ্ধা আন্দোলনে’র সংগঠক ইয়াসিন নূর বলেন, জুলাইয়ে আহতদের মারধর করে স্বাক্ষর করা এই সনদ বাতিল না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে। কারণ এর আইনি ভিত্তি দেয়নি সরকার।
ভারতের প্রেসক্রিপশনে এই সনদ প্রণয়ন করা হয়েছে উল্লেখ করে জুলাই যোদ্ধারা বলেন, এই সনদের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। এতে দেশের মানুষের প্রত্যাশার প্রতিফলন হয়নি। তাই এটি বাতিল করতে হবে।
‘আমরা জুলাই যোদ্ধা সংসদের’ মুখ্য সংগঠক মাসুদ রানা সৌরভ বলেন, আমাদের ওপর অতর্কিত হামলার প্রতিবাদে এবং আমাদের তিন দফা দাবি এ সরকারের আমলেই বাস্তবায়নের দাবিতে রোববার দুপুর ২টা থেকে ৫টা পর্যন্ত প্রতিটি জেলা শহরের মহাসড়কে অবরোধ কর্মসূচি পালন করা হবে। অবরোধ কর্মসূচিতে জুলাই আন্দোলনে আহতদের পাশাপাশি দেশের সাধারণ জনগণের অংশগ্রহণ কামনা করছি।
মাসুদ রানা সৌরভ আরও বলেন, জুলাই শহিদদের ‘জাতীয় বীর’ ও আহত-পঙ্গুত্ববরণকারীদের ‘বীর’ স্বীকৃতি দিয়ে সাংবিধানিক স্বীকৃতি দিতে হবে। জুলাইয়ে আহত ও শহিদ পরিবারগুলোর পুনর্বাসনের নির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করতে হবে এবং আমাদের জন্য দায়মুক্তি দিয়ে সুরক্ষা আইন করতে হবে, যেন আমাদের বিরুদ্ধে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড প্রমাণিত না হওয়া পর্যন্ত হয়রানি করা না হয়।
এদিকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে ‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনায় ১০ পুলিশ সদস্য আহত ও ঘটনাস্থল থেকে দুজনকে আটকের তথ্য দিয়েছে পুলিশ। ওই সংঘর্ষের সময় পুলিশের পাঁচটি গাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার ইবনে মিজান গণমাধ্যমকে বলেন, ঘটনাস্থল থেকে দুজনকে আটক করা হয়েছে। পুলিশের ওপর হামলা, সরকারি স্থাপনায় অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের ঘটনায় একাধিক মামলার প্রস্তুতি চলছে।
শুক্রবার সকাল থেকেই জুলাই অভ্যুত্থানে হতাহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি এবং আহতদের আইনি সুরক্ষা ও পুনর্বাসনের দাবিতে ‘জুলাই যোদ্ধা’ পরিচয়ে কয়েক শ মানুষ মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে জড়ো হন। দুপুরে তারা সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের মঞ্চে প্রবেশ করে অতিথিদের আসনে বসে পড়েন।
আয়োজক ও সংশ্লিষ্টরা তাদের সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে ব্যর্থ হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ মঞ্চে উঠে জুলাই যোদ্ধাদের দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দেন, সনদের অঙ্গীকারনামার ৫ নম্বর দফার সংশোধিত ভাষ্য পড়েও শোনান। তবু বিক্ষোভকারীদের একাংশ অবস্থান ছাড়েননি।
পরে দুপুর দেড়টার দিকে বিপুলসংখ্যক পুলিশ, এপিবিএন, র্যাব, বিজিবি ও ডিএমপির সোয়াত টিম মোতায়েন করে ‘জুলাই যোদ্ধা’দের সরিয়ে দেওয়া চেষ্টা করা হয়। এ সময় দক্ষিণ প্লাজা এলাকায় লাঠিচার্জ ও ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে। অন্যদিনে সড়কে অবস্থানরত বিক্ষোভকারীরা ভেতরে প্রবেশের চেষ্টা করলে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ জুড়ে।
সংঘর্ষের সময় বিক্ষোভকারীরা মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ সড়কে পুলিশের কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর করে এবং সেচ ভবনের সামনে তাঁবু দিয়ে বানানো পুলিশ ও র্যাবের দুটি অস্থায়ী কন্ট্রোলরুমে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। এতে রুমের আসবাব, সিসিটিভি ক্যামেরা, ফ্যান, এসি ও অন্যান্য সরঞ্জাম পুড়ে যায়।
এ সময় পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করতে লাঠিচার্জ, সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারগ্যাস নিক্ষেপ করে। এ সময় বিক্ষোভকারীদের একাংশ খামারবাড়ির দিকে ও আরেক অংশ আসাদ গেটের দিকে অবস্থান নেন।
পরে বিকাল ৩টার দিকে পুরো মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ নিয়ন্ত্রণে নিয়ে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে যায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শেষ না হওয়া পর্যন্ত মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে যান চলাচল বন্ধ রাখা হয়। এ সময় সেনাবাহিনীও মোতায়েন করা হয়।
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরকে ‘বিতর্কিত’ আখ্যা দিয়ে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজার সামনে বিক্ষোভ করছেন ‘জুলাই যোদ্ধারা’। এই সনদে জুলাই আন্দোলনে আহতদের অবমূল্যায়ন করা হয়েছে বলে তারা অভিযোগ তুলেছেন।
জুলাই যোদ্ধারা জানিয়েছেন, জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান ঘিরে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ এবং পুলিশের লাঠিচার্জ ও টিয়ারশেল নিক্ষেপের ঘটনায় তাদের অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনার বিচারও দাবি করেন তারা।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের পর রাতে জুলাই যোদ্ধারা বিক্ষোভ করেন। এ সময় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আগে জুলাই যোদ্ধাদের ওপর হামলার প্রতিবাদ ও তিন দফা আদায়ে আগামী রোববার (১৯ অক্টোবর) সারা দেশের সব জেলায় তিন ঘণ্টা মহাসড়ক অবরোধের ঘোষণা দেন তারা।
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শেষ হলে সন্ধ্যায় শতাধিক জুলাই যোদ্ধা মিছিল নিয়ে সংসদ ভবনের ভেতরে প্রবেশের চেষ্টা করেন। এ সময় পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তাদের বাধা দেয়। পরে নিরাপত্তা বেষ্টনীতে দাঁড়িয়ে বক্তব্য রাখেন নেতারা।
‘আমরা জুলাই যোদ্ধা আন্দোলনে’র সংগঠক ইয়াসিন নূর বলেন, জুলাইয়ে আহতদের মারধর করে স্বাক্ষর করা এই সনদ বাতিল না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে। কারণ এর আইনি ভিত্তি দেয়নি সরকার।
ভারতের প্রেসক্রিপশনে এই সনদ প্রণয়ন করা হয়েছে উল্লেখ করে জুলাই যোদ্ধারা বলেন, এই সনদের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। এতে দেশের মানুষের প্রত্যাশার প্রতিফলন হয়নি। তাই এটি বাতিল করতে হবে।
‘আমরা জুলাই যোদ্ধা সংসদের’ মুখ্য সংগঠক মাসুদ রানা সৌরভ বলেন, আমাদের ওপর অতর্কিত হামলার প্রতিবাদে এবং আমাদের তিন দফা দাবি এ সরকারের আমলেই বাস্তবায়নের দাবিতে রোববার দুপুর ২টা থেকে ৫টা পর্যন্ত প্রতিটি জেলা শহরের মহাসড়কে অবরোধ কর্মসূচি পালন করা হবে। অবরোধ কর্মসূচিতে জুলাই আন্দোলনে আহতদের পাশাপাশি দেশের সাধারণ জনগণের অংশগ্রহণ কামনা করছি।
মাসুদ রানা সৌরভ আরও বলেন, জুলাই শহিদদের ‘জাতীয় বীর’ ও আহত-পঙ্গুত্ববরণকারীদের ‘বীর’ স্বীকৃতি দিয়ে সাংবিধানিক স্বীকৃতি দিতে হবে। জুলাইয়ে আহত ও শহিদ পরিবারগুলোর পুনর্বাসনের নির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করতে হবে এবং আমাদের জন্য দায়মুক্তি দিয়ে সুরক্ষা আইন করতে হবে, যেন আমাদের বিরুদ্ধে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড প্রমাণিত না হওয়া পর্যন্ত হয়রানি করা না হয়।
এদিকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে ‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনায় ১০ পুলিশ সদস্য আহত ও ঘটনাস্থল থেকে দুজনকে আটকের তথ্য দিয়েছে পুলিশ। ওই সংঘর্ষের সময় পুলিশের পাঁচটি গাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার ইবনে মিজান গণমাধ্যমকে বলেন, ঘটনাস্থল থেকে দুজনকে আটক করা হয়েছে। পুলিশের ওপর হামলা, সরকারি স্থাপনায় অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের ঘটনায় একাধিক মামলার প্রস্তুতি চলছে।
শুক্রবার সকাল থেকেই জুলাই অভ্যুত্থানে হতাহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি এবং আহতদের আইনি সুরক্ষা ও পুনর্বাসনের দাবিতে ‘জুলাই যোদ্ধা’ পরিচয়ে কয়েক শ মানুষ মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে জড়ো হন। দুপুরে তারা সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের মঞ্চে প্রবেশ করে অতিথিদের আসনে বসে পড়েন।
আয়োজক ও সংশ্লিষ্টরা তাদের সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে ব্যর্থ হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ মঞ্চে উঠে জুলাই যোদ্ধাদের দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দেন, সনদের অঙ্গীকারনামার ৫ নম্বর দফার সংশোধিত ভাষ্য পড়েও শোনান। তবু বিক্ষোভকারীদের একাংশ অবস্থান ছাড়েননি।
পরে দুপুর দেড়টার দিকে বিপুলসংখ্যক পুলিশ, এপিবিএন, র্যাব, বিজিবি ও ডিএমপির সোয়াত টিম মোতায়েন করে ‘জুলাই যোদ্ধা’দের সরিয়ে দেওয়া চেষ্টা করা হয়। এ সময় দক্ষিণ প্লাজা এলাকায় লাঠিচার্জ ও ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে। অন্যদিনে সড়কে অবস্থানরত বিক্ষোভকারীরা ভেতরে প্রবেশের চেষ্টা করলে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ জুড়ে।
সংঘর্ষের সময় বিক্ষোভকারীরা মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ সড়কে পুলিশের কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর করে এবং সেচ ভবনের সামনে তাঁবু দিয়ে বানানো পুলিশ ও র্যাবের দুটি অস্থায়ী কন্ট্রোলরুমে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। এতে রুমের আসবাব, সিসিটিভি ক্যামেরা, ফ্যান, এসি ও অন্যান্য সরঞ্জাম পুড়ে যায়।
এ সময় পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করতে লাঠিচার্জ, সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারগ্যাস নিক্ষেপ করে। এ সময় বিক্ষোভকারীদের একাংশ খামারবাড়ির দিকে ও আরেক অংশ আসাদ গেটের দিকে অবস্থান নেন।
পরে বিকাল ৩টার দিকে পুরো মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ নিয়ন্ত্রণে নিয়ে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে যায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শেষ না হওয়া পর্যন্ত মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে যান চলাচল বন্ধ রাখা হয়। এ সময় সেনাবাহিনীও মোতায়েন করা হয়।
এতে উপস্থিত রয়েছেন উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যবৃন্দ। যোগ দিয়েছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা এবং জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্যরা।
১৮ ঘণ্টা আগেআলী রীয়াজ বলেন, রাজনীতিতে মতপার্থক্য না থাকলে তা গণতান্ত্রিক হয় না। কিন্তু ঐক্যের জায়গাও থাকতে হবে। আমাদের অনেক স্রোত, মোহনা একটি— একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ তৈরি করা। আমাদের বহু স্রোত, কিন্তু সবাই এক জায়গায়— আমরা যেকোনো ধরনের স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে সবাই দাঁড়িয়ে থাকব।
১৮ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ আলোচনা শেষে ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ প্রণয়ন করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। শেষ মুহূর্তেও কিছু রাজনৈতিক দলের মতভিন্নতা থাকলেও শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় এই সনদ স্বাক্ষরের অনুষ্ঠান আয়োজন করে সরকার। অনুষ্ঠানের ঘটনাপ্রবাহ সরাসরি তুলে ধরা হচ্ছে রাজনীতি ডটকমের পাঠকদের জন্য...
২০ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞপ্তিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, এ জঘন্য কর্মকাণ্ড অগ্রহণযোগ্য। এটি মানবাধিকার ও আইনের শাসনের গুরুতর লঙ্ঘন। বাংলাদেশ সরকার এ দুঃখজনক ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে। ভারত সরকারকে এ ঘটনার বিষয়ে অবিলম্বে একটি নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ তদন্ত করার আহ্বান জানাচ্ছে বাংলাদেশ।
২১ ঘণ্টা আগে