
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

রাজধানীর সোবহানবাগ এলাকার নিজ বাসা থেকে অনলাইন নিউজ পোর্টাল ঢাকা স্ট্রিমের গ্রাফিক ডিজাইনার স্বর্ণময়ী বিশ্বাসের (২৮) মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন বলে ধারণা করছে পুলিশ।
গত জুলাইয়ে ঢাকা স্ট্রিমের বাংলা কনটেন্ট এডিটর আলতাফ শাহনেওয়াজের বিরুদ্ধে লিখিতভাবে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ করেছিলেন প্রতিষ্ঠানটির যে ২৬ জন নারী কর্মী, তাদের একজন ছিলেন স্বর্ণময়ী। তবে প্রতিষ্ঠানটি বলছে, অভিযোগ পাওয়ার পর আলতাফ শাহনেওয়াজকে তাৎক্ষণিকভাবে প্রত্যাহার এবং অভিযোগ তদন্তের পর সে প্রত্যাহারের আদেশ বহাল রাখা হয়েছিল।
শনিবার (১৮ অক্টোবর) সন্ধ্যায় স্বর্ণময়ীকে গলায় ফাঁস দিয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পেয়ে স্বজনরা উদ্ধার করে ধানমন্ডির পপুলার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে পুলিশ তার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে পাঠায়।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) ইবনে মিজান গণমাধ্যমকে বলেন, ওই তরুণী সোবহানবাগ এলাকার একটি বাসায় ভাই-ভাবির সঙ্গে থাকতেন। শনিবার বিকেলে তিনি নিজ ঘরে ঢুকে দীর্ঘ সময়েও বের না হলে স্বজনরা দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে তাকে গলায় ফাঁস নিয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান।
স্বর্ণময়ীর মৃত্যুর পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তার সহকর্মীসহ অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন, তিন মাস আগে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ দায়েরের সঙ্গে তার মৃত্যুর কোনো যোগসূত্র রয়েছে কি না। শনিবার রাত থেকেই এ সংক্রান্ত আলোচনা ছড়িয়ে পড়ে। পরে রোববার (১৯ অক্টোবর) বিকেলে ঢাকা স্ট্রিম একটি বিবৃতি প্রকাশ করেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, শনিবার (১৮ অক্টোবর) সন্ধ্যায় আমাদের সহকর্মী স্বর্ণময়ী বিশ্বাসের অকালমৃত্যু হয়। এ ঘটনায় ঢাকা স্ট্রিম পরিবার গভীরভাবে শোকাহত। পুলিশ এরই মধ্যে মরদেহের ময়নাতদন্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমরা সামগ্রিক ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত দাবি করছি। ঢাকা স্ট্রিম এক্ষেত্রে পূর্ণ সহযোগিতা করবে।
ঢাকা স্ট্রিম বলছে, স্বর্ণময়ী বিশ্বাস ঢাকা স্ট্রিমের গ্রাফিক ডিজাইনার ছিলেন। কর্মপরিবেশে তিনি ছিলেন অত্যন্ত আন্তরিক, সহকর্মী হিসেবে ছিলেন বন্ধুভাবাপন্ন। দক্ষতার সঙ্গে তিনি দায়িত্ব পালন করেছেন।
স্বর্ণময়ীর মৃত্যু ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া আলোচনা প্রসঙ্গে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এমন একজন সহকর্মী হারিয়ে আমরা যখন শোকে মূহ্যমান, তখন স্বর্ণময়ীর মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একধরনের প্রচারণা আমাদের চোখে পড়েছে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে জানানো যাচ্ছে, ঢাকা স্ট্রিমের বাংলা কনটেন্ট এডিটর আলতাফ শাহনেওয়াজের বিরুদ্ধে গত ১৩ জুলাই মানবসম্পদ বিভাগে ‘লজিং কমপ্লেইন্ট এগেইন্সট ইনঅ্যাপ্রোপ্রিয়েট বিহেভিয়ার ইন দ্য ওয়ার্কপ্লেস’ শিরোনামে একটি অভিযোগপত্র জমা পড়ে।
অভিযোগ পাওয়ার পর তাৎক্ষণিকভাবে আলতাফ শাহনেওয়াজকে বার্তাকক্ষ থেকে প্রত্যাহার করা হয় এবং অভিযোগ তদন্তে দুই সদস্যের কমিটি গঠন করা হয় বলে জানিয়েছে ঢাকা স্ট্রিম। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, তদন্ত প্রতিবেদনে সহকর্মীদের সঙ্গে আলতাফ শাহনেওয়াজের কিছু ক্ষেত্রে অসৌজন্যমূলক আচরণের প্রমাণ পাওয়া গেলে ঢাকা স্ট্রিম কর্তৃপক্ষ দুটি চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।
সিদ্ধান্তগুলো হলো— আলতাফ শাহনেওয়াজকে বার্তাকক্ষ থেকে প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত বহাল রাখা হয় এবং ঢাকা স্ট্রিম কর্তৃপক্ষ কর্মীদের জন্য প্রতিষ্ঠানের একটি আচরণবিধি চূড়ান্ত করে।
কর্তৃপক্ষের এসব সিদ্ধান্তের ব্যাপারে অভিযোগকারীরা সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন দাবি করে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ঢাকা স্ট্রিমের পক্ষ থেকে গৃহীত ব্যবস্থাগুলো সম্পর্কে সব সহকর্মীকে অবহিত করা হয় এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের আচরণ সম্পর্কে সহকর্মীদের আরও সতর্ক থাকার আহ্বান জানানো হয়। এটি অত্যন্ত দুঃখজনক যে যথাযথ আইনি তদন্তের আগেই অভিযোগপত্রটির সঙ্গে স্বর্ণময়ীর মর্মান্তিক মৃত্যুকে জড়িয়ে অনেকেই মন্তব্য করছেন।
ঢাকা স্ট্রিমের মানবসম্পদ ও প্রশাসন বিভাগের ব্যবস্থাপক পি এম সজল আহমেদের সই করা বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আমরা প্রয়াত সহকর্মী স্বর্ণময়ীর পরিবারের সঙ্গে আছি। তার পরিবারের সম্মান ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সবার প্রতি সংবেদনশীল আচরণ করার অনুরোধ করছি। আমরা ঢাকা স্ট্রিম পরিবার যেকোনো ধরনের অন্যায়ের বিরুদ্ধে সব সময় সোচ্চার ছিলাম এবং থাকব। কর্মীদের নিরাপত্তার ব্যাপারে আমরা সচেতন ও অঙ্গীকারবদ্ধ।
স্বর্ণময়ীর মৃত্যুর ঘটনায় রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ওই থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সাইফুল ইসলাম বলেন, মরদেহের ময়নাতদন্ত হয়েছে। প্রতিবেদন হাতে পেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে। সবকিছু বিবেচনায় নিয়েই মামলার তদন্ত চলছে।

রাজধানীর সোবহানবাগ এলাকার নিজ বাসা থেকে অনলাইন নিউজ পোর্টাল ঢাকা স্ট্রিমের গ্রাফিক ডিজাইনার স্বর্ণময়ী বিশ্বাসের (২৮) মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন বলে ধারণা করছে পুলিশ।
গত জুলাইয়ে ঢাকা স্ট্রিমের বাংলা কনটেন্ট এডিটর আলতাফ শাহনেওয়াজের বিরুদ্ধে লিখিতভাবে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ করেছিলেন প্রতিষ্ঠানটির যে ২৬ জন নারী কর্মী, তাদের একজন ছিলেন স্বর্ণময়ী। তবে প্রতিষ্ঠানটি বলছে, অভিযোগ পাওয়ার পর আলতাফ শাহনেওয়াজকে তাৎক্ষণিকভাবে প্রত্যাহার এবং অভিযোগ তদন্তের পর সে প্রত্যাহারের আদেশ বহাল রাখা হয়েছিল।
শনিবার (১৮ অক্টোবর) সন্ধ্যায় স্বর্ণময়ীকে গলায় ফাঁস দিয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পেয়ে স্বজনরা উদ্ধার করে ধানমন্ডির পপুলার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে পুলিশ তার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে পাঠায়।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) ইবনে মিজান গণমাধ্যমকে বলেন, ওই তরুণী সোবহানবাগ এলাকার একটি বাসায় ভাই-ভাবির সঙ্গে থাকতেন। শনিবার বিকেলে তিনি নিজ ঘরে ঢুকে দীর্ঘ সময়েও বের না হলে স্বজনরা দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে তাকে গলায় ফাঁস নিয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান।
স্বর্ণময়ীর মৃত্যুর পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তার সহকর্মীসহ অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন, তিন মাস আগে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ দায়েরের সঙ্গে তার মৃত্যুর কোনো যোগসূত্র রয়েছে কি না। শনিবার রাত থেকেই এ সংক্রান্ত আলোচনা ছড়িয়ে পড়ে। পরে রোববার (১৯ অক্টোবর) বিকেলে ঢাকা স্ট্রিম একটি বিবৃতি প্রকাশ করেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, শনিবার (১৮ অক্টোবর) সন্ধ্যায় আমাদের সহকর্মী স্বর্ণময়ী বিশ্বাসের অকালমৃত্যু হয়। এ ঘটনায় ঢাকা স্ট্রিম পরিবার গভীরভাবে শোকাহত। পুলিশ এরই মধ্যে মরদেহের ময়নাতদন্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমরা সামগ্রিক ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত দাবি করছি। ঢাকা স্ট্রিম এক্ষেত্রে পূর্ণ সহযোগিতা করবে।
ঢাকা স্ট্রিম বলছে, স্বর্ণময়ী বিশ্বাস ঢাকা স্ট্রিমের গ্রাফিক ডিজাইনার ছিলেন। কর্মপরিবেশে তিনি ছিলেন অত্যন্ত আন্তরিক, সহকর্মী হিসেবে ছিলেন বন্ধুভাবাপন্ন। দক্ষতার সঙ্গে তিনি দায়িত্ব পালন করেছেন।
স্বর্ণময়ীর মৃত্যু ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া আলোচনা প্রসঙ্গে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এমন একজন সহকর্মী হারিয়ে আমরা যখন শোকে মূহ্যমান, তখন স্বর্ণময়ীর মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একধরনের প্রচারণা আমাদের চোখে পড়েছে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে জানানো যাচ্ছে, ঢাকা স্ট্রিমের বাংলা কনটেন্ট এডিটর আলতাফ শাহনেওয়াজের বিরুদ্ধে গত ১৩ জুলাই মানবসম্পদ বিভাগে ‘লজিং কমপ্লেইন্ট এগেইন্সট ইনঅ্যাপ্রোপ্রিয়েট বিহেভিয়ার ইন দ্য ওয়ার্কপ্লেস’ শিরোনামে একটি অভিযোগপত্র জমা পড়ে।
অভিযোগ পাওয়ার পর তাৎক্ষণিকভাবে আলতাফ শাহনেওয়াজকে বার্তাকক্ষ থেকে প্রত্যাহার করা হয় এবং অভিযোগ তদন্তে দুই সদস্যের কমিটি গঠন করা হয় বলে জানিয়েছে ঢাকা স্ট্রিম। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, তদন্ত প্রতিবেদনে সহকর্মীদের সঙ্গে আলতাফ শাহনেওয়াজের কিছু ক্ষেত্রে অসৌজন্যমূলক আচরণের প্রমাণ পাওয়া গেলে ঢাকা স্ট্রিম কর্তৃপক্ষ দুটি চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।
সিদ্ধান্তগুলো হলো— আলতাফ শাহনেওয়াজকে বার্তাকক্ষ থেকে প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত বহাল রাখা হয় এবং ঢাকা স্ট্রিম কর্তৃপক্ষ কর্মীদের জন্য প্রতিষ্ঠানের একটি আচরণবিধি চূড়ান্ত করে।
কর্তৃপক্ষের এসব সিদ্ধান্তের ব্যাপারে অভিযোগকারীরা সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন দাবি করে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ঢাকা স্ট্রিমের পক্ষ থেকে গৃহীত ব্যবস্থাগুলো সম্পর্কে সব সহকর্মীকে অবহিত করা হয় এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের আচরণ সম্পর্কে সহকর্মীদের আরও সতর্ক থাকার আহ্বান জানানো হয়। এটি অত্যন্ত দুঃখজনক যে যথাযথ আইনি তদন্তের আগেই অভিযোগপত্রটির সঙ্গে স্বর্ণময়ীর মর্মান্তিক মৃত্যুকে জড়িয়ে অনেকেই মন্তব্য করছেন।
ঢাকা স্ট্রিমের মানবসম্পদ ও প্রশাসন বিভাগের ব্যবস্থাপক পি এম সজল আহমেদের সই করা বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আমরা প্রয়াত সহকর্মী স্বর্ণময়ীর পরিবারের সঙ্গে আছি। তার পরিবারের সম্মান ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সবার প্রতি সংবেদনশীল আচরণ করার অনুরোধ করছি। আমরা ঢাকা স্ট্রিম পরিবার যেকোনো ধরনের অন্যায়ের বিরুদ্ধে সব সময় সোচ্চার ছিলাম এবং থাকব। কর্মীদের নিরাপত্তার ব্যাপারে আমরা সচেতন ও অঙ্গীকারবদ্ধ।
স্বর্ণময়ীর মৃত্যুর ঘটনায় রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ওই থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সাইফুল ইসলাম বলেন, মরদেহের ময়নাতদন্ত হয়েছে। প্রতিবেদন হাতে পেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে। সবকিছু বিবেচনায় নিয়েই মামলার তদন্ত চলছে।

বহুল আলোচিত এই মামলায় পাঁচটি অভিযোগ এনে শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড চেয়েছেন প্রসিকিউশন। অন্যদিকে, আসামিদের নির্দোষ দাবি করে খালাস চেয়েছেন তাদের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী। এছাড়াও রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের খালাস চেয়েছেন তার আইনজীবী।
৪ ঘণ্টা আগে
উক্ত চুক্তি স্বাক্ষরের ফলে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যগণ কাতার সশস্ত্র বাহিনীতে প্রেষণে নিয়োজিত হওয়ার সুযোগ পাবে। এর ফলে প্রাথমিকভাবে আনুমানিক ৮০০ জনকে কাতারে প্রেরণ করা হবে এবং ভবিষ্যতে এ জনবলের সংখ্যা বাড়ানোর সম্ভাবনা রয়েছে। প্রেরণকৃত জনবল প্রাথমিকভাবে ০৩ বছরের জন্য নিয়োগ প্রাপ্ত হবে এবং তাদের
৪ ঘণ্টা আগে
পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সারওয়ার আলমকে গাইবান্ধার পুলিশ সুপার হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে। দিনাজপুরের পুলিশ সুপার মো. মারুফাত হুসাইনকে বদলি করে ফরিদপুরের পুলিশ সুপার করা হয়েছে। ডিএমপির উপপুলিশ কমিশনার মো. মিজানুর রহমানকে দিনাজপুরের পুলিশ সুপার হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে। হবিগঞ্জের পুলিশ সুপার এ,
৫ ঘণ্টা আগে
রোববার সকালে রাজধানীর মিরপুরের আলোক হাসপাতালের আইসিউতে তিনি মারা যান। আন্দোলনের একজন মুখপাত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। মারা যাওয়া শিক্ষিকা চাঁদপুরের মতলব উত্তরের ঠাকুরচরের বাসিন্দা। রাজধানীর ইডেন মহিলা কলেজ থেকে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে