ফটোগ্রাফিতে মার্কিন স্কলারশিপ পেলেন বাংলাদেশের জোবায়ের হোসেন জ্যোতি

প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
জোবায়ের হোসেন জ্যোতি। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের ‘ন্যাশনাল প্রেস ফটোগ্রাফার্স ফাউন্ডেশন’ (এনপিপিএফ) স্কলারশিপ অর্জন করেছেন বাংলাদেশের শিক্ষার্থী মো. জোবায়ের হোসেন জ্যোতি। তিনি ‘কিট সি কিং স্কলারশিপে’র জন্য নির্বাচিত হয়েছেন। এর জন্য তিনি দুই হাজার মার্কিন ডলার অর্থ পুরস্কারসহ বিভিন্ন ক্যামেরা সরঞ্জাম পাবেন।

এ বছর মোট ১৪ জন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী মর্যাদাপূর্ণ এই মার্কিন ফটোগ্রাফি স্কলারশিপ পেয়েছেন।

মো. জোবায়ের হোসেন জ্যোতি সিরাকিউজ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থী। তিনি বর্তমানে সিরাকিউজ বিশ্ববিদ্যালয়ের নিউহাউজ স্কুল অব পাবলিক কমিউনিউকেশনে ফটোসাংবাদিকতার নিয়ে স্নাতকোত্তর পড়ালেখা করছেন।

এনপিপিএফ স্কলারশিপগুলো প্রতিশ্রুতিশীল ফটোসাংবাদিকদের জন্য ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ, যা তাদের শিক্ষাগত লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করে। জ্যোতি যে স্কলারশিপটি পেয়েছেন, তার নামকরণ করা হয়েছে বরেণ্য আলোকচিত্রী কিট সি কিংয়ের নামে। কিং ১৯৯১ সালে এক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান। তার স্মৃতি স্মরণ করে এ স্কলারশিটির নামকরণ করা হয়।

ad
ad

খবরাখবর থেকে আরও পড়ুন

সব সরকারি কলেজে শিক্ষকদের কর্মবিরতি আজ

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ঐতিহ্যবাহী ঢাকা কলেজে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীদের ওপর দুষ্কৃতকারীদের হামলা এবং টিচার্স লাউঞ্জ ভাঙচুরের ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে সংগঠনটি। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিও জানানো হয়।

৪ ঘণ্টা আগে

বিশ বছর পর বাংলাদেশ-পাকিস্তান জেইসি বৈঠক

বিশ বছর পর যৌথ অর্থনৈতিক কমিশনের (জেইসি) নবম বৈঠকে বসতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ও পাকিস্তান। আগামী ২৭ অক্টোবর ঢাকায় বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এ উদ্দেশ্যে ঢাকা আসছেন পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রী আহাদ খান চিমা।

৫ ঘণ্টা আগে

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ, বাংলাদেশ সফরের আগ্রহ ব্রাজিল প্রেসিডেন্টের

ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরামে দুই নেতা মূল বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন এবং পরে এফএও সদর দপ্তরে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মিলিত হন। বৈঠকে পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট নানা বিষয়ে আলোচনা হয়। এর মধ্যে ছিল সামাজিক ব্যবসা, সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা, সামাজিক অন্তর্ভুক্তি ও দারিদ্র্য মোকাবিলার কৌশল।

৬ ঘণ্টা আগে

‘তিন-শূন্য বিশ্ব’ই পৃথিবীকে বাঁচানোর একমাত্র পথ— বিশ্বনেতাদের প্রধান উপদেষ্টা

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, আমাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য হলো একটি ‘তিন-শূন্য বিশ্ব’ গঠন করা, যেখানে সম্পদ কেন্দ্রীকরণ শূন্য হবে (অর্থাৎ দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্ব), বেকারত্ব শূন্য হবে (প্রত্যেকে উদ্যোক্তা হবে) এবং কার্বন নিঃসরণ থাকবে শূন্য। এটি কোনো কল্পনা নয়, এটি বাস্তব প্রয়োজন, পৃথিবী বাঁচানোর একমাত্র উপায়।

১৫ ঘণ্টা আগে