প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
দেশের স্বনামধন্য লিভার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. মবিন খান ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৩টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক ডা. শেখ আব্দুল্লাহ আল মামুন ফেসবুকে এ সংক্রান্ত একটি পোস্ট করেছেন। পাশাপাশি মবিন খানের ধানমন্ডির হাসপাতালের নম্বরে ফোন করা হলে সেখান থেকেও তার মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করা হয়।
সদ্য প্রয়াত ডা. মবিন খান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক কোষাধ্যক্ষ ও হেপাটোলজি বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ছিলেন।
জানা গেছে, নানা ধরনের অসুস্থতা নিয়ে প্রথিতযশা হেপাটোলজি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. মবিন খান রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। বার্ধক্যজনিত রোগ ছাড়াও ডায়াবেটিস ও পারকিনসন রোগে আক্রান্ত ছিলেন তিনি।
হেপাটোলজি সোসাইটির ওয়েবসাইটে ডা. মবিন খানকে ‘ফাদার অব হেপাটোলজি ইন বাংলাদেশে’ অর্থাৎ ‘বাংলাদেশে হেপাটোলজির জনক’ হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।
অধ্যাপক ডা. মবিন খানের জন্ম ১৯৪৯ সালে। লিভার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সংগঠন বাংলাদেশ হেপাটোলজি সোসাইটির সভাপতি তিনি। দেশে ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে লিভার রোগ গবেষণায় তার অবদান রয়েছে।
ডা. মবিন খানের ব্যক্তিগত সহকারী শুভময় হালদার ঢাকা মেইলকে বলেন, স্যারের মরদেহ হাসপাতালে আনা হয়েছে। তবে জানাজা এবং দাফন কখন-কোথায় করা হবে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি।
দেশের স্বনামধন্য লিভার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. মবিন খান ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৩টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক ডা. শেখ আব্দুল্লাহ আল মামুন ফেসবুকে এ সংক্রান্ত একটি পোস্ট করেছেন। পাশাপাশি মবিন খানের ধানমন্ডির হাসপাতালের নম্বরে ফোন করা হলে সেখান থেকেও তার মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করা হয়।
সদ্য প্রয়াত ডা. মবিন খান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক কোষাধ্যক্ষ ও হেপাটোলজি বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ছিলেন।
জানা গেছে, নানা ধরনের অসুস্থতা নিয়ে প্রথিতযশা হেপাটোলজি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. মবিন খান রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। বার্ধক্যজনিত রোগ ছাড়াও ডায়াবেটিস ও পারকিনসন রোগে আক্রান্ত ছিলেন তিনি।
হেপাটোলজি সোসাইটির ওয়েবসাইটে ডা. মবিন খানকে ‘ফাদার অব হেপাটোলজি ইন বাংলাদেশে’ অর্থাৎ ‘বাংলাদেশে হেপাটোলজির জনক’ হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।
অধ্যাপক ডা. মবিন খানের জন্ম ১৯৪৯ সালে। লিভার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সংগঠন বাংলাদেশ হেপাটোলজি সোসাইটির সভাপতি তিনি। দেশে ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে লিভার রোগ গবেষণায় তার অবদান রয়েছে।
ডা. মবিন খানের ব্যক্তিগত সহকারী শুভময় হালদার ঢাকা মেইলকে বলেন, স্যারের মরদেহ হাসপাতালে আনা হয়েছে। তবে জানাজা এবং দাফন কখন-কোথায় করা হবে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি।
নির্বাচন অনুষ্ঠানের দায়িত্ব হচ্ছে সরকারের, দলের না। নির্বাচন অনুষ্ঠানে সরকার দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।
৩ ঘণ্টা আগেসকালে ইউরোপীয় ইউনিয়নের এই প্রতিনিধিদল আসে ইসিতে। এ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে নির্বাচনি প্রস্তুতি, কমিশনের পরিকল্পনা, নতুন প্রকল্প নিয়ে আলোচনা হতে পারে। এ ছাড়া বৈঠকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থায়নে একটি প্রকল্পের বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথাও রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেএই অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় মনোনয়নের আইনি সুযোগ বন্ধ হয়ে গেল।
৪ ঘণ্টা আগেবিল্লালের বিরুদ্ধে মোহাম্মদপুর ও আদাবর থানায় সাতটি গ্রেপ্তারি পরোয়ানাসহ বিভিন্ন অপরাধের ছয়টি মামলা রয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে