প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
চলে গেলেন সাবেক কৃতী ফুটবল খেলোয়াড় এবং কোচ এস এম মনসুর আহমেদ। গত রোববার রাতে রাজধানীর একটি হাসপাতালে তিনি ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৭ বছর।
মনসুর আহমেদের পূত্র ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের উপকর কমিশনার এস এম বশির আহমেদ জানান, তার বাবা প্রায় তিন দশক ধরে ক্যান্সারের সঙ্গে যুদ্ধ করেছেন। এ ছাড়াও রিকারেন্ট স্ট্রোক, নিমোনিয়া ও ডিমেনশিয়াসহ নানা কারণে দুই মাস ধরে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে। পরিবারের পক্ষ থেকে তিনি বাবার জন্য সবার দোয়া কামনা করেন।
তিনি জানান, আগামী শুক্রবার বাদ আসর খুলনার মির্জাপুর রোডের বাসভবনে মরহুমের কুলখানি অনুষ্ঠিত হবে।
সত্তরের দশকে মাঠ কাঁপানো এই ফুটবলারের প্রয়াণে দেশের ফুটবল অঙ্গনে শোকের ছায়া নেমে আসে। মনসুর আহমেদ খুলনার আবাহনী এবং ইয়ং মুসলিম ক্লাবের হয়ে দীর্ঘদিন ফুটবল খেলেছেন। ঢাকায় এক যুগ ধরে আবাহনী ক্রীড়া চক্র, ওয়ান্ডার্স, মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবসহ বিভিন্ন দলের হয়ে খেলেছেন।
ক্লাবে খেললেও কোচ হিসেবেই মূলত ফুটবল অঙ্গনে পরিচিতি পান তিনি। সোনালি অতীত ক্লাবের নির্বাহী সদস্য ছিলেন। বিকেএসপির প্রথম দিকের এই ফুটবল কোচের হাতে জাতীয় অনেক ফুটবলার তৈরি হয়েছেন। মনসুর আহমদের কাছ থেকে ফুটবলের মৌলিক কলাকৌশল শিখে অনেকেই কৃতী খেলোয়াড় হয়েছেন, যারা তাকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন।
বিকেএসপির কোচ থাকা অবস্থায় জাতীয় দলের কোচিং স্টাফ হিসেবেও কাজ করেছেন। ১৯৮৯ সালে বিকেএসপির প্রশিক্ষক হিসেবে যোগ দেন মনসুর আহমেদ। তার নেতৃত্বে ক্ষুদে খেলোয়াড়রা ভারতের মাটিতে বিজয় ছিনিয়ে আনে।
বাংলাদেশের ফুটবলে বিশেষ এক অধ্যায় ডানা-গোথিয়া কাপ। ১৯৯০ সালে ইউরোপের ডেনমার্ক ও সুইডেনে বয়সভিত্তিক প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের ফুটবলাররা চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। সেই ডানা-গোথিয়া কাপের কোচ ছিলেন মনসুর আহমেদ। ইউরোপের দুটি টুর্নামেন্ট ডানা ও গোথিয়া কাপে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন হয়।
ডানা-গোথিয়া কাপ মূলত স্কুলভিত্তিক টুর্নামেন্ট ছিল। অনুর্ধ ১৪ বয়স ভিত্তিক টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অংশ নেয়। মৃত্যুকালে মনসুর আহমেদ স্ত্রী, এক ছেলে এস এম বশির আহমেদ ও তিন মেয়ে উম্মে ফাতেমা আহমেদ, আসমা আহমেদ ও আয়শা আহমেদসহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন রেখে গেছেন।
সোমবার জানাজা শেষে মরদেহ খুলনার টুটপাড়া কবরস্থানে দাফন কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। খুলনার মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক, সাবেক মেয়র মনিরুজ্জামান মনি, আজমল আহমেদ তপন, সাবেক সংসদ সদস্য মুহাম্মদ মিজানুর রহমানসহ খুলনার ক্রীড়া জগতের মানুষ এবং আত্মীয়-স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশী, শুভাকাঙ্ক্ষীরা জানাজায় অংশ নেন।
চলে গেলেন সাবেক কৃতী ফুটবল খেলোয়াড় এবং কোচ এস এম মনসুর আহমেদ। গত রোববার রাতে রাজধানীর একটি হাসপাতালে তিনি ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৭ বছর।
মনসুর আহমেদের পূত্র ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের উপকর কমিশনার এস এম বশির আহমেদ জানান, তার বাবা প্রায় তিন দশক ধরে ক্যান্সারের সঙ্গে যুদ্ধ করেছেন। এ ছাড়াও রিকারেন্ট স্ট্রোক, নিমোনিয়া ও ডিমেনশিয়াসহ নানা কারণে দুই মাস ধরে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে। পরিবারের পক্ষ থেকে তিনি বাবার জন্য সবার দোয়া কামনা করেন।
তিনি জানান, আগামী শুক্রবার বাদ আসর খুলনার মির্জাপুর রোডের বাসভবনে মরহুমের কুলখানি অনুষ্ঠিত হবে।
সত্তরের দশকে মাঠ কাঁপানো এই ফুটবলারের প্রয়াণে দেশের ফুটবল অঙ্গনে শোকের ছায়া নেমে আসে। মনসুর আহমেদ খুলনার আবাহনী এবং ইয়ং মুসলিম ক্লাবের হয়ে দীর্ঘদিন ফুটবল খেলেছেন। ঢাকায় এক যুগ ধরে আবাহনী ক্রীড়া চক্র, ওয়ান্ডার্স, মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবসহ বিভিন্ন দলের হয়ে খেলেছেন।
ক্লাবে খেললেও কোচ হিসেবেই মূলত ফুটবল অঙ্গনে পরিচিতি পান তিনি। সোনালি অতীত ক্লাবের নির্বাহী সদস্য ছিলেন। বিকেএসপির প্রথম দিকের এই ফুটবল কোচের হাতে জাতীয় অনেক ফুটবলার তৈরি হয়েছেন। মনসুর আহমদের কাছ থেকে ফুটবলের মৌলিক কলাকৌশল শিখে অনেকেই কৃতী খেলোয়াড় হয়েছেন, যারা তাকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন।
বিকেএসপির কোচ থাকা অবস্থায় জাতীয় দলের কোচিং স্টাফ হিসেবেও কাজ করেছেন। ১৯৮৯ সালে বিকেএসপির প্রশিক্ষক হিসেবে যোগ দেন মনসুর আহমেদ। তার নেতৃত্বে ক্ষুদে খেলোয়াড়রা ভারতের মাটিতে বিজয় ছিনিয়ে আনে।
বাংলাদেশের ফুটবলে বিশেষ এক অধ্যায় ডানা-গোথিয়া কাপ। ১৯৯০ সালে ইউরোপের ডেনমার্ক ও সুইডেনে বয়সভিত্তিক প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের ফুটবলাররা চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। সেই ডানা-গোথিয়া কাপের কোচ ছিলেন মনসুর আহমেদ। ইউরোপের দুটি টুর্নামেন্ট ডানা ও গোথিয়া কাপে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন হয়।
ডানা-গোথিয়া কাপ মূলত স্কুলভিত্তিক টুর্নামেন্ট ছিল। অনুর্ধ ১৪ বয়স ভিত্তিক টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অংশ নেয়। মৃত্যুকালে মনসুর আহমেদ স্ত্রী, এক ছেলে এস এম বশির আহমেদ ও তিন মেয়ে উম্মে ফাতেমা আহমেদ, আসমা আহমেদ ও আয়শা আহমেদসহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন রেখে গেছেন।
সোমবার জানাজা শেষে মরদেহ খুলনার টুটপাড়া কবরস্থানে দাফন কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। খুলনার মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক, সাবেক মেয়র মনিরুজ্জামান মনি, আজমল আহমেদ তপন, সাবেক সংসদ সদস্য মুহাম্মদ মিজানুর রহমানসহ খুলনার ক্রীড়া জগতের মানুষ এবং আত্মীয়-স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশী, শুভাকাঙ্ক্ষীরা জানাজায় অংশ নেন।
অভিনন্দন বার্তায় ড. ইউনূস তার বক্তব্যে বলেন, ৫০ বছর আগে দ্বিপাক্ষিক কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার পর থেকে দুই দেশের জনগণের মধ্যে বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ক্রমশ বিকশিত হয়েছে এবং সহযোগিতা ফলপ্রসূ ফলাফল এনেছে, যা উদযাপনের যোগ্য।
১৪ ঘণ্টা আগেপ্রতিবেদনে বলা হয়, শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে আজ শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকা মহানগরের হাসপাতালগুলোতে ৯৪ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১০২ জন, ঢাকা বিভাগে ৬৭ জন, বরিশাল বিভাগে ৬৩ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৩৭ জন ও রাজশাহী বিভাগে ১১ জন ভর্তি হয়েছেন।
১৫ ঘণ্টা আগে