
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) প্রধান প্রতিবেদক (বাংলা) ও ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাবেক সভাপতি মুরসালিন নোমানীর মা তহুরা বেগম তৃপ্তির দাফর সম্পন্ন হয়েছে।
আজ বুধবার যশোর চৌগাছার গরীবপুর গ্রামের ঈদগাহ মাঠে বাদ জোহর নামাজে জানাজা শেষে মরহুমাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
তহুরা বেগম তার বড় সন্তানের মালিবাগ চৌধুরী পাড়ার বাসভবনে বুধবার দিবাগত রাত ২টায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তার বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর। তিনি স্বামী, তিন পুত্র, নাতি নাতনি, আত্মীয়-স্বজনসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
তিনি দীর্ঘদিন ধরে কিডনি, উচ্চ ডায়াবেটিসসহ নানা রোগে ভুগছিলেন। গত মার্চ মাস থেকে তিনি গুরুতরভাবে কিডনি রোগে আক্রান্ত ছিলেন। এ সময় তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও বারাকা কিডনি হাসপাতালে চিকিৎসা নেন।
বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী, রত্নগর্ভা মা তহুরা বেগম তৃপ্তি যশোরের চৌগাছা উপজেলার সিংহঝুলী ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত সদস্য (সংরক্ষিত মহিলা) হিসেবে একাধিকবার দায়িত্ব পালন করেন।

বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) প্রধান প্রতিবেদক (বাংলা) ও ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাবেক সভাপতি মুরসালিন নোমানীর মা তহুরা বেগম তৃপ্তির দাফর সম্পন্ন হয়েছে।
আজ বুধবার যশোর চৌগাছার গরীবপুর গ্রামের ঈদগাহ মাঠে বাদ জোহর নামাজে জানাজা শেষে মরহুমাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
তহুরা বেগম তার বড় সন্তানের মালিবাগ চৌধুরী পাড়ার বাসভবনে বুধবার দিবাগত রাত ২টায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তার বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর। তিনি স্বামী, তিন পুত্র, নাতি নাতনি, আত্মীয়-স্বজনসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
তিনি দীর্ঘদিন ধরে কিডনি, উচ্চ ডায়াবেটিসসহ নানা রোগে ভুগছিলেন। গত মার্চ মাস থেকে তিনি গুরুতরভাবে কিডনি রোগে আক্রান্ত ছিলেন। এ সময় তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও বারাকা কিডনি হাসপাতালে চিকিৎসা নেন।
বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী, রত্নগর্ভা মা তহুরা বেগম তৃপ্তি যশোরের চৌগাছা উপজেলার সিংহঝুলী ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত সদস্য (সংরক্ষিত মহিলা) হিসেবে একাধিকবার দায়িত্ব পালন করেন।

রিচার্জের পর টাকা না ব্যবহৃত থাকলে তা তিন মাস পর্যন্ত বৈধ থাকবে। যদি যাত্রী স্পর্শ না করেন, তাহলে ১০% সার্ভিস চার্জ কেটে রিচার্জ করা টাকা ফেরত নেওয়া যাবে।
৩ ঘণ্টা আগে
শারমীন এস মুরশিদ বলেন, ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে যে বয়সের ছেলে-মেয়েদের দেখেছিলাম, ২৪ এর যুদ্ধে আবার সেই তরুণ ছেলে-মেয়েদেরকে রাস্তায় খুব কাছে থেকে তোমাদের পাশে থেকে দেখলাম।
৪ ঘণ্টা আগে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ের পর দেশে কোনো অস্থিরতা দেখা দিয়েছে কি না এবং আসন্ন বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে কোনো শঙ্কা আছে কি না—জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘রায় হওয়ার পরে কোনো রকম অস্থিরতা সৃষ্টি হয়নি। বিজয় দিবসেও কোনো অস্থিরতার শঙ্কা নেই।’
৪ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চেয়েও ভোটে বড় ভূমিকা রাজনৈতিক দলগুলোর। দলগুলো আন্তরিকভাবে কাজ করলে নির্বাচন কমিশনকে বাড়তি চাপ নিতে হয় না।
৫ ঘণ্টা আগে