
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ঐতিহাসিক টংক আন্দোলন এবং হাজং বিদ্রোহের নেত্রী কুমুদিনী হাজং মারা গেছেন। তার মৃত্যুতে গভীর শোক জানিয়েছে বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী।
এক শোকবার্তায় উদীচী কেন্দ্রীয় সংসদের সভাপতি অধ্যাপক বদিউর রহমান এবং সাধারণ সম্পাদক অমিত রঞ্জন দে জানান, কুমুদিনী হাজংয়ের মৃত্যুতে এ ভূখণ্ডের গৌরবময় একটি অধ্যায়ের সবশেষ সাক্ষীর প্রয়াণ ঘটলো।
শোকবার্তায় উদীচীর নেতৃবৃন্দ বলেন, ১৯২২ সালে জন্ম নেয়া কুমুদিনী হাজং ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের এক উজ্জ্বল নাম। ইংরেজ শাসকদের বিরুদ্ধে গৌরবময় দুটি আন্দোলনের একমাত্র সাক্ষী ছিলেন তিনি। ব্রিটিশরা কৃষকদের উপর যে অন্যায্য খাজনা আরোপ করেছিলেন, তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন হাজং সম্প্রদায়ের মানুষ। সেসময় সুসং দুর্গাপুরের জমিদারদের ভাগ্নে কমিউনিস্ট নেতা কমরেড মনি সিংহের নেতৃত্বে ১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দ থেকে টংক প্রথা উচ্ছেদ, টংক জমির খাজনা স্বত্ব, বকেয়া টংক মওকুফ, জমিদারী প্রথা উচ্ছেদের দাবিতে টংক আন্দোলন শুরু হয়। কুমুদিনী হাজং ছিলেন টংক আন্দোলন নেতা লংকেশ্বর হাজংয়ের স্ত্রী। বৃটিশ পুলিশ লংকেশ্বর হাজংকে খুঁজে না পেয়ে কুমুদিনী হাজংকে ধরে নিয়ে যাচ্ছিল। খবর পেয়ে টংক আন্দোলন নেত্রী রাসিমণি হাজং তাদের বাধা দিতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ হন। সেখান থেকেই আরো জোরদার হয় টংক আন্দোলন। শুধু টংক আন্দোলন নয়, ঐতিহাসিক হাজং বিদ্রোহেরও অন্যতম নেতা ছিলেন কুমুদিনী হাজং।
দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন কুমুদিনী হাজং। আজ শনিবার (২৩ মার্চ) দুপুরে নেত্রকোনার দুর্গাপুর সীমান্তে নিজ বাড়িতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।
মৃত্যুর সময় কুমুদিনী হাজংয়ের বয়স হয়েছিল ১০২ বছর। ঐতিহাসিক টংক আন্দোলন এবং হাজং বিদ্রোহের নেত্রী, বিপ্লবী কুমুদিনী হাজংয়ের মৃত্যুতে শোকসন্তপ্ত পরিবার ও স্বজনদের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন উদীচীর সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক।

ঐতিহাসিক টংক আন্দোলন এবং হাজং বিদ্রোহের নেত্রী কুমুদিনী হাজং মারা গেছেন। তার মৃত্যুতে গভীর শোক জানিয়েছে বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী।
এক শোকবার্তায় উদীচী কেন্দ্রীয় সংসদের সভাপতি অধ্যাপক বদিউর রহমান এবং সাধারণ সম্পাদক অমিত রঞ্জন দে জানান, কুমুদিনী হাজংয়ের মৃত্যুতে এ ভূখণ্ডের গৌরবময় একটি অধ্যায়ের সবশেষ সাক্ষীর প্রয়াণ ঘটলো।
শোকবার্তায় উদীচীর নেতৃবৃন্দ বলেন, ১৯২২ সালে জন্ম নেয়া কুমুদিনী হাজং ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের এক উজ্জ্বল নাম। ইংরেজ শাসকদের বিরুদ্ধে গৌরবময় দুটি আন্দোলনের একমাত্র সাক্ষী ছিলেন তিনি। ব্রিটিশরা কৃষকদের উপর যে অন্যায্য খাজনা আরোপ করেছিলেন, তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন হাজং সম্প্রদায়ের মানুষ। সেসময় সুসং দুর্গাপুরের জমিদারদের ভাগ্নে কমিউনিস্ট নেতা কমরেড মনি সিংহের নেতৃত্বে ১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দ থেকে টংক প্রথা উচ্ছেদ, টংক জমির খাজনা স্বত্ব, বকেয়া টংক মওকুফ, জমিদারী প্রথা উচ্ছেদের দাবিতে টংক আন্দোলন শুরু হয়। কুমুদিনী হাজং ছিলেন টংক আন্দোলন নেতা লংকেশ্বর হাজংয়ের স্ত্রী। বৃটিশ পুলিশ লংকেশ্বর হাজংকে খুঁজে না পেয়ে কুমুদিনী হাজংকে ধরে নিয়ে যাচ্ছিল। খবর পেয়ে টংক আন্দোলন নেত্রী রাসিমণি হাজং তাদের বাধা দিতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ হন। সেখান থেকেই আরো জোরদার হয় টংক আন্দোলন। শুধু টংক আন্দোলন নয়, ঐতিহাসিক হাজং বিদ্রোহেরও অন্যতম নেতা ছিলেন কুমুদিনী হাজং।
দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন কুমুদিনী হাজং। আজ শনিবার (২৩ মার্চ) দুপুরে নেত্রকোনার দুর্গাপুর সীমান্তে নিজ বাড়িতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।
মৃত্যুর সময় কুমুদিনী হাজংয়ের বয়স হয়েছিল ১০২ বছর। ঐতিহাসিক টংক আন্দোলন এবং হাজং বিদ্রোহের নেত্রী, বিপ্লবী কুমুদিনী হাজংয়ের মৃত্যুতে শোকসন্তপ্ত পরিবার ও স্বজনদের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন উদীচীর সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, নতুন আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ৮৭ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১০৮ জন, ঢাকা বিভাগে ১৩০ জন (সিটি করপোরেশনের বাইরে), ঢাকা উত্তর সিটিতে ১৬৬ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৮৬ জন, ময়মনসিহং বিভাগে ৫৪ জন, খুলনা বিভাগে ৬৬ জন, রাজশাহী বিভাগে ৮৮ জন এবং সিলেট বিভাগে ৩ জন রোগী রয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
দেবপ্রিয় বলেন, বর্তমানে দেশ একটি ক্রান্তিকালের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। চলমান সময়ে দেশবাসী সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক এবং মর্যাদাপূর্ণ নির্বাচন চায়। নির্বাচন নিয়ে জনগণের মাঝে শঙ্কা আছে। সেই শঙ্কা দূর করতে সরকার ও নির্বাচন কমিশনকেই দায়িত্ব নিতে হবে।
৪ ঘণ্টা আগে
মঙ্গলবার গভীর রাতে মিরপুর-১ এলাকার বাসা থেকে পিয়াসকে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ ওঠে। এ সময় তার মোবাইল ফোনটিও জব্দ করা হয় বলে জানান স্ত্রী সুমাইয়া চৌধুরী।
৬ ঘণ্টা আগে
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ, তার ভাই ইউসিবি ব্যাংক পিএলসি’র সাবেক পরিচালক আনিসুজ্জামান চৌধুরী রনি এবং রনির স্ত্রী মেঘনা ব্যাংক পিএলসি’র সাবেক পরিচালক ইমরানা জামান চৌধুরী’র নামে থাকা মেঘনা ব্যাংকের প্রায় সাড়ে চার কোটি শেয়ার অবরুদ্ধ করেছে সিআইডি। অনুসন্ধানে অবৈধ অর্থ দিয়ে এসব শেয়ার ক্র
৭ ঘণ্টা আগে