
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষকদের তিন দফা দাবি দ্রুত মেনে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)। আজ সোমবার বিকেল ৪টায় পুরানা পল্টন মোড়ে আয়োজিত সংহতি সমাবেশ শেষে সিপিবির নেতারা মিছিলসহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গিয়ে আন্দোলনরত শিক্ষকদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেন।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন সিপিবির সভাপতি সাজ্জাদ জহির চন্দন। বক্তব্য রাখেন পার্টির সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম, সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ ক্বাফী রতন ও শিক্ষকনেতা জাহাঙ্গীর হোসেন।
সভায় সাজ্জাদ জহির চন্দন বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নানা অপ্রয়োজনীয় বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, অথচ শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি উদাসীন। শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে পুলিশি নির্যাতন চালানো হয়েছে—এটি অমানবিক। তিনি ২০ শতাংশ বাড়ি ভাড়া, ১৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা ও ৭৫ শতাংশ উৎসব ভাতা প্রদানের দাবি জানান।
সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, সরকারের কালক্ষেপণের কারণে সারা দেশের শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। অবিলম্বে শিক্ষকদের দাবি মেনে তাদের শ্রেণিকক্ষে ফেরাতে হবে, অন্যথায় সরকারকে এর দায় নিতে হবে।
সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ ক্বাফী রতন বলেন, দেশের অন্যান্য চাকরিজীবীরা মূল বেতনের ৪০ থেকে ৫৫ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ি ভাড়া পান, অথচ শিক্ষকরা মাত্র ১ হাজার টাকা পান। ২০ শতাংশ বাড়ি ভাড়া দাবি করা কোনো বিলাসিতা নয়, এটি ন্যায্য অধিকার।”
তিনি বলেন, শিক্ষকদের প্রতি সরকারের আচরণ সভ্য সমাজের জন্য লজ্জাজনক। সিপিবি শিক্ষকদের আন্দোলনে পাশে থাকবে এবং ভবিষ্যতে বাম ও গণতান্ত্রিক শক্তি সরকার গঠন করলে অগ্রাধিকারভিত্তিতে শিক্ষা ব্যবস্থা জাতীয়করণ করা হবে।’
সমাবেশে ঘোষণা দেওয়া হয়, আগামী ২৩ অক্টোবর, বৃহস্পতিবার সারাদেশে ‘শিক্ষক সংহতি দিবস’ পালিত হবে। এদিন জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে আন্দোলনরত শিক্ষকদের প্রতি সংহতি জানিয়ে নানা কর্মসূচি পালন করবে সিপিবি।

এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষকদের তিন দফা দাবি দ্রুত মেনে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)। আজ সোমবার বিকেল ৪টায় পুরানা পল্টন মোড়ে আয়োজিত সংহতি সমাবেশ শেষে সিপিবির নেতারা মিছিলসহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গিয়ে আন্দোলনরত শিক্ষকদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেন।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন সিপিবির সভাপতি সাজ্জাদ জহির চন্দন। বক্তব্য রাখেন পার্টির সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম, সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ ক্বাফী রতন ও শিক্ষকনেতা জাহাঙ্গীর হোসেন।
সভায় সাজ্জাদ জহির চন্দন বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নানা অপ্রয়োজনীয় বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, অথচ শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি উদাসীন। শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে পুলিশি নির্যাতন চালানো হয়েছে—এটি অমানবিক। তিনি ২০ শতাংশ বাড়ি ভাড়া, ১৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা ও ৭৫ শতাংশ উৎসব ভাতা প্রদানের দাবি জানান।
সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, সরকারের কালক্ষেপণের কারণে সারা দেশের শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। অবিলম্বে শিক্ষকদের দাবি মেনে তাদের শ্রেণিকক্ষে ফেরাতে হবে, অন্যথায় সরকারকে এর দায় নিতে হবে।
সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ ক্বাফী রতন বলেন, দেশের অন্যান্য চাকরিজীবীরা মূল বেতনের ৪০ থেকে ৫৫ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ি ভাড়া পান, অথচ শিক্ষকরা মাত্র ১ হাজার টাকা পান। ২০ শতাংশ বাড়ি ভাড়া দাবি করা কোনো বিলাসিতা নয়, এটি ন্যায্য অধিকার।”
তিনি বলেন, শিক্ষকদের প্রতি সরকারের আচরণ সভ্য সমাজের জন্য লজ্জাজনক। সিপিবি শিক্ষকদের আন্দোলনে পাশে থাকবে এবং ভবিষ্যতে বাম ও গণতান্ত্রিক শক্তি সরকার গঠন করলে অগ্রাধিকারভিত্তিতে শিক্ষা ব্যবস্থা জাতীয়করণ করা হবে।’
সমাবেশে ঘোষণা দেওয়া হয়, আগামী ২৩ অক্টোবর, বৃহস্পতিবার সারাদেশে ‘শিক্ষক সংহতি দিবস’ পালিত হবে। এদিন জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে আন্দোলনরত শিক্ষকদের প্রতি সংহতি জানিয়ে নানা কর্মসূচি পালন করবে সিপিবি।

ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেছেন, ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী হিসেবে বাংলাদেশের জনগণের স্বার্থে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ভারত। বিশেষ করে শান্তি, গণতন্ত্র, অন্তর্ভুক্তি ও স্থিতিশীলতার ক্ষেত্রে।
৯ ঘণ্টা আগে
সোমবার শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ঘোষিত রায়কে কেন্দ্র করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলছে, নির্বাসনে থাকা হাসিনার রায় ভারত ‘নজরে নিয়েছে’ এবং ‘বাংলাদেশের জনগণের সর্বোত্তম স্বার্থের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’ রয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
তারা বলেন, ‘রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রক্রিয়ায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যে রায় ঘোষণা করেছে তা প্রহসনমূলক ও অগ্রহণযোগ্য। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল বর্তমানে ক্যাঙারু কোর্টের রূপ পরিগ্রহ করেছে। এখন এই আদালত স্বৈরাচারী, পক্ষপাতদুষ্ট এবং ন্যায়
১০ ঘণ্টা আগে
এই মামলায় প্রসিকিউশন পক্ষে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম ও গাজী এস এইচ তামিম শুনানি করেন। এছাড়া শুনানিতে প্রসিকিউটর বি এম সুলতান মাহমুদ, শাইখ মাহদি, আবদুস সাত্তার পালোয়ানসহ অন্য প্রসিকিউটরা উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে, পলাতক শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে শুন
১০ ঘণ্টা আগে