
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ছাত্রদলের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার নেতা মো. জোবায়েদ হোসেনকে হত্যার ঘটনায় সিসি ক্যামেরা পর্যবেক্ষণ করে অভিযান চালিয়ে প্রধান সন্দেহভাজন মাহির রহমানসহ তিনজনকে আটক করা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, মামলা প্রক্রিয়াধীন আছে, এই তিনজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হবে।
সোমবার (২০ অক্টোবর) সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে লালবাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) মল্লিক আহসান উদ্দিন সামী বলেন, বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে মাহিরসহ তিনজনকে আটক করা হয়েছে।
তিনি জানান, জোবায়েদ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন আছে। সেই মামলায় তিনজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হবে। এর আগে গতকাল রাতে নিহত জোবায়দের ছাত্রী বর্ষাকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয় এবং তদন্ত সাপেক্ষে মামলার অভিযোগ পেলে বর্ষাকেও গ্রেপ্তার দেখানো হতে পারে।
এদিকে লালবাগ ডিভিশনের অপর এক পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, হত্যাকাণ্ডের সময় সিসিটিভি ফুটেছে যে তিনজনকে দেখা গেছে, সেই তিনজনকেই বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে আটক করা হয়েছে। এদের মধ্যে মাহির নামে একজন আছেন, পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করেছে।
পুলিশ সূত্র জানায়, নিহত জোবায়েদের হত্যার কারণ শিগগিরই গণমাধ্যমকে বিস্তারিত জানানো হবে। তবে ধারণা করা হচ্ছে ত্রিমুখী প্রেমের কারণে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে থাকতে পারে। তবে তদন্ত সম্পূর্ণ হলে বিস্তারিত জানা যাবে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, জোয়াদের ছাত্রী বর্ষার সঙ্গে আটক মাহির রহমানের ৯ বছরের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। মাহির রহমান একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রথম বর্ষের ছাত্র। বর্ষা ঢাকা মহানগর মহিলা কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী। পাশাপাশি বাড়িতে তাদের বেড়ে ওঠা ছেলেবেলা থেকে। তাদের মধ্যে ছিল দীর্ঘ প্রেমের সম্পর্ক। ছোট থেকে একে অপরকে পছন্দ করতো। সম্প্রতি তাদের সম্পর্কে টানাপোড়েন ঘটে। কিছুদিন আগে প্রেমের সম্পর্ক ভেঙে যায় এবং বর্ষা তার মাহিরকে জানান, তিনি জোবায়দকে পছন্দ করেন। ধারণা করা হচ্ছে, এ কারণেই মাহির তার বন্ধুদের নিয়ে জোবায়েদকে হত্যা করেন।
নিহত জোবায়েদের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে পুরান ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালে। পরে সেখান থেকেই স্বজনরা তার লাশ বুঝে দাফনের জন্য নিয়ে যান।

ছাত্রদলের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার নেতা মো. জোবায়েদ হোসেনকে হত্যার ঘটনায় সিসি ক্যামেরা পর্যবেক্ষণ করে অভিযান চালিয়ে প্রধান সন্দেহভাজন মাহির রহমানসহ তিনজনকে আটক করা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, মামলা প্রক্রিয়াধীন আছে, এই তিনজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হবে।
সোমবার (২০ অক্টোবর) সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে লালবাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) মল্লিক আহসান উদ্দিন সামী বলেন, বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে মাহিরসহ তিনজনকে আটক করা হয়েছে।
তিনি জানান, জোবায়েদ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন আছে। সেই মামলায় তিনজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হবে। এর আগে গতকাল রাতে নিহত জোবায়দের ছাত্রী বর্ষাকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয় এবং তদন্ত সাপেক্ষে মামলার অভিযোগ পেলে বর্ষাকেও গ্রেপ্তার দেখানো হতে পারে।
এদিকে লালবাগ ডিভিশনের অপর এক পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, হত্যাকাণ্ডের সময় সিসিটিভি ফুটেছে যে তিনজনকে দেখা গেছে, সেই তিনজনকেই বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে আটক করা হয়েছে। এদের মধ্যে মাহির নামে একজন আছেন, পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করেছে।
পুলিশ সূত্র জানায়, নিহত জোবায়েদের হত্যার কারণ শিগগিরই গণমাধ্যমকে বিস্তারিত জানানো হবে। তবে ধারণা করা হচ্ছে ত্রিমুখী প্রেমের কারণে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে থাকতে পারে। তবে তদন্ত সম্পূর্ণ হলে বিস্তারিত জানা যাবে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, জোয়াদের ছাত্রী বর্ষার সঙ্গে আটক মাহির রহমানের ৯ বছরের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। মাহির রহমান একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রথম বর্ষের ছাত্র। বর্ষা ঢাকা মহানগর মহিলা কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী। পাশাপাশি বাড়িতে তাদের বেড়ে ওঠা ছেলেবেলা থেকে। তাদের মধ্যে ছিল দীর্ঘ প্রেমের সম্পর্ক। ছোট থেকে একে অপরকে পছন্দ করতো। সম্প্রতি তাদের সম্পর্কে টানাপোড়েন ঘটে। কিছুদিন আগে প্রেমের সম্পর্ক ভেঙে যায় এবং বর্ষা তার মাহিরকে জানান, তিনি জোবায়দকে পছন্দ করেন। ধারণা করা হচ্ছে, এ কারণেই মাহির তার বন্ধুদের নিয়ে জোবায়েদকে হত্যা করেন।
নিহত জোবায়েদের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে পুরান ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালে। পরে সেখান থেকেই স্বজনরা তার লাশ বুঝে দাফনের জন্য নিয়ে যান।

প্রশ্নটি হবে এ রকম— ‘আপনি কি জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ এবং জুলাই জাতীয় সনদে লিপিবদ্ধ সংবিধান সংস্কার সম্পর্কিত নিম্নলিখিত প্রস্তাবগুলোর প্রতি আপনার সম্মতি জ্ঞাপন করছেন?’
৩ ঘণ্টা আগে
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫ বাস্তবায়নের গণভোট নেওয়া হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ বাস্তবায়নের আদেশে সই করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। এ আদেশের ভিত্তিতেই জুলাই সনদ বাস্তবায়নের গণভোট হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যেসব সংস্কার প্রস্তাব জুলাই সনদে অন্তর্ভুক্ত করেছে, সেগুলোর বিষয়ে জনগণের রায় নেওয়া হবে গণভোটে।
৩ ঘণ্টা আগে
সোহেল তাজ লেখেন, ‘অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করলে আর সত্যি কথা বললে যদি গালি খেতে হয় তাহলে কি আর করা।’
৩ ঘণ্টা আগে