
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি এমন এক আশ্চর্য পিঁপড়ার জীবাশ্ম খুঁজে পেয়েছেন, যা সময়ের দিক থেকে প্রায় ১১ কোটি ৩০ লাখ বছর আগের। এই প্রজাতিটিকে বলা হচ্ছে ‘হেল অ্যান্ট’ বা ‘নরকের পিঁপড়া’। নাম শুনলেই গা ছমছম করে, আর হবে নাই বা কেন? এই পিঁপড়াগুলোর চোয়াল ছিল কাস্তের মতো, ওপরের দিকে বাঁকানো, শিকার ধরার জন্য বিশেষভাবে তৈরি। এটি পৃথিবীতে আবিষ্কৃত সবচেয়ে পুরনো ও রহস্যময় পিঁপড়ার জীবাশ্মগুলোর একটি।
এই হেল অ্যান্টের বৈজ্ঞানিক নাম দেওয়া হয়েছে Vulcanidris cratensis। নামের মধ্যেই যেন আগুনের গন্ধ—‘ভলকান’ শব্দটি রোমান আগুনের দেবতার নাম থেকে নেওয়া। গবেষকরা মনে করেন, এরা ছিল এক ধরনের ভয়ংকর শিকারি, যারা অন্য পোকামাকড়কে নিজের বাঁকানো চোয়ালে গেঁথে ফেলত।
এ ধরনের পিঁপড়া আজ আর বেঁচে নেই। এরা ছিল ‘হেল অ্যান্ট’ নামের এক বিলুপ্ত পিঁপড়াগোষ্ঠীর সদস্য, যারা টিকে ছিল মূলত ক্রিটেশিয়াস যুগে—১৪.৫ কোটি বছর থেকে ৬.৬ কোটি বছর আগে পর্যন্ত। এই যুগেই ছিল ডাইনোসরের রাজত্ব। সেই ডাইনোসরের পাশেই হয়তো চলাফেরা করত এই ভয়ংকর পিঁপড়া।
বিশেষ এই জীবাশ্মটি পাওয়া গেছে দক্ষিণ আমেরিকার ব্রাজিলের এক বিশেষ প্রাকৃতিক স্তর—ক্রাটো কনজারভাট ল্যাজারস্ট্যাটে। এই জায়গাটি এক সময় পৃথিবীর প্রাচীন মহাদেশ গন্ডোয়ানার অংশ ছিল। এই জীবাশ্মটি মাটি বা অ্যাম্বারে নয়, পাথরের মধ্যে সংরক্ষিত ছিল। আর এটাই হেল অ্যান্টদের মধ্যে প্রথম পাথরে সংরক্ষিত নমুনা।
গবেষণার নেতৃত্ব দিয়েছেন ব্রাজিলের সাও পাওলো ইউনিভার্সিটির জীবাশ্মবিজ্ঞানী গ্যাব্রিয়েল এলসেনহান্স। তিনি বলেন, “এই আবিষ্কারটা শুধু পিঁপড়ার ইতিহাস নয়, গোটা জীবজগতের বিবর্তনের ইতিহাস বুঝতেও নতুন দরজা খুলে দিয়েছে।”
এই গবেষণাপত্রটি সম্প্রতি ২০২৫ সালের ২৪ এপ্রিল কারেন্ট বায়োলজি নামের আন্তর্জাতিক গবেষণা পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় অংশ নিয়েছেন আরও কয়েকজন বিখ্যাত বিজ্ঞানী, যাঁদের মধ্যে আছেন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া ডেভিসের প্রাণিবিজ্ঞানী ফিলিপ বি. ওয়ার্ড। পিঁপড়াবিষয়ক গবেষণায় তিনি বিশ্বখ্যাত। তিনি বলেন, “এই পিঁপড়ার চোয়াল এবং মাথার গঠন বর্তমান যেকোনো পিঁপড়ার চেয়ে একেবারে আলাদা। এটা একটা প্রাণঘাতী যন্ত্রের মতো।”
আরেকজন গবেষক, যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবাশ্ম পোকামাকড় বিশেষজ্ঞ লুসি হেন্ডারসন বলেন, “এ রকম শিকার ধরার কৌশল পিঁপড়ার দুনিয়ায় একেবারে অভিনব। এমন চোয়াল আর কখনো দেখা যায়নি। এরা হয়তো মাটির নিচে বা পাতার নিচে ঘাপটি মেরে থাকত, তারপর শিকার আসতেই দ্রুত চোয়াল দিয়ে ধরে ফেলত।”
এই হেল অ্যান্টদের আগেও কিছু জীবাশ্ম পাওয়া গেছে মিয়ানমার, ফ্রান্স ও কানাডার অ্যাম্বারে। তবে সেগুলোর বয়স ছিল সর্বোচ্চ ১০ কোটি বছর। নতুন এই জীবাশ্মটি তাদের চেয়েও ১ কোটি ৩০ লাখ বছর পুরোনো।
এ পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা ১২ হাজারেরও বেশি পিঁপড়ার প্রজাতি শনাক্ত করেছেন। এই পিঁপড়ারা ফরমিসাইড পরিবারভুক্ত, হাইমেনপটেরা নামের একটি পর্বের সদস্য। এই পর্বে মৌমাছি ও বোলতাও রয়েছে। ধারণা করা হয়, আজকের পিঁপড়ারা বিবর্তিত হয়েছে একধরনের প্রাচীন বোলতা-জাতীয় পতঙ্গ থেকে, প্রায় ১৪ কোটি বছর আগে।
গবেষণার সময় বিজ্ঞানীরা ব্যবহার করেছেন অত্যাধুনিক এক পদ্ধতি—মাইক্রো-কম্পিউটেড টমোগ্রাফি ইমেজিং, যেটা এক ধরনের সূক্ষ্ম এক্স-রে প্রযুক্তি। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে জীবাশ্মের ভেতরের গঠন স্পষ্টভাবে দেখা যায়। ফলে নিশ্চিত হওয়া গেছে, এই জীবাশ্ম আসলেই হেল অ্যান্ট প্রজাতির অন্তর্ভুক্ত।
গবেষকরা বলছেন, নতুন এই পিঁপড়া মিয়ানমারের হেল অ্যান্টদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত। এর মানে, পিঁপড়ারা পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে বিজ্ঞানীদের ধারণার চেয়েও অনেক দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছিল।
পিঁপড়ার মতো ক্ষুদ্র প্রাণীকে আমরা অনেক সময় গুরুত্ব দিই না। অথচ এই পিঁপড়াগুলো পৃথিবীর ইতিহাসে বড় একটি অধ্যায় লিখে গেছে। হেল অ্যান্টরা শুধু এক ধরনের পোকা নয়, বরং তারা ছিল বিবর্তনের ধারায় এক সময়ের অত্যন্ত সফল ও বৈচিত্র্যময় শিকারি। তিনটি মহাদেশজুড়ে প্রায় ২ কোটি বছর ধরে তারা বেঁচে ছিল।
এই হেল অ্যান্ট জীবাশ্ম আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়, ডাইনোসরের যুগ মানেই শুধু বিশাল সরীসৃপদের গল্প নয়। সে যুগে ছিল আরও বিচিত্র, রোমাঞ্চকর প্রাণীদের ভিড়, যারা নিজেদের মতো করে বেঁচে ছিল, লড়াই করত, শিকার ধরত।
আমরা যখন ভাবি সেই সুদূর অতীতের কথা, তখন হেল অ্যান্টের মতো প্রাণীগুলো আমাদের কল্পনাকে উসকে দেয়। এই পিঁপড়াগুলো যেন সময়ের গভীর অতল থেকে উঠে এসে বলে—“আমরাও ছিলাম, আমরাও রাজত্ব করেছি।”
আপনি কি আরও আগ্রহী পোকামাকড়ের প্রাচীন ইতিহাস জানতে?
4o

বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি এমন এক আশ্চর্য পিঁপড়ার জীবাশ্ম খুঁজে পেয়েছেন, যা সময়ের দিক থেকে প্রায় ১১ কোটি ৩০ লাখ বছর আগের। এই প্রজাতিটিকে বলা হচ্ছে ‘হেল অ্যান্ট’ বা ‘নরকের পিঁপড়া’। নাম শুনলেই গা ছমছম করে, আর হবে নাই বা কেন? এই পিঁপড়াগুলোর চোয়াল ছিল কাস্তের মতো, ওপরের দিকে বাঁকানো, শিকার ধরার জন্য বিশেষভাবে তৈরি। এটি পৃথিবীতে আবিষ্কৃত সবচেয়ে পুরনো ও রহস্যময় পিঁপড়ার জীবাশ্মগুলোর একটি।
এই হেল অ্যান্টের বৈজ্ঞানিক নাম দেওয়া হয়েছে Vulcanidris cratensis। নামের মধ্যেই যেন আগুনের গন্ধ—‘ভলকান’ শব্দটি রোমান আগুনের দেবতার নাম থেকে নেওয়া। গবেষকরা মনে করেন, এরা ছিল এক ধরনের ভয়ংকর শিকারি, যারা অন্য পোকামাকড়কে নিজের বাঁকানো চোয়ালে গেঁথে ফেলত।
এ ধরনের পিঁপড়া আজ আর বেঁচে নেই। এরা ছিল ‘হেল অ্যান্ট’ নামের এক বিলুপ্ত পিঁপড়াগোষ্ঠীর সদস্য, যারা টিকে ছিল মূলত ক্রিটেশিয়াস যুগে—১৪.৫ কোটি বছর থেকে ৬.৬ কোটি বছর আগে পর্যন্ত। এই যুগেই ছিল ডাইনোসরের রাজত্ব। সেই ডাইনোসরের পাশেই হয়তো চলাফেরা করত এই ভয়ংকর পিঁপড়া।
বিশেষ এই জীবাশ্মটি পাওয়া গেছে দক্ষিণ আমেরিকার ব্রাজিলের এক বিশেষ প্রাকৃতিক স্তর—ক্রাটো কনজারভাট ল্যাজারস্ট্যাটে। এই জায়গাটি এক সময় পৃথিবীর প্রাচীন মহাদেশ গন্ডোয়ানার অংশ ছিল। এই জীবাশ্মটি মাটি বা অ্যাম্বারে নয়, পাথরের মধ্যে সংরক্ষিত ছিল। আর এটাই হেল অ্যান্টদের মধ্যে প্রথম পাথরে সংরক্ষিত নমুনা।
গবেষণার নেতৃত্ব দিয়েছেন ব্রাজিলের সাও পাওলো ইউনিভার্সিটির জীবাশ্মবিজ্ঞানী গ্যাব্রিয়েল এলসেনহান্স। তিনি বলেন, “এই আবিষ্কারটা শুধু পিঁপড়ার ইতিহাস নয়, গোটা জীবজগতের বিবর্তনের ইতিহাস বুঝতেও নতুন দরজা খুলে দিয়েছে।”
এই গবেষণাপত্রটি সম্প্রতি ২০২৫ সালের ২৪ এপ্রিল কারেন্ট বায়োলজি নামের আন্তর্জাতিক গবেষণা পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় অংশ নিয়েছেন আরও কয়েকজন বিখ্যাত বিজ্ঞানী, যাঁদের মধ্যে আছেন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া ডেভিসের প্রাণিবিজ্ঞানী ফিলিপ বি. ওয়ার্ড। পিঁপড়াবিষয়ক গবেষণায় তিনি বিশ্বখ্যাত। তিনি বলেন, “এই পিঁপড়ার চোয়াল এবং মাথার গঠন বর্তমান যেকোনো পিঁপড়ার চেয়ে একেবারে আলাদা। এটা একটা প্রাণঘাতী যন্ত্রের মতো।”
আরেকজন গবেষক, যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবাশ্ম পোকামাকড় বিশেষজ্ঞ লুসি হেন্ডারসন বলেন, “এ রকম শিকার ধরার কৌশল পিঁপড়ার দুনিয়ায় একেবারে অভিনব। এমন চোয়াল আর কখনো দেখা যায়নি। এরা হয়তো মাটির নিচে বা পাতার নিচে ঘাপটি মেরে থাকত, তারপর শিকার আসতেই দ্রুত চোয়াল দিয়ে ধরে ফেলত।”
এই হেল অ্যান্টদের আগেও কিছু জীবাশ্ম পাওয়া গেছে মিয়ানমার, ফ্রান্স ও কানাডার অ্যাম্বারে। তবে সেগুলোর বয়স ছিল সর্বোচ্চ ১০ কোটি বছর। নতুন এই জীবাশ্মটি তাদের চেয়েও ১ কোটি ৩০ লাখ বছর পুরোনো।
এ পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা ১২ হাজারেরও বেশি পিঁপড়ার প্রজাতি শনাক্ত করেছেন। এই পিঁপড়ারা ফরমিসাইড পরিবারভুক্ত, হাইমেনপটেরা নামের একটি পর্বের সদস্য। এই পর্বে মৌমাছি ও বোলতাও রয়েছে। ধারণা করা হয়, আজকের পিঁপড়ারা বিবর্তিত হয়েছে একধরনের প্রাচীন বোলতা-জাতীয় পতঙ্গ থেকে, প্রায় ১৪ কোটি বছর আগে।
গবেষণার সময় বিজ্ঞানীরা ব্যবহার করেছেন অত্যাধুনিক এক পদ্ধতি—মাইক্রো-কম্পিউটেড টমোগ্রাফি ইমেজিং, যেটা এক ধরনের সূক্ষ্ম এক্স-রে প্রযুক্তি। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে জীবাশ্মের ভেতরের গঠন স্পষ্টভাবে দেখা যায়। ফলে নিশ্চিত হওয়া গেছে, এই জীবাশ্ম আসলেই হেল অ্যান্ট প্রজাতির অন্তর্ভুক্ত।
গবেষকরা বলছেন, নতুন এই পিঁপড়া মিয়ানমারের হেল অ্যান্টদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত। এর মানে, পিঁপড়ারা পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে বিজ্ঞানীদের ধারণার চেয়েও অনেক দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছিল।
পিঁপড়ার মতো ক্ষুদ্র প্রাণীকে আমরা অনেক সময় গুরুত্ব দিই না। অথচ এই পিঁপড়াগুলো পৃথিবীর ইতিহাসে বড় একটি অধ্যায় লিখে গেছে। হেল অ্যান্টরা শুধু এক ধরনের পোকা নয়, বরং তারা ছিল বিবর্তনের ধারায় এক সময়ের অত্যন্ত সফল ও বৈচিত্র্যময় শিকারি। তিনটি মহাদেশজুড়ে প্রায় ২ কোটি বছর ধরে তারা বেঁচে ছিল।
এই হেল অ্যান্ট জীবাশ্ম আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়, ডাইনোসরের যুগ মানেই শুধু বিশাল সরীসৃপদের গল্প নয়। সে যুগে ছিল আরও বিচিত্র, রোমাঞ্চকর প্রাণীদের ভিড়, যারা নিজেদের মতো করে বেঁচে ছিল, লড়াই করত, শিকার ধরত।
আমরা যখন ভাবি সেই সুদূর অতীতের কথা, তখন হেল অ্যান্টের মতো প্রাণীগুলো আমাদের কল্পনাকে উসকে দেয়। এই পিঁপড়াগুলো যেন সময়ের গভীর অতল থেকে উঠে এসে বলে—“আমরাও ছিলাম, আমরাও রাজত্ব করেছি।”
আপনি কি আরও আগ্রহী পোকামাকড়ের প্রাচীন ইতিহাস জানতে?
4o

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, নতুন আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ৮৭ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১০৮ জন, ঢাকা বিভাগে ১৩০ জন (সিটি করপোরেশনের বাইরে), ঢাকা উত্তর সিটিতে ১৬৬ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৮৬ জন, ময়মনসিহং বিভাগে ৫৪ জন, খুলনা বিভাগে ৬৬ জন, রাজশাহী বিভাগে ৮৮ জন এবং সিলেট বিভাগে ৩ জন রোগী রয়েছেন।
৯ ঘণ্টা আগে
দেবপ্রিয় বলেন, বর্তমানে দেশ একটি ক্রান্তিকালের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। চলমান সময়ে দেশবাসী সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক এবং মর্যাদাপূর্ণ নির্বাচন চায়। নির্বাচন নিয়ে জনগণের মাঝে শঙ্কা আছে। সেই শঙ্কা দূর করতে সরকার ও নির্বাচন কমিশনকেই দায়িত্ব নিতে হবে।
৯ ঘণ্টা আগে
মঙ্গলবার গভীর রাতে মিরপুর-১ এলাকার বাসা থেকে পিয়াসকে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ ওঠে। এ সময় তার মোবাইল ফোনটিও জব্দ করা হয় বলে জানান স্ত্রী সুমাইয়া চৌধুরী।
১২ ঘণ্টা আগে
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ, তার ভাই ইউসিবি ব্যাংক পিএলসি’র সাবেক পরিচালক আনিসুজ্জামান চৌধুরী রনি এবং রনির স্ত্রী মেঘনা ব্যাংক পিএলসি’র সাবেক পরিচালক ইমরানা জামান চৌধুরী’র নামে থাকা মেঘনা ব্যাংকের প্রায় সাড়ে চার কোটি শেয়ার অবরুদ্ধ করেছে সিআইডি। অনুসন্ধানে অবৈধ অর্থ দিয়ে এসব শেয়ার ক্র
১৩ ঘণ্টা আগে