ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে সারাদেশে মুজিববর্ষ পালন ও শেখ মুজিবুর রহমানের ১০ হাজার ম্যুরাল নির্মাণের নথি তলব করে ৬৪ জেলায় চিঠি দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অভিযোগ অনুসন্ধানে বর্তমানে সংস্থাটির উপ-পরিচালকের নেতৃত্বে সাত সদস্যের একটি দল কাজ করছে।
আজ সোমবার (২১ জুলাই) দুদক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, দেশের ৬৪ জেলা পরিষদ বরাবর পাঠানো চিঠিতে মুজিববর্ষ পালনে ব্যয়িত অর্থের পরিমাণ, ব্যয় করা মন্ত্রণালয়ের নাম, ব্যয়ের সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তার নাম-পরিচয় জানতে চাওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে জেলার কোথায়, কতগুলো ম্যুরাল তৈরি হয়েছে, এসব ম্যুরাল নির্মাণে কত টাকা খরচ হয়েছে ও ব্যয়ের সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তার বিস্তারিত তথ্যও চাওয়া হয়েছে। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট বেশ কিছু কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করা হয়েছে।
নথি তলবের চিঠিতে বলা হয়, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার বোন শেখ রেহানাসহ অন্যদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে প্রায় ৪,০০০ কোটি টাকা ব্যয় করে শেখ মুজিবের জন্মশতবার্ষিকী ‘মুজিববর্ষ’ পালন ও শেখ মুজিবের ১০ হাজারেরও বেশি ম্যুরাল ও ভাস্কর্য নির্মাণ করে ওই অর্থ অপচয় ও ক্ষতিসাধন করার অভিযোগ রয়েছে। এসব অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে রেকর্ডপত্র পর্যালোচনা করা একান্ত প্রয়োজন। তাই রেকর্ডপত্র দ্রুত দেয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।
বিভিন্ন দপ্তর থেকে পাওয়া তথ্যনুযায়ী, জুলাই অভ্যুত্থানে ক্ষমতা হারানোর আগে দেশে শেখ মুজিবুর রহমানের ১০ হাজারের বেশি ম্যুরাল, ভাস্কর্য ও প্রতিকৃতি স্থাপন করে আওয়ামী লীগ সরকার। টানা ১৫ বছর ধরেই ভাস্কর্য, ম্যুরাল ও প্রতিকৃতি তৈরির মহোৎসবে মেতে উঠেছিল দলটি। অথচ পুরো প্রকল্পটিই ছিল প্রশ্নবিদ্ধ।
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে সারাদেশে মুজিববর্ষ পালন ও শেখ মুজিবুর রহমানের ১০ হাজার ম্যুরাল নির্মাণের নথি তলব করে ৬৪ জেলায় চিঠি দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অভিযোগ অনুসন্ধানে বর্তমানে সংস্থাটির উপ-পরিচালকের নেতৃত্বে সাত সদস্যের একটি দল কাজ করছে।
আজ সোমবার (২১ জুলাই) দুদক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, দেশের ৬৪ জেলা পরিষদ বরাবর পাঠানো চিঠিতে মুজিববর্ষ পালনে ব্যয়িত অর্থের পরিমাণ, ব্যয় করা মন্ত্রণালয়ের নাম, ব্যয়ের সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তার নাম-পরিচয় জানতে চাওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে জেলার কোথায়, কতগুলো ম্যুরাল তৈরি হয়েছে, এসব ম্যুরাল নির্মাণে কত টাকা খরচ হয়েছে ও ব্যয়ের সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তার বিস্তারিত তথ্যও চাওয়া হয়েছে। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট বেশ কিছু কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করা হয়েছে।
নথি তলবের চিঠিতে বলা হয়, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার বোন শেখ রেহানাসহ অন্যদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে প্রায় ৪,০০০ কোটি টাকা ব্যয় করে শেখ মুজিবের জন্মশতবার্ষিকী ‘মুজিববর্ষ’ পালন ও শেখ মুজিবের ১০ হাজারেরও বেশি ম্যুরাল ও ভাস্কর্য নির্মাণ করে ওই অর্থ অপচয় ও ক্ষতিসাধন করার অভিযোগ রয়েছে। এসব অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে রেকর্ডপত্র পর্যালোচনা করা একান্ত প্রয়োজন। তাই রেকর্ডপত্র দ্রুত দেয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।
বিভিন্ন দপ্তর থেকে পাওয়া তথ্যনুযায়ী, জুলাই অভ্যুত্থানে ক্ষমতা হারানোর আগে দেশে শেখ মুজিবুর রহমানের ১০ হাজারের বেশি ম্যুরাল, ভাস্কর্য ও প্রতিকৃতি স্থাপন করে আওয়ামী লীগ সরকার। টানা ১৫ বছর ধরেই ভাস্কর্য, ম্যুরাল ও প্রতিকৃতি তৈরির মহোৎসবে মেতে উঠেছিল দলটি। অথচ পুরো প্রকল্পটিই ছিল প্রশ্নবিদ্ধ।