প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে উত্তাল রাজধানীর শাহবাগ। সেখানে ‘ব্যান করো ব্যান করো, আওয়ামী লীগ ব্যান করো’সহ নানা স্লোগান দিচ্ছেন আন্দোলনকারীরা।
এদিকে শুক্রবার (৯ মে) সন্ধ্যা ৭টায় নিজের ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে সেখানে উপস্থিত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান হাদি।
তিনি লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের বেগম জিয়া, শাহবাগে হাজারো শহিদ পরিবার ও সারা বাংলাদেশ আপনার অপেক্ষায়।’
ফেসবুকে দেওয়া আরেকটি পোস্টে হাদি বলেন, ‘যেই শাহবাগে ফ্যাসিবাদের উত্থান, সেই শাহবাগেই তার কবর রচিত হবে। ইনশাআল্লাহ্।’
এদিন বিকেলে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের পার্শ্ববর্তী সড়ক থেকে সমাবেশ শেষে আন্দোলনকারীরা শাহবাগ মোড় অবরোধ করলে এক অভূতপূর্ব পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। এই অবরোধে যেন ফিরে এসেছে ২০২৪ সালের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময়ের উত্তাল দিনগুলো, যা ‘জুলাই আন্দোলন’ নামে পরিচিত।
এ সমাবেশে জাতীয় নাগরিক পার্টির বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীদের সরব উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। দলটির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম এবং বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক তালাত মাহমুদ রাফিসহ এনসিপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এদিন বিকেল সাড়ে ৪টার পর থেকেই জামায়াত-শিবির, হেফাজতে ইসলাম, গণঅধিকার পরিষদ, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী ও সাধারণ ছাত্র-জনতা শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিতে শুরু করেন। তাদের কণ্ঠে ছিল আওয়ামী লীগ বিরোধী বিভিন্ন স্লোগান।
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে উত্তাল রাজধানীর শাহবাগ। সেখানে ‘ব্যান করো ব্যান করো, আওয়ামী লীগ ব্যান করো’সহ নানা স্লোগান দিচ্ছেন আন্দোলনকারীরা।
এদিকে শুক্রবার (৯ মে) সন্ধ্যা ৭টায় নিজের ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে সেখানে উপস্থিত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান হাদি।
তিনি লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের বেগম জিয়া, শাহবাগে হাজারো শহিদ পরিবার ও সারা বাংলাদেশ আপনার অপেক্ষায়।’
ফেসবুকে দেওয়া আরেকটি পোস্টে হাদি বলেন, ‘যেই শাহবাগে ফ্যাসিবাদের উত্থান, সেই শাহবাগেই তার কবর রচিত হবে। ইনশাআল্লাহ্।’
এদিন বিকেলে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের পার্শ্ববর্তী সড়ক থেকে সমাবেশ শেষে আন্দোলনকারীরা শাহবাগ মোড় অবরোধ করলে এক অভূতপূর্ব পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। এই অবরোধে যেন ফিরে এসেছে ২০২৪ সালের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময়ের উত্তাল দিনগুলো, যা ‘জুলাই আন্দোলন’ নামে পরিচিত।
এ সমাবেশে জাতীয় নাগরিক পার্টির বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীদের সরব উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। দলটির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম এবং বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক তালাত মাহমুদ রাফিসহ এনসিপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এদিন বিকেল সাড়ে ৪টার পর থেকেই জামায়াত-শিবির, হেফাজতে ইসলাম, গণঅধিকার পরিষদ, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী ও সাধারণ ছাত্র-জনতা শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিতে শুরু করেন। তাদের কণ্ঠে ছিল আওয়ামী লীগ বিরোধী বিভিন্ন স্লোগান।
তাকে ফেরানোর কোনো উদ্যোগ বা প্রক্রিয়া আছে কি না—জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, ‘তারেক রহমান কখন ফিরবেন, সেটা তার সিদ্ধান্ত। তিনি এই দেশের নাগরিক, তারেক রহমান যেকোনো সময় আসতে পারেন। তবে আসার জন্য ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে কোনো সমস্যা থাকলে সেটা আমরা সমাধান করব, তবে সিদ্ধান্ত তার নিতে হবে।’
১৬ ঘণ্টা আগেসভায় বিদ্যুৎ বিভাগের ‘বেসরকারি অংশগ্রহণে নবায়নযোগ্য জ্বালানিনির্ভর বাণিজ্যিক বিদ্যুৎ উৎপাদন/বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন নীতিমালা, ২০২৫’, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের ‘টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক ও লাইসেন্সিং নীতিমালা, ২০২৫’ এবং আইন ও বিচার বিভাগের ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) (তৃতীয় সংশোধনী) অধ্যাদেশ, ২০২৫’-
১৬ ঘণ্টা আগে